সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°০৭′১২″ উত্তর ৯১°২৭′০৩″ পূর্ব / ২৪.১২০০০° উত্তর ৯১.৪৫০৮৩° পূর্ব / 24.12000; 91.45083
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫৭ নং লাইন: ৫৭ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}

== আরো পড়ুন ==

* {{cite book|url=https://books.google.com/books?id=RFywfJunO1wC&pg=PA60|title=Bangladesh|last2=Yong|first2=Jui Lin|year=2009|publisher=Marshall Cavendish|page=60|isbn=978-0-7614-4475-6|last1=Whyte|first1=Mariam}}
* {{cite book|url=https://books.google.com/books?id=cdkILWIONLQC&pg=PA217|title=Bradt Travel Guide - Bangladesh|last2=Meggitt|first2=Belinda|year=2012|publisher=Bradt Travel Guides|page=217|isbn=978-1-84162-409-9|last1=Leung|first1=Mikey}}
* {{cite web|url=https://www.lonelyplanet.com/bangladesh/srimangal-around/attractions/satchari-national-park/a/poi-sig/1432246/355815|title=Satchari National Park|website=Lonely Planet}}
* {{cite journal|url=https://www.researchgate.net/publication/236171078|title=Medicinal Plant Diversity and Local Healthcare Among the People Living in and Around a Conservation Area of Northern Bangladesh|last2=Uddin|first2=Mohammad Belal|date=2007|pages=50–63|issn=0972-3927|last1=Mukul|first1=Sharif Ahmed|last3=Tito|first3=Mashiur Rahman|journal=Int. J. For. Usuf. MNGT.|volume=8|issue=2}}
* {{cite book|title=Making Conservation Work:Linking Rural Livelihoods and Protected Areas in Bangladesh|last2=Mukul|first2=Sharif Ahmed|chapter-url=http://scholarspace.manoa.hawaii.edu/bitstream/handle/10125/3401/making-conservation-work.pdf?sequence=1#page=16|date=2007|pages=13–35|chapter=Improving Forest Dependent Livelihoods Through NTFPs and Home Gardens: A Case Study from Satchari National Park|last1=Uddin|first1=Mohammed Belal}}
* {{cite journal|url=https://www.banglajol.info/index.php/BJPT/article/download/9298/6850|title=Angiosperm Flora of Satchari National Park, Habiganj, Bangladesh|last2=Rahman|first2=Md Mizanur|date=December 2011|pages=117–140|doi=10.3329/bjpt.v18i2.9298|doi-access=free|first1=Md Kamrul|first4=Md Abul|last4=Hassan|journal=Bangladesh J. Plant Taxon.|volume=18|issue=2|first3=Mohammad Zashim|last3=Uddin|last1=Arefin}}
* {{cite journal|title=Local peoples' responses to co-management regime in protected areas: A case study from Satchari National Park, Bangladesh|last2=Rashid|first2=A.Z.M. Manzoor|date=2012|pages=16–29|doi=10.1080/14728028.2012.669132|last1=Mukul|issue=1|volume=21|journal=Forests, Trees and Livelihoods|first5=Jefferson|first1=Sharif Ahmed|last5=Fox|first4=Mohammed Belal|last4=Uddin|first3=Shimona A|last3=Quazi|s2cid=167724822}}
* {{cite book|title=Forest conservation in protected areas of Bangladesh: Policy and community development perspectives|last=Chowdhury|first=Mohammad Shaheed Hossain|year=2014|publisher=Springer|isbn=978-3-319-08147-2}}
* {{cite news|url=http://www.thedailystar.net/lifestyle/plan-your-day-trip-adventure-169720|title=Plan your day trip adventure|last=Chowdhury|first=Abida Rahman|date=9 November 2015|newspaper=The Daily Star}}


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
৬৩ নং লাইন: ৭৫ নং লাইন:
{{বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চল}}
{{বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চল}}
{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}
{{authority control}}

[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পর্যটন স্থল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পর্যটন স্থল]]

০৫:১৪, ২৯ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান
মানচিত্র সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশের মানচিত্র
অবস্থানহবিগঞ্জ জেলা, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৪°০৭′১২″ উত্তর ৯১°২৭′০৩″ পূর্ব / ২৪.১২০০০° উত্তর ৯১.৪৫০৮৩° পূর্ব / 24.12000; 91.45083[১]
আয়তন২৪৩ হেক্টর (৬০০ একর)
স্থাপিত২০০৫

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক উদ্যান।[২][৩] ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ/সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর[৪] এলাকা নিয়ে ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে "সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান" প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, সেই থেকে এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট)।[৪] সাতছড়ির আগের নাম ছিলো "রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট"[৫]

অবস্থান

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের রঘুনন্দন পাহাড়ে অবস্থিত। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে সড়ক পথে এর দূরত্ব ১৩০ কিলোমিটার। উদ্যানের কাছাকাছি ৯টি চা বাগান আছে। উদ্যানের পশ্চিম দিকে সাতছড়ি চা বাগান এবং পূর্ব দিকে চাকলাপুঞ্জি চা বাগান অবস্থিত। উদ্যানের অভ্যন্তরভাগে টিপরা পাড়ায় একটি পাহাড়ী উপজাতির ২৪টি পরিবার বসবাস করে। এই ক্রান্তীয়[৪] ও মিশ্র চিরহরিৎ পাহাড়ী বনভূমি ভারতীয় উপমহাদেশ এবং উন্দো-চীন অঞ্চলের সংযোগস্থলে অবস্থিত।

উদ্ভিদবৈচিত্র্য

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে রয়েছে প্রায় ২০০'রও বেশি গাছপালা। এর মধ্যে শাল, সেগুন, আগর, গর্জন, চাপালিশ, পাম, মেহগনি, কৃষ্ণচূড়া, ডুমুর, জাম, জামরুল, সিধাজারুল, আওয়াল, মালেকাস, ইউক্যালিপটাস, আকাশমনি, বাঁশ, বেত-গাছ ইত্যাদির বিশেষ নাম করা যায়।[৫]

জীববৈচিত্র্য

এ উদ্যানে ১৯৭ প্রজাতির জীব-জন্তু রয়েছে।[৪] এর মধ্যে প্রায় ২৪ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ, ৬ প্রজাতির উভচর[৫] আরো আছে প্রায় ১৫০[৫]-২০০[৪] প্রজাতির পাখি। এটি বাংলাদেশের একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং পাখিদের একটি অভয়াশ্রম। বনে লজ্জাবতী বানর[৬], উল্লুক, চশমাপরা হনুমান , শিয়াল, কুলু বানর (Macaque), মেছোবাঘ, মায়া হরিণ ইত্যাদি; সরিসৃপের মধ্যে সাপ[৫]; পাখির মধ্যে কাও ধনেশ, বনমোরগ[৫], লালমাথা ট্রগন, কাঠ ঠোকরা, ময়না[৫], ভিমরাজ[৫], শ্যামা[৫], ঝুটিপাঙ্গা[৫], শালিক[৫], হলদে পাখি[৫], টিয়া[৫] প্রভৃতির আবাস রয়েছে।[৪] এছাড়া গাছে গাছে আশ্রয় নিয়েছে অগণিত পোকামাকড়, ঝিঁঝিঁ পোকা তাদের অন্যতম।[৫]

শকুনের নিরাপদ এলাকা

শকুনের নিরাপদ এলাকা-১ তফসিল অনুসারে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত।[৭]

নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প

"নিসর্গ" নামের একটি এনজিও, বন বিভাগের পাশাপাশি, তাদের 'নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প'-এর অধীনে এই জাতীয় উদ্যানের দায়িত্ব পালন করে। নিসর্গের তত্ত্বাবধানে বন সংরক্ষণ ছাড়াও, বনে ইকো-ট্যুর পরিচালিত হয়। এছাড়া নিসর্গ প্রকল্পের অধীনে বিভিন্ন শৌখিন দ্রব্যাদির বিক্রয় হয়ে থাকে। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে এনজিও প্রকল্পের সহায়তায় শিক্ষার্থীদের জন্য "স্টুডেন্ট ডরমিটরি" আছে। যেখানে মাত্র ১২৫ টাকায় রাতে থাকার ব্যবস্থা আছে। [৫]

চিত্রশালা

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Satchari National Park"protectedplanet.net 
  2. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮-১৯" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  3. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৭-১৮" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  4. রিদওয়ান আক্রাম (জানুয়ারি ২৫, ২০১০)। "বনে জঙ্গলে"। দৈনিক কালের কণ্ঠ (প্রিন্ট)। ঢাকা। পৃষ্ঠা ৯। 
  5. ফখরুল আলম (১৬ আগস্ট ২০১০)। "হাতছানি দিয়ে ডাকছে সাতছড়ি উদ্যান"। আমার জীবন, দৈনিক আমার দেশ (মুদ্রণ)। ঢাকা। পৃষ্ঠা ৬। 
  6. "মাধবপুরে আটক দুটি লজ্জাবতী বানর সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত" (web)দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা। মার্চ ২৭, ২০১০। হবিগঞ্জের মাধবপুরে আটক বিরল প্রজাতির দুটি লজ্জাবতী বানরকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করা হয়েছে। 
  7. "শকুনের নিরাপদ এলাকা"রক্ষিত এলাকা। ২০১৭-০৯-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৮ 

আরো পড়ুন

বহিঃসংযোগ