দেবীভাগবত পুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
* [http://www.sacred-texts.com/hin/db/index.htm The Devi Bhagavata Online] |
* [http://www.sacred-texts.com/hin/db/index.htm The Devi Bhagavata Online] |
||
* [http://www.sacred-texts.com/hin/dg/index.htm Devi-Gita (Extract from Devi Bhagavata) Online Text] |
* [http://www.sacred-texts.com/hin/dg/index.htm Devi-Gita (Extract from Devi Bhagavata) Online Text] |
||
---- |
|||
{{পুরাণ}} |
{{পুরাণ}} |
||
১৯ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু ধর্মগ্রন্থ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু ধর্মগ্রন্থ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পুরাণ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পুরাণ]] |
||
[[Category:সংস্কৃত গ্রন্থ]] |
|||
[[Category:শাক্তধর্ম]] |
|||
[[de:Devi Bhagavata]] |
[[de:Devi Bhagavata]] |
০৮:৪৫, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দেবীভাগবত পুরাণ (সংস্কৃত: देवी भागवतपुराण) হিন্দু শাক্তধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ। এই গ্রন্থ শ্রীমদ দেবীভাগবতম্ বা দেবীভাগবতম্ নামেও পরিচিত। শাক্তধর্মে এই গ্রন্থের স্থান দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থের পরেই।[১] দেবীভাগবত পুরাণ একটি উপপুরাণ হলেও অনেক পণ্ডিত এটিকে মহাপুরাণ বলে উল্লেখ করেছেন। মূল গ্রন্থেও একে মহাপুরাণ বলা হয়েছে।[২] "বঙ্গীয় শাক্তসম্প্রদায় দেবীভাগবত নামান্তরে শ্রীভাগবত মহাপুরাণকে প্রকৃত ভাগবত পুরাণ বলে দাবী করেন এবং বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মূল ভাগবত পুরাণকে উপপুরাণের পর্যায়ে গণ্য করেন।"[৩] তবে এই মতের সপক্ষে বিশেষ যুক্তি বা প্রমাণ পাওয়া যায় না।[৪]
আনুমানিক খ্রিষ্টীয় একাদশ-দ্বাদশ শতাব্দীতে বঙ্গদেশের স্মার্ত শাক্ত সম্প্রদায় এই পুরাণ রচনা করেন।[৩] স্বামী বিজ্ঞানানন্দের মতে, খ্রিষ্টীয় নবম-একাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এই পুরাণ রচিত হয়।[৪] ১২টি স্কন্দ, ৩১৮টি পরিচ্ছেদ এবং প্রায় ১২,০০০ শ্লোকে বিন্যস্ত এই পুরাণের উদ্দেশ্য "তন্ত্রমতে আরাধ্যা মণিদ্বীপবাসিনী পাশাঙ্কুশধারিণী বরাভয়প্রদায়িনী পরব্রহ্মস্বরূপিণী কুমারী মহামায়া মহাশক্তির মাহাত্ম্যবর্ণনা"।[৩] ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, "আলোচ্য পুরাণে বর্ণিত শক্তিসাধনায় বেদবাহ্য তন্ত্রের প্রভাব স্পষ্ট নয়, পুরাণকার শ্রুতি, স্মৃতি ও তান্ত্রিক ধর্মের সমন্বয়সাধনের চেষ্টা করেছেন।"[৩]
অনেকে এই পুরাণকে বেদব্যাস কৃত মহাপুরাণ মনে করেন।[৫] গ্রন্থকারের উক্তি থেকে জানা যায়, ব্যাস অষ্টাদশ পুরাণ রচনার পর মহাভারত রচনা করেন এবং পুরাণের অনেক কাহিনি মহাভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন।[৩]
পাদটীকা
- ↑ The Triumph of the Goddess - The Canonical Models and Theological Visions of the Devi-Bhagavata PuraNa, Brwon Mackenzie. ISBN 0-7914-0363-7
- ↑ "Thus ends the eighth chapter of the first Skandha in the Mahapurana Srimad Devi Bhagavatam of 18,000 verses by Maharsi Veda Vyasa" Srimad Devi Bhagavatam at Astrojyoti
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস", ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক পর্ষৎ, কলকাতা, ২০০০ (২০০৯ মুদ্রণ), পৃ. ১২২-২৩
- ↑ ক খ "দেবীভাগবত", কল্যাণী দত্ত, ভারতকোষ চতুর্থ খণ্ড, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা, ১৯৭০, পৃ. ৮৯-৯০
- ↑ Shastri, P. (1995). Introduction to the Puranas, New Delhi: Rashtriya Sanskrit Sansthan, pp.132-38