দেবীভাগবত পুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
* [http://www.sacred-texts.com/hin/db/index.htm The Devi Bhagavata Online]
* [http://www.sacred-texts.com/hin/db/index.htm The Devi Bhagavata Online]
* [http://www.sacred-texts.com/hin/dg/index.htm Devi-Gita (Extract from Devi Bhagavata) Online Text]
* [http://www.sacred-texts.com/hin/dg/index.htm Devi-Gita (Extract from Devi Bhagavata) Online Text]
----


{{পুরাণ}}
{{পুরাণ}}
১৯ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু ধর্মগ্রন্থ]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু ধর্মগ্রন্থ]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পুরাণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পুরাণ]]
[[Category:সংস্কৃত গ্রন্থ]]
[[Category:শাক্তধর্ম]]


[[de:Devi Bhagavata]]
[[de:Devi Bhagavata]]

০৮:৪৫, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মহিষাসুরমর্দিনী দুর্গা, কালীঘাট পটচিত্র, ১৮৮০

দেবীভাগবত পুরাণ (সংস্কৃত: देवी भागवतपुराण) হিন্দু শাক্তধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ। এই গ্রন্থ শ্রীমদ দেবীভাগবতম্ বা দেবীভাগবতম্ নামেও পরিচিত। শাক্তধর্মে এই গ্রন্থের স্থান দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থের পরেই।[১] দেবীভাগবত পুরাণ একটি উপপুরাণ হলেও অনেক পণ্ডিত এটিকে মহাপুরাণ বলে উল্লেখ করেছেন। মূল গ্রন্থেও একে মহাপুরাণ বলা হয়েছে।[২] "বঙ্গীয় শাক্তসম্প্রদায় দেবীভাগবত নামান্তরে শ্রীভাগবত মহাপুরাণকে প্রকৃত ভাগবত পুরাণ বলে দাবী করেন এবং বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মূল ভাগবত পুরাণকে উপপুরাণের পর্যায়ে গণ্য করেন।"[৩] তবে এই মতের সপক্ষে বিশেষ যুক্তি বা প্রমাণ পাওয়া যায় না।[৪]

আনুমানিক খ্রিষ্টীয় একাদশ-দ্বাদশ শতাব্দীতে বঙ্গদেশের স্মার্ত শাক্ত সম্প্রদায় এই পুরাণ রচনা করেন।[৩] স্বামী বিজ্ঞানানন্দের মতে, খ্রিষ্টীয় নবম-একাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এই পুরাণ রচিত হয়।[৪] ১২টি স্কন্দ, ৩১৮টি পরিচ্ছেদ এবং প্রায় ১২,০০০ শ্লোকে বিন্যস্ত এই পুরাণের উদ্দেশ্য "তন্ত্রমতে আরাধ্যা মণিদ্বীপবাসিনী পাশাঙ্কুশধারিণী বরাভয়প্রদায়িনী পরব্রহ্মস্বরূপিণী কুমারী মহামায়া মহাশক্তির মাহাত্ম্যবর্ণনা"।[৩] ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, "আলোচ্য পুরাণে বর্ণিত শক্তিসাধনায় বেদবাহ্য তন্ত্রের প্রভাব স্পষ্ট নয়, পুরাণকার শ্রুতি, স্মৃতি ও তান্ত্রিক ধর্মের সমন্বয়সাধনের চেষ্টা করেছেন।"[৩]

অনেকে এই পুরাণকে বেদব্যাস কৃত মহাপুরাণ মনে করেন।[৫] গ্রন্থকারের উক্তি থেকে জানা যায়, ব্যাস অষ্টাদশ পুরাণ রচনার পর মহাভারত রচনা করেন এবং পুরাণের অনেক কাহিনি মহাভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন।[৩]

পাদটীকা

  1. The Triumph of the Goddess - The Canonical Models and Theological Visions of the Devi-Bhagavata PuraNa, Brwon Mackenzie. ISBN 0-7914-0363-7
  2. "Thus ends the eighth chapter of the first Skandha in the Mahapurana Srimad Devi Bhagavatam of 18,000 verses by Maharsi Veda Vyasa" Srimad Devi Bhagavatam at Astrojyoti
  3. "সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস", ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক পর্ষৎ, কলকাতা, ২০০০ (২০০৯ মুদ্রণ), পৃ. ১২২-২৩
  4. "দেবীভাগবত", কল্যাণী দত্ত, ভারতকোষ চতুর্থ খণ্ড, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা, ১৯৭০, পৃ. ৮৯-৯০
  5. Shastri, P. (1995). Introduction to the Puranas, New Delhi: Rashtriya Sanskrit Sansthan, pp.132-38

বহিঃসংযোগ