টেরি ইগলটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ মার্কসবাদী যোগ
Prince Tuhin13 (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ২টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:


== পড়াশোনা ও পেশা ==
== পড়াশোনা ও পেশা ==
তিনি স্যালফর্ডের একটি রোমান ক্যাথলিক গ্রামার স্কুলে - দে লা সালে কলেজে শিক্ষিত হয়েছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি [[ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ|ট্রিনিটি কলেজে]] ইংরেজি বিষয় নিয়ে ভর্তি হন। এখান থেকে তিনি জিসাস কলেজ, কেমব্রিজে যান, ১৯৬৪ সালে স্নাতকত্ব লাভ করে। কেমব্রিজে তিনি জুনিয়র গবেষণা ফেলো এবং ডক্টরাল স্টুডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি অষ্টদশ শতকের পরে, কলেজের কনিষ্ঠতম ফেলো হয়েছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি [[অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়|অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়তে]] পড়াতে যান। অক্সফোর্ডে তিনি একটি মূলগত গ্রুপ গড়ে তোলেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=মার্কস ও মুক্তি|শেষাংশ=ইগলটন|প্রথমাংশ=টেরি|প্রকাশক=সংহতি|বছর=২০১৭|আইএসবিএন=978 984 888 269 6|অবস্থান=[[ঢাকা]]|পাতাসমূহ=}}</ref> বর্তমানে তিনি ল্যানকেসটার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক হিসাবে কাজ করছেন।
তিনি স্যালফর্ডের একটি রোমান ক্যাথলিক গ্রামার স্কুলে - দে লা সালে কলেজে শিক্ষিত হয়েছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি [[ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ|ট্রিনিটি কলেজে]] ইংরেজি বিষয় নিয়ে ভর্তি হন। এখান থেকে তিনি জিসাস কলেজ, কেমব্রিজে যান, ১৯৬৪ সালে স্নাতকত্ব লাভ করে। কেমব্রিজে তিনি জুনিয়র গবেষণা ফেলো এবং ডক্টরাল স্টুডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি অষ্টদশ শতকের পরে, কলেজের কনিষ্ঠতম ফেলো হয়েছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি [[অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়|অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়তে]] পড়াতে যান। অক্সফোর্ডে তিনি একটি মূলগত গ্রুপ গড়ে তোলেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=মার্কস ও মুক্তি|শেষাংশ=ইগলটন|প্রথমাংশ=টেরি|প্রকাশক=সংহতি|বছর=২০১৭|আইএসবিএন=978 984 888 269 6|অবস্থান=[[ঢাকা]]|পাতাসমূহ=}}</ref> বর্তমানে তিনি ল্যানকেসটার বিশ্ববিদ্যালয়ের [[ইংরেজি সাহিত্য|ইংরেজি সাহিত্যের]] অধ্যাপক হিসাবে কাজ করছেন।


== [[প্রকাশনা]] ==
== [[প্রকাশনা]] ==
সাহিত্যতাত্ত্বিক, সমালোচক ও বুদ্ধিজীবী ইগলটন চল্লিশের অধিক বই লিখেছেন। পোস্টমডার্নিজমের অন্যতম পর্যালোচক হিসেবে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি রয়েছে।<ref name=":0" /> তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় বই ''লিটারারি থিওরি: এন ইন্ট্রোডাকশন'' (১৯৮৩) যা প্রায় সাড়ে সাতলাখ কপি বিক্রি হয়েছে। তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে ''দি ইডিওলজি অফ এস্থেটিক'' (১৯৯০), ''দি ইলিউশন অফ পোস্টমডার্নিজম'' (১৯৯৬)।
সাহিত্যতাত্ত্বিক, সমালোচক ও বুদ্ধিজীবী ইগলটন চল্লিশের অধিক বই লিখেছেন। পোস্টমডার্নিজমের অন্যতম পর্যালোচক হিসেবে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি রয়েছে।<ref name=":0" /> তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় বই ''লিটারারি থিওরি: এন ইন্ট্রোডাকশন'' (১৯৮৩) যা প্রায় সাড়ে সাতলাখ কপি বিক্রি হয়েছে। তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে ''দি ইডিওলজি অফ এস্থেটিক'' (১৯৯০), ''দি ইলিউশন অফ পোস্টমডার্নিজম'' (১৯৯৬)।


তার মার্কসবাদ ও সাহিত্য সমালোচনা (১৯৭৬) (মার্ক্সিজম এন্ড লিটারারি ক্রিটিসিজম) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।<ref name=":0" />
তার [[মার্কসবাদ]] ও সাহিত্য সমালোচনা (১৯৭৬) (মার্ক্সিজম এন্ড লিটারারি ক্রিটিসিজম) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।<ref name=":0" />


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

২০:৩৩, ৩ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টেরি ইগলটন
টেরি ইগ্লটন, ম্যাঞ্চেস্টারের মেকানিক্স ইনস্টিটিউট একটি আলাপের পরে, ২০০৮ সালে
জন্ম
টেরেন্স ফ্রাঞ্চিস ইগলটন

(1943-02-22) ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ (বয়স ৮১)[১]
মাতৃশিক্ষায়তনট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ
উল্লেখযোগ্য কর্ম
লিটারারি থিওরি: এন ইন্ট্রোডাকশন (১৯৮৩)
দি ইডিওলজি অফ এস্থেটিক (১৯৯০)
দি ইলিউশন অফ পোস্টমডার্নিজম (১৯৯৬)
যুগসমসাময়িক দর্শনশাস্ত্র
অঞ্চলপাশ্চাত্য দর্শন
ধারামহিমান্বিত দর্শন
উল্লেখযোগ্য অবদান
ভালো ইউটোপিয়ানিসম/বাজে ইউটোপিয়ানিসম[২]

টেরি ইগলটন (জন্ম ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৩) একজন ব্রিটিশ সাহিত্য তাত্ত্বিক, সমালোচক এবং বুদ্ধিজীবী। তিনি বর্তমানে ল্যাঙ্কস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যে বিশিষ্ট অধ্যাপক।

ইগলটন ৪০টিরও বেশি বই প্রকাশ করেছেন, তবে সাহিত্য তত্ত্ব: একটি ভূমিকা (১৯৮৩) এর জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যা ৭৫০,০০০ কপি বিক্রি হয়েছিল।[৫]

প্রথম জীবন

টেরি ইগলটনের জন্ম হয় ১৯৪৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি। তার জন্ম হয় ইংল্যান্ডের স্যালফর্ডে, একটি শ্রমিক শ্রেণীর আইরিশ ক্যাথলিক পরিবারে। তার বাবা ফ্রান্সিস পল ইগলটন, মা রোজালিন।

পড়াশোনা ও পেশা

তিনি স্যালফর্ডের একটি রোমান ক্যাথলিক গ্রামার স্কুলে - দে লা সালে কলেজে শিক্ষিত হয়েছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি ট্রিনিটি কলেজে ইংরেজি বিষয় নিয়ে ভর্তি হন। এখান থেকে তিনি জিসাস কলেজ, কেমব্রিজে যান, ১৯৬৪ সালে স্নাতকত্ব লাভ করে। কেমব্রিজে তিনি জুনিয়র গবেষণা ফেলো এবং ডক্টরাল স্টুডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি অষ্টদশ শতকের পরে, কলেজের কনিষ্ঠতম ফেলো হয়েছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়তে পড়াতে যান। অক্সফোর্ডে তিনি একটি মূলগত গ্রুপ গড়ে তোলেন।[৬] বর্তমানে তিনি ল্যানকেসটার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক হিসাবে কাজ করছেন।

প্রকাশনা

সাহিত্যতাত্ত্বিক, সমালোচক ও বুদ্ধিজীবী ইগলটন চল্লিশের অধিক বই লিখেছেন। পোস্টমডার্নিজমের অন্যতম পর্যালোচক হিসেবে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি রয়েছে।[৬] তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় বই লিটারারি থিওরি: এন ইন্ট্রোডাকশন (১৯৮৩) যা প্রায় সাড়ে সাতলাখ কপি বিক্রি হয়েছে। তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে দি ইডিওলজি অফ এস্থেটিক (১৯৯০), দি ইলিউশন অফ পোস্টমডার্নিজম (১৯৯৬)।

তার মার্কসবাদ ও সাহিত্য সমালোচনা (১৯৭৬) (মার্ক্সিজম এন্ড লিটারারি ক্রিটিসিজম) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।[৬]

তথ্যসূত্র

  1. "Prof Terry Eagleton profile, Debrett's People of Today, FBA Profile"। ২৪ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  2. T. Eagleton, Ideology: An Introduction (1991), pg. 131.
  3. James Smith (২০১৩)। Terry Eagleton। Wiley। আইএসবিএন 978-0-7456-5795-0 
  4. James Smith (২০১৩)। Terry Eagleton। John Wiley & Sons। আইএসবিএন 978-0-7456-5795-0 
  5. "A theoretical blow for democracy"। ৩১ মে ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৬ 
  6. ইগলটন, টেরি (২০১৭)। মার্কস ও মুক্তিঢাকা: সংহতি। আইএসবিএন 978 984 888 269 6