ফ্রান্সিসকো ফেরার ই গার্দিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন |
|||
| ১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''ফ্রান্সেস ফেরের ই গার্ডিয়া''' (১০ জানুয়ারি ১৮৫৯ – ১৩ অক্টোবর ১৩০৯)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| |
'''ফ্রান্সেস ফেরের ই গার্ডিয়া''' (১০ জানুয়ারি ১৮৫৯ – ১৩ অক্টোবর ১৩০৯)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Biografía de Francesc Ferrer i Guardia|ইউআরএল=http://www.uhu.es/cine.educacion/figuraspedagogia/0_ferrerguardia.htm#Biografía_de_Francesc_Ferrer_i_Guardia_|কর্ম=Universidad de Huelva|প্রকাশক=Universidad de Huelva|সংগ্রহের-তারিখ=28 August 2013}}</ref> ([[স্প্যানিশ|স্প্যানিশে]] '''ফ্রান্সিসকো ফেরের ইয়ে গার্ডিয়া''' হিসেবে এবং কখনও শুধুই '''ফ্রান্সিসকো ফেরের''' হিসাবে পরিচিত) হলেন একজন [[স্পেন|স্প্যানিশ]] [[মুক্ত চিন্তাবিদ]] এবং [[নৈরাজ্যবাদ|নৈরাজ্যবাদী]]। |
||
== জীবনী == |
== জীবনী == |
||
১৬:২৫, ২৪ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ফ্রান্সেস ফেরের ই গার্ডিয়া | |
|---|---|
 | |
| জন্ম | ১০ জানুয়ারি ১৮৫৯ |
| মৃত্যু | ১৩ অক্টোবর ১৯০৯ (বয়স ৫০) |
| জাতীয়তা | স্প্যানিশ |
ফ্রান্সেস ফেরের ই গার্ডিয়া (১০ জানুয়ারি ১৮৫৯ – ১৩ অক্টোবর ১৩০৯)[১] (স্প্যানিশে ফ্রান্সিসকো ফেরের ইয়ে গার্ডিয়া হিসেবে এবং কখনও শুধুই ফ্রান্সিসকো ফেরের হিসাবে পরিচিত) হলেন একজন স্প্যানিশ মুক্ত চিন্তাবিদ এবং নৈরাজ্যবাদী।
জীবনী
তিনি বার্সেলোনার নিকটবর্তী একটি ছোট শহর আলেল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতামাতা উভয়েই রোমান ক্যাথলিক ছিলেন। তিনি ১৫ বছর বয়সে বার্সেলোনার একটি ফার্মে চাকরি করা শুরু করেন। ফার্মটির মালিক ছিলেন একজন যাজক-বিরোধী ছিলেন এবং তিনি ফেরেরের উপর বিরাট প্রভাব ফেলেন। স্প্যানিশ প্রজাতন্ত্রী নেতা ম্যানিয়েল রুইজ জোরিল্লার একজন সমর্থক ছিলেন তিনি। ১৮৮৫ সালে ফেরের তাঁর স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে প্যারিস যান। ১৮৯৯ সালে বিবাহ-বিচ্ছেদের পর তিনি আবারও প্যারিসীয় এক সচ্ছল শিক্ষিকাকে বিয়ে করেন। তিনি দ্বিতীয় বিয়েটি প্রথম বিয়ে ভাঙার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই করেন।
১৯০১ সালে তিনি স্পেনে ফিরে আধুনিক বিদ্যালয় (এসকুয়েলা মডার্না) খোলেন। এই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল মধ্যবিত্ত শিশুকে শিক্ষাদান করা এবং তাঁদের মাঝে ভিত্তিগত সামাজিক মূল্যবোধ সৃষ্টি করা। ১৯০৬ সালে মাতেউ মোরালের সাথে রাজা ত্রয়োদশ আলফোনসোর উপর আক্রমণের অভিযোগে সন্দেহভাজন হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং এক বছর পর মুক্তি দেয়া হয়। তিনি কারারুদ্ধ থাকায় তাঁর বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে যায়।
১৯০৮ সালের গ্রীষ্মের প্রথম দিকে কারাগার থেকে মুক্তি পাবার পর তিনি আধুনিক বিদ্যালয়ের গল্প লেখেন। তাঁর এই কাজের নাম ছিল আধুনিক বিদ্যালয়ের সৃষ্টি ও আদর্শ এবং বইটি জোসেফ ম্যাককাবে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। নিকারবকার প্রেস বইটি প্রকাশ করে ১৯১৩ সালে।
১৯০৯ সালে শোকাবহ সপ্তাহের সময় ঘোষনাকৃত মার্শাল আইনের সময় তিনি গ্রেপ্তার হন এবং দীর্ঘ বিচারের পর তিনি দোষী সাব্যাস্ত হন। বার্সেলোনায় ১৩ই অক্টোবর মন্টিজুইক দুর্গে বন্দুকবাজ দল শাস্তি হিসেবে তাঁকে গুলির মাধ্যমে মেরে ফেলে।
তাঁর মৃত্যুর কিছু পরে ফেরেরের বেশকিছু সমর্থক তাঁর চিন্তার ওপর আমেরিকাতে আধুনিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এর নাম ছিল ফেরের বিদ্যালয় বা লাঁ এসকুয়েলা মডার্না। ১৯১১ সালে প্রথম এবং উল্লেখযোগ্য আধুনিক বিদ্যালয় স্থাপিত হয় নিউ ইয়র্কে। এরপর এই বিদ্যালয় নিয়ে একটি সংঘই গড়ে ওঠে, যার নাম ফেরের কলোনি ও আধুনিক বিদ্যালয়।
নৈরাজ্যবাদ এবং অন্যান্য রচনা বইয়ে এমা গোল্ডম্যান ফ্রান্সেস ফেরেরকে "বিদ্রোহী" বলেন এবং আরো যোগ করেন, "তাঁর আত্মা তাঁর দেশের লৌহ শাসনের বিরুদ্ধে ধিক্কার দেবে।" ই.এল. ডক্টরোর উপন্যাস র্যাগটাইমে গোল্ডম্যানকে বর্ণনা করা হয় এবং মানুষকে ফেরেরকে সমর্থন করতে বলা হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Biografía de Francesc Ferrer i Guardia"। Universidad de Huelva। Universidad de Huelva। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৩।
বহিঃসংযোগ
- ফ্রান্সিসকো ফেরের সংগ্রহ
- ফ্রান্সিসকো ফেরের পাতা (দৈনিক ব্লেডের নৈরাজ্যবাদ বিশ্বকোষে)
- ফান্ডাসিও ফেরের ই গার্ডিয়া
- ফ্রান্সিসকো ফেরের নিবন্ধসমূহ (কেট শার্পলে পাঠাগারে)
- ফ্রান্সিসকো ফেরার ই গার্দিয়া অরাজকতা আর্কাইভ-এ।
- ডাই এরফাইন্ডাং দেস গ্লোবালেন প্রোটেস্টস
- Archer, William, ফ্রান্সিসকো ফেরেরের জীবন, বিচার এবং মৃত্যু, নিউ ইয়র্ক: মোফাট, ইয়ার্ড এন্ড কো.
| সাধারণ | |
|---|---|
| জাতীয় গ্রন্থাগার | |
| জীবনীমূলক অভিধান | |
| বৈজ্ঞানিক ডাটাবেজ | |
| অন্যান্য | |
