তাওবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
Moheen তাও ধর্ম কে তাওবাদ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:পূর্ব এশীয় সংস্কৃতি যোগ
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মতত্ত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মতত্ত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:পূর্ব এশীয় সংস্কৃতি]]

০৭:২৩, ১১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তাও ধর্ম
চেংডুতে গ্রীন গোট মন্দিরে তাও ধর্মাচার পালনের দৃশ্য।
চীনা নাম
চীনা , 道家思想
আক্ষরিক অর্থ"Teaching of the Way"
ভিয়েতনামীয় নাম
ভিয়েতনামী বর্ণমালা Đạo giáo
Chữ Hán
কোরীয় নাম
হাঙ্গুল
হাঞ্জা
জাপানি নাম
কাঞ্জি
হিরাগানা どうきょう

তাওবাদ (/ˈdɪzəm/, /ˈt-/) বা Daoism (/ˈd-/), একটি ঐতিহ্যবাহী চৈনিক ধর্ম। ঘটনার স্বাভাবিক গতি, নিয়মিত বিবর্তন ও স্বাভাবিক পরিনতি তাওবাদের মূল বিষয়। তাও শব্দের অর্থ “বিশ্ব ভ্রহ্মান্ডের প্রাকৃতিক উপায়”, “পথ” ”বা নীতি”। তাও দর্শনের উদ্ভবের কয়েকশত বছর পরে প্রাচীন চৈনিক ধর্মগুলো এই ধর্মের মতবাদগুলো গ্রহন করেছিল। এই মতবাদ মনে করে জগতে অস্তিত্ব আছে এমন সব কিছুর পিছনেই একটি শক্তি বিদ্যমান থাকে। তাওবাদের মহাজাগতিক ধারনাটি এসেছে Yin Yang মতবাদ থেকে।[১]

তাও হচ্ছে প্রাচীন চীনের দর্শনের একটি মৌলিক সূত্র। তাও বলতে স্বভাব, প্রকৃতি এবং পরবর্তীকালে প্রাকৃতিক বিধান বুঝাত। একে নীতির সূত্র বা আদর্শ হিসেবেও ব্যবহার করা হতো। চীনের দর্শনের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ‘তাও’ সূত্রের অর্থেরও বিকাশ ঘটেছে। চীনের ভাববাদী দার্শনিকগণ ‘তাও’ কে একটি ভাববাদী সূত্র হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন, আবার লাওজু, সুনজু, ওয়াংচাং প্রমুখ বস্তুবাদী দার্শনিক তাওকে বস্তুর প্রকৃতি এবং বস্তুর পরিবর্তনের নিয়ম বা বিধান বলে ব্যাখ্যা করেছেন।

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাভাষার প্রথম ধর্ম অভিধান রহমান মুহাম্মাদ হাবিবুর রচিত ‘যার যার ধর্ম’ পৃ ১৭৯ আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৮৭৬৫৮০৭