জিমি ম্যাথুজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উইকিউপাত্ত থেকে আইডি লোড হবে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
৭৫ নং লাইন: ৭৫ নং লাইন:


== গ্রন্থপঞ্জী ==
== গ্রন্থপঞ্জী ==
* Atkinson, G. (1982) ''Everything you ever wanted to know about Australian rules football but couldn't be bothered asking'', The Five Mile Press: Melbourne. ISBN 0 86788 009 0.
* Atkinson, G. (1982) ''Everything you ever wanted to know about Australian rules football but couldn't be bothered asking'', The Five Mile Press: Melbourne. {{আইএসবিএন|0 86788 009 0}}.


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==

২১:৫৬, ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জিমি ম্যাথুজ
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামটমাস জেমস ম্যাথুজ
জন্ম(১৮৮৪-০৪-০৩)৩ এপ্রিল ১৮৮৪
মাউন্ট গাম্বিয়ার, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু১৪ অক্টোবর ১৯৪৩(1943-10-14) (বয়স ৫৯)
কলফিল্ড, ভিক্টোরিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৬৭
রানের সংখ্যা ১৫৩ ২১৪৯
ব্যাটিং গড় ১৭.০০ ২৪.৯৮
১০০/৫০ ০/১ ০/১৪
সর্বোচ্চ রান ৫৩ ৯৩
বল করেছে ১০৮১ ৭৫৮২
উইকেট ১৬ ১৭৭
বোলিং গড় ২৬.১৮ ২৫.৪৬
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৪/২৯ ৭/৪৬
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭/০ ৫৬/০
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৮ মার্চ ২০১৬

টমাস জেমস ম্যাথুজ (ইংরেজি: Jimmy Matthews; জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৮৮৪ - মৃত্যু: ১৪ অক্টোবর, ১৯৪৩) দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মাউন্ট গাম্বিয়ার এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। দলে তিনি মূলতঃ লেগ ব্রেক বোলিং করতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন জিমি ম্যাথুজ। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে খেলেছিলেন তিনি।

খেলোয়াড়ী জীবন

১৯০৬-০৭ মৌসুম থেকে ১৯১৪-১৫ মৌসুম পর্যন্ত ভিক্টোরিয়ার পক্ষে ৬৭টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে ১৯১২ সালে ইংল্যান্ড সফরেই খেলেছেন ২৮টি।

তিনি তাঁর সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষে আটটি টেস্ট খেলায় প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯১১-১২ মৌসুমে নিজ জন্মভূমিতে ২টি ও ১৯১২ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় বাদ-বাকী ছয় টেস্ট খেলেন। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে একমাত্র বোলাররূপে এক টেস্টের উভয় ইনিংসে দুইটি হ্যাট্রিক করার বিরল কীর্তিগাথা রচনা করেন ও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। তাঁর এ রেকর্ডটি অদ্যাবধি টিকে রয়েছে স্ব-মহিমায়।

ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসের শেষ তিন উইকেট নিয়ে হ্যাট্রিক করেন ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফলো-অনে পাঠান।[১] একইদিন ২৮ মে, ১৯১২ তারিখে দ্বিতীয় ইনিংসেও তিনি হ্যাট্রিক করেন।[১] উভয় ক্ষেত্রেই তিনি কোন ফিল্ডার কিংবা উইকেট-কিপারের সহযোগিতা ছাড়াই এ রেকর্ড গড়েন। উভয় হ্যাট্রিকেই দক্ষিণ আফ্রিকান উইকেট-কিপার টমি ওয়ার্ড তাঁর তৃতীয় শিকার হন ও টেস্ট ক্রিকেটের অভিষেকে কিং পেয়ার লাভ করেন।[২]

ঐ খেলায় তিনি আর কোন উইকেটের সন্ধান পাননি। খেলায় তাঁর বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৬/৫৪। ঐ সিরিজে তিনি আরও ৯ উইকেট পান। একই দলের বিপক্ষে সিরিজের পঞ্চম খেলায় তিনি ৪/২৯ পেয়েছিলেন।

অন্যান্য

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার হিসেবে আবির্ভূত হবার পূর্বে ম্যাথিউস ভিক্টোরিয়ান ফুটবল লীগে সেন্ট কিল্ডা ও ভিক্টোরিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিযোগিতায় উইলিয়ামস্টোন দলের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ান রুলস ফুটবল খেলতেন।[৩] মূলতঃ ফুল-ফরোয়ার্ড হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ১৯০৬ মৌসুমে উইলিয়ামস্টোনের পক্ষে ৪৬ গোল করে ঐ বছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "Triangular Tournament, 1912: Australia v South Africa Test Series −1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩ 
  2. Frindall, Bill (২০০৯)। Ask Bearders। BBC Books। পৃষ্ঠা 108। আইএসবিএন 978-1-84607-880-4 
  3. Atkinson, p. 183.
  4. Fiddian, Marc (২০০৩), Seagulls over Williamstown, Williamstown, VIC: Williamstown Football Club, পৃষ্ঠা 25 

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জী

বহিঃসংযোগ