প্রমথ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
→‎রচনাসমগ্র: সম্প্রসারণ
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:


== রচনাসমগ্র ==
== রচনাসমগ্র ==
=== প্রবন্ধ গ্রন্থ ==
* তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
* তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
* বীরবলের হালখাতা (১৯১৭)
* বীরবলের হালখাতা (১৯১৬)
* নানাকথা (১৯১৯)
* আমাদের শিক্ষা (১৯২০)
* রায়তের কথা (১৯১৯)
* রায়তের কথা (১৯১৯)
* নানাচর্চা (১৯৩২)
* চার-ইয়ারী কথা
* প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)
* আহুতি

* প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২)
===গল্পগ্রন্থ===
* নীললোহিত
* চার-ইয়ারী কথা (১৯১৬)
* আহুতি (১৯১৯)
* নীললোহিত (১৯৪১)

===কাব্যগ্রন্থ===
* পদচারণ
* পদচারণ
* নানাচর্চা (১৯২৩)
* প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে হিন্দু ও মুসলমান (১৯৫৩)
* প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে হিন্দু ও মুসলমান (১৯৫৩)
* আত্মকথা (১৯৪২)
* আত্মকথা (১৯৪২)

০৫:৩১, ১৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রমথ চৌধুরী
জন্মপ্রমথনাথ চৌধুরী
(১৮৬৮-০৮-০৭)৭ আগস্ট ১৮৬৮
যশোর, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬(1946-09-02) (বয়স ৭৮)
কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত
ছদ্মনামবীরবল
পেশাঅধ্যাপক, কবি, প্রাবন্ধিক, লেখক
সময়কালবাংলা রেনেসাঁ

প্রমথ চৌধুরী (ইংরেজি: Pramathanath Chowdhury; জন্মঃ (১৮৬৮-০৮-০৭)৭ আগস্ট ১৮৬৮; মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২, ১৯৪৬(১৯৪৬-০৯-০২)) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিহরপুর গ্রামে।

শিক্ষাজীবন

প্রমথ চৌধুরীর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি কলকাতা হেয়ার স্কুল থেকে এন্ট্রাস ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে এফ এ পাস করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।

কর্মজীবন

প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা করেন । কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়ান । তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই।

তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তাঁর সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তাঁর প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক।

রচনাসমগ্র

= প্রবন্ধ গ্রন্থ

  • তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
  • বীরবলের হালখাতা (১৯১৬)
  • নানাকথা (১৯১৯)
  • আমাদের শিক্ষা (১৯২০)
  • রায়তের কথা (১৯১৯)
  • নানাচর্চা (১৯৩২)
  • প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)

গল্পগ্রন্থ

  • চার-ইয়ারী কথা (১৯১৬)
  • আহুতি (১৯১৯)
  • নীললোহিত (১৯৪১)

কাব্যগ্রন্থ

  • পদচারণ
  • প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে হিন্দু ও মুসলমান (১৯৫৩)
  • আত্মকথা (১৯৪২)

তথ্যসূত্র


বহিঃসংযোগ

আরও দেখুন