তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:তিব্বত অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:ধর্মীয় বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও আন্দোলন অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বৌদ্ধ ধর্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বৌদ্ধ ধর্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মের ইতিহাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মের ইতিহাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মীয় বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও আন্দোলন]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:তিব্বতী বৌদ্ধধর্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:তিব্বতী বৌদ্ধধর্ম]] |
১৮:০৭, ২৩ মে ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বৌদ্ধধর্ম |
---|
এর ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম হল হিমালয়ের কোলে অবস্থিত বিশেষ কিছু অঞ্চলে চর্চিত বৌদ্ধধর্ম যা তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে এক স্বতন্ত্র রূপ লাভ করেছে। মূলত তিব্বত, ভুটান, ভারতের সিকিম, লাদাখ উপত্যকা, তাওয়াং, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, এবং উত্তর-পূর্ব চিনের কিছু অংশের অধিবাসীগণ অনুশীলন করে থাকে তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম। তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে বিবিধ প্রকারের ধারা এবং মতবাদের অস্তিত্ব থাকলেও এটি মূখ্যত চার ধারায় বিভক্ত, যথা, নিংমা, কাগিয়ু, গেলুগ এবং সাক্য। বৌদ্ধধর্মের এই সকল ধারাই তিনটি মূল শাখা মহাযান, হীনযান এবং বজ্রযানের শিক্ষার আদর্শ বহন করে চলেছে। যদিও গেলুগ ধারার মত কোন কোন মতানুসারে বজ্রযান মহাযানেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
পাদটীকা
- ↑ Wallace, 1999: 183