শাহবাজপুর টাউন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বঠà¦à¦¸à¦®à§à¦à¦¿à¦ পরিবরà§à¦¤à¦¨ à¦à¦°à¦à§; à¦à§à¦¾à¦¨à§à¦¾ সমসà§à¦¯à¦¾? |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{about|নগর|স্থান সম্পর্কে জানতে|শাহবাজপুর ইউনিয়ন}} |
|||
{{Infobox settlement |
{{Infobox settlement |
||
<!-- See Template:Infobox settlement for additional fields and descriptions --> |
<!-- See Template:Infobox settlement for additional fields and descriptions --> |
||
৩৩ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
| subdivision_name2 = [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা]] |
| subdivision_name2 = [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা]] |
||
| subdivision_type3 = [[বাংলাদেশের উপজেলা|উপজেলা]] |
| subdivision_type3 = [[বাংলাদেশের উপজেলা|উপজেলা]] |
||
| subdivision_name3 = [[সরাইল উপজেলা |
| subdivision_name3 = [[সরাইল উপজেলা]] |
||
| subdivision_type4 = [<!-- Capital --> |
| subdivision_type4 = [<!-- Capital --> |
||
| subdivision_name4 = |
| subdivision_name4 = |
||
৭২ নং লাইন: | ৭৩ নং লাইন: | ||
| website = [http://goo.gl/maps/L6Ij7 Official Map of Shahbazpur Town] |
| website = [http://goo.gl/maps/L6Ij7 Official Map of Shahbazpur Town] |
||
}} |
}} |
||
'''শাহবাজপুর টাউন''' ({{lang-en|Shahbazpur Town}})<ref name= |
'''শাহবাজপুর টাউন''' ({{lang-en|<!--The following spelling is correct. If you see anything odd, your browser isn't Unicode compliant-->[[:en:Shahbazpur Town|''Shahbazpur Town'']]}})<ref name="শাহবাজপুর এখন স্যাটেলাইট নগরী">{{citation |url=http://www.bangladeshfirst.com/newsdetails.php?cid=2&scid=0&nid=1679 |title=শাহবাজপুর এখন একটি স্যাটেলাইট নগরী|first= |last= |publisher=বাংলাদেশ ফার্স্ট ডট কম |date=১১ জুলাই, ২০১১ |accessdate=2011-07-11}}</ref>, [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] পূর্ব প্রান্তে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত একটি ব্যস্ততম ছোট্ট নগর। এটি [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম বিভাগের]] [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার]] অন্তর্গত একটি আধুনিক উন্নয়ন মূখী প্রশাসনিক অঞ্চল। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে স্বপ্ন বাস্তবায়নের স্যাটেলাইট নগরীর কয়েকটির মাঝে এটি হচ্ছে একটি আধুনিক ব্যস্ততম জনপদ।<ref>{{citation |url=http://www.sheershanews.com/?view=details&data=Travel&news_type_id=1&menu_id=1&news_id=19228 |title=শাহবাজপুর স্যাটেলাইট নগর ঘোষণা: এলাকায় আনন্দ-উল্লাস |first= |last= |publisher=শীর্ষ নিউজ |date=১১ জুলাই, ২০১১ |accessdate=2011-07-11}}</ref> |
||
== ভৌগোলিক সীমানা == |
== ভৌগোলিক সীমানা == |
||
শাহবাজপুর টাউনের অবস্থান |
শাহবাজপুর টাউনের অবস্থান {{coord|24.051667|91.173333|type:city_region:BD}}। আয়তন ২৩.৯ বর্গ কিঃ মিঃ (৯.২২ বর্গ মাইল) এর উত্তরে [[নাসিরনগর উপজেলা]], পশ্চিমে [[সরাইল উপজেলা]]র নোয়াগাঁও ইউনিয়ন, দক্ষিণ-পূর্বে [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা]]র নতুন উপজেলা [[বিজয়নগর উপজেলা|বিজয়নগর]] অবস্থিত। তিতাস নদীর তীরে এই অঞ্চলের অবস্থান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের<ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-10-15/news/298110 দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৫-১০-২০১২]</ref> বিশেষ অবদানে এই অঞ্চল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্যাটেলাইট নগরী<ref name="শাহবাজপুর এখন স্যাটেলাইট নগরী"/> ও গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ ইউনিয়ন, যার মর্যাদা অন্য সকল ইউনিয়নের মত নয়, এটি একটি বিশেষ ইউনিয়ন।<ref name="শাহবাজপুর এখন স্যাটেলাইট নগরী"/> |
||
== প্রশাসনিক এলাকাসমূহ == |
== প্রশাসনিক এলাকাসমূহ == |
||
শাহবাজপুর টাউন |
শাহবাজপুর টাউন অঞ্চলে রয়েছে ১টি বৃহত্তর ইউনিয়ন/৯টি ওয়ার্ড, ৬টি মৌজা এবং ১৭টি গ্রাম। শাহবাজপুর টাউনের ইউনিয়ন ও উল্লেখযোগ্য গ্রামগুলো হলোঃ |
||
* |
*[[শাহবাজপুর ইউনিয়ন]] |
||
*শাহবাজপুর ইউনিয়ন |
|||
* রাজামারাকান্দি গ্রাম |
|||
* |
*বলরামপুর গ্রাম |
||
* |
*শাহবাজপুর গ্রাম |
||
* |
*রাজামারাকান্দি গ্রাম |
||
* |
*তমত্মর গ্রাম |
||
* |
*যাদবপুর গ্রাম |
||
* |
*নিছমত্মপুর গ্রাম |
||
*উঃ ধীতপুর গ্রাম |
|||
*দঃ ধীতপুর গ্রাম |
|||
*ভৈষামুড়া গ্রাম |
|||
*ক্ষমতাপুর গ্রাম, ইত্যাদি। |
|||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
এই অঞ্চলটি একটি প্রাচীন জনপদ। বৌদ্ধ যুগে এই অঞ্চলটি একসময় বিশাল রাজ্য ছিল, যখন বিশ্বখ্যাত পরিব্রাজক হিউ-এন-সাং চীন থেকে এ অঞ্চলে পদব্রজে সফরে এসেছিলেন তখন এই এলাকার নাম ছিল সমতট<ref name="শতদল"/>। পরবর্তীকালে মুসলিম শাসনামলে এর নাম পরিবর্তন করা হয়, ভেঙ্গে ফেলা হয় এই রাজ্যকে এবং গঠন করা হয় কয়েকটি পরগনায়। ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দে সমতট রাজ্য কে শাহবাজ নামে নামকরণ করা হয়, পালাক্রমে শাহবাজ থেকে শাহবাজপুর তথা শাহবাজপুর টাউন।<ref>{{citation |url=http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=17625 |title=Four new satellite town to be set up |first= |last= |publisher=দ্য ডেইলি স্টার |date=৪ মার্চ, ২০১১ |accessdate=2011-07-11}}</ref> |
|||
প্রাচীন নাম শাহবাজ, ও শাহবাজপুর ১৫৫৬ সালে শাহবাজ নামে এই এলাকার নাম করন করা হয়, পালাক্রমে শাহবাজ থেকে শাহবাজপুর তথা শাহবাজপুর টাউন। প্রাচীনকালের ঐতিহ্যবাহী জনপদ এই অঞ্চল তথা শাহবাজপুর টাউন, আর এই গ্রামীন নগরের সবচেয় পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শন এখানকার মসজিদ মাদ্রাসা ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে শাহবাজপুরের অবদান অনেক<ref>{{cite book |title= বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (দলিলপত্র: নবম খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=১৯৮৪ |publisher= তথ্য মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |location= |isbn= |page= ২২১|pages= |accessdate= |url=}}</ref> <ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-10-15/news/298110 দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৫-১০-২০১২]</ref>। প্রাচীন দলপতি প্রথার ক্রম বিবর্তনের ফলে বংশভিত্তিক সরদার প্রথা প্রচলিত হওয়াতে এলাকার সমাজ জীবন মূলত পাকিস্তান আমলের এইসব স্হাপনা ব্যাংক, স্কুল, হাই স্কুল, মাদ্রাসা, বাজার, ডাকঘর, কাচারি অফিস, মাঠঘাট, রাস্তাঘাট, ব্রিজকালভ্রাট ইত্যাদি; দেশ স্বাধীন হলে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পর কিছু কিছু রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, নতুন স্কুল নির্মাণ, স্কুলের উন্নয়ন প্রশাসনিক ভাবে হলেও সরদার প্রথার প্রভাবে এখানকার ব্যাংক উপজেলা সরাইলে চলে যায়। ব্যক্তি চেষ্টায় আধুনিক কলেজ করতে চাইলে প্রভাবশালী সরদার প্রথার প্রভাবে চলে গেল ইসলামপুরে। যেখানে সরাইল উপজেলা সৃষ্টি হওয়ার আগে শাহবাজপুরের জন্ম মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের উনচল্লিশটি নৌবহরের অধিনায়ক শাহবাজ আলীর পরিকল্পনার সময় কালের শাসনকার্যের রাজধানী করেন উনার নামে শাহবাজ এলাকাই তথা শাহবাজপুরে, যাহা বর্তমানে পৌরসভা হলে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সম্মান বাঁচে। |
|||
ব্রিটিশ আমল থেকে শাহবাজপুর তিতাস নদীর পাড় ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত (থাকলেও বর্তমান বিলুপ্তির পথে) শাহবাজপুরকে তাই অনেক সময় শাহবাজপুর বাজার বলেও অভিহিত করা হয়। শাহবাজপুর পৌর-ইউনিয়ন/ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব [[ওছমান উদ্দীন আহম্মদ খালেদ]]। |
|||
এই অঞ্চলের জনপদ হওয়া নিয়ে মত বিভেদ ও দুটি ধারার জনশ্রুতির প্রচলন রয়েছে। প্রথম ধারার জনশ্রুতি অনুসারে প্রাচীন ইতিহাসে মুসলিম শাসনামল শাসনকালে সরাইল প্রাচীন জনপদ বলে এ জনশ্রুতি হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতি অনুসারে মুসলিম শাসনামলে মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের প্রতিনিধি, উনচল্লিশটি নৌবহরের অধিনায়ক শাহবাজ আলীর পরিকল্পনার সময় কালে রাজ্যের শাসনকার্যের রাজধানী করেন এই শাহবাজপুর জনপদে, তবে ইংরেজ শাসনামলে ভারত বর্ষের প্রথম ম্যাপ রোনাল্ড রে প্রণীত মানচিত্রে এই অঞ্চলের নাম গুরুত্বের সাথে উল্লেখ থাকায় এর প্রাচীনত্ব প্রমাণিত হয়। সাধারণত জলপথ বা কোন যোগাযোগের কেন্দ্রে জনপদ নগর/টাউন গড়ে উঠে; কিন্তু সরাইল নদীর কাছে হলেও নদীপথ বা যোগাযোগের কেন্দ্রে অবস্থিত নয়। তুলনামূলকভাবে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতির স্বপক্ষে সত্যতা পাওয়া যায়। |
|||
এই অঞ্চলের গ্রামীন নগরের সবচেয় পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শন এখানকার মসজিদ মাদ্রাসা, মন্দির, মট ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রাচীন দলপতি প্রথার ক্রম বিবর্তনের ফলে বংশভিত্তিক সরদার প্রথা প্রচলিত হওয়াতে এলাকার সমাজ জীবনের উন্নয়ন মূলত স্বাধীনতার আগে স্হাপনা ব্যাংক, স্কুল, হাই স্কুল, মাদ্রাসা, বাজার, ডাকঘর, কাচারি অফিস, মাঠঘাট, রাস্তাঘাট, ব্রিজকালভ্রাট ইত্যাদি; দেশ স্বাধীন হলে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পর কিছু কিছু রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, নতুন স্কুল নির্মাণ, স্কুলের উন্নয়ন প্রশাসনিক ভাবে হলেও সরাইলের আগ্রাসনই সরদার প্রথার প্রভাবে এখানকার পূর্বের ব্যাংক উপজেলার সরাইলে চলে যায়। ব্যক্তি চেষ্টায় আধুনিক কলেজ করতে চাইলে প্রভাবশালী সরদার প্রথার প্রভাবে চলে যায় ইসলামপুরে। যেখানে সরাইলের সরাইল উপজেলা সৃষ্টি হওয়ার আগে থেকেই শাহবাজপুর জন্মগত জনপদ টাউন। যাহা বর্তমানে পৌরসভা হলে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সম্মান বাঁচে। ব্রিটিশ আমল থেকে শাহবাজপুর তিতাস নদীর তীরে বন্দরনগরী ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত (থাকলেও কিছুটা বিলুপ্তির পথে) শাহবাজপুরকে তাই অনেক সময় শাহবাজপুর বাজার বলেও অভিহিত করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে শাহবাজপুরের অবদান অনেক।<ref name="বাংলাদেশের অতীত বর্তমান">{{cite book |title= বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (দলিলপত্র: নবম খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=১৯৮৪ |publisher= তথ্য মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |location= |isbn= |page= ২২১|pages= |accessdate= |url=}}</ref> |
|||
শাহবাজপুর টাউনের ইউনিয়ন অফিসঃ প্রথম গেইট হতে দ্বিতীয় গেইটের মাঝা মাঝি উত্তর পাশে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সংলগ্ন। |
|||
এই অঞ্চলের ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব [[ওছমান উদ্দীন আহম্মদ খালেদ]]। |
|||
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাজার হচ্ছেঃ ১. শাহবাজপুর বাজার ২. মাদ্রাসা বাজার ৩. হঠাৎ বাজার (আঁতকা বাজার) ৪. আড়ৎ বাজার ৫. মৌলভী বাজার ৬. ক্ষমতাপুর বাজার |
|||
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছেঃ তিতাস সেতু (শাহবাজপুর সেতু নামে পরিচিত), নিউ তিতাস সেতু পার্ক পর্যটন (বর্তমান ওয়াবদা রেস্ট হাউজ পর্যটন কেন্দ্র) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে মিশে আছে এই ঐতিহ্যবাহী শাহবাজপুরের নাম<ref>{{cite book |title= বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (দলিলপত্র: নবম খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=১৯৮৪ |publisher= তথ্য মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |location= |isbn= |page= ৭৭|pages= |accessdate= |url=}}</ref>, শাহবাজপুর ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, শাহবাজপুর ঐতিহ্যবাহী হাই স্কুল, মাদ্রাসা, সরকারী/বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। |
|||
== জনসংখ্যার উপাত্ত == |
== জনসংখ্যার উপাত্ত == |
||
মোট লোকসংখ্যা – ৩৫,২৮৮ জন (প্রায়) ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী। |
মোট লোকসংখ্যা – ৩৫,২৮৮ জন (প্রায়) ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী। |
||
(৫০.২৭% পুরুষ, ৪৯.৭৩% মহিলা) এই |
(৫০.২৭% পুরুষ, ৪৯.৭৩% মহিলা) এবং সাক্ষরতার হার ৮২%। এই নগরের আটার বছর আগে জনসংখ্যা ছিল ২০,৭৮৬ প্রায়। |
||
== |
== বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান == |
||
সংক্ষিপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকাঃ- |
|||
* শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৭ শতাব্দী) |
* শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৭ শতাব্দী) |
||
* শাহবাজপুর গার্লস হাই স্কুল (২০০০ শতাব্দী) |
* শাহবাজপুর গার্লস হাই স্কুল (২০০০ শতাব্দী) |
||
* শাহবাজপুর দারুল উলুম মাদ্রাসা (১৮৮৬ শতাব্দী) |
* শাহবাজপুর দারুল উলুম মাদ্রাসা (১৮৮৬ শতাব্দী) |
||
* শাহবাজপুর মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৬ শতাব্দী) |
|||
* উম্মাখাতুন মুমিনীন বালক-বালিকা মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৮ শতাব্দী) |
|||
বিভিন্ন ধর্মীয়/শিক্ষা ও সংস্কৃতি/ স্বাস্থ্য ও সেবা প্রতিষ্ঠানঃ |
|||
* জামে মসজিদ-২৪ টি, হিন্দু মন্দির/দেবালয়-০২ টি, কবরস্থান-১৮টি |
|||
* সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়- ০৮টি, বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়- ০৪টি, উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৩টি। |
|||
* ফোরকানীয়া মদ্রাসা- ২৬টি |
|||
* এনজিও/পাবলিক পরিচালিত স্কুল-১৭টি |
|||
* পাবলিক লাইব্রেরী-২টি, অডিটরিয়াম-২টি, ক্লাব-১০টি |
|||
* স্মৃতি সৌধ-০১ টি, শহীদ মিনার-৩টি |
|||
* স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-০১টি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র-১টি, কমিউনিটি ক্লিনিক-৫টি |
|||
* ক্ষুদ্র কুটির শিল্প-৫টি, ভূমি অফিস-০১টি, নদ-নদী-১টি |
|||
* হাইওয়ে পুলিশ-স্টেশন অফিস-১টি, পোস্ট অফিস-১টি ইত্যাদি। |
|||
== অর্থনীতি == |
== অর্থনীতি == |
||
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাজার হচ্ছেঃ মৌলভীবাজার, মধুগঞ্জের বাজার, ক্ষমতাপুরের বাজার ও চকবাজার এখন প্রায় লুপ্ত। মাদ্রাসা বাজার, আৎকা বাজার এবং তিতাসের পাড়ে গড়ে উঠা আড়ৎ বাজার, খান মার্কেট, সেকেন্ড গেইট ফাস্ট গেইট সহ এখনের সকল বাজার/মার্কেট জমজমাট। |
|||
এই অঞ্চলের মানুষ শিক্ষা-দিক্ষায়, রাজনীতি অর্থনীতিতে অনেক এগিয়ে। রাষ্ট্রের জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্ব পুন্য কাজে নিয়োজিত রয়েছেন অনেকেই। প্রবাসী, সরকারী/বে-সরকারী চাকরিজীবি, উদ্যোক্তা, ব্যবসা বানিজ্য, ইত্যাদি দায়িত্বের মাধ্যমে অর্থনীতি চাকা সচল ও অগ্রসরমান। |
|||
== ঐতিহাসিক/পর্যটন স্থান == |
|||
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছেঃ তিতাস সেতু (শাহবাজপুর সেতু নামে পরিচিত), নিউ তিতাস সেতু পার্ক পর্যটন (বর্তমান তিতাস নদীর পাড়ের ওয়াপদা রেস্ট হাউজ) এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকার মানুষ ভ্রমণ করতে আসেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে মিশে আছে এই ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলের ও ওয়াপদা রেস্ট হাউজের নাম<ref name="বাংলাদেশের অতীত বর্তমান"/>, পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম সোচ্চার হয়েছে। ঐতিহাসিক বড় মসজিদ। ঐতিহ্যবাহী হাই স্কুল, মাদ্রাসা, ঐতিহাসিক আধ্যাত্মিক পীর/সূফী-সম্রাট/দরবেশদের মাজার উল্লেখ্য যে, বাৎসরিক জলসায় বিভিন্ন সময় দূর দূরান্ত থেকে শত শত মানুষ, দেশ-বিদেশের ভক্ত আশেকান এখানে দোয়া আশীর্বাদ নিতে এসে থাকেন। এখানে বৎসরের কিছু এক সময় সপ্তাহ দিন ব্যাপি বড় বড় মেলা উৎসব হয়, সেই উৎসবে ক্রেতা-বিক্রেতা সহ নানান ধর্মের নানান পেশার মানুষ উপভোগ করতে আসেন। |
|||
== কৃতী ব্যক্তিত্ব == |
== কৃতী ব্যক্তিত্ব == |
||
* |
* হজরত [[উসমান হারুনী|শাহ্ সৈয়দ উসমান হারুনী আল কোরাইশী (রাঃ)]]<ref name="কাউছার">{{cite web|url=http://www.alkawsar.com/article/679 |title=সংবাদ মাধ্যম: মাসিক আল কাউছার, শিরোনাম: খাজা উসমান হারূনী রাহ., লেখক: মাওলানা সাইয়্যিদ আব্দুল্লাহ উফিয়াআনহু, তারিখ: জুন ২০০৯}}</ref> - আওলাদে রসূল, ইসলাম প্রচারক, পীরে-কামেল, ভারতীয় উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন আধ্যাত্মিক সিলসিলা/তরীকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাওয়া চিশতিয়া ছুফি ধারার একজন বিখ্যাত সূফী-সম্রাট, ইসলামিক দার্শনিক, উনার অধঃস্তন পুরুষ হজরত [[শাহ্ সৈয়দ ওয়ারিশ কাজী]] রাহ. ওরফে কাজী সাহেব - পীরজাদা-পীর, ইসলামিক দার্শনিক, সূফী-সাধক, মুফতি-মাওলানা ও সমাজসেবী ছিলেন। তাঁর নামাংশে মুন্সী হাটি নামক পাড়ার কাজী বাড়ী-এর নামকরণ করা হয় এবং তাঁর সমাধি কাজী বাড়ীতে রয়েছে। |
||
⚫ | |||
* জনাব শাহবাজ আলী (দেওয়ান শাহবাজ আলী) - মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের উনচল্লিশটি নৌবহরের অধিনায়ক শাহবাজ আলীর পরিকল্পনার সময় কালের শাসনকার্যের রাজধানী করেন উনার নামে শাহবাজ পরগণা, ১৫৫৬ সালে শাহবাজ নামে এই পরগণার নাম করন করা হয়, পালাক্রমে শাহবাজ থেকে শাহবাজপুর তথা শাহবাজপুর টাউন। |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
* হজরত করিম শাহ্ রাহ.- পীরে কামেল, আধ্যাত্মিক সাধক সূফী-সম্রাট ও সমাজসেবী। |
|||
⚫ | |||
* গোবিন্দ মোহন নাগ - স্বদেশী আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। |
* জনাব গোবিন্দ মোহন নাগ - স্বদেশী আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। |
||
* জনাব [[নুরুল আমিন]]<ref>{{cite book |title=শতদল সরাইল: (সূচীপত্র সিরিয়াল নং-০৭)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=২০১২ |publisher= লেখক: লুতফর রহমান, শাহবাজপুর অতীত ও বর্তমান |location= |isbn= |page= ৩২|pages= |accessdate= |url=}}</ref> (১৮৯৩-১৯৭৪ খৃ.) - প্রখ্যাত আইনজীবী, অবিভক্ত বাংলার ১৯৪৬ সালের ১৪মের বিধান সভার বৈঠকে নির্বাচিত অধ্যক্ষ, পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী, খরিদা সূত্রে ঢাকার দৈনিক সংবাদ এর মালিক, পরবর্তীতে পাকিস্তানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। |
* জনাব [[নুরুল আমিন]]<ref name="শতদল">{{cite book |title=শতদল সরাইল: (সূচীপত্র সিরিয়াল নং-০৭)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=২০১২ |publisher= লেখক: লুতফর রহমান, শাহবাজপুর অতীত ও বর্তমান |location= |isbn= |page= ৩২|pages= |accessdate= |url=}}</ref> (১৮৯৩-১৯৭৪ খৃ.) - প্রখ্যাত আইনজীবী, অবিভক্ত বাংলার ১৯৪৬ সালের ১৪মের বিধান সভার বৈঠকে নির্বাচিত অধ্যক্ষ, পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী, ১৯৫২ এর ভাসা সৈনিক, খরিদা সূত্রে ঢাকার দৈনিক সংবাদ এর মালিক, পরবর্তীতে পাকিস্তানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাঁর শাসনামলে বিশেষ করে তিনি নিজের জন্ম ভূমি এই অঞ্চলের অনেক উন্নয়ন করে গিয়েছিলেন, (তাঁর নামাংশে নামকরণকৃত ''আমিনপাড়া'' নামক পাড়ার সৃষ্টি। |
||
* রবীন্দ্র মোহন নাগ (১৯০৯-১৯৮৬ খৃ.) - বৃটিশ আমলে লবন আইন আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। |
* জনাব রবীন্দ্র মোহন নাগ<ref name="শতদল"/> (১৯০৯-১৯৮৬ খৃ.) - বৃটিশ আমলে লবন আইন আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। |
||
* জনাব জিয়াউল আমিন (নান্না মিয়া) - |
* জনাব জিয়াউল আমিন (নান্না মিয়া) - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও [[সংসদ সদস্য]]<ref name="শতদল"/> ছিলেন। |
||
* জনাব সাবিবর আহমদ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
* জনাব সাবিবর আহমদ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
||
* জনাব মাওলানা শাহ্নূরী কাজী আঃ আহাদ হুছায়নী (মাঃআঃ)<ref name="শতদল"/>- [[চিশতিয়া তরীকার পীর]], পীরে কামেল, আধ্যাত্মিক সাধক সূফী-সম্রাট, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট, জাতীয় মসজিদ মুসুল্লি কমিটির নির্বাচিত সক্রিয় সচিব, বাংলাদেশ পীর-মাশায়েখ ইমাম মুয়াযযিন মুসল্লী দ্বীনী কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ও সমাজসেবী ছিলেন। |
|||
* জনাব রথীন্দ্র মোহন নাগ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
* জনাব রথীন্দ্র মোহন নাগ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
||
* এ.এম.এস. শামছুজিয়া - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
* এ.এম.এস. শামছুজিয়া - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন। |
||
⚫ | |||
* জনাব পীরেকামেল মাওলানা কাজী আঃ আহাদ শাহ্ - বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসুল্লি কমিটির নির্বাচিত সক্রিয় সদস্য ও সমাজসেবী ছিলেন। |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | * জনাব আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান<ref name="শতদল"/>- মুহাম্মদীয়া ও চিশতিয়া তরীকার গদ্দীনিশীন পীর (পীরজাদা পীর), সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম:- বঙ্গভবন জামে মসজিদ, বঙ্গভবন ও সম্মানিত প্রধান মুয়াযযিন:- [[বায়তুল মোকাররম|বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ]]<ref>'''''ধর্ম মন্ত্রণালয়''''', জাতীয় মসজিদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(২০০৯খ্রি:চলমান),: ''জাতীয় মসজিদ''''-).</ref>, মূল ক্বারী, প্রধান মুকাব্বির ও উপস্থাপক:-<ref>'''''ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মনোনীত''''', ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(সুত্র নং-১৭৮৩/ইফাঃ সং/৫/৯৯/৩৯৫(২০): ২০১০ খ্রি),:সুত্র নং-১৮৩৫/ইফাঃসং/১/৯৭/ ''' জাতীয় ঈদগাহে'''প্রধান জামাআতের অনুমদিত তালিকা-তাং-০৮/০৯/২০১০খ্রি).</ref>:-[[জাতীয় ঈদগাহ]], ধর্মীয় নেতা:-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের (রাষ্ট্রীয়) ধর্মীয় পাঠক, ইসলামীক আলোচক, বিচারক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান গ্রন্তনা ও উপস্থাপক:-বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশন। বর্তমান উপদেষ্টাঃ-ঢাকাস্ত সরাইল সমিতি, ঢাকা। ও সমাজসেবী। |
||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | * জনাব আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান - পীরজাদা পীর, সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম:- বঙ্গভবন জামে মসজিদ, বঙ্গভবন ও |
||
⚫ | |||
== বিবিধ == |
== বিবিধ == |
০৫:৪২, ৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শাহবাজপুর টাউন Shahbazpur Town | |
---|---|
নগর | |
অবস্থানঃ বাংলাদেশ | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩.১′ উত্তর ৯১°১০.৪′ পূর্ব / ২৪.০৫১৭° উত্তর ৯১.১৭৩৩° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা |
উপজেলা | সরাইল উপজেলা |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩৫,২৮৮ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
ডাকঘর কোড | ৩৪৩১ |
ওয়েবসাইট | Official Map of Shahbazpur Town |
শাহবাজপুর টাউন ([[[:en:Shahbazpur Town|Shahbazpur Town]]] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য))[১], বাংলাদেশের পূর্ব প্রান্তে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত একটি ব্যস্ততম ছোট্ট নগর। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার অন্তর্গত একটি আধুনিক উন্নয়ন মূখী প্রশাসনিক অঞ্চল। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে স্বপ্ন বাস্তবায়নের স্যাটেলাইট নগরীর কয়েকটির মাঝে এটি হচ্ছে একটি আধুনিক ব্যস্ততম জনপদ।[২]
ভৌগোলিক সীমানা
শাহবাজপুর টাউনের অবস্থান ২৪°০৩′০৬″ উত্তর ৯১°১০′২৪″ পূর্ব / ২৪.০৫১৬৬৭° উত্তর ৯১.১৭৩৩৩৩° পূর্ব। আয়তন ২৩.৯ বর্গ কিঃ মিঃ (৯.২২ বর্গ মাইল) এর উত্তরে নাসিরনগর উপজেলা, পশ্চিমে সরাইল উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়ন, দক্ষিণ-পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার নতুন উপজেলা বিজয়নগর অবস্থিত। তিতাস নদীর তীরে এই অঞ্চলের অবস্থান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের[৩] বিশেষ অবদানে এই অঞ্চল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্যাটেলাইট নগরী[১] ও গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ ইউনিয়ন, যার মর্যাদা অন্য সকল ইউনিয়নের মত নয়, এটি একটি বিশেষ ইউনিয়ন।[১]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
শাহবাজপুর টাউন অঞ্চলে রয়েছে ১টি বৃহত্তর ইউনিয়ন/৯টি ওয়ার্ড, ৬টি মৌজা এবং ১৭টি গ্রাম। শাহবাজপুর টাউনের ইউনিয়ন ও উল্লেখযোগ্য গ্রামগুলো হলোঃ
- শাহবাজপুর ইউনিয়ন
- শাহবাজপুর ইউনিয়ন
- বলরামপুর গ্রাম
- শাহবাজপুর গ্রাম
- রাজামারাকান্দি গ্রাম
- তমত্মর গ্রাম
- যাদবপুর গ্রাম
- নিছমত্মপুর গ্রাম
- উঃ ধীতপুর গ্রাম
- দঃ ধীতপুর গ্রাম
- ভৈষামুড়া গ্রাম
- ক্ষমতাপুর গ্রাম, ইত্যাদি।
ইতিহাস
এই অঞ্চলটি একটি প্রাচীন জনপদ। বৌদ্ধ যুগে এই অঞ্চলটি একসময় বিশাল রাজ্য ছিল, যখন বিশ্বখ্যাত পরিব্রাজক হিউ-এন-সাং চীন থেকে এ অঞ্চলে পদব্রজে সফরে এসেছিলেন তখন এই এলাকার নাম ছিল সমতট[৪]। পরবর্তীকালে মুসলিম শাসনামলে এর নাম পরিবর্তন করা হয়, ভেঙ্গে ফেলা হয় এই রাজ্যকে এবং গঠন করা হয় কয়েকটি পরগনায়। ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দে সমতট রাজ্য কে শাহবাজ নামে নামকরণ করা হয়, পালাক্রমে শাহবাজ থেকে শাহবাজপুর তথা শাহবাজপুর টাউন।[৫]
এই অঞ্চলের জনপদ হওয়া নিয়ে মত বিভেদ ও দুটি ধারার জনশ্রুতির প্রচলন রয়েছে। প্রথম ধারার জনশ্রুতি অনুসারে প্রাচীন ইতিহাসে মুসলিম শাসনামল শাসনকালে সরাইল প্রাচীন জনপদ বলে এ জনশ্রুতি হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতি অনুসারে মুসলিম শাসনামলে মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের প্রতিনিধি, উনচল্লিশটি নৌবহরের অধিনায়ক শাহবাজ আলীর পরিকল্পনার সময় কালে রাজ্যের শাসনকার্যের রাজধানী করেন এই শাহবাজপুর জনপদে, তবে ইংরেজ শাসনামলে ভারত বর্ষের প্রথম ম্যাপ রোনাল্ড রে প্রণীত মানচিত্রে এই অঞ্চলের নাম গুরুত্বের সাথে উল্লেখ থাকায় এর প্রাচীনত্ব প্রমাণিত হয়। সাধারণত জলপথ বা কোন যোগাযোগের কেন্দ্রে জনপদ নগর/টাউন গড়ে উঠে; কিন্তু সরাইল নদীর কাছে হলেও নদীপথ বা যোগাযোগের কেন্দ্রে অবস্থিত নয়। তুলনামূলকভাবে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতির স্বপক্ষে সত্যতা পাওয়া যায়।
এই অঞ্চলের গ্রামীন নগরের সবচেয় পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শন এখানকার মসজিদ মাদ্রাসা, মন্দির, মট ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রাচীন দলপতি প্রথার ক্রম বিবর্তনের ফলে বংশভিত্তিক সরদার প্রথা প্রচলিত হওয়াতে এলাকার সমাজ জীবনের উন্নয়ন মূলত স্বাধীনতার আগে স্হাপনা ব্যাংক, স্কুল, হাই স্কুল, মাদ্রাসা, বাজার, ডাকঘর, কাচারি অফিস, মাঠঘাট, রাস্তাঘাট, ব্রিজকালভ্রাট ইত্যাদি; দেশ স্বাধীন হলে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পর কিছু কিছু রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, নতুন স্কুল নির্মাণ, স্কুলের উন্নয়ন প্রশাসনিক ভাবে হলেও সরাইলের আগ্রাসনই সরদার প্রথার প্রভাবে এখানকার পূর্বের ব্যাংক উপজেলার সরাইলে চলে যায়। ব্যক্তি চেষ্টায় আধুনিক কলেজ করতে চাইলে প্রভাবশালী সরদার প্রথার প্রভাবে চলে যায় ইসলামপুরে। যেখানে সরাইলের সরাইল উপজেলা সৃষ্টি হওয়ার আগে থেকেই শাহবাজপুর জন্মগত জনপদ টাউন। যাহা বর্তমানে পৌরসভা হলে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সম্মান বাঁচে। ব্রিটিশ আমল থেকে শাহবাজপুর তিতাস নদীর তীরে বন্দরনগরী ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত (থাকলেও কিছুটা বিলুপ্তির পথে) শাহবাজপুরকে তাই অনেক সময় শাহবাজপুর বাজার বলেও অভিহিত করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে শাহবাজপুরের অবদান অনেক।[৬] এই অঞ্চলের ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব ওছমান উদ্দীন আহম্মদ খালেদ।
জনসংখ্যার উপাত্ত
মোট লোকসংখ্যা – ৩৫,২৮৮ জন (প্রায়) ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী। (৫০.২৭% পুরুষ, ৪৯.৭৩% মহিলা) এবং সাক্ষরতার হার ৮২%। এই নগরের আটার বছর আগে জনসংখ্যা ছিল ২০,৭৮৬ প্রায়।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
সংক্ষিপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকাঃ-
- শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৭ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর গার্লস হাই স্কুল (২০০০ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর দারুল উলুম মাদ্রাসা (১৮৮৬ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৬ শতাব্দী)
- উম্মাখাতুন মুমিনীন বালক-বালিকা মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৮ শতাব্দী)
বিভিন্ন ধর্মীয়/শিক্ষা ও সংস্কৃতি/ স্বাস্থ্য ও সেবা প্রতিষ্ঠানঃ
- জামে মসজিদ-২৪ টি, হিন্দু মন্দির/দেবালয়-০২ টি, কবরস্থান-১৮টি
- সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়- ০৮টি, বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়- ০৪টি, উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৩টি।
- ফোরকানীয়া মদ্রাসা- ২৬টি
- এনজিও/পাবলিক পরিচালিত স্কুল-১৭টি
- পাবলিক লাইব্রেরী-২টি, অডিটরিয়াম-২টি, ক্লাব-১০টি
- স্মৃতি সৌধ-০১ টি, শহীদ মিনার-৩টি
- স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-০১টি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র-১টি, কমিউনিটি ক্লিনিক-৫টি
- ক্ষুদ্র কুটির শিল্প-৫টি, ভূমি অফিস-০১টি, নদ-নদী-১টি
- হাইওয়ে পুলিশ-স্টেশন অফিস-১টি, পোস্ট অফিস-১টি ইত্যাদি।
অর্থনীতি
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাজার হচ্ছেঃ মৌলভীবাজার, মধুগঞ্জের বাজার, ক্ষমতাপুরের বাজার ও চকবাজার এখন প্রায় লুপ্ত। মাদ্রাসা বাজার, আৎকা বাজার এবং তিতাসের পাড়ে গড়ে উঠা আড়ৎ বাজার, খান মার্কেট, সেকেন্ড গেইট ফাস্ট গেইট সহ এখনের সকল বাজার/মার্কেট জমজমাট। এই অঞ্চলের মানুষ শিক্ষা-দিক্ষায়, রাজনীতি অর্থনীতিতে অনেক এগিয়ে। রাষ্ট্রের জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্ব পুন্য কাজে নিয়োজিত রয়েছেন অনেকেই। প্রবাসী, সরকারী/বে-সরকারী চাকরিজীবি, উদ্যোক্তা, ব্যবসা বানিজ্য, ইত্যাদি দায়িত্বের মাধ্যমে অর্থনীতি চাকা সচল ও অগ্রসরমান।
ঐতিহাসিক/পর্যটন স্থান
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছেঃ তিতাস সেতু (শাহবাজপুর সেতু নামে পরিচিত), নিউ তিতাস সেতু পার্ক পর্যটন (বর্তমান তিতাস নদীর পাড়ের ওয়াপদা রেস্ট হাউজ) এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকার মানুষ ভ্রমণ করতে আসেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে মিশে আছে এই ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলের ও ওয়াপদা রেস্ট হাউজের নাম[৬], পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম সোচ্চার হয়েছে। ঐতিহাসিক বড় মসজিদ। ঐতিহ্যবাহী হাই স্কুল, মাদ্রাসা, ঐতিহাসিক আধ্যাত্মিক পীর/সূফী-সম্রাট/দরবেশদের মাজার উল্লেখ্য যে, বাৎসরিক জলসায় বিভিন্ন সময় দূর দূরান্ত থেকে শত শত মানুষ, দেশ-বিদেশের ভক্ত আশেকান এখানে দোয়া আশীর্বাদ নিতে এসে থাকেন। এখানে বৎসরের কিছু এক সময় সপ্তাহ দিন ব্যাপি বড় বড় মেলা উৎসব হয়, সেই উৎসবে ক্রেতা-বিক্রেতা সহ নানান ধর্মের নানান পেশার মানুষ উপভোগ করতে আসেন।
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- হজরত শাহ্ সৈয়দ উসমান হারুনী আল কোরাইশী (রাঃ)[৭] - আওলাদে রসূল, ইসলাম প্রচারক, পীরে-কামেল, ভারতীয় উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন আধ্যাত্মিক সিলসিলা/তরীকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাওয়া চিশতিয়া ছুফি ধারার একজন বিখ্যাত সূফী-সম্রাট, ইসলামিক দার্শনিক, উনার অধঃস্তন পুরুষ হজরত শাহ্ সৈয়দ ওয়ারিশ কাজী রাহ. ওরফে কাজী সাহেব - পীরজাদা-পীর, ইসলামিক দার্শনিক, সূফী-সাধক, মুফতি-মাওলানা ও সমাজসেবী ছিলেন। তাঁর নামাংশে মুন্সী হাটি নামক পাড়ার কাজী বাড়ী-এর নামকরণ করা হয় এবং তাঁর সমাধি কাজী বাড়ীতে রয়েছে।
- জনাব মুন্সী গোলাম সারওয়ার - কৃতি সন্তান, আইনজীবী, প্রাভাবশালি সরদার বিচারক, সমাজসেবী (তাঁর নামাংশে নামকরণকৃত মুন্সী হাটি্ নামক পাড়ায় তাঁর সমাধি রয়েছে।
- হজরত দরবার আলী শাহ্ (রঃ)[৪] এর অধঃস্তন পুরুষ জনাব শাহ্ আফতাব উদ্দিন আহমদ - শ্রদ্বয় প্রবীন শিক্ষাগুরু
- পীরেকামেল হজরত মাওলানা ছামছামউদ্দিন ওরফে 'বড় মৌ্লভী" (১৩৪৭বাংলা) - তাঁর নামে বড় মৌ্লভী" নামক পাড়ার নামকরণ করা হয়।
- হজরত করিম শাহ্ রাহ.- পীরে কামেল, আধ্যাত্মিক সাধক সূফী-সম্রাট ও সমাজসেবী।
- জনাব গোবিন্দ মোহন নাগ - স্বদেশী আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন।
- জনাব নুরুল আমিন[৪] (১৮৯৩-১৯৭৪ খৃ.) - প্রখ্যাত আইনজীবী, অবিভক্ত বাংলার ১৯৪৬ সালের ১৪মের বিধান সভার বৈঠকে নির্বাচিত অধ্যক্ষ, পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী, ১৯৫২ এর ভাসা সৈনিক, খরিদা সূত্রে ঢাকার দৈনিক সংবাদ এর মালিক, পরবর্তীতে পাকিস্তানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাঁর শাসনামলে বিশেষ করে তিনি নিজের জন্ম ভূমি এই অঞ্চলের অনেক উন্নয়ন করে গিয়েছিলেন, (তাঁর নামাংশে নামকরণকৃত আমিনপাড়া নামক পাড়ার সৃষ্টি।
- জনাব রবীন্দ্র মোহন নাগ[৪] (১৯০৯-১৯৮৬ খৃ.) - বৃটিশ আমলে লবন আইন আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য ছিলেন।
- জনাব জিয়াউল আমিন (নান্না মিয়া) - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য[৪] ছিলেন।
- জনাব সাবিবর আহমদ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন।
- জনাব মাওলানা শাহ্নূরী কাজী আঃ আহাদ হুছায়নী (মাঃআঃ)[৪]- চিশতিয়া তরীকার পীর, পীরে কামেল, আধ্যাত্মিক সাধক সূফী-সম্রাট, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট, জাতীয় মসজিদ মুসুল্লি কমিটির নির্বাচিত সক্রিয় সচিব, বাংলাদেশ পীর-মাশায়েখ ইমাম মুয়াযযিন মুসল্লী দ্বীনী কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ও সমাজসেবী ছিলেন।
- জনাব রথীন্দ্র মোহন নাগ - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন।
- এ.এম.এস. শামছুজিয়া - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমাজসেবী ছিলেন।
- বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব উইং কমান্ডার (অবঃ) কাজী মুহাম্মদ শাহ্ আলম[৪]- সাবেক অধ্যক্ষ বিএএফ শহীন কলেজ, সাবেক উপদেষ্টাঃ- ঢাকাস্ত সরাইল সমিতি, ঢাকা। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্ব পূর্ণ পদে নিয়োজিত ছিলেন ও সমাজসেবী।
- জনাব আব্দুল আউয়াল[৪]- কুমিল্লা শিক্ষা বোডের কন্ট্রোলার ও শাহবাজপুর দারুল উলুম মাদ্রাসার মোতাওয়াল্লী ছিলেন'
- জনাব তামান্না মিয়া[৪]- বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবী।
- জনাব ডাঃ কাজী জাহাঙ্গীর আলম - মেডিসিন বিভাগের প্রধান, রংপুর মিডিকেল কলেজ (অবঃ) ও সমাজসেবী।
- জনাব ওছমান উদ্দীন আহম্মদ খালেদ[৪]- বীর মুক্তিযোদ্ধা, ইউনিয়ন পরিষদের চার চার বারের নির্বাচিত ও বর্তমান চেয়ারম্যান।
- জনাব আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান[৪]- মুহাম্মদীয়া ও চিশতিয়া তরীকার গদ্দীনিশীন পীর (পীরজাদা পীর), সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম:- বঙ্গভবন জামে মসজিদ, বঙ্গভবন ও সম্মানিত প্রধান মুয়াযযিন:- বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ[৮], মূল ক্বারী, প্রধান মুকাব্বির ও উপস্থাপক:-[৯]:-জাতীয় ঈদগাহ, ধর্মীয় নেতা:-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের (রাষ্ট্রীয়) ধর্মীয় পাঠক, ইসলামীক আলোচক, বিচারক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান গ্রন্তনা ও উপস্থাপক:-বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশন। বর্তমান উপদেষ্টাঃ-ঢাকাস্ত সরাইল সমিতি, ঢাকা। ও সমাজসেবী।
- জনাব এ এম লতিফুর রহমান[৪]- দৈনিক ইত্তেফাকের প্রবীণ সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও লেখক ছিলেন।
বিবিধ
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ শাহবাজপুর এখন একটি স্যাটেলাইট নগরী, বাংলাদেশ ফার্স্ট ডট কম, ১১ জুলাই, ২০১১, সংগ্রহের তারিখ 2011-07-11 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ শাহবাজপুর স্যাটেলাইট নগর ঘোষণা: এলাকায় আনন্দ-উল্লাস, শীর্ষ নিউজ, ১১ জুলাই, ২০১১, সংগ্রহের তারিখ 2011-07-11 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৫-১০-২০১২
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ শতদল সরাইল: (সূচীপত্র সিরিয়াল নং-০৭)। লেখক: লুতফর রহমান, শাহবাজপুর অতীত ও বর্তমান। ২০১২। পৃষ্ঠা ৩২।
- ↑ Four new satellite town to be set up, দ্য ডেইলি স্টার, ৪ মার্চ, ২০১১, সংগ্রহের তারিখ 2011-07-11 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (দলিলপত্র: নবম খন্ড)। তথ্য মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮৪। পৃষ্ঠা ২২১।
- ↑ "সংবাদ মাধ্যম: মাসিক আল কাউছার, শিরোনাম: খাজা উসমান হারূনী রাহ., লেখক: মাওলানা সাইয়্যিদ আব্দুল্লাহ উফিয়াআনহু, তারিখ: জুন ২০০৯"।
- ↑ ধর্ম মন্ত্রণালয়, জাতীয় মসজিদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(২০০৯খ্রি:চলমান),: জাতীয় মসজিদ''-).
- ↑ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মনোনীত, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(সুত্র নং-১৭৮৩/ইফাঃ সং/৫/৯৯/৩৯৫(২০): ২০১০ খ্রি),:সুত্র নং-১৮৩৫/ইফাঃসং/১/৯৭/ জাতীয় ঈদগাহেপ্রধান জামাআতের অনুমদিত তালিকা-তাং-০৮/০৯/২০১০খ্রি).