বাংলাদেশের মাছের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
অ বট: 1 টি আন্তঃউইকি সংযোগ স্থানান্তর করেছে, যা এখন উইকিউপাত্তের - d:Q15058747 এ রয়েছে |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
||
[[en:List of fishes in Bangladesh]] |
০০:২৮, ১১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
এক বা একাধিক অবদানকারী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে এই নিবন্ধের বিষয়বস্তু উল্লেখযোগ্যতার সাধারণ নির্দেশাবলী অনুসরণ করে নাই। |
মাছে ভাতে বাঙ্গালী- নদী মাতৃক বাংলাদেশ এর চিরাচরিত প্রবাদ। অসংখ্য নদী, খাল, বিল, হাওর, বাওর, ডোবা, নালার বাংলাদেশ এ পাওয়া যায় নানা রং, স্বাদ এর মাছ। আকার আকৃতিতে ও এরা যেমন বিচিত্র, নামগুলোও তেমনি মজার। বৌ মাছ, গুলশা, তপসে, চিতল, কাকিলা, কই, শিং, পাবদা আরও কত কি!
বাংলাদেশে ২৬০ প্রজাতির স্বাদুপানির (মোহনাজলসহ) এবং ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও ১২-এর অধিক প্রজাতির চাষকৃত বিদেশী মাছ চাষের জলাশয়ে এবং ৭০-এর অধিক জাতের বিদেশী বাহারী মাছ এ্যাকুয়ারিয়ামে পাওয়া যায়।
আইইউসিএন (২০০৩) এর তথ্যানুসারে বাংলাদেশে স্বাদুপানির ৫৪ প্রজাতির মাছ হুমকির সম্মুখীন। এর মধ্যে ১২ প্রজাতির মাছ ভয়ঙ্কর বিপদাপন্ন এবং ২৮ প্রজাতির মাছ বিপদাপন্ন হিসেবে চিহ্নিত।
মৎস্য অধিদপ্তর (২০০৯) এর তথ্যানুসারে বাংলাদেশে জনপ্রতি বাৎসারিক মাছ গ্রহণের পরিমাণ ১৭.২৩ কেজি, মাছের বাৎসরিক চাহিদা ২৫.৯০ লক্ষ মেট্রিক টন, জনপ্রতি মাছের বাৎসরিক চাহিদা ১৮ কেজি, প্রলিজ আমিষ সরবরাহে অবদান ৫৮ শতাংশ। বাংলাদেশে মাছের মোট উৎপাদন ২৫ লক্ষ ৬৩ হাজার ২৯৬ মেট্রিক টন। যার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয় (আহরিত) থেকে আসে ১০,৬০,১৮১ মেট্রিক টন, অভ্যন্তরীণ বদ্ধ জলাশয় (চাষকৃত) থেকে আসে ১০,০৫,৫৪২ মেট্রিক টন এবং সমুদ্র থেকে আসে ৪,৯৭,৫৭৩ মেট্রিক টন।
বহিঃসংযোগ
- Bangladesh Fisheries Information Share Home (BdFISH) - An online platform for sharing fisheries information
- BdFISH Bangla - বাংলা ভাষায় ফিশারীজ বিষয়ক তথ্য শেয়ারের একটি অনলাইন মঞ্চ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |