নতুন ক্যালিডোনিয়া
নুভেল কালেদোনি Nouvelle-Calédonie | |
---|---|
জাতীয় সঙ্গীত: লা মার্সেইয়েজ (জাতীয়) | |
রাজধানী | নুমেয়া |
বৃহত্তম নগরী | ন্যুমিয়া |
সরকারি ভাষা | ফরাসি ভাষা |
আঞ্চলিক ভাষা | নুভেল কালেদোনির ভাষা ও লয়্যালিটি আইল্যান্ডস ভাষা |
সরকার | ফ্রান্স নিয়ন্ত্রিত এলাকা |
এমানুয়েল মাক্রোঁ | |
তিয়েরি সঁতা | |
• হাই কমিশনার | লোরঁ প্রেভস্ত |
ফরাসি ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য ১৯৪৬-১৯৯৯ | |
আয়তন | |
• মোট | ১৮,৫৭৫ কিমি২ (৭,১৭২ মা২) (১৫৪তম) |
জনসংখ্যা | |
• জানুয়ারি ১, ২০০৯ আনুমানিক | ২,৪৯,০০০ (১৭৮তম) |
• আগস্ট/সেপ্টেম্বর ২০০৪ আদমশুমারি | ২,৩০,৭৮৯[১] |
• ঘনত্ব | ১৩/কিমি২ (৩৩.৭/বর্গমাইল) (২০০তম) |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০০৭ আনুমানিক |
• মোট | ৮.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার |
• মাথাপিছু | ৩৬,৩৭৬ মার্কিন ডলার |
মুদ্রা | [[সিএফপি ফ্রঁ]] (XPF) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+১১ |
কলিং কোড | ৬৮৭ |
ইন্টারনেট টিএলডি | .nc |
নতুন ক্যালিডোনিয়া বা নুভেল কালেদোনি (ফরাসি: Nouvelle-Calédonie); কথ্য: (la) Calédonie লা কালেদোনি; জনপ্রিয় ডাকনাম: (le) Caillou ল্য কাইউ "নুড়ি") হচ্ছে ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত ফ্রান্স নিয়ন্ত্রিত একটি রাষ্ট্র। প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের মেলানিশিয়া অংশরের উপঅঞ্চলে এর অবস্থান। এটি বেশ কিছু ছোট ছোট দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত। এটির মূল দ্বীপগুলো মধ্যে আছে গ্রঁদ তের ও লয়ালটি দ্বীপপুঞ্জ। সব মিলিয়ে এর আয়তন তাইওয়ানের অর্ধেক। এর আয়তন ১৮,৫৭৫.৫ বর্গ কিলোমিটার (৭,১৭২ বর্গমাইল)। ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসের আনুমানিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী এর জনসংখ্যা প্রায় দেড় লক্ষ।[১] নুমেয়া হচ্ছে দেশটির রাজধানী ও সবচেয়ে বড় নগরী। দেশটির আঞ্চলিক মুদ্রার নাম সিএফপি ফ্রঁ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রশান্ত মহাসাগর তীরবর্তী অঞ্চলসমুহে সর্বপ্রথম মানুষের পদার্পণ হয় প্রায় ৩০০০ বছর পূর্বে। অস্ট্রোনেশীয়রা তার আরও অনেক পরে এই অঞ্চলে উপনিবেশ গড়ে। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন রকম মানুষ মেলানেশিয়া দ্বীপপুঞ্জে এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে এবং তারা লাপিতা নামে পরিচিত ছিল। লাপিতারা এরপর খৃস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে দুইটি দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার করে যে দ্বীপপুঞ্জগুলি এখন নতুন ক্যালিডোনিয়া ও লয়ালটি আইল্যান্ডস নামে পরিচিত। লাপিতা'রা সুদক্ষ ও প্রশিক্ষিত নাবিক ও কৃষক হিসেবে পরিচিত ছিল। প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বৃহৎ অংশ জুড়ে তাদের প্রভাব ও কর্তৃত্ব ছিল।
একাদশ শতাব্দী থেকে এই দ্বীপপুঞ্জে পলিনেশীয়দের আগমন ঘটে এবং তারা দ্বীপের অধিবাসীদের সাথে মিশে যায় ও স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে।
১৯শ শতকে এই অঞ্চলে ইউরোপীয়দের আগমন ঘটে। ব্রিটিশ অভিযাত্রী জেমস কুক ১৭৭৪ সালে দ্বীপাঞ্চলের বৃহৎ ভূমি আবিষ্কার করেন এবং "নিউ ক্যালিডোনিয়া" নামকরণ করেন। এই নাম রাখা হয়েছিল স্কটল্যান্ড-এর ল্যাটিন নাম "ক্যালিডোনিয়া" থেকে।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ (ফরাসি) Institut de la statistique et des études économiques de Nouvelle-Calédonie (ISEE)। "Bilan Economique et Social 2008 (on page 11)" (পিডিএফ)। ২০০৯-১১-১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-১৪।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- Boyer, S.L. & Giribet, G. (2007): A new model Gondwanan taxon: systematics and biogeography of the harvestman family Pettalidae (Arachnida, Opiliones, Cyphophthalmi), with a taxonomic revision of genera from Australia and New Zealand. Cladistics 23(4): 337-361. ডিওআই:10.1111/j.1096-0031.2007.00149.x
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Official website (ফরাসি)
- সিআইএ প্রণীত দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক-এ New Caledonia-এর ভুক্তি
- কার্লিতে নতুন ক্যালিডোনিয়া (ইংরেজি)
- New Caledonia Photos ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ নভেম্বর ২০১০ তারিখে
- Lonely Planet profile
- (ফরাসি) Website for l'Association Endemia: A thorough presentation of New Caledonian biodiversity
- (ফরাসি) past and current developments of France's overseas administrative divisions like New Caledonia
- New Caledonia awaits decolonisation