কমনওয়েলথের প্রধান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কমনওয়েলথের প্রধান
দায়িত্ব
তৃতীয় চার্লস

৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে
আসনমার্লবোরো হাউস, লন্ডন
নিয়োগকর্তাকমনওয়েলথ সরকার প্রধান
মেয়াদকালজীবন
সর্বপ্রথমষষ্ঠ জর্জ
গঠন২৮ এপ্রিল ১৯৪৯; ৭৪ বছর আগে (1949-04-28)
ওয়েবসাইটthecommonwealth.org

কমনওয়েলথের প্রধান হচ্ছে কমনওয়েলথ অব নেশনসের আনুষ্ঠানিক নেতার দ্বারা ব্যবহৃত উপাধি। কমনওয়েলথ অব নেশনস একটি আন্তঃসরকারী সংস্থা যা "স্বাধীন সদস্য দেশগুলোর মুক্ত সংস্থার" প্রতীকসহ বর্তমান ছাপান্নটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের সমন্বয়ে গঠিত। অফিসটির কোন নির্দিষ্ট মেয়াদ বা মেয়াদের সীমা নেই এবং কমনওয়েলথের মধ্যে থাকা সদস্য রাষ্ট্রগুলির দৈনন্দিন শাসনে জড়িত নয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই উপাধিটি শাসক যুক্তরাজ্যের রাজার হাতে রয়েছে।

১৯৪৯ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ কমনওয়েলথ আটটি দেশের একটি দল ছিল; যাদের রাজা ছিলেন ষষ্ঠ জর্জভারত একটি প্রজাতন্ত্র হতে চাইলেও কমনওয়েলথ ত্যাগ করেনি। রাজার জন্য কমনওয়েলথের প্রধান উপাধি তৈরির মাধ্যমে এটিকে স্থান দেওয়া হয়েছিল এবং ভারত ১৯৫০ সালে একটি প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়েছিল। পরবর্তীকালে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ঘানা এবং সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য অনেক দেশ যুক্তরাজ্যের সম্রাটকে তাদের নিজ নিজ রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ব্রিটিশ রাজাকে কমনওয়েলথের প্রধান হিসেবে কমনওয়েলথ অব নেশনসের সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[১]

এই উপাধিটি বর্তমানে রাজা তৃতীয় চার্লস হাতে রয়েছে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৪৯ এর কমনওয়েলথ প্রাইম মিনিস্টারস কনফারেন্সে বাকিংহাম প্যালেসে রাজার সাথে কমনওয়েলথ প্রধানমন্ত্রীগণ

১৯৪৯ সালে রাজা ষষ্ঠ জর্জ ব্রিটিশ কমনওয়েলথভুক্ত (পরবর্তীতে কমনওয়েলথ অব নেশনস) যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান এবং সিলন অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি দেশের রাজা ছিলেন। যাইহোক, ভারতীয় মন্ত্রিসভা দেশটিকে একটি প্রজাতন্ত্রে পরিণত করতে চেয়েছিল, কিন্তু আয়ারল্যান্ডের মতো জর্জ ষষ্ঠকে আর রাজা না থাকার ফলে কমনওয়েলথ ত্যাগ করতে চায়নি। এটিকে সামঞ্জস্য করার জন্য ১৯৪৯ সালের এপ্রিলের শেষের দিকে লন্ডন ঘোষণাপত্র জারি করা হয়েছিল।[২][৩][৪][৫] যা কানাডার প্রধানমন্ত্রী লুই সেন্ট লরেন্ট দ্বারা প্রণয়ন করা হয়েছিল। যাতে বলা হয়েছে যে রাজা, মুক্ত সংঘের প্রতীক হিসাবে কমনওয়েলথের দেশ, কমনওয়েলথের প্রধান থাকবেন। ২৬ জানুয়ারী ১৯৫০-এ ভারতে যখন একটি প্রজাতন্ত্রী সংবিধান গৃহীত হলে তাতে জর্জ ষষ্ঠকে রাজা স্বীকৃতি বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ রাষ্ট্রের প্রধান হন। কিন্তু ভারত তাকে কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে সম্মাননা দিয়ে থাকে।

দ্বিতীয় এলিজাবেথ ১৯৫২ সালে তার যোগদানের সময় কমনওয়েলথের প্রধান হন, সেই সময়ে বলেছিলেন, "অতীতের সাম্রাজ্যের সাথে কমনওয়েলথের কোন মিল নেই। এটি একটি সম্পূর্ণ নতুন ধারণা যা মানুষের আত্মার সর্বোচ্চ গুণাবলীর উপর নির্মিত: বন্ধুত্ব, আনুগত্য এবং স্বাধীনতা ও শান্তির আকাঙ্ক্ষা।"[৬] পরের বছর প্রতিটি কমনওয়েলথ রাজ্যে একটি রাজকীয় ধারণা ও উপাধি আইন জারি করা হয়। যাতে প্রথমবারের মত রাজার পদবীর বদলেকমনওয়েলথের প্রধান শব্দটি যোগ করা হয়েছিল।

১৯৬০ সালের ডিসেম্বরে রাণীর একটি ব্যক্তিগত পতাকা তৈরি করা হয়েছিল যা তাকে কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে প্রতীকী করে এবং কোন নির্দিষ্ট দেশের রানী হিসাবে যেটির ভূমিকার সাথে যুক্ত ছিল না। সময়ের সাথে সাথে পতাকাটি ব্রিটিশ রাজকীয় পতাকাকে প্রতিস্থাপন করেছে। এটি রানী কমনওয়েলথ দেশগুলোতে যান যেগুলোর তিনি রাষ্ট্রপ্রধান নন (এবং সাথেসাথে সেই রাজ্যের জন্য একটি অনন্য রাজকীয় মান নেই) এবং যুক্তরাজ্যে কমনওয়েলথ অনুষ্ঠানে সাথে রাখেন। রানী যখন লন্ডনে কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের সদর দফতর পরিদর্শন করেন, তখনও তার রাজকীয় পতাকাগুলোর বদলে এই ব্যক্তিগত পতাকাটি উত্থাপিত হয়। [৭]

কানাডার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ব্রায়ান মুলরোনি বলেছেন , দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটাতে এলিজাবেথ "পর্দার নেপথ্যের শক্তি" ছিলেন।[৮][৯]

উপাধি[সম্পাদনা]

১৯৪৯ সালের কমনওয়েলথের প্রধানমন্ত্রীদের সম্মেলনে আলোচনার ফলস্বরূপ লন্ডন ঘোষণায় উপাধিটি তৈরি করা হয়েছিল। উপাধিটি লাতিনীয় ভাষায় Consortionis Populorum Princeps হিসাবে [১০][১১][১২] এবং ফরাসি ভাষায় Chef du Commonwealth হিসাবে উল্লেখ করা হয়ে থাকে।[১৩]

ভূমিকা ও কর্তব্য[সম্পাদনা]

কমনওয়েলথের বর্তমান প্রধান তৃতীয় চার্লসকমনওয়েলথ অফ নেশনস -এর সদস্যরা "তাদের মুক্ত সমিতির প্রতীক" হিসাবে স্বীকৃত এবং কমনওয়েলথ মহাসচিব এবং কমনওয়েলথ চেয়ার-ইন-অফিসের পাশাপাশি একজন নেতা হিসাবে কাজ করেন। যদিও রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ কমনওয়েলথের ১৫টি সদস্যের রাষ্ট্রপ্রধান, তবুও কমনওয়েলথের প্রধান হিসেবে কোনো কমনওয়েলথ রাষ্ট্রের পরিচালনায় তার কোনো ভূমিকা নেই। কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল এবং কমনওয়েলথের কেন্দ্রীয় সংস্থা সেক্রেটারিয়েটের সাথে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে রানী কমনওয়েলথ উন্নয়নের সাথে যোগাযোগ রাখেন।[১৪]

কমনওয়েলথের প্রধান বা একজন প্রতিনিধি (যেমন চার্লস, প্রিন্স অফ ওয়েলস) সমগ্র কমনওয়েলথের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত দ্বিবার্ষিক কমনওয়েলথ হেডস অব গভর্নমেন্ট মিটিং (সিএইচওজিএম) এ যোগ দেন। এটি একটি ঐতিহ্য যা ১৯৭৩ সালে কানাডার প্রধানমন্ত্রী পিয়ের ট্রুডোর পরামর্শে রাজার দ্বারা শুরু হয়েছিল।[১৫] সেইবার সিএইচওজিএম কানাডায় প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শীর্ষ সম্মেলনের সময় কমনওয়েলথের প্রধান কমনওয়েলথ দেশগুলোর নেতাদের সাথে একাধিক ব্যক্তিগত বৈঠক করেন। আর একটি সিএইচওজিএম অভ্যর্থনা এবং নৈশভোজে যোগ দেন এবং একটি সাধারণ বক্তৃতা করেন।

রানী বা তার প্রতিনিধি চতুর্বার্ষিক কমনওয়েলথ গেমসেও উপস্থিত থাকেন। কমনওয়েলথ গেমস শুরুর আগে অনুষ্ঠিত রানীর বক্তৃতা, কমনওয়েলথ প্রধানের কাছ থেকে সমস্ত কমনওয়েলথ দেশ ও অঞ্চলের কাছে একটি বার্তা বহন করে।[১৬][১৭]

প্রতি বছর কমনওয়েলথ দিবসে মার্চের দ্বিতীয় সোমবার, রানী কমনওয়েলথের প্রায় ২.৫ বিলিয়ন মানুষের জন্য একটি বিশেষ বার্তা সম্প্রচার করেন।[১৮] একই দিনে তিনি ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে অনুষ্ঠিত আন্তঃসাম্প্রদায়িক কমনওয়েলথ দিবস পরিষেবায় উপস্থিত হন।[১৯]

উত্তরাধিকার[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়ার পার্থে সিএইচওজিএম ২০১১-এ উদ্বোধনী ভাষণ দিচ্ছেন কমনওয়েলথের প্রধান

২০১৮ সালে রানী ৯০ বছরে পদার্পণ করার সময়ে উত্তরাধিকার প্রিন্স চার্লস হওয়া উচিত নাকি অন্যকোনো তৃতীয় ব্যক্তি; তা নিয়ে বিতর্ক আলোচনা চলছিল। যেহেতু "কমনওয়েলথের প্রধান" পদটি প্রযুক্তিগতভাবে বংশানুক্রমিক নয়।[২০] লন্ডন ঘোষণায় বলা হয়েছে যে, "রাজা তার স্বাধীন সদস্য দেশগুলির মুক্ত সংঘের প্রতীক হিসাবে এবং কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে [কাজ করবে]"। এটির ফলে উভয় প্রজাতন্ত্র এবং রাজ্য যা কমনওয়েলথ রাজ্য নয় তারা রাজাকে প্রধান হিসাবে স্বীকৃতি দিতে পারে। দেশটির রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ব্যক্তিকে গ্রহণ না করেই কমনওয়েলথ। যাইহোক, যদিও রাজকীয় উপাধি এবং শৈলী সম্পর্কিত প্রতিটি কমনওয়েলথ রাজ্যের আইনগুলো কমনওয়েলথের প্রধানকে শাসক রাজার পূর্ণ উপাধির অংশ করেছে এবং রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ১৯৫৮ সালে লেটার্স পেটেন্টের মাধ্যমে তার পুত্র প্রিন্স চার্লসকে প্রিন্স অফ ওয়েলস হিসাবে ঘোষণা করেন। চার্লস এবং তার উত্তরাধিকারী এবং উত্তরসূরিরা কমনওয়েলথের ভবিষ্যত প্রধান হবেন,[২১] কমনওয়েলথের প্রধানের পদের উত্তরসূরিদের কীভাবে বেছে নেওয়া হবে; তা নিয়ে বিরোধপূর্ণ বক্তব্য রয়েছে। কমনওয়েলথ সচিবালয় দাবি করে যে, কোনো উত্তরসূরি কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের দ্বারা সম্মিলিতভাবে নির্বাচিত হবে।[২২] কমনওয়েলথ সরকার প্রধান যেমন তৎকালীন কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার, ইতিমধ্যেই প্রিন্স চার্লসকে "কমনওয়েলথের ভবিষ্যত প্রধান" হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।[২৩] আর ২০১৫ সালে নিউজিল্যান্ডের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন কী বলেছিলেন, " [কমনওয়েলথের প্রধানের] উপাধিটি রাজমুকুটের সাথেই যাওয়া উচিত।"[২৪]

ব্রিটিশ সংবাদপত্রের ভাষ্যকাররা উত্তরাধিকার হিসেবে প্রিন্স চার্লসকে প্রধান পদে নির্বাচিত করার একক সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত, ব্রিটিশ রাজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমনওয়েলথের প্রধান হওয়া উচিত নাকি পদটি সর্বসম্মতভাবে নির্বাচিত হওয়া উচিত সেটি নিয়ে বিস্তর বিতর্ক করেছেন।[২৫][২৬][২৭] এমনও আলাপ চলছিল যে, একটি ঘূর্ণায়মান আনুষ্ঠানিক "প্রজাতন্ত্রী" প্রধান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।[২৮][২৯] দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ প্রতিবেদন করেছে যে "পদটি বংশগত নয় এবং অনেক নেতা সংগঠনটিকে আরও গণতান্ত্রিক করতে একজন নির্বাচিত প্রধান চান।"[৩০]

২০১৮ সালে সেবছরের কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকের পর, কমনওয়েলথ নেতারা ঘোষণা করেছিলেন যে চার্লস হবেন কমনওয়েলথের পরবর্তী প্রধান।[৩১] তবে তার ভূমিকা বংশগত হিসেবে হবেনা।[৩২][৩৩]

প্রধানদের তালিকা[সম্পাদনা]

ক্র. চিত্র নাম জন্ম মেয়াদ মৃত্যু
শুরু শেষ সময়সীমা
ষষ্ঠ জর্জ ১৪ ডিসেম্বর, ১৮৯৫ ২৬/২৮ এপ্রিল ১৯৪৯[n ১] ৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ ২ বছর, ২৮৪ দিন ৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২
দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২১ এপ্রিল, ১৯২৬ ৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৭০ বছর, ২১৪ দিন ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
তৃতীয় চার্লস ১৪ নভেম্বর, ১৯৪৮ ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ বর্তমান ১ বছর, ২০৬ দিন জীবিত

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

মন্তব্য[সম্পাদনা]

  1. লন্ডন ঘোষণা অনুসারে।[২]

পাদটীকা[সম্পাদনা]

  1. "About the commonwealth"www.gov.uk। The Foreign and Commonwealth office, UK। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৮ 
  2. London Declaration 1949 (পিডিএফ), Commonwealth Secretariat, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৩ 
  3. S. A. de Smith (১৯৪৯), The London Declaration of the Commonwealth Prime Ministers, April 28, 1949, Wiley on behalf of the Modern Law Review 
  4. Queen Elizabeth II and the Royal Family: A Glorious Illustrated History, Dorling Kindersley Limited, ২০১৬, পৃষ্ঠা 118, আইএসবিএন 9780241296653 
  5. "MEETING of PRIME MINISTERS, APRIL, 1949 Text of Final Communique Issued at the Conclusion of the Meeting of Prime Ministers Held at London from 22 to 27 April, 1949, Together with Press Statement by the Right Hon. P. Fraser London, 28 April, 1949"Papers Past। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  6. "Head of the Commonwealth"। Commonwealth Secretariat। ৩১ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯ 
  7. "Mailbox"। Royal Insight। সেপ্টেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা 3। ১৯ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  8. Geddes, John (২০১২)। "The day she descended into the fray" (Special Commemorative Edition: The Diamond Jubilee: Celebrating 60 Remarkable years সংস্করণ): 72। 
  9. MacQueen, Ken; Treble, Patricia (২০১২)। "The Jewel in the Crown" (Special Commemorative Edition: The Diamond Jubilee: Celebrating 60 Remarkable years সংস্করণ): 43–44। 
  10. "Biography of Elizabeth II (UK)"। archontology.org। 
  11. "Burke's Peerage" 
  12. "নং. 39873"দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ মে ১৯৫৩। 
  13. "Lois codifiées Règlements codifiés"Site Web de la législation (Justice)। ১ জানুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০২১ 
  14. "Commonwealth Governance"Royal.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  15. Heinricks, Geoff (২০০১), "Trudeau and the monarchy; National Post", Canadian Monarchist News, Winter/Spring 2000–2001, Toronto: Monarchist League of Canada, Archived from the original on ২২ জুন ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  16. "Queen's baton relay"। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮ 
  17. "Commonwealth Games: Queen's Baton Relay route announced"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  18. The Commonwealth Yearbook 2006, Commonwealth Secretariat, ২০০৬, পৃষ্ঠা 21, আইএসবিএন 9780954962944 
  19. Robert Hardman (২০০৭), A Year with the Queen, Touchstone, পৃষ্ঠা 208, আইএসবিএন 9781416563488 
  20. Landale, James (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Commonwealth in secret succession plans"BBC News 
  21. Elizabeth II, Letters Patent creating Prince Charles Prince of Wales and Earl of Chester, 1958 (পিডিএফ), Queen's Printer, ৬ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৪ 
  22. FAQs, The Commonwealth, ৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  23. Statement by the Prime Minister of Canada on Commonwealth Day, Prime Minister of Canada, ১০ মার্চ ২০১৪, ৭ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৪ 
  24. "Charles wins support to head Commonwealth"New Zealand Herald। ২৮ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  25. Mount, Harry (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "After seven decades of slogging around the globe, doesn't Prince Charles deserve to lead the Commonwealth?"The Telegraph – www.telegraph.co.uk-এর মাধ্যমে। 
  26. Mohabir, Nalini (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "The next head of the Commonwealth must not be a royal from Brexit Britain - Nalini Mohabir"The Guardian 
  27. Palmer, Richard (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Prince Charles 'might NOT be next head of Commonwealth if the Queen dies'" 
  28. Perring, Rebecca (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "'Disastrous consequences!' Anger at talks to block Charles' role as Head of Commonwealth" 
  29. "What Prince Charles should say to the Commonwealth - Coffee House"। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ৩০ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  30. Rayner, Gordon (২৭ নভেম্বর ২০১৫)। "State visit to Malta: Queen hints to sceptical leaders that Prince should be next Head of the Commonwealth"telegraph.co.uk। ২৮ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  31. "Commonwealth Heads of Government Meeting 2018 - Leaders' Statement"The CommonwealthThe Commonwealth of Nations। ২১ এপ্রিল ২০১৮। ২১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৮ 
  32. "Prince Charles to be next Commonwealth head"BBC News। ২০ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৮ 
  33. "Prince Charles to succeed Queen as Commonwealth head"Sky News। ২০ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]