বিষয়বস্তুতে চলুন

এম এ আউয়াল (লক্ষ্মীপুরের রাজনীতিবিদ)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৩:৪৮, ২১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

এম. এ. আউয়াল
লক্ষ্মীপুর-১ আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ – ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮
পূর্বসূরীনাজিম উদ্দিন আহমেদ
উত্তরসূরীআনোয়ার হোসেন খান
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1968-03-16) ১৬ মার্চ ১৯৬৮ (বয়স ৫৬)
লক্ষ্মীপুর
নাগরিকত্বপাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন
পেশারাজনীতি ও ব্যবসা

এম. এ. আউয়াল (জন্ম: ১৬ মার্চ ১৯৬৮) হলেন বাংলাদেশের একজন আবাসন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ যিনি লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[]

প্রাথমিক জীবন

এম. এ. আউয়াল ১৯৬৮ সালের ১৬ মার্চ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের নোয়াখালির লক্ষ্মীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আব্দুর রশীদ এবং মাতা মনোয়ারা বেগম।[]

কর্মজীবন

এম এ আউয়াল হাভেলি প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।[]

রাজনৈতিক জীবন

এম. এ. আউয়াল ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এবং তরিকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব। তিনি তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব থাকাকালে ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪-দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনীত হন।[]

২০১৮ সালে তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হলে তিনি ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[]

আটক

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সাহিনুদ্দীন নামে পল্লবীর এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে তাকে ২০ মে ২০২১ সালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন নরসিংদীর ভৈরবের একটি মাজার থেকে গ্রেপ্তার করে।[]

তথ্যসূত্র