সিলভার লাইন (ওয়াশিংটন মেট্রো)
সিলভার লাইন | |||
---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
স্থিতি | পরিচালনাগত (পর্যায় ১) পরীক্ষা চলছে (পর্যায় ২)[১][২] | ||
অঞ্চল | ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি এবং আর্লিংটন, ভিএ ওয়াশিংটন, ডি.সি. প্রিন্স জর্জ কাউন্টি, এমডি | ||
বিরতিস্থল |
| ||
স্টেশন | ২৮ (৬ টির পরীক্ষা চলছে) | ||
পরিষেবা | |||
ধরন | দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা | ||
ব্যবস্থা | ওয়াশিংটন মেট্রো | ||
পরিচালক | ওয়াশিংটন মহানগর অঞ্চল গণপরিবহন কর্তৃপক্ষ | ||
রোলিং স্টক | ২০০০-সিরিজ, ৩০০০-সিরিজ, ৬০০০-সিরিজ, ৭০০০-সিরিজ | ||
ইতিহাস | |||
চালু | ২৬ জুলাই ২০১৪ ২০২২ (পরিকল্পিত) (পর্যায়-২ সম্প্রসারণ)[৩] | (পর্যায়-১)||
কারিগরি তথ্য | |||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ২৯.৬ মা (৪৭.৬ কিমি) (১১.৫ মা (১৮.৫ কিমি) পরীক্ষা চলছে) | ||
ট্র্যাকসংখ্যা | ২ | ||
বৈশিষ্ট্য | ভূমিগত, উত্তোলিত ও ভূগর্ভস্থ | ||
ট্র্যাক গেজ | ৪ ফুট ৮ ১⁄৪ ইঞ্চি (১,৪২৯ মিলিমিটার) | ||
বিদ্যুতায়ন | ৭৫০ ভি ডিসি | ||
|
সিলভার লাইন হল ওয়াশিংটন মেট্রো ব্যবস্থার একটি দ্রুতগামী গণপরিবহনের রেলপথ, যেখানে ২৮ টি পরিচালনাগত স্টেশন রয়েছে এবং অতিরিক্ত ছয়টি স্টেশনের পরীক্ষা চলছে। রেলপথটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি ও আর্লিংটন কাউন্টি, কলম্বিয়া জেলা এবং মেরিল্যান্ডের প্রিন্স জর্জ কাউন্টিতে অবস্থিত। সিলভার লাইন বর্তমানে ভার্জিনিয়ার উইহেল-রেস্টন ইস্ট থেকে মেরিল্যান্ডের ডাউনটাউন লার্গো পর্যন্ত চালু রয়েছে। শুধুমাত্র অরেঞ্জ লাইনের সঙ্গে পাঁচটি স্টেশন, রসলিন থেকে স্টেডিয়াম–আর্মরি পর্যন্ত অরেঞ্জ ও ব্লু লাইনের সঙ্গে তেরোটি এবং লার্গো টাউন সেন্টারে উভয় রেলপথের পূর্ব টার্মিনাস পর্যন্ত ব্লু লাইনের সাথে পাঁচটি স্টেশন ভাগাভাগি করে। সিলভার লাইন ২০১৪ সালের ২৬শে জুলাই[৪] শুধুমাত্র পাঁচটি পরিচালনাগত স্টেশন ও পরীক্ষামূলক ছয়টি স্টেশন সহযোগে পরিষেবা শুরু করেছিল।
সিলভার লাইনের ১১.৭-মাইল (১৮.৮ কিমি) অংশটি অরেঞ্জ লাইন ও সিলভার লাইনের বিভাজনের স্থান থেকে উইহেল-রেস্টন ইস্ট স্টেশনের মাঝে ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টিতে অবস্থিত এবং এটি ডুলেস করিডোর মেট্রোরেল প্রকল্পের ফেজ পর্যায়-১ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল।[৫] পর্যায়-২ ওয়াশিংটন ডালেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে লাউডাউন কাউন্টির অ্যাশবার্ন পর্যন্ত রেলপথটিকে আরও ১১.৫ মাইল (১৮.৫ কিমি) প্রসারিত করে, রেলপথে ছয়টি স্টেশন যুক্ত করে। পর্যায়-২-এর নির্মাণ ২০১৪ সালে শুরু হয়েছিল; ২০২২ সালের শেষের দিকে এটির উদ্বোধনের আশা করা হচ্ছে।[৩] $৬.৮ বিলিয়ন অর্থমূল্যের প্রকল্পটি দৈর্ঘ্যের (মাইল) ভিত্তিতে ১৯৭৬ সালে শুরু হওয়া ওয়াশিংটন মেট্রোর সবচেয়ে বড় সম্প্রসারণ।[৬][৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Aratani, Lori (মে ১, ২০১৪)। "Silver Line to get nearly $2 billion in federal loan; toll road's rates unlikely to rise until 2018"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৪।
- ↑ Banister, Jon (এপ্রিল ১, ২০১৯)। "Silver Line Phase Two"। Biznow। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৪, ২০১৯।
- ↑ ক খ George, Justin (জুন ৯, ২০২২)। "Metro's Silver Line extension moves closer to finish line"। The Washington Post।
- ↑ "All aboard! Metro's new Silver Line rolls down the tracks for the first time"। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "About"। Silver Line Metro। জানুয়ারি ১৮, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ Holeywell, Ryan; Lippman, Daniel (এপ্রিল ২০১২)। "The 5 Biggest U.S. Infrastructure Projects, Plus 5 at Risk"। Governing। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ Neibauer, Michael (মার্চ ৯, ২০১২)। "30 Years: Construction Begins on Dulles Metrorail Extension"। Washington Business Journal। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ডালেস করিডোর র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প
- সিলভার লাইন ব্যবস্থার মানচিত্র ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে