সাঁঝবাতি
সাঁঝবাতি | |
---|---|
সাঁঝবাতি | |
পরিচালক | শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায় লীনা গঙ্গোপাধ্যায় |
প্রযোজক | অতনু রায়চৌধুরী |
রচয়িতা | লীনা গঙ্গোপাধ্যায় |
শ্রেষ্ঠাংশে | নিচে দেখুন |
সুরকার | অনুপম রায় |
সম্পাদক | সুজয় দত্ত রায় |
পরিবেশক | বেঙ্গল টকিজ |
মুক্তি |
|
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
আয় | ₹৭৪.৮৭ লাখ (৬ দিনে) |
সাঁঝবাতি শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায় ও লীনা গঙ্গোপাধ্যায় পরিচালিত এবং বেঙ্গল টকিজ দ্বারা প্রযোজিত ও অতনু রায়চৌধুরী নিবেদিত একটি বাংলা নাটকীয় চলচ্চিত্র।[১][২] ছবিটির মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেব, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, পাওলি দাম ও লিলি চক্রবর্তী। বেঙ্গল টকিজের ব্যানারে ছবিটি ২০ শে ডিসেম্বর ২০১৯ সালে ৫৬ টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।[৩]
গল্প
[সম্পাদনা]অভিনয়ে
[সম্পাদনা]- সৌমিত্র চ্যাটার্জী[৪] - ছানা দাদু, সুলেখা'র বন্ধু।
- দেব[৫] - চন্দন, সংক্ষেপে সবাই চাঁদু নামে ডাকে। চাঁদু সুলেখা'র বাড়ির ভৃত্য।
- পাওলি দাম[৬] - ফুলি, প্রৌঢ়া সুলেখা'র (লিলি চক্রবর্তী) দেখভালের জন্য দুজন কর্মীর একজন।
- লিলি চক্রবর্তী[৪] - সুলেখা, একটি বাড়িতে থাকা একলা বৃদ্ধা। তার ছেলেরা কর্মসূত্রে দেশের বাইরে থাকে।
- সোহিনী সেনগুপ্ত[৪]
- শ্রেয়া ভট্টাচার্য[৪] - চন্দনের একমাত্র বোন
- সন্তু মুখোপাধ্যায় [৪]
- সুদীপ মুখোপাধ্যায়[৪]
নির্মাণ
[সম্পাদনা]উন্নয়ন
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্রায়ন
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্রটির চিত্রায়ন মূলত কলকাতা শহরের মধ্যেই হয়েছে। ছবির কিছু দৃশ্যের চিত্রায়ন দার্জিলিংয়ে করা হয়েছে। দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর নানা দৃশ্য ম্যাল-এ ধারণ করা হয়েছে। দার্জিলিং-এ বেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে একটি গানের দৃশ্যেরও চিত্রায়ন হয়েছে ম্যালে। টুংলিং-এ ছবির কিছু অংশের দৃশ্য ধারণ করা হয়। ছবির একটি প্রাতরাশের(ব্রেকফাস্ট) দৃশ্যের চিত্রায়ন টুংলিং-এ করা হয় ।[৭]
প্রচারণা ও মুক্তি
[সম্পাদনা]সংগীত
[সম্পাদনা]এই চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালনা করেন অনুপম রায়। গানগুলি গেয়েছেন শান, অন্বেষা ও অনুপম রায়। ‘ক্ষমা করো’, ‘কাগজের বাড়ি’ এবং ‘বিসর্জন’ -ছবির এই তিনটি গানই লিখেছেন অনুপম রায়।[৮]
সাঁঝবাতি | ||||
---|---|---|---|---|
কর্তৃক সাউন্ডট্র্যাক | ||||
মুক্তির তারিখ | ২০১৯ | |||
ঘরানা | চলচ্চিত্রের গান | |||
প্রযোজক | বেঙ্গল টকিজ | |||
অনুপম রায় কালক্রম | ||||
|
গান | |||
---|---|---|---|
নং. | শিরোনাম | কণ্ঠশিল্পী(রা) | দৈর্ঘ্য |
১. | "ক্ষমা করো" | অনুপম রায় | |
২. | "কাগজের বাড়ি" | অন্বেষা | ৩:৪৬ |
৩. | "বিসর্জন" | শান | ২:২৪ |
প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]সমালোচনা
[সম্পাদনা]আয়
[সম্পাদনা]ছবিটি ৫৬ টি প্রেক্ষাগৃহে প্রায় ৭০ টি পর্দায় (স্ক্রিন) মুক্তি পায়। প্রথমদিনে ছবিটির আয় খুবই ছিল। পরবর্তী দিনগুলিতে ধীরে ধীরে ছবির আয় বৃদ্ধি পায়। ছবিটি প্রেক্ষাগৃহ থেকে প্রথম দিনে ₹৪.৬৪ লাখ, দ্বিতীয় দিনে ₹৯.৯১ লাখ এবং ₹১৯.২৬ লাখ আয় করে। প্রথম সপ্তাহান্তে আয় করে ₹৩৩.৮১ লাখ। ছবিতি ২৫ ডিসেম্বরে ৬তম দিনে ₹২৬.১২ লাখ টাকা আয় করে, যা ছবিটির একদিনের হিসাবে সর্বোচ্চ আয়। ৬ দিনে ছবিটি প্রেক্ষাগৃহ থেকে মোট ₹৭৪.৮৭ লাখ টাকা আয় করে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "What convinced Dev to be a part of 'Sanjhbati'? - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০২।
- ↑ BookMyShow। "Sanjhbati Movie (2019) | Reviews, Cast & Release Date in Kalyani"। BookMyShow (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০২।
- ↑ "'Sanjhbati' set to go on floors from mid June - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০২।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ অর্পিতা রায়চৌধুরী (২৯ নভেম্বর ২০১৯)। "বার্ধক্যের একাকিত্বে সাঁঝবাতির আলোয় নতুন রূপকথা লিখবে চাঁদু, ফুলি"। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ স্রবন্তী বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯ ডিসেম্বর ২০১৯)। "ভক্তেরা আমায় ভৃত্যের চরিত্রে নেবে কি না জানি না আমি: দেব"। www.anandabazar.com/। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ সায়নী ঘটক (১৮ ডিসেম্বর ২০১৯)। "দর্শক দেখুক, পাওলিও হাসতে জানে"। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "'সাঁঝবাতি'র অ্যালবাম"। এই সময়। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ দেবস্মিতা দাস (১১ ডিসেম্বর ২০১৯)। "'সাঁঝবাতি'র মিউজিক লঞ্চ জমিয়ে দিলেন দেব-লিলি চক্রবর্তী"। bengali.indianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।