শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মালাবার ২০১২ চলাকালে আইএনএস সাতপুরা (এফ৪৮) ভারত মহাসাগরে গমন করে।
শ্রেণি'র সারাংশ
নাম: শিবালিক শ্রেণি
নির্মাতা: মাজাগাঁও ডক লিমিটেড
ব্যবহারকারী:
Indian Navy Ensign
Indian Navy Ensign
ভারতীয় নৌবাহিনী
পূর্বসূরী: তালওয়ার শ্রেণি
উত্তরসূরী অনুযায়ী: নীলগিরি শ্রেণি
খরচ: ৪৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
পরিকল্পিত:[১]
সম্পন্ন:
সক্রিয়:
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার: নির্দেশিত-ক্ষেপণাস্ত্র ফ্রিগেট
ওজন: সম্পূর্ণ মালবহর: ৬,২০০ টন (৬,১০০ লং টন; ৬,৮০০ শর্ট টন)[২]
দৈর্ঘ্য: ১৪২.৫ মি (৪৬৮ ফু)[৩]
প্রস্থ: ১৬.৯ মি (৫৫ ফু)
গভীরতা: ৪.৫ মি (১৫ ফু)
ইনস্টল ক্ষমতা:
প্রচালনশক্তি: সিওডিওজি রূপরেখায় বুস্ট টারবাইনসমূহ
গতিবেগ:
  • ৩২ নট (৫৯ কিমি/ঘ; ৩৭ মা/ঘ)[৪]
  • ২২ নট (৪১ কিমি/ঘ; ২৫ মা/ঘ) (ডিজেল ইঞ্জিন)
সীমা: ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ) গতিতে ৫,০০০ নটিক্যাল মাইল (৯,০০০ কিমি) এর অধিক[৫]
লোকবল: ২৫৭ জন (৩৫ জন কর্মকর্তা)[৬]
সেন্সর এবং
কার্যপদ্ধতি:
  • ১ × এমআর-৭৬০ফ্রিগেট এম২ইএম ৩-ডি রাডার
  • ৪ × এম-৯০ ওরেখ রাডার
  • ১ × এলটা ইএল/এম-২২৩৮ এসটিএআর
  • ২ × এলটা ইএল/এম-২২৩৮ এসটিএআর
  • ১ × ভেল এপিএআরএনএ
  • এইচইউএমএসএ-এনজি (জাহাজের কাঠাম-র উপরে মাউন্ট সোনার অ্যারে)
  • এটিএএস/থ্যালস সিন্ট্রা টোড অ্যারে ব্যবস্থা[৭]
যান্ত্রিক যুদ্ধাস্ত্র
ও ফাঁদ:
রণসজ্জা:
বিমান বহন: ২ × এইচএএল ধ্রুব বা সি কিং এমকে. ৪২বি হেলিকপ্টার।

শিবালিক শ্রেণি বা প্রকল্প ১৭শ্রেণিটি ভারতীয় নৌবাহিনীর পরিষেবা নিযুক্ত বহু-ভূমিকাযুক্ত ফ্রিগেটগুলির একটি শ্রেণি। এগুলি ভারতে নির্মিত প্রথম স্টিলথ যুদ্ধজাহাজ।[৮] পূর্ববর্তী তালোয়ার-শ্রেণির ফ্রিগেটগুলির চেয়ে তারা আরও ভাল স্টিলথ বৈশিষ্ট্য এবং স্থল-আক্রমণ ক্ষমতা অর্জনের জন্য এগুলির নকশা করা হয়।[৯][১০] ২০০০ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে মোট তিনটি জাহাজ নির্মিত হয় এবং ২০১২ সালের মধ্যে তিনটিকে নৌবাহিনীর পরিষেবায় যুক্ত হয়।[১]

শিবলিক শ্রেণি এবং তাদের থেকে বর্তমানে প্রকল্প ১৭এ-এর অধীনে নির্মিত হওয়া সাতটি ফ্রিগেটকে একবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রধান ফ্রিগেট হিসাবে অনুমান করা হয়।[১১] শ্রেণির সমস্ত জাহাজ মাজাগাঁও ডক লিমিটেড দ্বারা নির্মিত হয়। শ্রেণি এবং নেতৃত্ব প্রদানকারী জাহাজটির নাম দেওয়া হয়েছে শিবালিক পাহাড়ের নাম অনুসারে। শ্রেণির পরবর্তী জাহাজগুলির নাম ভারতের পার্বত্য-শৃঙ্খলগুলির নাম অনুসারে রাখা হয়।[১]

নকশা ও বিবরণ[সম্পাদনা]

ভারতে নকশাকৃত ও নির্মিত স্টিলথ শ্রেণির ফ্রিগেটসমূহের দ্বারা ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ১৯৯০-এর দশকে প্রকল্প ১৭ এর পরিকল্পনা করা হয়।[১২][১৩] নৌ-নকশা অধিদফতর (ডিএনডি) কর্তৃক শিবালিক-শ্রেণির জাহাজের জন্য তৈরি নকশার বিবরণে বলা হয় - "৫০০০ টনের স্টিলথ ফ্রিগেটসমূহ (প্রকল্প ১৭) উন্নত স্বাক্ষর দমন ও স্বাক্ষর পরিচালনার বৈশিষ্ট্যগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে"।[১৪] প্রথম তিনটি ইউনিটের আবেদন ১৯৯৯ সালের প্রথম দিকে ভারতীয় নৌবাহিনী দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করা হয়।[১৫]

সাধারণ বৈশিষ্ট্য ও পরিচালনা[সম্পাদনা]

শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেটের দৈর্ঘ্য ১৪২.৫ মিটার (৪৬৮ ফুট), প্রস্ত ১৬.৯ মিটার (৫৫ ফুট) ও ড্রাফ ৪.৫ মিটার (১৫ ফুট)। জাহাজসমূহ প্রায় ৫,৩০০ টন (৫,২০০ দীর্ঘ টন; ৫,৮০০ সংক্ষিপ্ত টন) আদর্শ ভার ও ৬,২০০ টন (৬,১০০ দীর্ঘ টন; ৬,৮০০সংক্ষিপ্ত টন) সম্পূর্ণ ভার স্থানান্তরিত করে। এটিতে প্রায় ৩৭ জন কর্মকর্তা সহ ২৫৭ জন সেনা সদস্য নিযুক্ত থাকে।[১৬]

জাহাজসমূহে সিওডিওজি রূপরেখায় ব্যবহৃত দুটি ১৬ পিএ৬ এসটিসি ডিজেল ইঞ্জিন বা দুটি জিই এলএম ২৫০০+ গ্যাস টারবাইন মোট ৪৭,৩৭০ অশ্বশক্তি (৩৫,৩২০কিলোওয়াট) সরবরাহ করে। এটি জাহাজসমূহকে সর্বোচ্চ ৩২ নট (৫৯ কিমি/ঘণ্টা; ৩৭মাইল) গতিতে পৌঁছাতে সহায়তা করে।[১]

ইলেকট্রনিক্স ও সেন্সর[সম্পাদনা]

শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেট বিস্তৃত ইলেকট্রনিক্স ও সেন্সর দিয়ে সজ্জিত। এর মধ্যে রয়েছে:

এছাড়াও, জাহাজসমূহ এইচইউএমএসএ-এনজি (জাহাজের কাঠাম-র উপরে মাউন্ট সোনার অ্যারে) ও ভেল ইলোরা ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট ব্যবহার করে।[১]

শিবালিক-শ্রেণির জাহাজে স্থাপিত অস্ত্র ও সেন্সর।
(শীর্ষ) ফ্রিগেট এম২ইএম রাডার, এলটা ইএল/এম-২২৩৮ এসটিএআর, ভেল এপিএআরএনএ এফসিআর, এল অ্যান্ড টি আরবিইউ-৬০০০ এএসডব্লিউ রকেট লঞ্চার

রণসজ্জা[সম্পাদনা]

শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেট রুশ, ভারতীয় ও পাশ্চাত্য অস্ত্র ব্যবস্থার মিশ্রণে সজ্জিত। এর মধ্যে রয়েছে ৭৬ মিমি (৩ ইঞ্চি) অটোব্রিড নৌ বন্দুক, জাহাজ-বিধ্বংসী সুপারসনিক ক্লুবব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান-বিধ্বংসী শিটিল-১ ক্ষেপণাস্ত্র, ডুবোজাহাজ-বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার আরবিইউ-৬০০০ এবং টর্পেডো লঞ্চার ডিটিএ-৫৩-৯৫৬। বারাক এসএএমএকে-৬৩০ সহ একটি ৩২ টি কক্ষের ভিএলএস নিকটবর্তী-অস্ত্র ব্যবস্থা (সিআইডব্লিউএস) হিসাবে কাজ করে। জাহাজটি দুটি এইচএএল ধ্রুব বা সি কিং এমকে. ৪২ বি হেলিকপ্টার বহন করে।[১]

নির্মাণ ও পরিষেবা[সম্পাদনা]

শ্রেণির তিনটি জাহাজই মাজাগাঁও ডক লিমিটেডে নির্মিত হয়। নেতৃত্ব প্রদানকারী জাহাজ শিবালিক এর নির্মাণ ২০০০ সালের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়। জাহাজটির তলি ২০০১ সালের জুলাই মাসে স্থাপন করা হয় এবং ২০০৩ সালের এপ্রিল মাসে এটি জলে ভাসানো হয়। এটি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে কমিশন লাভের আগে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সমুদ্র পরীক্ষার মুখোমুখি হয়। দ্বিতীয় জাহাজ সাতপুরা-এর তলি ২০০২ সালের অক্টোবর মাসে স্থাপন করা হয়। এটিকে ২০০৪ সালের জুন মাসে জলে ভাসানো হয় এবং ২০১১ সালের আগস্ট মাসে এটি কমিশন লাভ করে। তৃতীয় ও চূড়ান্ত জাহাজের তলি ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্থাপন হয়, ২০০৫ সালের মে মাসে জলে ভাসানো হয় এবং জুলাই মাসে কমিশন লাভ করে।[১] তিনটি জাহাজের নামকরণ করা হয়েছে ভারতের পার্বত্য-শৃঙ্খলের নাম অনুসারে: শিবলিক পাহাড়ের নাম থেকে শিবালিক, সাতপুরা পাহাড়ের নাম থেকে সাতপুরা এবং সাধারণত পশ্চিম ঘাট নামে অভিহিত সহ্যাদৃ পাহাড়ের নাম থেকে সহ্যাদৃ[১]

শ্রেণির শীর্ষস্থানীয় আইএনএস শিবালিককে ২০১২ সালে উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘জিমেক্স ২০১২’ (জাপান-ইন্ডিয়া মেরিটাইম এক্সারসাইজ) এর জন্য একটি চারটি জাহাজের দলের সাথে মোতায়েন করা হয়, যার মধ্যে রাজপুত-শ্রেণির নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র ডেস্ট্রয়ার আইএনএস রানা, একটি দীপক-শ্রেণির নৌবহর ট্যাঙ্কার আইএনএস শক্তি ও একটি কোরা-শ্রেণির কর্ভেট আইএনএস কর্মুক অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং জাপানের সাথে ভারতের প্রথম দ্বি-পার্শ্বীয় সামুদ্রিক অনুশীলনে অংশ গ্রহণ করে। জাপানীস মেরিটাইম সেল্ফ ডিফেন্স ফোর্স (জেএমএসডিএফ) দুটি ডেস্ট্রয়ার, একটি সমুদ্রীক টহল বিমান ও একটি হেলিকপ্টার দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করে।[১৭] উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে মোতায়েনের পরে, যুদ্ধের দলটি দক্ষিণ চীন সাগরে মোতায়েন করা হয়।[১৮][১৯] ভারতের পুবে তাকাও নীতির অংশ হিসাবে জাহাজগুলি পাঁচ দিনের শুভেচ্ছা সফরে ২০১২ সালের ১৩ ই জুন সাংহাই বন্দর পরিদর্শন করে।[২০][২১] আইএনএস শক্তি ডেস্ট্রয়ার তিনটির জ্বালানি ও রসদ সরবরাহকারী ট্যাঙ্কার হিসাবে কাজ করে। জাহাজগুলি ২০১২ সালের ১৭ জুন বন্দরের পরিত্যাগ করে।[২২] বন্দরের ছেড়ে যাওয়ার আগে, জাহাজগুলি পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভির সাথে একটি প্রস্থান মহড়া পরিচালনা করে।[২৩][২৪][২৫]

ভারতীয় ডেস্ট্রয়ার আইএনএস রণবীর, আইএনএস রণবিজয়, করভেট আইএনএস কুলিশ ও পুনঃসরবরাহের তৈলবাহী জাহাজ আইএনএস শক্তি সহ শিবালিক-শ্রেণির দ্বিতীয় জাহাজ আইএনএস সাতপুরা মালাবার ২০১২ মহড়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী সাথে অংশ গ্রহণ করে। অনুশীলনে অংশ নেওয়া অন্যান্য জাহাজের মধ্যে মার্কিন নৌবাহিনীর ক্যারিয়ার স্ট্রাইক গ্রুপ (সিএসজি) ১ অন্তর্ভুক্ত ছিল: [29] ইউএসএস কার্ল ভিনসন, ক্যারিয়ার এয়ার উইং (সিভিডব্লিউ) ১৭, টিকনডেরোগো-শ্রেণির গাইডড-মিসাইল ক্রুজার ইউএসএস বাঙ্কার হিল এবং আর্লঘ বার্ক-শ্রেণির গাইডড-মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ইউএসএস হ্যালসিকে নিয়েছিলেন। মিলিটারি সিলিফ্ট কমান্ডের দ্রুত যুদ্ধ সহায়তা সমর্থনকারী জাহাজ ইউএসএনএস ব্রিজ অনুশীলনের জন্য সহায়তা প্রদান করে। [৩০]

আইএনএস শিবালিক ছিংতাওয়ে অনুষ্ঠিত পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভির (পিএলএএন) ৬৫তম বার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করে। ভারত, ইন্দোনেশিয়াচীন অপহরণ বিরোধী মহড়া সহ তিনটি উচ্চ পর্যায়ের মহড়া চালায়।[২৬]

জাহাজসমূহ[সম্পাদনা]

নাম ধ্বজা নির্মাতা তলি স্থাপন জলে ভাসানো সমুদ্র পরীক্ষা কমিশন লাভ মাতৃবন্দর স্থিতি
আইএনএস শিবালিক এফ৪৭ মাজাগাঁও ডক লিমিটেড ১১ জুলাই ২০০১ ১৮ এপ্রিল ২০০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৯ এপ্রিল ২০১০[২৭] বিশাখাপত্তনম সক্রিয়
আইএনএস সাতপুরা এফ৪৮ ৩১ অক্টোবর ২০০২ ৪ জুন ২০০৪[৩] ২০১০–২০১১ ২০ অগাস্ট ২০১১[২৮] সক্রিয়
আইএনএস সহ্যাদৃ এফ৪৯ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৩[১২] ২৭ মে ২০০৫ ২০১১–২০১২ ২১ জুলাই ২০১২[২৯] সক্রিয়

ছবিঘর[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; naval-technology1 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. "Shivalik class"। Indiannavy.nic.in। ২৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৩ 
  3. Cdr. A.K. Lambhate, "Stealth is Wealth" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মার্চ ২০১২ তারিখে, Sainik Samachar, Vol. 51, No. 14, 16–31 July 2004, Ministry of Defence (India).
  4. Monica Chadha, India trials stealth frigate ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে, BBC, 18 April 2003
  5. "India finalizing mega stealth frigates' project for over Rs 50,000 crore"। ৯ জুলাই ২০১২। ৬ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  6. Commodore Stephen Saunders, সম্পাদক (২০১৬)। "India"। Jane's Fighting Ships 2016–2017 (119th সংস্করণ)। Coulsdon: Jane's Information Group। পৃষ্ঠা 348। আইএসবিএন 978-0710631855 
  7. Waters, Conrad (২০১৫)। Seaforth World Naval Review 2013: pdf (ইংরেজি ভাষায়)। Seaforth Publishing। পৃষ্ঠা 159। আইএসবিএন 9781473817999। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  8. "Riding the waves"। Rediff.com। ১০ মে ২০০৩। ২১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৩ 
  9. "Indian Navy working on policy to allow women on-board warships"The Economic Times। ৩০ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৯ 
  10. "INS-Sahyadri plays mid-sea saviour to Aussie lady sailor"The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৯ 
  11. "Capital Cruisers" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে, Sainik Samachar, Ministry of Defence (India), 15 March 2004. Adm. Madhvendra Singh, Chief of Naval Staff: "These would be the future ships of the Indian Navy and will be of the Shivalik class".
  12. 2003-04 Annual Report of the Ministry of Defence ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জুন ২০১২ তারিখে, India.
  13. MoD – Report on Major Activities, 2002–05 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ অক্টোবর ২০০৫ তারিখে, Ministry of Defence (India).
  14. The Corps of Naval Constructors – Building Self Reliance ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মার্চ ২০১২ তারিখে, MoD Samachar, Ministry of Defence (India), 1 December 2006.
  15. "Project 17 (Shivalik) Class"Surface Fleet, Active Ships, Project 17 (Shivalik) ClassBharat-rakshak.com। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  16. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; IndianNavy নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  17. "India, Japan to hold first naval exercise from today"IBN Live। ৯ জুন ২০১২। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩ 
  18. "Warm reception to Indian naval ships in China"Zee News। ১৩ জুন ২০১২। ১৪ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩ 
  19. "Indian warships to dock at Chinese port"Zee News। ১২ জুন ২০১২। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩ 
  20. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; ndtv25j নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  21. Indian warships to dock at Chinese port after 6 yrs gap
  22. "Indian warships wrap up China visit"NDTV। ১৯ জুন ২০১২। ২০ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১২ 
  23. "Chinese Navy calls for trust building with India"The Hindu। ১৫ জুন ২০১২। ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩ 
  24. "Chinese Navy calls for trust building with India"The Week in Review। IDSA। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩ 
  25. Mohan, C Raja। "Analysis: Japanese Navy"। Observer Research Foundation। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ 
  26. India, China agree to deepen naval ties after landmark exercise ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে
  27. "Why Shivalik-class frigates matter to India"। News.rediff.com। ২১ এপ্রিল ২০১০। ১৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৩ 
  28. "India to boost 'blue-water' warfare punch with two new stealth frigates"The Times of India। ২৫ মে ২০১১। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১১ 
  29. "Stealth warship 'INS Sahyadri' commissioned"www.indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]