বিষয়বস্তুতে চলুন

মেসবাহুল ইসলাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মেসবাহুল ইসলাম
জন্ম
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনবাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণসচিব
অফিসকৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব
পিতা-মাতাতানজিমুল ইসলাম (পিতা)
নাম মাহমুদা বেগম (মাতা)

মো: মেসবাহুল ইসলাম একজন বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা যিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

মেসবাহুল ইসলাম দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার ভাবকি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মো: তানজিমুল ইসলাম ও মাতার নাম মাহমুদা বেগম। তার পিতা গাইবান্ধা কলেজে অধ্যাপনা করতেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

মেসবাহুল প্রশাসন ক্যাডারের সপ্মতম সপ্তম ব্যাচের (১৯৮৫) একজন কর্মকর্তা। তিনি ১৯৮৮ সালে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরিতে যোগদান করে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে যশোর কালেক্টরেট, সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে কাউনিয়া উপজেলায়, সিনিয়র সহকারী  কমিশনার ও ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বগুড়া ও রংপুর জেলায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে চিলমারী উপজেলায় এবং ইসলামপুর উপজেলা সহ সরকারি বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন।

ঝিনাইদহ জেলায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও ২০০৮ সালে ভোলা জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে ২০১২ সালে অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমীতে কর্মরত ছিলেন। তিনি অতিরিক্ত সচিব হিসেবে মে ২০১৫ সালে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন। তিনি ডিসেম্বর ২০১৫ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে যোগদান করেন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সচিব মহোদয়ের জীবন বৃত্তান্ত"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২৫ জুলাই ২০১৯। ২২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২০ 
  2. "ভারপ্রাপ্ত সচিব হলেন মেসবাহুল ইসলাম"দৈনিক আমাদের সময়। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২০