মোন্তেভিদেও
মোন্তেভিদেও Ciudad de San Felipe y Santiago de Montevideo | |
---|---|
রাজধানী শহর | |
নীতিবাক্য: Con libertad ni ofendo ni temo With liberty I offend not, I fear not. | |
স্থানাঙ্ক: (City Hall of Montevideo) ৩৪°৫৪′২০″ দক্ষিণ ৫৬°১১′০৩″ পশ্চিম / ৩৪.৯০৫৫৬° দক্ষিণ ৫৬.১৮৪১৭° পশ্চিম | |
দেশ | উরুগুয়ে |
Department | Montevideo Department |
Founded | ১৭২৪ |
প্রতিষ্ঠাতা | Bruno Mauricio de Zabala |
সরকার | |
• Intendant | Daniel Martínez |
আয়তন | |
• রাজধানী শহর | ২০৯ বর্গকিমি (৮১ বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ৪২৯ বর্গকিমি (১৬৬ বর্গমাইল) |
• মহানগর | ১,৩৫০ বর্গকিমি (৫২০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৪৩ মিটার (১৪১ ফুট) |
জনসংখ্যা (2010 est. [১]) | |
• রাজধানী শহর | ১৩,৩৬,৮৭৮ (১st) |
• পৌর এলাকা | ১৭,০০,০০০ |
• মহানগর | ১৮,০০,০০০ |
বিশেষণ | montevideano (m) montevideana (f) |
সময় অঞ্চল | UYT (ইউটিসি−3) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | UYST (ইউটিসি−2) |
Postal code | 11#00 & 12#00 |
এলাকা কোড | +598 2 (+7 digits) |
HDI (2005) | 0.884 – high 1st Latin America [২][৩][৪][৫][৬] |
মোন্তেভিদেও (স্পেনীয়: Montevideo; /ˌmɒntɪvɪˈdeɪoʊ/, স্পেনীয় উচ্চারণ: [monteβiˈðeo]) উরুগুয়ের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। শহরটি মোন্তেভিদেও ডিপার্টমেন্টের প্রাদেশিক রাজধানী। এটি দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রিও দে লা প্লাতা নদীর তীরে অবস্থিত। প্রশস্ত রাস্তাবিশিষ্ট উরুগুয়ের বৃহত্তম এই শহর দেশটির প্রধান অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। উরুগুয়ের বেশির ভাগ মাংস ও পশম প্রক্রিয়াকরণ কারখানা এবং অন্যান্য শিল্পকারখানাও এই শহরের মেট্রোপলিটান এলাকাতে অবস্থিত। শহরে আরও আছে একটি বৃহৎ মৎস্য আহরণ শিল্প। মোন্তেভিদেওর বন্দরের মাধ্যমেই উরুগুয়ের বেশিরবভাগ বৈদেশিক বাণিজ্য সম্পাদিত হয়। বহু পর্যটক শহরটিতে ও সংলগ্ন সমুদ্র সৈকতগুলিতে বেড়াতে আসেন। উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে আছে কেররো নামের পাহাড়টি। এই পাহাড়টি থেকেই শহরের নামকরণ এসেছে।
মোন্তেভিদেও একটি পর্তুগিজ বাক্যাংশ “Monte vide eu” অর্থাৎ “আমি একটি পাহাড় দেখতে পাই” থেকে এসেছে। উরুগুয়ের জাতীয় নায়ক হোসে গের্বাসিও আর্তিগাসের সমাধিও এখানে অবস্থিত। আরও আছে জাতীয় আইনসভার প্রাক্তন ভবন কাবিলদো এবং ১৭৯০-১৮০৪ সালে নির্মিত একটি কারুকার্যময় ক্যাথিড্রাল। মোন্তেভিদেওতে প্রজাতন্ত্রের বিশ্ববিদ্যালয় (১৮৪৯), উচ্চশিক্ষা ইন্সটিটিউট (১৯২৮), জাতীয় ইতিহাস জাদুঘর (১৯০০), এবং জাতীয় চারুকলা জাদুঘর (১৯১১) অবস্থিত।
১৭২৬ সালে বুয়েনোস আইরেসের স্পেনীয় গভর্নর মোন্তেভিদেও শহর প্রতিষ্ঠা করেন, যাতে ব্রাজিল থেকে পর্তুগিজেরা দক্ষিণে অনুপ্রবেশ করতে না পারে। ১৯শ শতকের শুরুর দিকে শহরটির নিয়ন্ত্রণ একাধিকবার স্পেনীয় ও পর্তুগিজদের মধ্যে হাতবদল হয়। শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশদের আংশিক হস্তক্ষেপে এটি স্বাধীন উরুগুয়ের রাজধানী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৮২৮ সালে স্পেনীয় আর্জেন্টিনা ও পর্তুগিজ ব্রাজিলের মধ্যে একটি সংঘর্ষনিবারক প্রাবর-রাষ্ট্র (buffer state) হিসেবে উরুগুয়েকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। উরুগুয়ের গৃহযুদ্ধের সময় ৯ বছর (১৮৪৩-১৮৫১) শহরটি ছিল। একই সময়ে এটি দক্ষিণ আমেরিকার একটি প্রধান বন্দরে পরিণত হয়। ১৯শ শতকের শেষে এবং ২০শ শতকের শুরুতে বহু ইউরোপীয়, বিশেষত স্পেনীয় ও ইতালীয়রা শহরটিতে অভিবাসী হয়। এরপর গ্রাম থেকে রাজধানীমুখী জনগণই শহরটির বৃদ্ধিতে মূল ভূমিকা রেখেছে।
বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Indicadores Demográficos del Uruguay. Período 1996–2025"। National Statistical Institute। ১ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 1 December 2010 (স্পেনীয়)।
Demographic Indicators Uruguay. Period 1996–2025
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Introducing Montevideo"। Lonely Planet। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ "Montevideo"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ "Santiago: tercera en calidad de vida, 133ª en salubridad" (Spanish ভাষায়)। newspaper। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১২।
article that mentions the three Latin American cities with highest quality of life according to the MHRC 2007 investigation
- ↑ "Montevideo, la mejor ciudad para vivir de América Latina"। Uruguayan newspaper। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১০।
Montevideo, the best town to live in Latin America
[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ "Article from the Café (স্পেনীয়)[[বিষয়শ্রেণী:স্পেনীয় ভাষার বহিঃসংযোগ থাকা নিবন্ধ]]"। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১২। ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)