বিষয়বস্তুতে চলুন

ব্যবহারকারী:MohdMabroor/খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব দ্বারা যীশু হিসাবে তাঁর অবতারগ্রহণের পূর্বে খ্রিস্টের অস্তিত্বকে সোজাসুজি নিশ্চিত করা হয়। প্রাসঙ্গিক বাইবেলের অনুচ্ছেদগুলির মধ্যে একটি হল যোহন ১:১–১৮ যেখানে, ত্রিত্ববাদী ব্যাখ্যা অনুযায়ী, খ্রিস্টকে লোগোস বা কালেমা (শব্দ) নামক একটি প্রাক-অস্তিত্বশীল ঐশ্বরিক হাইপোস্ট্যাসিস (অস্তিত্বব্যঞ্জক বাস্তবতা) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আবার এমন ননট্রিনিটারিয়ান মতামতও রয়েছে যা সত্ত্বাগত প্রাক-অস্তিত্বের দৃষ্টিভঙ্গি বা দেবত্বের দৃষ্টিভঙ্গি বা উভয় দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

আরও বিশেষ করে বললে, যোহন ১:১৫, ১৮ বলা হয়েছে:

জন তাঁর সম্বন্ধে সাক্ষ্য দিলেন এবং চিৎকার করে বললেন, “ইনি সেই ব্যক্তি যাঁর বিষয়ে আমি বলেছিলাম, 'যে আমার পরে আসবেন তিনি আমার চেয়ে অধিক শ্রেষ্ঠ, কারণ তিনি আমার অগ্রজ ছিলেন।'”...কেউ কখনও ঈশ্বরকে দেখেনি। একমাত্র জন্মিত পুত্র, যিনি পিতার বক্ষে আছেন, তিনি তাকে ঘোষণা করেছেন।

এই আকিদাটি জন ১৭:৫ সমর্থিত, যখন যীশু বিদায়ী আলাপনের সময় "জগতের অস্তিত্বের আগে" পিতার সাথে তাঁর যে মহিমা ছিল তা উল্লেখ করেন।[] জন ১৭:২৪-এও পিতার "পৃথিবীর ভিত্তির পূর্বে" যীশুকে ভালোবেসে যাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়।[]

নিকিয় খ্রিস্টবাদ

[সম্পাদনা]
সৃষ্টির পরে ঈশ্বর বিশ্রাম নিচ্ছেন- এই চিত্রে খ্রিস্টকে বিশ্বের স্রষ্টা হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে, সিসিলির মনরিয়ালে বাইজান্টাইন মোজাইকগড দ্য ফাদার-এর চিত্রগুলি শুধুমাত্র ১৫ শতকের সময়েই প্রচলিত হয়ে ওঠে, আর তার আগে যীশুকে প্রায়শই একটি বিকল্প হিসাবে দেখানো হত।[]

মূলধারার খ্রিস্টধর্মে খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব একটি বিশ্বাসতত্ত্ব। এটা অন্বেষণ করে খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বের প্রকৃতিকে, ঐশ্বরিক সত্ত্বা হিসেবে, যাকে বলা হয় লোগোস বা কালেমা (শব্দ), যেমনটা জন ১:১–১৮ এ বর্ণিত হয়েছে, যার শুরুটা এমন হয়:

১ শুরুতে শব্দ ছিল, এবং শব্দ ঈশ্বরের সঙ্গে ছিল, এবং শব্দ ঈশ্বর ছিল৷ ২ তিনি শুরুতে ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন৷ 3 তাঁর মাধ্যমেই সমস্ত কিছুর উদ্ভব হয়েছিল, এবং তাঁকে ছাড়া একটি জিনিসও সৃষ্টি হয়নি৷

— জন 1:1-3, NRSV

ত্রিত্ববাদে, এই "লোগোস" কে পুত্র ঈশ্বরও বলা হয়ে থাকে অথবা ট্রিনিটির দ্বিতীয় চরিত্র নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। ধর্মতাত্ত্বিক বার্নার্ড রাম উল্লেখ করেন যে, "ঐতিহাসিক খ্রিস্টতত্ত্বে এটি আদর্শ শিক্ষা হয়ে আছে যে, লোগোস, পুত্র, তিনি বিদ্যমান ছিলেন অবতারগ্রহণেরও পূর্বে। অবতারের পূর্বে পুত্রের যে অস্তিত্ব ছিল তাকেই খ্রীষ্টের প্রাক-অস্তিত্ব বলা হয়।"[] নিকিয় মতবাদের অন্য শব্দগুলিতে প্রকাশ করলে, "খ্রিস্ট নেমে আসেন জান্নাত থেকে, ছিলেন অবতার।"

উপরন্তু, ত্রিত্ববাদী খ্রিস্টানসমাজ খ্রিস্ট এবং রহস্যময়ী YHWH এর ফেরেশতা পুরাতন নিয়ম এর একটি চরিত্র, এতদুভয়ের মধ্যে একটি সম্পর্ক দেখতে পান। খ্রিস্টান মূখপাত্র ডেভিড উইলবারের শিক্ষা দেন যে এই চিত্রটি হল প্রাক-অবতার খ্রিস্ট:

ঠিক যেমনটা নিউ টেস্টামেন্ট যেভাবে শিক্ষা দেয় যে যীশু হলেন ঈশ্বর থেকে আলাদা এবং তথাপি ঈশ্বর, ওল্ড টেস্টামেন্ট শিক্ষা দেয় যে YHWH এর ফেরেশতা YHWH থেকে আলাদা এবং তথাপি YHWH।(জেনেসিস ১৬:৭-১৩; ২২:১৫-১৬; এক্সোডাস ৩, বিচারকমণ্ডলী ৬, প্রভৃতি). ভিন্ন ভাষায়, YHWH এবং YHWH এর দেবদূত ওল্ড টেস্টামেন্টের দৃষ্টিকোণ থেকে বিনিমেয়। উভয়েই একটি অস্তিত্বের সদস্য যিনি হলেন ঈশ্বর। সদস্যদ্বয়ের একজন, YHWH এর দেবদূত, মাংসরূপ নিয়েছেন এবং মানব যীশুরূপে জন্মগ্রহণ করেন।[]

ডগলাস ম্যাকক্রিডি, তার বিশ্লেষণ ও খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বের দফা করতে গিয়ে[] উল্লেখ করেন যে যেখানে খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব "অধিকাংশ অর্থোডক্স খ্রিস্টান মঞ্জুর করেছে, এবং নিউ টেস্টামেন্টের সময়কাল থেকেই ইহা চলে আসছে",[] তবুও গত শতাব্দীতে অপেক্ষেকৃত কম গোঁড়া ধর্মতত্ত্ববিদ এবং পণ্ডিতেরা ক্রমবর্ধমানভাবে এই আকিদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।[]

জেমস ডান, তার বই ক্রিস্টোলজি ইন দ্য মেকিং-এ,[] প্রাথমিক খ্রিস্টধর্মের সময়কালে এই মতবাদের বিকাশের উপর পরীক্ষা করেছেন, তিনি উল্লেখ করেছেন যে, জন ১:১-১৮ এ যা রয়েছে তা "বিরোধের ঊর্ধ্বে"[], "কালেমা বা শব্দটি হল প্রাক-অস্তিত্ববান, এবং খ্রিস্ট হল প্রাক-অস্তিত্বপূর্ণ কালেমা অবতার"[] কিন্তু তিনি সেখানে প্রকাশিত ধারণাগুলির জন্য সম্ভাব্য উত্সগুলি অন্বেষণ করেছেন, যেমন ফিলো-এর মাকতুবাত।

কিছু প্রোটেস্ট্যান্ট ধর্মতত্ত্ববিদ বিশ্বাস করেন যে, পুত্র ঈশ্বর নিজেকে মুক্ত রেখেছিলেন[] ঐশ্বরীয় গুণাবলী থেকে, মানুষ হওয়ার নিমিত্তে। কিন্তু অন্যরা এটি প্রত্যাখ্যান করেন।[১০]

In principio erat verbum, Latin for In the beginning was the Word, from the Clementine Vulgate, Gospel of John, 1:1–18.

টারটুলিয়ান বিরুদ্ধ মার্সিওনের ২১ তম অধ্যায়ে একজনের অগ্নিকুণ্ডে খ্রিস্টের একটি প্রাক-অস্তিত্বের উপস্থিতি দেখান, যিনি হলেন একজন "মানুষের পুত্রের মতো; তবে তিনি প্রকৃতপক্ষে মানুষের পুত্র ছিলেন না"।[১১] ১৯৯০-এর দশকের পর থেকে ইভাঞ্জেলিক্যাল সাহিত্যে খ্রিস্টের নির্দিষ্ট উপস্থিতিগুলির সনাক্তকরণ ক্রমবর্ধমানভাবে সহজলভ্য। উদাহরণস্বরূপ, ডব্লিউ. টেরি ওয়ালিন বলেছেন যে অগ্নিকুণ্ডের চতুর্থ চরিত্রটি হলেন খ্রিস্ট, এবং "ওল্ড টেস্টামেন্টে খ্রিস্টের এই আবির্ভাবগুলি থিওফ্যানিস বা 'ঈশ্বরের আবির্ভাব' নামে পরিচিত"।[১২]

অর্থোডক্স খ্রিস্টধর্ম

[সম্পাদনা]

অর্থোডক্স খ্রিস্টধর্ম শিক্ষা দেয় যে যীশু ব্যক্তিগতভাবে ছিলেন অনন্তকাল ধরে প্রাক-বিদ্যমান ঈশ্বরের পুত্র বা লোগোসের সাথে অভিন্ন। তিনি পঞ্চম খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে একজন নতুন ব্যক্তি হিসাবে অস্তিত্ববান হননি, বরং ঈশ্বরের চিরন্তন পুত্র হিসাবে ব্যক্তিগতভাবে প্রাক-বিদ্যমান ছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] নিকিয়া প্রথম থেকে প্রসারিত উত্তেজনাপূর্ণ ভাষা গ্রহণ করলে বলতে হয় ("[একটা সময়] ছিল যখন তিনি ছিলেন না" – DzH ১২৬)[১৩] থমাস অ্যাকুইনাস এর মতে, খ্রিস্টের "মানবিক প্রকৃতি"কে সৃষ্টি করা হয় এবং শুরু করা হয় এমন এক সময়ে, যেখানে "অস্তিমান আত্মা" অসৃষ্ট এবং চিরন্তন উভয়ই ছিল।[১৪]

ম্যানিকাইজম

[সম্পাদনা]

খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে ম্যানিকিয়ান চিন্তাধারায়, যেখানে তাকে জিসাস দ্য স্প্লেন্ডার নাম দেওয়া হয়েছে। একটি ঐশ্বরিক সত্তা বিবেচনাজ্ঞানে, শয়তানের পরিবর্তে (একেএ অন্ধকারের রাজপুত্র (Manichaeism)|অন্ধকারের রাজপুত্র]]) তাকেই বিশ্বাস করা হয় আদমকে জ্ঞানবৃক্ষ থেকে খাওয়ার জন্য নেতৃত্ব দানকারী হিসেবে, ম্যানিকাইজম অনুসারে যে শয়তান কিনা আসলে চেয়েছিল মানবতা এ থেকে দূরে থাকুক, তারা যাতে তারা পদার্থের মধ্যে ফাঁদে আটকে থাকে এবং কখনও জ্ঞান খুঁজে না পায়। একইভাবে, ম্যানিকায়েনরা খ্রিস্টকে জীবনবৃক্ষের সাথে জুড়িদার করে এবং তাকে মহানতার পিতা এর পবিত্র উদ্ভব হিসাবে বিবেচনা করে।[১৫]

অত্রিত্ববাদীত্ব

[সম্পাদনা]

কেউ কেউ খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বকে মানে তার পূর্ণ দৈবত্বকে ত্রিত্ববাদী চেতনায় স্বীকার ব্যতিরেকে। উদাহরণস্বরূপ, এটা সম্ভাব্য যে আরিউস এবং আরিয়ানিজমের প্রথম দিকের সমর্থকরা খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বকে মানত।[১৬] তদুপরী, টমাস অ্যাকুইনাস বলেন যে আরিউস "ঈশ্বরের পুত্রের চরিত্রটি একটি প্রাণী, এবং পিতার চেয়ে কম বলে শুধু ভান করেছিলেন, তাই তিনি এও মানতেন যে যীশু হতে শুরু করেন, 'একটা সময় ছিল যখন তিনি ছিলেন না' এও বলেন।"[১৭]

জন লকে,[১৮] উইলিয়াম এলারি চ্যানিং এবং আইজ্যাক নিউটন[১৯] তারা ট্রিনিটি প্রত্যাখ্যান সত্ত্বেও খ্রিস্টের পূর্ব-অস্তিত্বে বিশ্বাস বজায় রাখতেন বলে প্রতীত হয়।

বর্তমানে, বেশ কিছু অ-ত্রিত্ববাদী সম্প্রদায়ও খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বের কিছু রূপের উপর বিশ্বাস রাখে, যার মধ্যে রয়েছে ঈশ্বরের গির্জা (সেভেন্থ-ডে) এবং যিহোবার সাক্ষীরা। পরবর্তী দলটি যিশুকে আর্কঅ্যাঞ্জেল মিকাঈল হিসেবে নিরূপণ করেন,[২০] তারা "ঈশ্বর" এর পরিবর্তে "একজন দেব" বাক্যাংশ দিয়ে জন ১:১ এর অনুবাদ ব্যাখ্যা করে।[২১] পরবর্তী কালের সেন্ট আন্দোলন খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্বকে পিতা ঈশ্বরের আত্মিক সন্তানদের মধ্যে প্রথম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ হিসাবে শিক্ষা দিয়ে থাকে।[২২]

[২৩]

বিশ্বব্যাপী চার্চ অফ গড থেকে আলাদা হওয়া অনেক গির্জাগুলির মধ্যে (যেগুলিকে "স্যাবাটারিয়ান চার্চ অফ গড"ও বলা হয়, বা আরও নিন্দনীয়ভাবে, আর্মস্ট্রংয়েটস হিসাবেও উল্লেখ করা হয়) দ্বিত্ববাদের উপর একটি যৌথ বিশ্বাস রয়েছে, তা হল যীশু ছিলেন ওল্ড টেস্টামেন্টের ঈশ্বর যার মধ্য দিয়ে পিতা ঈশ্বর বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন (ইফিসীয় ৩:৯ এবং জন ১:১-৩ এর উপর ভিত্তি করে এই দাবী), এবং এই যীশু খ্রীষ্টই ব্যক্তিগতভাবে আদম এবং হাওয়া, নূহ, পাত্রিয়ার্ক, প্রাচীন ইস্রায়েল এবং ওল্ড টেস্টামেন্টের রাজা ও নবীদের সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। তার অবতারগ্রহণের ব্যাপারে ধারণা করা হয় যে, যীশুকে পাঠানো হয়েছিল পিতাকে প্রকাশ করার জন্য যিনি পূর্বে অজানা ছিলেন। জন ৫:৩৭, লুক ১৯:২২ এর একটি ব্যাখ্যা এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে ঈশ্বরকে পিতা হিসেবে খুবই কম, প্রায় অত্যল্প উল্লেখের তুলনায় যীশু কর্তৃক পিতার ব্যাপারে নিউ টেস্টামেন্টে বিপুল সংখ্যক উল্লেখের ভিত্তিতে এই আকিদাটি তৈরি। এই আকিদাটি শ্লোকগুলির একটি ব্যাখ্যার ভিত্তিতেও নিরূপিত, সেখানে খ্রিস্ট ওল্ড টেস্টামেন্টে তাঁর ব্যক্তিগত উপস্থিতি এবং প্রাচীন ইস্রায়েলের সাথে মিথস্ক্রিয়া এবং মেলচিসেডেকের খ্রিস্টীয় ব্যাখ্যার উপর আলোচনা করছেন বলে বিশ্বাস করা হয়।[২৪]

দ্য চার্চ অফ জেসাস ক্রাইস্ট অফ লেটার-ডে সেন্টস

[সম্পাদনা]

অর্থোডক্স খ্রিস্টধর্ম যেভাবে খ্রিস্টের পূর্ব-অস্তিত্বকে দেখে, সেইভাবে বিশ্বাস করা হয় যে এই পৃথিবীতে যে খ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল তিনি একই ঈশ্বরের পুত্র বা এই পৃথিবীর পূর্ব থেকে বিদ্যমান কালেমা বা শব্দ। তদুপরী তাকে ঈশ্বর পিতার সৃষ্টি হিসাবে দেখা হয়। এর কারণ হল দ্য চার্চ অফ জেসাস ক্রাইস্ট অফ ল্যাটার-ডে সেন্টস এর মধ্যে ট্রিনিটিকে তিনটি পৃথক সত্তা হিসাবে দেখা হয়, প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব দেহ এবং ব্যক্তিত্ব। জন ১:১৫-১৮ এর মতবাদের রেফারেন্সে, আকিদাটি অব্যাহত থাকে যে ওল্ড টেস্টামেন্টে যে ঈশ্বরের উপাসনা করা হয়, মহান যিহোবা, তিনিই সেই সত্তা যিনি ঈশ্বরের পুত্র। পৃথিবীর জীবনের আগে এই সময়ে, তিনি ঈশ্বর পিতার প্রতিনিধি হিসাবে কথা বলতেন, যে কারণে কিছু ক্ষেত্রে তিনি নিজেকে পিতা ঈশ্বর হিসাবে উল্লেখ করেন। ইহুদি সংস্কৃতিতে একজন প্রতিনিধির জন্য এটি একটি প্রথাগত রীতি ছিল মুনিবের জায়গায় মুনিব হিসাবে কথা বলা। যদিও এই ধর্মগ্রন্থটি দাবী করে যে কোন মানুষ পিতাকে ঈশ্বরকে দেখেনি, তবে শেষ দিনের সাধু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস করা হয় যে, ঈশ্বর পিতা এবং ঈশ্বর পুত্র, আদম এবং হাওয়ার সামনে উপস্থিত হন যখন তারা জান্নাতে আদনে ছিলেন। সেইসাথে জোসেফ স্মিথ কর্ত্তৃক ১৮২০ সালে নিউ ইয়র্কের পবিত্র গ্রোভ হিসাবে উল্লেখ করা একটি ইভেন্টে যাকে সাধারণভাবে প্রথম দর্শন হিসাবে উল্লেখ করা হয়ে।[২৫][২৬][২৭]

এককতা অর্ঘ্য

[সম্পাদনা]

Oneness Pentecostals are nontrinitarian Pentecostal Christians who do not accept the pre-existence of Christ as distinguished from God the Father, believing that, prior to the incarnation, only "the timeless Spirit of God (the Father)"[২৮] existed. Afterwards God "simultaneously dwelt in heaven as a timeless Spirit, and inside of the Son of Man on this earth."[২৮] However, the United Pentecostal Church International, a large Oneness denomination, says in their statement of faith that "The one God existed as Father, Word, and Spirit" prior to the incarnation.[২৯]

Although Oneness Pentecostals accept that "Christ is the same person as God,"[২৮] they also believe that "The 'Son' was 'born,' which means that he had a beginning."[২৮] In other words, "Oneness adherents understand the term [Son] to be applicable to God only after the incarnation."[৩০] They have consequently been described as holding an essentially unitarian position on the doctrine,[৩১][৩২] and of denying the pre-existence of Christ.[৩৩][৩৪] However, some members of the movement deny this interpretation of their beliefs.[৩৫]

মতবাদ অস্বীকার

[সম্পাদনা]

Throughout history there have been various groups and individuals believing that Jesus' existence began when he was conceived.[৩৬] Those who consider themselves Christians while denying the pre-existence of Christ can be broadly divided into two streams.

First, there are those who nevertheless accept the virgin birth. This includes Socinians,[৩৭] and early Unitarians such as John Biddle,[৩৮] and Nathaniel Lardner.[৩৯] Today the view is primarily held by Christadelphians.[৪০] These groups typically consider that Christ is prophesied and foreshadowed in the Old Testament, but did not exist prior to his birth.[৪১]

Second, there are those who also deny the virgin birth. This includes Ebionites and later Unitarians, such as Joseph Priestley,[৪২][৪৩][৪৪] and Thomas Jefferson.[৪৫][৪৬] This view is often described as adoptionism, and in the 19th century was also called psilanthropism. Samuel Taylor Coleridge described himself as having once been a psilanthropist, believing Jesus to be the "real son of Joseph."[৪৭] Friedrich Schleiermacher, sometimes called "the father of liberal theology",[৪৮] was one of many German theologians who departed from the idea of personal ontological pre-existence of Christ, teaching that "Christ was not God but was created as the ideal and perfect man whose sinlessness constituted his divinity."[৪৮] Similarly, Albrecht Ritschl rejected the pre-existence of Christ, asserting that Christ was the "Son of God" only in the sense that "God had revealed himself in Christ"[৪৮] and Christ "accomplished a religious and ethical work in us which only God could have done."[৪৮] Later, Rudolf Bultmann described the pre-existence of Christ as "not only irrational but utterly meaningless."[৪৯]

শিল্প

[সম্পাদনা]
The Ancient of Days, a 14th-century fresco from Ubisi, Georgia.

যখন শিল্পে ট্রিনিটিকে চিত্রিত করা হয়, তখন লোগোসকে সাধারণত স্বতন্ত্র চেহারার এবং ক্রুসিফর্ম হ্যালোর (যা খ্রিস্টকে চিহ্নিত করে) সাথে দেখানো হয়;[যাচাই করার জন্য উদ্ধৃতি প্রয়োজন] ইডেনের বাগান এর চিত্রগুলি এটি একটি অবতারের অপেক্ষায় রয়েছে যা এখনও ঘটেনি। কিছু প্রাথমিক খ্রিস্টান সারকোফ্যাগি, লোগোগুলিকে দাড়ি দিয়ে আলাদা করা হয়, "যা তাকে প্রাচীন, এমনকি আগে থেকেও বিদ্যমান দেখাতে দেয়।"[৫০]

ইস্টার্ন অর্থোডক্স ধর্মতত্ত্বে, ওল্ড টেস্টামেন্টের শিরোনাম প্রাচীন দিবসগুলি, যা ঈশ্বরের চিরন্তন এবং অসৃষ্ট প্রকৃতিকে বোঝায়, সাধারণত পুত্র ঈশ্বর এর পূর্ব-অস্তিত্বকে চিহ্নিত করার জন্য ধরা হয়ে থাকে। দানিয়ালের (৭:৯-১০, ১৩-১৪) অনুচ্ছেদে মন্তব্য করা বেশিরভাগ প্রাচ্যের চার্চ ফাদাররা বয়স্ক চিত্রকর্মকে তার শারীরিক অবতারগ্রহণের পূর্বে পুত্রের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক প্রকাশ হিসাবে ব্যাখ্যা করেছেন।[৫১] যেমন, প্রাচ্যীয় খ্রিস্টান শিল্পে কখনও কখনও যিশু খ্রিস্টকে একজন বৃদ্ধ মানুষ, দিনের প্রাচীন হিসাবে চিত্রিত করে, যাতে প্রতীকীভাবে দেখানো যায় যে তিনি সমস্ত অনন্তকাল থেকে বিদ্যমান ছিলেন, এবং কখনও কখনও একজন যুবক বা জ্ঞানী শিশু হিসাবে, তাকে চিত্রিত করা হয় এ বোঝাতে যে তিনি অবতার ছিলেন। এই আইকনোগ্রাফি ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে আবির্ভূত হয়েছিল, প্রবীণ চিত্র সহ বেশিরভাগই বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যএ করা হয়, যদিও সাধারণত সঠিকভাবে বা বিশেষভাবে "দিনের প্রাচীন" হিসাবে চিহ্নিত করা হয় নাই"[৫২]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Creation and Christology by Masanobu Endo 2002 আইএসবিএন ৩-১৬-১৪৭৭৮৯-৮ page 233
  2. George Ferguson, 1996 Signs & symbols in Christian art আইএসবিএন ০-১৯-৫০১৪৩২-৪ page 92
  3. Bernard L. Ramm, An Evangelical Christology: Ecumenic and Historic, 1983, reprinted by Regent College Publishing, 1993, আইএসবিএন ১-৫৭৩৮৩-০০৮-৯, p. 47.
  4. Wilber, David (জুন ১৮, ২০২১)। "Jesus Saved Israel Out of Egypt (Jude 5)" 
  5. Douglas McCready. He Came Down From Heaven: The Preexistence of Christ and the Christian Faith. Downers Grove: InterVarsity, 2005.
  6. McCready, p. 11.
  7. James D. G. Dunn, Christology in the Making: A New Testament inquiry into the origins of the doctrine of the Incarnation, 2nd ed, Eerdmans, 1996, আইএসবিএন ০-৮০২৮-৪২৫৭-৭.
  8. Dunn, p. 239.
  9. Philippians 2:7, as translated in the New Revised Standard Version or Holman Christian Standard Bible.
  10. Pope Pius XII condemned this in 1951 in Sempiternus Rex Christus, and Protestant theologian Wayne Grudem likewise denies it in his Systematic Theology (Inter-Varsity Press, 1994, আইএসবিএন ০-৮৫১১০-৬৫২-৮, pp. 549–552).
  11. Robert, Rev. A. The Ante-nicene Fathers: the Writings of the Fathers Down to A.D. 325 p381
  12. W. Terry Whalin Alpha Teach Yourself the Bible in 24 Hours Page 119
  13. Cf. also J. Neuner & J. Dupuis (eds), The Christian Faith, 7th edn, Bangalore: Theological Publications in India (2001), p. 8 – this publication hereinafter referred to under the authors' initials, as ND, followed by spec. page number.
  14. Summa Theologica, 3a. 16. 10 [১]
  15. Heuser, Manfred; Klimkeit, Hans-Joachim (১৯৯৮)। Studies in Manichaean Literature and Art। পৃষ্ঠা 55–60। আইএসবিএন 9789004107168 
  16. Hastings, J. Encyclopedia of Religion and Ethics Part 2, Part 2 p.785 2003 -"Arius and all his disciples acknowledged the pre-existence of our Lord"
  17. "SUMMA THEOLOGICA: Things which are applicable to Christ in his being and becoming (Tertia Pars, Q. 16)"। Newadvent.org। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১২ 
  18. John Marshall, Locke, Socinianism, "Socinianism", and Unitarianism, from p. 111 in M. A. Stewart (editor), English Philosophy in the Age of Locke (2000),
  19. Maurice F. Wiles, Archetypal Heresy: Arianism through the centuries, Oxford University Press, 1996, আইএসবিএন ০-১৯-৮২৬৯২৭-৭, p. 83.
  20. Norman Geisler and Ron Rhodes, Conviction Without Compromise: Standing Strong in the Core Beliefs of the Christian Faith, Harvest House Publishers, 2008, আইএসবিএন ০-৭৩৬৯-২২২০-২, p. 55.
  21. "New World Translation"। Wol.jw.org। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  22. McConkie, Bruce R. (১৯৮২), The Millennial Messiah, Bookcraft, পৃষ্ঠা 165 
  23. Whatever Happened to the Father?, sermon by Gary Antion, United Church of God, an International Association, 17 November 2009.
  24. Whatever Happened to the Father?, sermon by Gary Antion, United Church of God, an International Association, 17 November 2009.
  25. "Jesus Christ"www.churchofjesuschrist.org 
  26. "Godhead"www.churchofjesuschrist.org 
  27. "First Vision"www.churchofjesuschrist.org 
  28. The Incarnation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে at ApostolicTheology.com (Oneness Pentecostal theological website), accessed 27 May 2010.
  29. "Our Doctrinal Foundation"United Pentecostal Church International। ২৪ মে ২০১১। ১২ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  30. "Jason Dulle, The Oneness/Trinity Debate-Areas of Agreement and Disagreement"। Onenesspentecostal.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১২ 
  31. W. David Buschart, Exploring Protestant Traditions: An invitation to theological hospitality, InterVarsity Press, 2006, আইএসবিএন ০-৮৩০৮-২৮৩২-X, p. 239: "Oneness Pentecostals affirm a christologically unitarian understanding of God."
  32. Douglas Gordon Jacobsen, A Reader in Pentecostal Theology: Voices from the first generation, Indiana University Press, 2006, আইএসবিএন ০-২৫৩-২১৮৬২-৪, p. 14: "many Jesus-only pentecostals began to champion a decidedly unitarian, or oneness, view of the Godhead."
  33. Richard G. Kyle, The Religious Fringe: A history of alternative religions in America, InterVarsity Press, 1993, আইএসবিএন ০-৮৩০৮-১৭৬৬-২, p. 164: "They deny the preexistence of Christ."
  34. John Ankerberg and John Weldon, Encyclopedia of Cults and New Religions: Jehovah's Witnesses, Mormonism, Mind Sciences, Baha'i, Zen, Unitarianism, Harvest House Publishers, 1999, আইএসবিএন ০-৭৩৬৯-০০৭৪-৮, pp. 366–387: "their denial of the pre-existence of Christ"
  35. Mark. W. Bassett, Answering Gregory Boyd's "Sharing Your Faith with a Oneness Pentecostal", accessed 27 May 2010: "We do not deny the pre-existence of Jesus Christ. We do believe that the sonship commenced at Bethlehem when flesh was made from the nature of a woman, to be a vessel for the Eternal God to dwell in."
  36. Eckhard J. Schnabel Early Christian Mission: Paul & the early church 2004 Page 1041 "A Christian community is documented for Bostra for a.d. 250 at the latest: Eusebius mentions Beryllos, the "bishop [episkopos] of the Arabs in Bostra," who denied the preexistence of Christ and who was the subject of discussion at a synod in ..."
  37. Stanford Encyclopedia of Philosophy: Trinity > Unitarianism: "This Racovian Catechism identifies the God of Israel with the Father of Christ... Both the Trinity and the doctrine of two natures (divine and human) in Christ are argued to be both contradictory and unsupported by the Bible. It is argued that Christ is a man who did not pre-exist his miraculous conception in Mary, though he's denied to be 'merely' a man, but affirmed to be the unique Son of God, the Messiah, worthy of worship and a proper recipient of prayer."
  38. J. Biddle A Twofold Catechism ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১১ তারিখে, chap. 4: "How was Jesus Christ born?" as well as "How many Lords of Christians are there, by way of distinction from the one God?" and "Doth the Scripture avouch Christ to be the Son of God because he was eternally begotten out of the Divine essence; or for other reasons agreeing to him only as a man?"
  39. Lardner N. Letter on the Logos (1759) in The works of Nathaniel Lardner in five volumes, Volume 5, p. 380–3. Online: "All these texts seem to me sufficient to satisfy us, that by 'the Word,' which St. John says, 'was in the beginning, and was with God, and was God,' he does not mean a being separate from God, and inferior to him, but God himself, or the wisdom and power of God, which is the same as God, even the Father, who alone is God, nor is there any other." as well as "Jesus is the Son of God, upon account of his miraculous conception and birth. Luke i. 31–35." (pp. 82–3)
  40. Alan Hayward, Did Jesus Really Come Down from Heaven?, pamphlet from the Christadelphian Auxiliary Lecturing Society, 1975: "The third view is held by Christadelphians and some others. According to this view Jesus did not live personally in heaven before he was born on earth; and the verses which refer to his heavenly origin must be understood figuratively.... The birth of the Lord Jesus Christ was the result of a mighty miracle. His mother was a young unmarried woman of excellent character. She was a virgin."
  41. Tennant, H. Christ in the Old Testament ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ আগস্ট ২০১০ তারিখে, CMPA, Birmingham 1996
  42. Joseph Priestley An history of early opinions concerning Jesus Christ 1786 Vol3 Chapter 3 "Of the Conduct of our Saviour himself, with respect to his own supposed Pre-existence and Divinity." p64: "He never told his disciples that he had pre-existed, or that he had had any thing to do before he came into the world; much less that he had made the world" The Corruptions of Christianity
  43. Sanford, Charles B. The religious life of Thomas Jefferson 1984 p112 "The question of the virgin birth occupied a good part of Priestley's book The Corruptions of Christianity [1782]. .. The account of the miraculous birth of Christ is only found in the first chapters of Matthew and Luke. Priestley suggested that the earliest copies of Matthew and Luke did not have these introductions, writings of Marcion of the second century as evidence"
  44. Priestley, J., 1791c [1783], A General View of the Arguments for the Unity of God; and against the Divinity and Pre-Existence of Christ; from Reason, from the Scriptures, and from History, in Tracts. Printed and Published by the Unitarian Society for Promoting Christian Knowledge and the Practice of Virtue. Vol. 1, London: The Unitarian Society, pp. 179–214. [Reprint: in Three Tracts by Joseph Priestley, Morrisville, North Carolina: Lulu.com, 2007.]
  45. Smith, Gary Scott Faith and the presidency: from George Washington to George W. Bush 2006 p463 "In his letter to Priestley, Jefferson identified four possible views of Christ's person: "a member of the God-head," "a being of eternal pre-existence," "a man divinely inspired," "the Herald of truths reformatory of the religions of mankind.". He argued that all views of Jesus should be tolerated but clearly preferred the latter." (Smith truncates the original final sentence: "the religions of mankind [in general, but more immediately of that of his countrymen]")
  46. Steven Waldman Founding faith: providence, politics, and the birth of religious freedom in America 2008 p72 "In 1819, he started over and created a new version called 'The Life and Morals of Jesus of Nazareth,' often referred to now as the Jefferson Bible. In Jefferson's version, Jesus was not divine. The virgin birth – gone."
  47. Samuel Taylor Coleridge, Biographia Literaria, Vol. I (1817), chapter 10: "For I was at that time and long after... yet a zealous Unitarian in religion; more accurately, I was a Psilanthropist, one of those who believe our Lord to have been the real son of Joseph" [২] Later, however, Coleridge changed his mind (chapter 24): "But this I have said, and shall continue to say: that if the doctrines, the sum of which I believe to constitute the truth in Christ, be Christianity, then Unitarianism is not, and vice versa" [৩]
  48. Robert Paul Lightner, Handbook of Evangelical Theology: A historical, Biblical, and contemporary survey and review, Kregel Publications, 1995, আইএসবিএন ০-৮২৫৪-৩১৪৫-X, pp. 74–75.
  49. Rudolf Bultmann, "New Testament and Mythology," in Craig A. Evans (ed), The Historical Jesus: Critical Concepts in Religious Studies, Volume 1, Routledge, 2004, আইএসবিএন ০-৪১৫-৩২৭৫১-২, p. 328.
  50. Heidi J. Hornik and Mikeal Carl Parsons, Interpreting Christian Art: Reflections on Christian art, Mercer University Press, 2003, আইএসবিএন ০-৮৬৫৫৪-৮৫০-১, pp. 32–35.
  51. McKay, Gretchen K. (১৯৯৯)। ""The Eastern Christian Exegetical Tradition of Daniel's Vision of the Ancient of Days""Journal of Early Christian Studies7: 139–161। এসটুসিআইডি 170245894ডিওআই:10.1353/earl.1999.0019 
  52. Cartlidge and Elliott, 69-72

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • বোর্গেন, পেডার। আর্লি খ্রিস্টিয়ানিটি এন্ড হেলেনিস্টিক জুডাইজম. এডিনবার্গ: টি অ্যান্ড টি ক্লার্ক পাবলিশিং, ১৯৯৬।
  • ব্রাউন, রেমন্ড. অ্যান ইন্ট্রুডাকশন টু দ্য নিউ টেস্টামেন্ট. নিউ ইয়র্ক: ডাবলডে. ১৯৯৭.
  • ডান, জে.ডি.জি., খ্রিস্টিওলোজি ইন দ্য মেকিং, লন্ডন: SCM প্রেস. ১৯৮৯.
  • ফার্গুসন, এভারেট. ব্যাকগ্রাউন্ডস ইন দ্য আর্লি খ্রিস্টিয়ানিটি. গ্র্যান্ড র‌্যাপিডস: ইর্ডম্যানস পাবলিশিং. ১৯৯৩.
  • গ্রিন, কলিন জে ডি. খ্রিস্টোলজি ইন কালচারাল পারস্পেকটিভ: মার্কিং আউট দ্য হরাইযন্স. গ্র্যান্ড র‌্যাপিডস: ইন্টারভার্সিটি প্রেস. এর্দমান পাবলিশিং. ২০০৩.
  • হাইট, আর., জিসাস সিমবল অফ গড. ম্যারিকনল, নিউ ইয়র্ক: অরবিস বুকস. ১৯৯৯.
  • হল্ট, ব্র্যাডলি পি. থার্স্টি ফর গড: অ্যা ব্রিফ হিস্টোরি অফ খ্রিস্টিয়ান স্পিরিচুয়ালিটি. মিনিয়াপলিস: ফোর্টেস প্রেস। ২০০৫।
  • লেথাম, রবার্ট। দ্য ওয়ার্ক অফ ক্রাইস্ট। ডাউনার্স গ্রোভ: ইন্টারভার্সিটি প্রেস। ১৯৯৩।
  • ম্যাক্লিওড, ডোনাল্ডদ্য পার্সন অফ ক্রাইস্ট। ডাউনার্স গ্রোভ: ইন্টারভার্সিটি প্রেস। ১৯৯৮।
  • ম্যাকগ্রা, অ্যালিস্টারহিস্টরিকাল থিওলজি: অ্যান ইন্ট্রুডাকশন টু দ্য হিস্টরি অফ ক্রিস্টিয়ান থট। অক্সফোর্ড: ব্ল্যাকওয়েল পাবলিশিং। ১৯৯৮।
  • ম্যাকুয়ারি, জে.জিসাস ক্রাইস্ট ইন মডার্ন থট। লন্ডন: এসসিএম প্রেস। ১৯৯০।
  • নরিস, রিচার্ড এ জুনিয়র দ্য ক্রিস্টোলজিক্যাল কন্ট্রোভার্সি। ফিলাডেলফিয়া: ফোর্টেস প্রেস। ১৯৮০।
  • ও'কলিন্স, জেরাল্ডস্যালভেশন ফর অল: গড'স আদার পিপলস। অক্সফোর্ড: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। ২০০৮।
  • টেমপ্লেট:লং ড্যাশ খ্রিস্টোলজি: অ্যা বাইবেলিকাল, হিস্টোরিকাল, এন্ড সিস্টেমেটিক স্টাডি অফ জিসাস অক্সফোর্ড: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। ২০০৯।
  • পেলিকান, জারোস্লাভ। ডেভেলপমেন্ট অফ খ্রিস্টিয়ান ডকট্রিন: সাম হিস্টরিকাল প্রলেগোমেনা। লন্ডন: ইয়েল ইউনিভার্সিটি প্রেস। ১৯৬৯।
  • টেমপ্লেট:লং ড্যাশ দ্য ইমার্জেন্স অফ দ্য ক্যাথলিক ট্র্যাডিশন (১০০–৬০০)। শিকাগো: ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস। ১৯৭১।
  • টাইসন, জন আর. ইনভাইটেশন টু খ্রিস্টিয়ান স্পিরিচুয়ালিটি: অ্যান ইক্যুমেনিকাল অ্যান্থোলজি। নিউ ইয়র্ক: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। ১৯৯৯।
  • উইলসন, আর. এমসিএল। গ্নোসিস অ্যান্ড দ্য নিউ টেস্টামেন্ট। ফিলাডেলফিয়া: ফোর্টেস প্রেস। ১৯৬৮।
  • উইদারিংটন, বেন III। দ্য যিশু কোয়েস্ট: দ্য থার্ড সার্চ ফর দ্য জেউ অফ নাজারেথ। ডাউনার্স গ্রোভ: ইন্টারভার্সিটি প্রেস। ১৯৯৫।
MohdMabroor/খ্রিস্টের প্রাক-অস্তিত্ব
পূর্বসূরী
কিছুই না
পুরাতন নিয়ম
ঘটনাপ্রবাহ
উত্তরসূরী
যীশুর বংশতত্ত্ব