স্বামী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। |
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। |
||
একজন [[পুরুষ]] যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার [[স্ত্রী]] মারা যায় তখন সে পুরুষ কযেকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে [[বিপত্নীক]] বলা হয় এবং কোন পুরষ যদি আইনসত উপায়ে স্ত্রীর সাথে [[বিবাহবিচ্ছেদ]] ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। |
একজন [[পুরুষ]] যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার [[স্ত্রী]] মারা যায় তখন সে পুরুষ কযেকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে [[বিপত্নীক]] বলা হয় এবং কোন পুরষ যদি আইনসত উপায়ে স্ত্রীর সাথে [[বিবাহবিচ্ছেদ]] ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না। |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
১৭:১৫, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৭ বছর আগে IqbalHossain (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক |
---|
একজন স্বামী হলেন বৈবাহিক সম্পর্কের পুরষ। একজন স্বামীর স্ত্রী ও অন্যান্যের উপর অধিকার এবং বিধি নিষেধ এবং তার অবস্থান সমাজ, সংস্কৃতি এবং সময়ের পরিক্রমা অনুযায়ী বিভিন্ন হতে পারে।
একগামী ব্যবস্থায়, একটি বৈবাহিক জীবনে শুধুমাত্র একজন স্ত্রী এবং একজন স্বামী থাকবে। এটি আইন দ্বার জারি করা হয়েছে যা একাধিক পত্নী গ্রহণ থেকে পুরুষকে বিরত রাখে। বহুগামী ব্যবস্থায়, একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সর্ম্পকে জড়াতে পারেন।
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একজন পুরুষ যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার স্ত্রী মারা যায় তখন সে পুরুষ কযেকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে বিপত্নীক বলা হয় এবং কোন পুরষ যদি আইনসত উপায়ে স্ত্রীর সাথে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না।