ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.6.4) (বট যোগ করছে: fi, id, mk, uk, ur মুছে ফেলছে: ko, la, ru পরিবর্তন করছে: ar, gv, no |
অ r2.6.4) (বট যোগ করছে: ko:역사언어학, la:Linguistica diachronica, ta:வரலாற்று மொழியியல் |
||
৩৯ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
[[it:Glottologia]] |
[[it:Glottologia]] |
||
[[ja:歴史言語学]] |
[[ja:歴史言語学]] |
||
[[ko:역사언어학]] |
|||
[[ku:Zimannasiya dîrokî]] |
[[ku:Zimannasiya dîrokî]] |
||
[[la:Linguistica diachronica]] |
|||
[[mk:Историска лингвистика]] |
[[mk:Историска лингвистика]] |
||
[[nl:Historische taalkunde]] |
[[nl:Historische taalkunde]] |
||
৪৮ নং লাইন: | ৫০ নং লাইন: | ||
[[sl:Zgodovinsko jezikoslovje]] |
[[sl:Zgodovinsko jezikoslovje]] |
||
[[sv:Historisk lingvistik]] |
[[sv:Historisk lingvistik]] |
||
[[ta:வரலாற்று மொழியியல்]] |
|||
[[th:ภาษาศาสตร์เชิงประวัติ]] |
[[th:ภาษาศาสตร์เชิงประวัติ]] |
||
[[uk:Порівняльно-історичне мовознавство]] |
[[uk:Порівняльно-історичне мовознавство]] |
১৭:৫৭, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান (ইংরেজি: Historical linguistics) ভাষার পরিবর্তন ও তার পরিণামের গবেষণা। ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান শাখাটির মাধ্যমেই একটি আধুনিক শাস্ত্র হিসেবে ভাষাবিজ্ঞানের গোড়াপত্তন ঘটেছিল। ১৭৮৬ সালে অপেশাদার ভাষাবিদ স্যার উইলিয়াম জোনস গ্রিক, লাতিন ও সংস্কৃতের তুলনা করে এদের একটি সাধারণ পূর্বসূরী ভাষা তথা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের অস্তিত্ত্ব সম্পর্কিত অনুকল্প দাবী করেছিলেন; এই সালকেই ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের জন্মবছর হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে একই সময়ে কিছু হাঙ্গেরীয় ভাষাবিদ ফিনীয় ভাষার সাথে হাঙ্গেরীয় ভাষা ও অন্যান্য উরালীয় ভাষা যে একই ভাষাপরিবারের অন্তর্গত, তা প্রস্তাব করেছিলেন।
১৯ শতকের প্রায় পুরোটা জুড়ে ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান ব্যাপকভাবে অধীত ও গবেষিত হয়। বেশির ভাগ ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানীই ছিলেন জার্মান কিংবা জার্মানিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এরা ছিলেন তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানী। তারা সমসাময়িক বিভিন্ন ভাষার মধ্যে তুলনা করে তাদের বংশ-ইতিহাস বের করার চেষ্টা করতেন। ১৯শ শতকে শেষে এসে কিছু তরুণ ভাষাবিজ্ঞানী দাবী করেন যে কালের সাথে ধ্বনি পরিবর্তন সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে; অর্থাৎ যেকোন ভাষায় নির্দিষ্ট প্রতিবেশে একটি প্রদত্ত ধ্বনি একই নিয়মে পরিবর্তিত হয়। "নব্যব্যাকরণবিদদের" এই অনুকল্প ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানে বিপ্লব আনে, এবং পরবর্তী একশ বছর ধরে এটি অমোঘ নিয়ম হিসেবেই বিবেচিত হয়।
তবে ইদানিং ভাষার পরিবর্তন বিষয়ক গবেষণায় কিছু চাঞ্চল্যকর উপাত্ত বেরিয়ে এসেছে, যা নব্যব্যাকরণবিদদের প্রস্তাবের সাথে ঠিক খাপ খায় না। ভাষা বৈচিত্র্য (vairation) ও ভাষার পরিবর্তনের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে। ফলে ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের গবেষণাও একটি নতুন দিকে মোড় নিয়েছে।
ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
EXTERNAL REFERENCE