ভাষা পরিকল্পনা
ভাষা পরিকল্পনা (ইংরেজি: Language planning) মানুষ কীভাবে ভাষা অর্জন করবে, কীভাবে ভাষা ব্যবহার করবে, ভাষার গঠন কী রকম হবে, ইত্যাদিকে প্রভাবিত করার জন্য নির্দিষ্ট লক্ষ্য ও কৌশলবিশিষ্ট সুচিন্তিত প্রয়াসকে বোঝায়। সরকারী পর্যায়ে এটি ভাষা নীতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বহু দেশে ভাষা নিয়ন্ত্রণমূলক সংস্থা থাকে যেগুলো ভাষা পরিকল্পনা নীতি প্রণয়নের দায়িত্বে থাকে।
পৃথিবীর প্রতিটা সমাজে প্রচলিত ভাষায় সমস্যা আছে।ভাষা সমস্যা থাকলে সেখানে পরিবর্তনের প্রশ্ন আসে, আর তখনই সুচিন্তিত পরিকল্পিত সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হয়।ভাষা সমস্যা সমাধানের সচেতন ভাষা পরিকল্পনা বলে।
ভাষা পরিকল্পনা সমাজ ভাষাবিজ্ঞানের একটি ফলিত তথা প্রায়োগিক বিভাগ।১৯৫৭ সালে উরিয়েল ওয়াইনরাইশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনারে ভাষা পরিকল্পনা শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন।ভাষা পরিকল্পনা ধারণাটি বিংশ শতাব্দীর অবদান হলেও এই ধারণাটিকে প্রাচীনকালেও নেওয়া যায। পৃথিবীর প্রাচীনতম ভাষা পরিকল্পক পাক-ভারত উপমহাদেশের অধিবাসী ব্যাকরণকার পাণিনি। তিনি সংস্কৃত ভাষাকে সুপরিকল্পিতভাবে মান্যায়িত কর, তাকে সমস্যামুক্ত করে একটি সুস্থিি।ত রূপ দেন।
ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |