জিমোঁ উন্সু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কণ্ঠ অভিনেতা সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কণ্ঠাভিনেতা স্থাপন |
|||
১১১ নং লাইন: | ১১১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বেনিনীয় টেলিভিশন অভিনেতা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বেনিনীয় টেলিভিশন অভিনেতা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বেনিনীয় পুরুষ মডেল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বেনিনীয় পুরুষ মডেল]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন |
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কণ্ঠাভিনেতা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন অভিনেতা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন অভিনেতা]] |
১৪:১০, ১৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জিমোঁ উন্সু | |
---|---|
Djimon Hounsou | |
জন্ম | জিমোঁ গ্যাস্টন উন্সু ২৪ এপ্রিল ১৯৬৪ |
পেশা | অভিনেতা, মডেল |
কর্মজীবন | ১৯৮৬–বর্তমান |
সঙ্গী | কিমোরা লি সিমন্স (২০০৭–১২) |
সন্তান | ১ |
জিমোঁ উন্সু (ফরাসি ভাষা: Djimon Hounsou, ফরাসি : [dʒimɔ̃ unsu]; জন্ম ২৪শে এপ্রিল ১৯৬৪)[১] হলেন একজন বেনিনীয় অভিনেতা ও মডেল। উন্সু সঙ্গীতের ভিডিওতে মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। সান্ড্রা বার্নহার্ড পরিচালিত উইদাউট ইউ আই এম নাথিং (১৯৯০) দিয়ে তার চলচ্চিত্র কর্মজীবন শুরু হয়। স্টিভেন স্পিলবার্গ পরিচালিত আমিস্টাড (১৯৯৭) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ নাট্য অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি পরবর্তীতে গ্ল্যাডিয়েটর (২০০০), ইন আমেরিকা (২০০৩), এবং ব্লাড ডায়মন্ড (২০০৬) ছবিতে অভিনয় করে আরও সুনাম অর্জন করেন। শেষোক্ত দুটি চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং এই তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এছাড়া তিনি গার্ডিয়ান্স অব দ্য গ্যালাক্সি (২০১৪), ফিউরিয়াস সেভেন (২০১৫), দ্য লিজেন্ড অব টারজান (২০১৬), এবং কিং আর্থার: লিজেন্ড অব দ্য সোর্ড (২০১৭)।
প্রারম্ভিক জীবন
উন্সু ১৯৬৪ সালের ২৪শে এপ্রিল বর্তমান বেনিনের কতোনোতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা পিয়ের উন্সু ও মাতা আলবার্তিন।[২] ১২ বছর বয়সে তিনি তার ভাই এদমঁর সাথে ফ্রান্সের লিওঁ শহরে চলে যান।[৩] ফ্রান্সের আসার পর তিনি বিদ্যালয় থেকে ঝড়ে পড়েন এবং এক সময় গৃহহীন হয়ে পড়েন। এক আলোকচিত্রীর সাথে পরিচয়ের মধ্যে দিয়ে উন্সু ফ্যাশন ডিজাইনার থিয়েরি মুগলারের সাথে পরিচিত হন, তিনি তাকে মডেলিং কর্মজীবন বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন। ১৯৮৭ সালে উন্সু পেশাদার মডেল হয়ে ওঠেন এবং প্যারিসে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। ১৯৯০ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান।[২][৪]
পুরস্কার ও মনোনয়ন
পুরস্কার | বছর | পুরস্কারের বিভাগ | মনোনীত চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট পুরস্কার | ২০০৪ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা | ইন আমেরিকা | বিজয়ী | |
একাডেমি পুরস্কার | ২০০৪ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা | ইন আমেরিকা | মনোনীত | |
২০০৭ | ব্লাড ডায়মন্ড | মনোনীত | |||
গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার | ১৯৯৮ | সেরা নাট্য অভিনেতা | আমিস্টাড | মনোনীত | |
ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ পুরস্কার | ২০০৬ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা | ব্লাড ডায়মন্ড | বিজয়ী | [৫] |
ব্ল্যাক রিল পুরস্কার | ২০০৪ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা | ইন আমেরিকা | বিজয়ী | |
২০০৭ | ব্লাড ডায়মন্ড | বিজয়ী | |||
স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার | ২০০১ | সেরা কলাকুশলী | গ্ল্যাডিয়েটর | মনোনীত | |
২০০৪ | ইন আমেরিকা | মনোনীত | |||
২০০৭ | ব্লাড ডায়মন্ড | মনোনীত | [৬] |
তথ্যসূত্র
- ↑ "Djimon Hounsou: Biography" (ইংরেজি ভাষায়)। টিভি গাইড। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ ক খ "Djimon Hounsou Biography (1964-)"। ফিল্ম রেফারেন্স (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Daily Show"। কমেডি সেন্ট্রাল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Djimon Hounsou Biography"। ইয়াহু! মুভিজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Winners: National Board Of Review"। cbs news। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Screen Actors Guild: The nominees"। এন্টারটেইনমেন্ট উয়িকলি। ১১ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জিমোঁ উন্সু (ইংরেজি)