শাহাদাত চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তিত্ব সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তি স্থাপন |
|||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চিত্রসম্পাদক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চিত্রসম্পাদক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সাংবাদিক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সাংবাদিক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনার |
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৫-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৫-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এ জন্ম]] |
১৭:২৫, ২১ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Shahadat Chowdhury | |
---|---|
শাহাদত চৌধুরী | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৯ নভেম্বর ২০০৫ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | সাংবাদিক, সম্পাদক |
শাহাদাত চৌধুরী (২৮ জুলাই ১৯৪৩-২৯ নভেম্বর ২০০৫) [১] একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক এবং বেশ কয়েকটি নিউজ ম্যাগাজিনের সম্পাদক ছিলেন। [২] ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৯৭ সালে প্রকাশনা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তিনি সাপ্তাহিক বিচিত্রা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। [৩] তারপরে তিনি সাপ্তাহিক ২০০০ এবং আনন্দধারার সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
জীবনের প্রথমার্ধ
আবদুল হক চৌধুরী জাহানারা চৌধুরীর ১২ সন্তানের মধ্যে অন্যতম। [১] চৌধুরী ঢাকা গ্র্যাজুয়েট হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে পেইন্টিংয়ে স্নাতক পাস করেছেন।
পেশা
চৌধুরী ১৯৭১ সালে দৈনিক ইত্তেফাকের শিশু পৃষ্ঠার কচি-কাঁচার আসরের সম্পাদক ছিলেন। [২] তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের শিশু সাংস্কৃতিক সংগঠন কাচি কাঁচার মেলার ভ্রমণকাহিনী লেখক। [৩]
চৌধুরী মিডিয়া ওয়ার্ল্ড গ্রুপ সাপ্তাহিক ২০০০ এর জার্নালের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন। [২]
চৌধুরী দুই নম্বর সেক্টরে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ক্র্যাক প্লাটুনের সদস্য ছিলেন। [৪] তিনি গেরিলা বাহিনী গঠন করেন ঢাকায়। তিনি কবি সুফিয়া কামালের দু:সাহসী কন্যাকে সীমান্ত পার করতে সহায়তা করেছিলেন[২] যুদ্ধ চলাকালীন সময় তিনি লড়াই করেছেন। সাংবাদিকতা জীবন শুরু করেন মুক্তি বাহিনীর সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে । তিনি ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অন্যতম স্থপতিও ছিলেন। [৫]
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে তিনি ১৯৭২ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় সহকারী সম্পাদক হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৯ ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত পত্রিকাটির সম্পাদক হন। [১] ১৯৯৮ সালে, তিনি সাপ্তাহিক ২০০০ এবং পাক্ষিক আনন্দধারার সম্পাদক হিসাবে যোগদান করেছিলেন।
চৌধুরী ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে প্রথম বিউটি পজেন্ট টেলিভিশন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল আনন্দ বিচিত্রা ফটো সুন্দরি । ২০০ Act সালে অভিনেত্রী সাদিকা পারভিন পপি বিজয়ী ছিলেন। [৬]
ব্যক্তিগত জীবন এবং মৃত্যু
১৯৭৭ সালে, বাংলাদেশের প্রথম মরণোত্তর চক্ষু দাতা, এআরএম ইনামুল হকের একটি চোখ চৌধুরীকে স্থানান্তরিত করেছিলেন। [৭]
চৌধুরী ২৯ শে নভেম্বর ২০০৫ এ মারা যান। [৩] তাঁকে ঢাকার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় সম্মানে সমাহিত করা হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ "Shahadat Chy's 2nd anniversary of death today"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৭-১১-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ ক খ গ ঘ Mohammad Amjad Hossain (২০০৫-১২-১০)। "A valiant fighter with gun and pen"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ ক খ গ "Shahadat Chowdhury buried with state honour, people from all strata pay homage"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ "Good-bye, Mahfuz Ullah bhai, your history has ended"। New Age। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ "Shahadat Chy's first death anniversary today"। The Daily Star। ২০০৬-১১-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ "From runways to reels"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।
- ↑ "41st death anniversary of ARM Inamul Haq" (ইংরেজি ভাষায়)। Bangla Tribune। ২০১৮-১১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১১।