বিষয়বস্তুতে চলুন

বিন্দুর ছেলে (২০০৬)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিন্দুর ছেলে
ডিভিডি কভার
পরিচালকমুশফিকুর রহমান গুলজার
প্রযোজকফরিদুর রেজা সাগর
রচয়িতাশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
চিত্রনাট্যকারমুশফিকুর রহমান গুলজার
কাহিনিকারশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উৎসশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কর্তৃক 
বিন্দুর ছেলে
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারইমন সাহা
চিত্রগ্রাহকমুজিবুল হক ভূইয়া
সম্পাদকশহীদুল হক
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকইমপ্রেস টেলিফিল্ম
মুক্তি২৪ নভেম্বর ২০০৬ (2006-11-24)
স্থিতিকাল১৩৭ মিনিট
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা

বিন্দুর ছেলে ২০০৬ সালের একটি বাংলা ভাষার বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। এটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে পরিচালনা করেছেন মুশফিকুর রহমান গুলজার । প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌসুমী, ফেরদৌস, দিতি, হুমায়ূন ফরীদি[] এটি ২০০৬ সালের ২৪শে নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।

পটভূমি

[সম্পাদনা]

গল্পটি অন্নপূর্ণা, তার ছেলে অমূল্য এবং বিন্দুবাশিনী নামক তিনটি চরিত্রকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে। যার মধ্যে একজন মহিলা মা হওয়ার জন্য মরিয়া। অন্নপূর্ণার স্বামী যাদব তার ছোট ভাই মাধবের লেখাপড়ার খরচ জোগাতে অনেক কষ্টের মধ্য দিয়ে যায়। বছর পরে, মাধব একজন প্রখ্যাত আইনজীবী হন। মাধবের স্ত্রী বিন্দুবাশিনী একটি ধনী পরিবার থেকে এসেছেন এবং অসাধারণ সুন্দরী। বিন্দু নিঃসন্তান এবং যখন সে অমূল্যের যত্ন নিতে পায়, তখন তার মাতৃত্ব অনুভব করার আকাঙ্ক্ষা কিছুটা পূর্ণতা পায়। ভগ্নিপতি বিন্দু এবং অন্নপূর্ণার মধ্যে একটি তিক্ত মিষ্টি সম্পর্ক রয়েছে। বিন্দু অন্নপূর্ণাকে সম্মান করে এবং তার প্রতি অনেক স্নেহ বর্ষণ করে তার প্রতিদান দেয়। কিন্তু গৃহস্থালির কাজে তাদের প্রায়ই সারি সারি। একদিন, অমূল্যের লালন-পালন নিয়ে তাদের মধ্যে বড় ধরনের মতবিরোধ হয়। মতপার্থক্য অমীমাংসিত বলে প্রমাণিত হয়। ফলে, দুই পরিবার বিভক্ত হয়। এই মতানৈক্যের পরের প্রভাব দুটি বিচ্ছিন্ন পরিবারের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে প্রতিফলিত হয়।

অভিনয়শিল্পী

[সম্পাদনা]

সঙ্গীত

[সম্পাদনা]

চলচিত্রটিতে সংগীত পরিচালনা করেছেন ইমন সাহা। গীতিকার হিসেবে ছিলেন মুশফিকুর রহমান গুলজার, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শাহ আলম সরকার। আবহ সংগীত গেয়েছেন সৈয়দ মুখলেস রহমান।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "বিন্দুর ছেলে (Bindur Chhele) - বাংলা মুভি ডেটাবেজ | BMDb"বাংলা মুভি ডেটাবেজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-১৮ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]