পেঙ্গুইন (চলচ্চিত্র)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পেঙ্গুইন
Official release poster
পরিচালকঈশ্বর কার্তিক
প্রযোজক
রচয়িতাঈশ্বর কার্তিক
শ্রেষ্ঠাংশেকীর্তি সুরেশ
সুরকারসন্তোষ নারায়ণন
চিত্রগ্রাহককার্তিক পালানি[১]
সম্পাদকঅনিল কৃষ[১]
প্রযোজনা
কোম্পানি
স্টোন বেঞ্চ ফিল্মস
প্যাশন স্টুডিও
পরিবেশকপ্রাইম ভিডিও
মুক্তি
  • ১৯ জুন ২০২০ (2020-06-19)
স্থিতিকাল১৩২ মিনিট[২][৩]
দেশভারত
ভাষাতামিল
তেলুগু

পেঙ্গুইন হল ২০২০ সালের একটি ভারতীয় রহস্য রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র। এটির রচয়িতা এবং নির্দেশক ছিলেন ঈশ্বর কার্তিক। এটি ছিল তাঁর প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র। এর সহ-প্রযোজনায় ছিলেন কার্তিক সুব্বারাজ। এই ছবির নায়িকার ভূমিকায় ছিলেন কীর্তি সুরেশ। এটি একাধারে তামিল এবং তেলুগু উভয় ভাষায় চলচ্চিত্রায়িত করা হয়েছিল। এটি ২০২০ সালের ১৯শে জুন অ্যামাজনের প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়েছিল।

ঘটনা[সম্পাদনা]

এই চলচ্চিত্রের ঘটনাটি গড়ে উঠেছে রিদম নামে একটি তরুণীকে ঘিরে। সে উটিতে তার স্বামী গৌতমের সাথে সুখে বসবাস করে। সে আট মাসের সন্তান-সম্ভবা। সুখের জীবন যাপন করেও, সে রাত্রে প্রায়ই একটি দুঃস্বপ্ন দেখে যে চার্লি চ্যাপলিনের মুখোশ পরা একজন লোক একটি শিশুর ক্ষতি করতে যাচ্ছে। এরপর ধারাবাহিক ফ্ল্যাশব্যাকের মাধ্যমে তার দুঃখজনক অতীত প্রকাশিত হয় - ছয় বছর আগে, রঘু নামে অন্য এক ব্যক্তির সাথে তার বিবাহ হয়েছিল। তাদের একটি পুত্র সন্তান হয়েছিল, যার নাম অজয়। রিদম অজয়কে অত্যন্ত ভালবাসত এবং তাকে ছাড়া থাকার কথা ভাবতেও পারতনা। কিন্তু, একদিন, স্কুলের পরে, অজয়ের স্কুলের বন্ধুরা এসে তাকে জানাল যে চার্লি চ্যাপলিন মাস্ক পরা একজন অজ্ঞাতপরিচয় লোক অজয়কে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। সে প্রচণ্ড ভেঙে পড়ে পুলিশকে সব জানায়। তারা প্রচুর অনুসন্ধান চালিয়েছিল অজয়ের, কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। তারা তার রক্তমাখা জামাকাপড় পেয়েছিল। সেখানে পুষ্প স্তবক দেওয়া মানব দেহের অন্ত্র পড়েছিল এবং তার ওপর লেখা ছিল -'শান্তিতে ঘুমাও'। অজয়কে খুঁজে না পেয়ে, রিদম মানসিক ভাবে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। এরপরে রঘুর দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে সে বিবাহ বিচ্ছেদ করতে বাধ্য হয়। রিদমের এই সমস্ত দুর্দশার সাক্ষী ছিল গৌতম। সে রিদমের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে ওঠে এবং পরে তাদের বিবাহ হয়। এইখান থেকে গল্প আবার বর্তমানে চলে আসে।

যেখানে অজয়কে শেষ দেখা গিয়েছিল, সেই দিঘির ধারে রিদম প্রায়ই চলে যায়, তার সাথে থাকা তার খুশির মুহূর্তগুলির স্মৃতিচারণ করে। এইরকম এক দিন, সে দেখতে পেল একজন আহত ব্যক্তিকে একজন মুখোশধারী ব্যক্তি তাড়া করেছে। আহত লোকটি তাকে বলে বাঁচতে চাইলে সে যেন পালিয়ে যায়। সে তাকে আরও বলেছিল যে সে ওই মুখোশধারী ব্যক্তির সাথে একটি হারিয়ে যাওয়া শিশুকে দেখেছিল। রিদম পালাতে পেরেছিল, কিন্তু তার আগেই তার চোখের সামনে হত্যাকারী সেই লোকটিকে হত্যা করেছিল। রিদমের মনে হয়েছিল ঘাতক তাকে লক্ষ্য করেও তাকে পালাতে দিয়েছিল। উদ্বেল রিদম পুলিশের কাছে গিয়ে দিঘিটিতে অনুসন্ধান করার জন্য তাদের অনুরোধ করে। হারিয়ে যাওয়া শিশুটিই যে অজয় সেই বিষয়ে নিশ্চত হয়ে​​ - সে পুলিশ ইন্সপেক্টরকে (যে তার বন্ধুও ছিল) ডাকে এবং তার বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে। ইন্সপেক্টরটি তার কথা উড়িয়ে দিয়ে বলে যে, আরেকটি শিশু - যে অঞ্জনা নামের একটি মেয়ে, সেও সম্প্রতি নিখোঁজ হয়ে গেছে। কোন কথা না শুনে রিদম আবার দিঘির কাছে ফিরে যায়, কিন্তু হঠাৎ কাছের জঙ্গল থেকে আগত একটি শিশু তাকে আক্রমণ করে। ভাল করে দেখে, রিদম চমকে ওঠে। শিশুটি তারই পুত্র অজয়।

ডিএনএ পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায় যে ছেলেটি সত্যই অজয়। রিদম এতে অত্যন্ত খুশী হয়। হতবাক রঘু এসে অজয়ের এই দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা দেখে কষ্ট অনুভব করে। রিদমের বন্ধু ডাঃ মাঠী জানায় যে অজয় ​​সম্ভবত তার অপহরণকারী দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে; তার শরীর মারাত্মকভাবে ক্ষতবিক্ষত, সে কারো সাথে কথা বলছেনা এবং তার আচরণের বিশেষ কোন ধরন পাওয়া যাচ্ছে না। রঘুর সম্মতি নিয়ে রিদম অজয়কে সঙ্গে করে নিয়ে যায়, গৌতমের সাথে একসাথে থাকার জন্য। রিদম অজয়ের সাথে কথোপকথন চালানোর এবং ভাব বিনিময়ের চেষ্টা করেছিল, কিন্তু কোনও ফল হয় নি। এক রাত্রে, রিদম শোনে অজয় গান গাইছে ​​"টুইঙ্কল টুইঙ্কল"। তার আঁকাগুলিও রিদমের চোখে পড়ে। সেগুলি থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল যে অপহরণকারী তখনও তাকে অনুসরণ করছে। একদিন, রঘুর সাথে একটি রেস্তোঁরায় কথা বলতে গিয়ে, রিদম অপহরণকারীকে দেখতে পেয়েছিল কিন্তু তাকে অনুসরণ করতে পারেনি। সে অল্প সময়ের জন্য অজয়কেও হারিয়ে ফেলেছিল, কিন্তু রঘু তাকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়। আর এক রাত্রে, অপহরণকারী সরাসরি রিদমের বাড়িতে চলে এসে ইশারায় অজয়ের সাথে যোগাযোগ করে। রিদম অপহরণকারীর সাথে লড়াই করে, কিন্তু অপহরণকারী তাকে পরাস্ত করতে সক্ষম হয় এবং পালিয়ে যায়। রিদমের বাড়ির চারিদিকে সুরক্ষা কর্মী মোতায়েন করা হয় এবং তার প্রতি পদক্ষেপে লক্ষ রাখা হয়। যদিও ডাক্তার ডেভিড জানত যে অপহরণকারী অজয়ের সাথে ইশারার ভাষার মাধ্যমে কথা বলে কিন্তু সেটি সাধারণ ইশারা ভাষার থেকে আলাদা ছিল যাতে অন্য কেউ বুঝতে না পারে। সেইজন্য ডেভিড, রিদমকে, কোন স্বর-সম্বন্ধীয় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেছিল। চিকিৎসকের কাছে যাবার সময় তার গাড়িটি খারাপ হয়ে যায়। তখন রিদম অপ্রত্যাশিত কিছুর সন্ধান পায়।

চরিত্র চিত্রণ[সম্পাদনা]

  • কীর্তি সুরেশ - রিদম বা ঋতু[৪]
    • রিয়া মনোজ কিশোরী রিদমের চরিত্রে
  • লিঙ্গা - রঘুর ভূমিকায়[৫]
  • মাধমপত্তি রঙ্গরাজ - গৌতম সিদ্ধার্থের চরিত্রে[৫]
  • মাস্টার অদ্বৈত - অজয় চরিত্রে [৫]
    • উমর - শিশু অজয়ের চরিত্রে
  • ম্যাথি - ডেভিডের চরিত্রে
  • মুতাজ্জাগান - চার্লি চ্যাপলিন হিসাবে[৬]
  • নিত্যা কৃপা - ভাবনা চরিত্রে[৭]
    • সাই জীবিতা - তরুণী ভাবনার চরিত্রে
    • শক্তি - কিশোরী ভাবনার চরিত্রে
  • হরিনী রমেশকৃষ্ণান - অভি চরিত্রে [৭]
  • তেজঙ্ক - কাথির চরিত্রে
  • মথিজাগান - ডাঃ মঠির চরিত্রে
  • ম্যাডি - সাইরাস হিসাবে
  • মূরলী - ভাবনার বাবা হিসাবে
  • ঐশ্বর্য্যা রমনী - অঞ্জনার চরিত্রে
  • উমা শঙ্কর - ভাবনার মা হিসাবে
  • তারিনী সুরেশ - অঞ্জনার মা হিসাবে
  • তিলক রামমোহন - ইন্সপেক্টর হিসাবে
  • ভাদিভেল - একজন ট্যাক্সি চালকের চরিত্রে

প্রযোজনা[সম্পাদনা]

২০১৯ সালের আগস্ট মাসে, ঘোষণা করা হয়েছিল যে কীর্তি সুরেশ শিরোনামহীন একটি "রহস্য রোমাঞ্চকর" চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। এটির প্রযোজনা করার কথা জানানো হয়েছিল স্টোন বেঞ্চ ফিল্মস এর অধীনে কার্তিক সুব্বারাজের এবং পরিচালনা করার কথা ঈশ্বর কার্তিকের। কার্তিকের এটিই প্রথম পরিচালনা।[৮] প্রযোজনার ক্ষেত্রে, ছবিটি, স্টোন বেঞ্চ ফিল্মসের তৃতীয় উদ্যোগ ছিল,[৯] এবং প্যাশন স্টুডিওর অধীনে কার্তিকেয়ন সন্তানম, সুধান সুন্দরম ও জয়রাম এর সহ-প্রযোজক ঘোষিত হয়েছিলেন।[১০] মূল চিত্রগ্রহণ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল,[৯] এবং এই দ্বভাষিক চলচ্চিত্রটি তামিল ও তেলুগু ভাষায় তৈরি হয়েছিল।[১১] 'পেঙ্গুইন' শিরোনামটি ১৭ই অক্টোবর ঘোষণা করা হয়েছিল, সেই দিন ছিল কীর্তি সুরেশের জন্মদিন।[১২] মূল চিত্রগ্রহণের কাজ নভেম্বর মাসে শেষ হয়ে গিয়েছিল।[১] এই ছবিতে বেশ কয়েকজন নবাগত অভিনেতার পাশাপাশি লিঙ্গা এবং মাধমপত্তি রঙ্গরাজ মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন।[১৩]

সাউন্ডট্র্যাক[সম্পাদনা]

পেঙ্গুইন
কর্তৃক সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম
মুক্তির তারিখ২০২০
শব্দধারণের সময়২০২০
ঘরানাচলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাক
দৈর্ঘ্য:০১ (তামিল মালায়ালম)
৫:০৩ (তেলুগু)
ভাষাতামিল
সঙ্গীত প্রকাশনীসোনি মিউজিক দক্ষিণ
প্রযোজকসন্তোষ নারায়ণন
সন্তোষ নারায়ণন কালক্রম
ওত্থা সেরুপ্পু সাইজ ৭
(২০১৯)
পেঙ্গুইন
(২০২০)
পেঙ্গুইন থেকে একক গান
  1. "কোলাম"
    মুক্তির তারিখ: ১৬ই জুন ২০২০

এই ছবির সংগীত রচয়িতা ছিলেন সন্তোষ নারায়ণন[১] ২০২০ সালের ১৬ই জুন "কোলাম" গানটি একক সঙ্গীত হিসাবে প্রকাশিত হয়েছিল,[১৪] এর তেলুগু সংস্করণ ছিল "প্রণাম",[১৫] এবং মালায়ালম সংস্করণ "ওমালে"।[১৬]

তামিল
নং.শিরোনামগীতিকারগায়কদৈর্ঘ্য
১."কোলাম"বিবেকসুশা৫:০১
মোট দৈর্ঘ্য:৫:০১
তেলুগু
নং.শিরোনামগীতিকারগায়কদৈর্ঘ্য
১."প্রণাম"ভেন্নেলাকান্তিসুশা৫:০৩
মোট দৈর্ঘ্য:৫:০৩
মালয়ালম
নং.শিরোনামগীতিকারগায়কদৈর্ঘ্য
১."ওমালে"বিবেকসুশা৫:০১
মোট দৈর্ঘ্য:৫:০১

মুক্তি[সম্পাদনা]

পেঙ্গুইন চলচ্চিত্রটি ২০২০ সালের ১৯শে জুন তামিল এবং তেলুগু ভাষায় প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়েছিল। মালয়ালম ভাষায় ডাব করে এর একটি সংস্করণও এই সঙ্গে মুক্তি পেয়েছিল। [৬][১৭] প্রথমে এই চলচ্চিত্রটির মুক্তি পাবার কথা ছিল প্রেক্ষাগৃহে,[১৮][১৯] কিন্তু কভিড-১৯ মহামারীর কারণে, এর ডিজিটাল মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।[২০]

সমালোচনা[সম্পাদনা]

ছবিটি মিশ্র সমালোচনা পেয়েছিল।[২১] "দ্য হিন্দু"র এস. শ্রীবৎসন লিখেছিলেন, "পেঙ্গুইন খারাপ চলচ্চিত্র নয় তবে গল্প এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে ঈশ্বরের রহস্য ঘটনা লেখার ধারণাটি জবরজং হয়ে উঠেছে।"[২২] ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসেরএর শুভ্রা গুপ্ত লিখেছিলেন ছবিটির গল্প "দুর্বল"। তিনি পাঁচ তারার মধ্যে এই ছবিটিকে দেড় তারা দিয়েছেন।[২৩] দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এম সুগন্থ একে পাঁচটি তারার মধ্যে আড়াই তারা দিয়ে বলেছিলেন যে ছবিটি খুব খারাপ চলছে।[৫] দ্য কুইন্ট থেকে কার্তিক কেরামালু একে পাঁচটি তারার মধ্যে তিনটি তারা দিয়ে বলেছিলেন যে কীর্তি সুরেশ দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন কিন্তু চলচ্চিত্রের গতি খুব "ধীর"।[২৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Penguin shoot wrapped up"The Times of India। ৩ নভেম্বর ২০১৯। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  2. "PENGUIN [Telugu]"British Board of Film Classification 
  3. "PENGUIN [Tamil]"British Board of Film Classification 
  4. S, Srivatsan (১৫ জুন ২০২০)। "Keerthy Suresh on finding rhythm to her character in 'Penguin'"The Hindu। ১৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২০ 
  5. "Penguin Movie Review: Some chills and many cheats in this underwhelming emotional thriller"The Times of India। ১৯ জুন ২০২০। ১৯ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২০ 
  6. T, Raja (২৬ জুলাই ২০২০)। "Penguin charlie chaplin muthazhagan" 
  7. Ramachandran, Mythily (১৭ জুন ২০২০)। "South Indian actress Keerthy Suresh takes on role as a mum in thriller 'Penguin'"Gulf News। ১৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  8. "Karthik Subbaraj announces film with Keerthy Suresh"The Hindu। ১৩ আগস্ট ২০১৯। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  9. "Karthik Subbaraj's fourth production venture starts rolling in Nilgiris"The News Minute। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  10. Pecheti, Prakash (১১ জুন ২০২০)। "Penguin trailer: Hunt for a ruthless monster"Telangana Today। ১১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২০ 
  11. "Now, PVR "disappointed" with films going directly to streaming platforms"OutlookPTI। ১৫ মে ২০২০। ৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২০ 
  12. "Karthik Subbaraj unveils the title of Keerthy Suresh's upcoming film on her birthday"The New Indian Express। ১৭ অক্টোবর ২০১৯। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  13. Karthi, E. Sudharshan (৪ নভেম্বর ২০১৯)। "``ஏழே கேரக்டர்ஸ்... கொடைக்கானலில் 32 நாள்... பென்ச்மார்க் கீர்த்தி! - `பெண்குயின்' அப்டேட்ஸ்" [`` Seven Characters ... 32 Days in Kodaikanal ... Benchmark Keerthi! - `Penguin 'Updates]। Ananda Vikatan (তামিল ভাষায়)। ১০ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০২০ 
  14. Balachandran, Logesh (১৬ জুন ২০২০)। "Kolame song out: Keerthy Suresh and team treat us to first track from Penguin"India Today। ১৬ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২০ 
  15. "Penguin: Anirudh Ravichander releases first track Praname from Keerthy Suresh's next"The Times of India। ১৬ জুন ২০২০। ১৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  16. Rhode, Shruti। "Penguin song Kolame out! Susha adds melody and life to Keerthy Suresh's role as a mother"Zoom TV। ১৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  17. Amazon Prime Video (৬ জুন ২০২০)। "Expect the unexpected. #PenguinOnPrime premieres June 19 in Tamil and Telugu, with dub in Malayalam"Facebook। ৬ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২০ 
  18. "Keerthy Suresh next titled Penguin"The Times of India। ১৭ অক্টোবর ২০১৯। ৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২০ 
  19. "'Penguin' trailer: Keerthy Suresh stars in an intriguing case of a missing child"The Hindu। ১১ জুন ২০২০। ১১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২০ 
  20. "It's Official: Keerthy Suresh's Penguin to release on June 19"The Times of India। ১৫ মে ২০২০। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  21. "Keerthy Suresh's Penguin leaked online on TamilRockers, other torrent sites"Business Today। ১৯ জুন ২০২০। ২৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০ 
  22. S, Srivatsan (১৯ জুন ২০২০)। "'Penguin' movie review: A confusing thriller with great visuals"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। ২০ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  23. Gupta, Shubra (২০ জুন ২০০২)। "Penguin movie review: The Keerthy Suresh-starrer is quite ludicrous"The Indian Express। ২০ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২০ 
  24. "'Penguin' Review: Keerthy Suresh Is the Star in a Lazy Thriller"The Quint। ১৯ জুন ২০২০। ২৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]