পায়রা বন্দর
অবয়ব
| পায়রা বন্দর | |
|---|---|
![]() | |
| অবস্থান | |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| অবস্থান | কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
| স্থানাঙ্ক | ২১°৫৯′০৭″ উত্তর ৯০°১৭′১২″ পূর্ব / ২১.৯৮৫৩° উত্তর ৯০.২৮৬৮° পূর্ব |
| ইউএন/লোকোড | BGPAY |
| বিস্তারিত | |
| চালু | ১৩ আগস্ট ২০১৬ |
| পরিচালনা করে | পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ |
| মালিক | পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ |
| পোতাশ্রয়ের ধরন | কৃত্রিম |
| পরিসংখ্যান | |
| ওয়েবসাইট ppa | |
পায়রা বন্দর বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের তৃতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি সামুদ্রিক বন্দর। এটি বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত।[১] ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামে এর ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন।[১] ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট সমুদ্র বন্দরটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
আইন
[সম্পাদনা]বন্দরটি আমদানী ও রপ্তানীর জন্য একটি সরকারি রুট। ৫ নভেম্বর জাতীয় সংসদে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩ পাস হয়।[১]
পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ
[সম্পাদনা]পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ একটি সরকারি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা যেটি পায়রা সামুদ্রিক বন্দর পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত। এর সদর দপ্তর বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত।
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]প্রায় ৬০০০ একর জায়গায় এটি গড়ে উঠেছে যেখানে বিশাল অবকাঠামো বানানো হচ্ছে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 3 শংকর দাস, নেছারউদ্দিন আহমেদ (৩০ নভেম্বর ২০১৩)। "উদ্বোধন হলেও সচল হয়নি পায়রা বন্দর"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৪।
