গ্রিনল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | পোলার খেলনা ভালুক | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | গ্রিনল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
প্রধান কোচ | মর্টেন রোকিয়ার | ||
অধিনায়ক | নিকলাস ক্রুৎসমান | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | নিকলাস ক্রুৎসমান (২১) | ||
মাঠ | নুক স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | GRL | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৯২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১৮৬ (জুলাই ১৯৮০) | ||
সর্বনিম্ন | ২০৩ (জুন ১৯৯৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ ৬–০ গ্রিনল্যান্ড (সোদারক্রকুর, আইসল্যান্ড; ২ জুলাই ১৯৮০) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
গ্রিনল্যান্ড ১৬–০ সার্ক (সেন্ট মার্টিন, চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জ; ১ জুলাই ২০০৩) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ ৬–০ গ্রিনল্যান্ড (সোদারক্রকুর, আইসল্যান্ড; ২ জুলাই ১৯৮০) গার্নসি ৬–০ গ্রিনল্যান্ড (পশ্চিম বুরা, শেল্টল্যান্ড; ১৩ জুলাই ২০০৫) মেনোর্কা ৬–০ গ্রিনল্যান্ড (অলান্দ দ্বীপপুঞ্জ; ২৯ জুন ২০০৯) আইল অব ম্যান ৬–০ গ্রিনল্যান্ড (ভিসবি; ৩০ জুন ২০১৭) |
গ্রিনল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Greenland national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে গ্রিনল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম গ্রিনল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা গ্রিনল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[২] এই দলটি এপর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্যপদ লাভ করতে পারেনি। ১৯৮০ সালের ২রা জুলাই তারিখে, গ্রিনল্যান্ড প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; আইসল্যান্ডের সোদারক্রকুরে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে গ্রিনল্যান্ড ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের কাছে ৬–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
২,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট নুক স্টেডিয়ামে পোলার খেলনা ভালুক নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় গ্রিনল্যান্ডে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মর্টেন রোকিয়ার এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় নিকলাস ক্রুৎসমান।
ফিফা এবং উয়েফাের সদস্যপদ না থাকার ফলে গ্রিনল্যান্ড এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপ এবং উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি।
নিকলাস ক্রুৎসমান, জন এলডেভিগ, জর্সি স্কাদে, মাসি মাকে এবং রেনে ওভারবেলের মতো খেলোয়াড়গণ গ্রিনল্যান্ডের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে গ্রিনল্যান্ডের কোন স্থান নেই। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে গ্রিনল্যান্ডের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৮৬তম (যা তারা ১৯৮০ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০৩। নিম্নে বর্তমানে বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৯০ | ৩ | পশ্চিম সাহারা | ৯৯৬ |
১৯১ | ২ | লিশটেনস্টাইন | ৯৫৬ |
১৯২ | গ্রিনল্যান্ড | ৯৫৩ | |
১৯৩ | ১৫ | সেন্ট মার্টিন | ৯৪২ |
১৯৪ | ৯ | বার্বাডোস | ৯৩৮ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Football in Greenland"। polar-bamserne.wifeo.com (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-০৩।