বিষয়বস্তুতে চলুন

ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস সম্পাদনা করুন
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
পর্ব: কর্ডাটা (Chordata)
শ্রেণি: রেপটিলিয়া (Reptilia)
বর্গ: স্কোয়ামাটা (Squamata)
উপবর্গ: সারপেন্টস (Serpentes)
পরিবার: এলাপিডি(Elapidae)
গণ: Hydrophis
Günther, ১৯৬৪
প্রজাতি: H. cantoris
দ্বিপদী নাম
Hydrophis cantoris
Günther, ১৯৬৪
প্রতিশব্দ[]
  • Hydrophis cantoris
    Günther, 1864
  • Microcephalophis cantoris
    Wall, 1921

Hydrophis cantoris বা ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ হলো একটি সামুদ্রিক বিষাক্ত সাপের প্রজাতি যা ভারত মহাসাগরের সৈকত, উপসাগর ও সামুদ্রিক জলাশয়ে পাওয়া যায়।

নামের উৎপত্তি

[সম্পাদনা]

প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম, cantoris ড্যানিশ প্রাণিবিজ্ঞানী থিওডোর এডওয়ার্ড ক্যান্টর এর সম্মানার্থে রাখা হয়েছে।[]

বর্ণনা

[সম্পাদনা]

প্রজাতির বৈশিষ্ট্য: ছোট মাথা, দীর্ঘ দেহ, দেহের অগ্রভাগ সরু; পুরু অংশে আঁশ পাশাপাশি স্থাপিত; বিষদাঁতের পশ্চাতে ৫-৬ টি মাড়ির দাঁত; ঘাড়ে ২৩-২৫ টি (বিরল ক্ষেত্রে ২১ টি) এবং পশ্চাৎ দেহে ৪১-৪৮ টি আঁশের সারি 23-25 (ঘাড় থেকে দেহের মধ্যভাগে ১৮-২৪ টি পর্যন্ত সারির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়); উদরভাগ অনুদৈর্ঘ্য রন্ধ্র দ্বারা বিভক্ত।[]

দৈর্ঘ্য (পুরুষ) ১,৪৫০ মিমি (৫৭ ইঞ্চি), (নারী) ১,৮৮০ মিমি (৭৪ ইঞ্চি); লেজের দৈর্ঘ্য (পুরুষ) ১২০ মিমি (৪.৭ ইঞ্চি), (নারী) ১৪০ মিমি (৫.৫ ইঞ্চি).[]

ভৌগোলিক বিস্তৃতি

[সম্পাদনা]

ভারত মহাসাগর, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Hydrophis cantoris ". The Reptile Database. www.reptile-database.org.
  2. Beolens, Bo; Watkins, Michael; Grayson, Michael (2011). The Eponym Dictionary of Reptiles. Baltimore: Johns Hopkins University Press. xiii + 296 pp. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২১৪-০১৩৫-৫. (Hydrophis cantoris, p. 47).
  3. Leviton AE, Wogan GOU, Koo MS, Zug GR, Lucas RS, Vindum JV (2003). "The Dangerously Venomous Snakes of Myanmar: Illustrated Checklist with Keys". Proc. California Acad. Sci. 54 (24): 407-462. (Hydrophis cantoris, p. 431).

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • জর্জ আলবার্ট বৌলেঙ্গার (১৮৯০), The Fauna of British India, Including Ceylon and Burma. Reptilia and Batrachia. London: Secretary of State for India in Council. (Taylor and Francis, printers). xviii + 541 pp. (Hydrophis cantoris, p. 405).
  • জর্জ আলবার্ট বৌলেঙ্গার (১৮৯৬), Catalogue of the Snakes in the British Museum (Natural History). Volume III., Containing the Colubridæ (Opisthoglyphæ and Proteroglyphæ) ... London: Trustees of the British Museum (Natural History). (Taylor and Francis, printers). xiv + 727 pp. + Plates I-XXV. (Hydrophis cantoris, p. 281 + Plate XIV).
  • ইন্দ্রানিয়েল দাস (১৯৯৬), Biogeography of the Reptiles of South Asia. Malabar, Florida: Krieger Publishing Company. vii + 87 pp. + 16 plates. আইএসবিএন ৯৭৮-০৮৯৪৬৪৯৩৫৬. (Microcephalophis cantoris, p. 61).
  • আলবার্ট গুনথার (১৯৬৪), The Reptiles of British India. London: The Ray Society. (Taylor & Francis, printers). xxvii + 452 pp. + Plates I-XXVI. (Hydrophis cantoris, new species, p. 374 + Plate XXV, figure U).
  • ম্যালকম আর্থার স্মিথ (১৯৪৩), The Fauna of British India, Ceylon and Burma, Including the Whole of the Indo-Chinese Sub-region. Reptilia and Amphibia. Vol. III.—Serpentes. London: Secretary of State for India. (Taylor and Francis, printers). xii + 583 pp. (Microcephalophis cantoris, p. 475).
  • ফ্রাঙ্ক ওয়াল (১৯২১), Ophidia Taprobanica or the Snakes of Ceylon. Colombo, Ceylon [Sri Lanka]: Colombo Museum. (H.R. Cottle, Government Printer). xxii + 581 pp. (Microcephalophis cantoris, new combination, pp. 330–334, figure 63).

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]