করঞ্জিয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

করঞ্জিয়া
Commander
ডানা বন্ধ অবস্থায়
ডানা খোলা অবস্থায়
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: প্রাণীজগৎ
পর্ব: সন্ধিপদী
শ্রেণী: পতঙ্গ
বর্গ: লেপিডোপ্টেরা
পরিবার: Nymphalidae
গোত্র: Limenitidini
গণ: Moduza
প্রজাতি: M. procris
দ্বিপদী নাম
Moduza procris
(Cramer, 1777)
প্রতিশব্দ

Limenitis procris (Cramer, 1777)

করঞ্জিয়া[১] (বৈজ্ঞানিক নাম: Moduza procris(Cramer)) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়[২] প্রাপ্ত নিমফ্যালিডি পরিবার এবং লিমিনিটিডিনি উপগোত্র[৩] এবং লিমেনিটিস বর্গের অন্তর্ভুক্ত মাঝারী আকারের লালচে খয়রী বর্ণের প্রজাপতি।[৪] এই প্রজাপতির ওপর পিঠের ডানাদুটির মাঝখান দিয়ে একটি সাদা পটি বিদ্যমান, সামনের এবং পিছনের ডানার পটিদুটি জুড়ে একটি সাদা মালার মত আকার ধারণ করেছে।[৫]

আকার[সম্পাদনা]

করঞ্জিয়া এর প্রসারিত অবস্থায় ডানার আকার ৬০-৭৫ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের হয়।[৪][৬]

উপপ্রজাতি[সম্পাদনা]

করঞ্জিয়ার উপপ্রজাতিগুলো হলো-[২]

  • Moduza procris procris (Cramer, 1777)
  • Moduza procris calidosa (Moore, 1858)
  • Moduza procris. anarta (Moore, 1877)
  • Moduza procris arnoldi (Fruhstorfer, 1898)
  • Moduza procris undifragus (Fruhstorfer, 1906)
  • Moduza procris milonia (Fruhstorfer, 1906)
  • Moduza procris minoe (Fruhstorfer, 1906)
  • Moduza procris batuna (Fruhstorfer, 1906)
  • Moduza procris aemonia (Weymer, 1883)
  • Moduza procris agnata (Fruhstorfer, 1897)
  • Moduza procris neutra (Fruhstorfer, 1897)
  • Moduza procris laubenheimeri (Hagen, 1898)
  • Moduza procris sumbawana (Fruhstorfer, 1913)
  • Moduza procris sumbana (Fruhstorfer, 1913)
  • Moduza procris floresiana (Fruhstorfer, 1906)
  • Moduza procris bankana (Fruhstorfer, 1913)
  • Moduza procris florensis (Fruhstorfer, 1913)
  • Moduza procris tioma (Eliot, 1978)

ভারতে প্রাপ্ত করঞ্জিয়ার উপপ্রজাতি[সম্পাদনা]

ভারতে সাধারণত করঞ্জিয়ার যে তিনটি উপপ্রজাতি দেখা যায় তা হল-[৭]

  • Moduza procris procris (Cramer, [1777]) – Oriental Commander[৮]
  • Moduza procris undifragus (Fruhstorfer, [1906]) – Sahyadri Commander
  • Moduza procris anarta (Moore, 1877) – Andaman Commander

বিস্তার[সম্পাদনা]

ভারত (ভারতীয় উপ-দ্বীপ, দক্ষিণভারত, মধ্যপ্রদেশএর দক্ষিণভাগ, উত্তরাঞ্চল থেকে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর-পূর্ব ভারতের সর্বত্র এবং আন্দামান),[৬] বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালয়েশিয়া, ফিলিপিনস্‌ এবং জাভা এর বিভিন্ন অঞ্চলে এদের পাওয়া যায়।[৪]

বর্ণনা[সম্পাদনা]

প্রজাপতির দেহাংশের পরিচয় বিশদ জানার জন্য প্রজাপতির দেহ এবং ডানার অংশের নির্দেশিকা দেখুন:-

ডানার উপরিতল : ডানার উপরিতল লালচে বাদামী বর্ণের। উভয় ডানা জুড়ে সুস্পষ্ট সাদা ডিসকাল বন্ধনী বর্তমান এবং উক্ত বন্ধনী উভয় প্বার্শে কালো কিনারাযুক্ত।[৯]

সামনের ডানায় ডিসকাল বন্ধনীটি (বিভিন্ন আকৃতির ছোপ দ্বারা সৃষ্ট) ডানার প্রায় মধ্যভাগ থেকে উৎপন্ন হয়ে ডরসাম পর্যন্ত এবং পিছনের ডানায় কোস্টাল শিরা থেকে উৎপন্ন হয়ে ডরসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। পিছনের ডানায় উক্ত বন্ধনী নিচের দিকে ক্রমশঃ সরু হয়ে গেছে। সামনের ডানায় কোস্টার নিচে অ্যাপেক্স অথবা শীর্ষের দিক ঘেঁসে ৬ থেকে ১০ নং শিরার মধ্যবর্ত্তীনংশে বিভিন্ন আকারের কয়েকটি ছোট, সাদা ছোপের সংক্ষিপ্ত সারি এবং সামান্য চওড়া কালচে টার্মেনের মধ্যে অ্যাপেক্স থেকে টর্নাস অবধি বিস্তৃত দুটি সরু, ঢেউ খেলানো ফ্যাকাশে রেখা দৃশ্যমান। ২ নং শিরা থেকে কোস্টা অবধি অংশ চওড়া ভাবে কালো।[১০]

পিছনের ডানায় টার্মেন প্রায় গোলাকার এবং খাঁজকাটা। ছোট কালো ছোপ অথবা বিন্দুর একটি পোস্ট-ডিসকাল এবং একটি সাব-টার্মিনাল সারি বর্তমান। টার্মেন কালো এবং অ্যাপেক্স থেকে টর্নাস পর্যন্ত বিস্তৃত সরু, আকাবাঁকা লালচে বাদামী রেখাযুক্ত। উভয় ডানার পার্শ্বপ্রান্তরেখা পর্যায়ক্রমে সাদা এবং কালো।[৯]

ডানার নিম্নতল : উভয় ডানার বেসাল অংশ কোস্টা থেকে ডরসাম অবধি নীলচে সাদা অথবা জলপাই ধূসর (olive-grey) এবং বাকী অংশ লালচে বাদামী। সামনের ডানায় এপিকাল শিরাগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের। দুই পার্শ্বে পুরু কালো সীমাযুক্ত লালচে বাদামী ডিসকোসেলুলার ছোপ এবং ৪,৫,ও ৬ শিরামধ্যে পাশের দিকে লম্বাটে এবং ঈষৎ চওড়া কালো পটি লক্ষ্য করা যায়। উভয় ডানা জোড়া ডিসকাল বন্ধনী এবং ইভয় ডানার অন্যান্য দাগ-ছোপগুলি উপরিতলের অনুরূপ।[৩]

শুঙ্গ কালো, মাথা, বক্ষদেশ এবং উদর উপরিতলে লালচে বাদামী এবং নিম্নতলে ইষদ নীলচে সাদা। পাল্পি উপরিতলে কালো এবং নিম্নতলে সবজে-সাদা বর্ণের হয়। স্ত্রী এবং পুরুষ প্রকার অনুরূপ।[৯][১০]

আচরণ[সম্পাদনা]

দ্রুত উড়ান বিশিষ্ট[১১] এই সুলভদর্শন প্রজাতিকে সাধারণত কয়েকবার দ্রুত ডানা ঝাপ্টানোর পর হাওয়ায় ডানা ভাসিয়ে জঙ্গল পাহাড়ের উপত্যকা, খোলা জমিতে এবং পথে ঘাটে উড়ে বেড়াতে দেখা যায়। পুরুষ প্রকার স্থানিক। দ্রুত উড়ান সম্পন্ন হলেও,[৮] একেকবারে স্বল্প দুরত্ব ওড়ে এবং বেশি দূরে ভ্রমণ করে না। এই প্রজাতি ফুলে বসে মধুপান; গাছের পাতা অথবা জলে, মাটিতে, পাথরে অথবা পাথুরে দেওয়ালে বসে ডানা সম্পূর্ণ অথবা অর্দ্ধেক মেলা অবস্থানে রোদ পোহায়[৮] এবং ভিজে মাটি অথবা পাথরের ভিজা ছোপে বসে মাড-পাডল করে।[৩] এদেরকে প্রায়শই পাহাড়ী ঝর্না অথবা নদীর নুড়ি পাথর এবং বালিতে টানটান করে ডানা মেলে অবস্থান করতে লক্ষ্য করা যায়। রোদ পোহানো অথবা ফুলের মধুপান অথবা মাড পাডল করার সময় প্রায়শই এইপ্রকার অবস্থানে এদের দর্শন পাওয়া যায়। স্বভাব চঞ্চল এই প্রজাতি মানুষের থেকে দুরত্ব বজায় রেখে চলতে পছন্দ করে, তাই এদের কাছে এগোতে গেলেই, এরা দ্রুত উড়ে খানিক দুরত্বে গিয়ে ফের অবস্থান করে। তবে, একবার সুস্থির হয়ে বসে গিয়ে খাদ্য সংগ্রহের সময়, এদের কাছাকাছি অগ্রসর হওয়া সহজ হয়। ক্রমাগত বিরিক্ত হলে, এরা কাছে পিঠের কোনো ঝোপের অথবা নিচু গাছের উপর গিয়ে ডানা বন্ধ করে বসে থাকে। মধুপ্রেমী হওয়ায় প্রায়শই এই প্রজাতিকে ঔষধি গাছপালা, লতানে গাছ এবং ছোট গাছের ফুলে অবস্থান করতে দেখা যায়। বড় উঁচু গাছে এরা কদাচিৎ বসে। দিনের অতি উষ্ণ সময়ে, পুরুষদের কোনো গাছের খোলামেলা ডালে অথবা উঁচু ঝোপে বসে কাছাকাছি চলে আসা অন্যান্য প্রজাপতিদের তাড়িয়ে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়।[১২] উভয় লিঙ্গই ফুলের প্রতি আসক্তি দেখা যায়।[১৩]

শুষ্ক এবং আর্দ্র পর্ণমোচী বনাঞ্চলে নদী, ঝর্না অথবা জলার ধারে এদের প্রচুর সংখ্যায় বিচরণ চোখে পড়ে। চিরহরিৎ এবং প্রায় চিরহরিৎ বনভূমিতে ফাঁকা জায়গা, জঙ্গলের কিনারায় এবং বনপথেও এদের প্রভূত দর্শন মেলে।[১] এছাড়াও, সমতল অথবা পাহাড়ের গ্রামাঞ্চলে অথবা শহরে এবং যেসব বাগানে এদের শুককীট ভোজ্য গাছ মুসান্ডা[১৪] (Mussaenda) পাওয়া যায়, সেখানেও এদের দেখা পাওয়া যায়। ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর[৮], প্রায় সারা বছরই এদের বিচরন চোখে পড়লেও, মূলত বর্ষা-পরবর্ত্তী সময় এবং শীতকালে এদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় সক্রিয় দেখা যায়। লিমেনিটিস বর্গভুক্ত অন্যান্য প্রজাতি যথা, অ্যাডমিরাল (যেমন-ব্লু এডমিরাল,লালতিখড়া), কমোডোরদের (যেমন-বাই কালার কমোডোর,কুমকুম করোঞ্জী) মত করঞ্জিয়া অধিক উচ্চতায় বিচরন করে না; ১০০০-৪০০০ ফুট উচ্চতার মধ্যে অবস্থান করে। দক্ষিণবঙ্গে এই প্রজাতি খুবই সুলভ।[৬]

বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

ডিম[সম্পাদনা]

এই প্রজাতি সাধারণত পাতার ডগায় একটি করে ডিম পাড়ে।[১৫] ডিম ফিকে সবুজ বর্ণের, গম্বুজাকৃতি এবং খানিক গোলাকার। ৩-৪ দিন পড়ে ডিম ফুটে শূককীট বের হয়।[৫]

শূককীট[সম্পাদনা]

লালচে খয়েরী অথবা বাদামী খয়েরী বর্ণের শূককীট ভারি অদ্ভুতদর্শন হয়। ওই একই বর্ণের অনেকগুলি মাথা-কুকঁড়ে যাওয়া সরু বোঁটার মত উপাঙ্গ শরীরের নানা জায়গায় বেরিয়ে থাকে। সেগুলো ঘন, পুরুষ্ঠু রোঁয়ায় ঢাকা। এই শূককীটকে হটাৎ দেখলে শুকিয়ে কুঁকড়ে যাওয়া কোনো লম্বা পুষ্পমঞ্জরি বলে মনে হয়। শূককীট অবস্থান করে পাতার উপরতলে, প্রকাশ্য অথচ এক অদ্ভুত কৌশলে নিজেকে এমনভাবে লুকিয়ে রাখে যে খুব খেয়াল করে না খুঁজলে পাতার উপরেই অবস্থান করা শূককীট প্রায়শই দৃশ্যগোচর হয় না। এরা ডগা থেকেই পাতা খাওয়া শুরু করে। পাতার মাঝের শিরাটিকে বাদ দিয়ে দু'পাশ থেকে সরলরৈখিক ভাবে খেতে খেতে ভিতরের দিকে অগ্রসর হয়; মধ্য শিরার সাথে ৯০ ডিগ্রি কৌনিক অবস্থান রেখে। প্রান্ত থেকে খানিকভিতরে (এক-আধ সেন্টিমিটারের মধ্যে), নিজের বিষ্ঠা এবং রেশম সুতো দিয়ে তৈরী একটা আবর্জনার দেওয়াল দেওয়াল করে রাখে। শূককীট বসে থাকে পাতার শিরার উপরে সাধারনত একটু বাঁকা ভাবে; আবর্জনা দিয়ে সৃষ্ট দেওয়ালের সমান্তরালে এবং গা ঘেঁষে। এই দেওয়ালের রঙ শুককীটেরই অনুরূপ। ফলে চট করে একে খুঁজে পাওয়া মুশকীল। আত্মরক্ষার উদ্দেশ্যে নিজেকে লুকিয়ে রাখার এই অদ্ভুত কৌশল চলে শূককীট দশার শেষ ভাগ পর্যন্ত এবং প্রয়োজনে অন্য পাতায় চলে যায়; তবে খাদ্যর সন্ধানে অন্য পাতায় অবস্থান করতে যাওয়া, এই ঘটনা ঘটে সাধারনত দ্বিতীয় পর্যায় (2nd Inster) এর পড়ে। শূককীট আকারে বেড়ে উঠলে, তাঁর তরফে নিজেকে লুকিয়ে রাখার প্রচেষ্টা আর দেখা যায় না এবং পাতার যে কোন অংশেই তাকে দেখা যেতে পারে। এমনকি শূককীট দশার শেষ পর্যায়েও, যখন এরা মাথা পাশের দিকে বেঁকিয়ে অবস্থান করে, তখন এদের পাখীর বিষ্ঠা বলে ভ্রম হয়। এই অবস্থান শূককীটের অতি প্রিয় বিশ্রামাবস্থান। শূককীট দশার শেষ পর্যায়ে এরা পাতার নিচেও অবস্থান করে। শূককীটের চলার ভঙ্গিমা খানিকটা ঘড়ির কাঁটার চলার মত; থমকে থমকে সামান্য ঝাঁকুনি দিয়ে এগিয়ে চলে। মূককীট দশায় পরিণত হওয়ার পূর্বে, শূককীট চলাফেরা একদমই কমিয়ে দেয় অথবা প্রায় বন্ধ করে দেয় এবং পাতার নীচে স্থির হয়ে অবস্থান করে।[৫]

আহার্য উদ্ভিদ[সম্পাদনা]

এই শূককীট Rubiaceae পরিবারের উদ্ভিদ[১৬] যেমন- কদম[৫] (Neolamarckia cadamba)[১৭] , (Mussaenda erythrophylla), নাগবল্লী (Mussaenda frondosa), (Wendlandia thyrsoidea), (Wendlandia exserta), সিনকোনা (Cinchona) প্রজাতির উদ্ভিদ, (Cadaba fruitcosa), কেলি কদম(Mitragyna parvifolia), (Hedyotis orixense), (Ochreinauclea missionis) গাছের কচি পাতার রসালো অংশ আহার করে।[৫]

মূককীট[সম্পাদনা]

শূককীট মূককীটে পরিণত হয়ে প্রচুর রেশমের সুতো বুনে শক্তভাবে এবং লম্বভাবে ঝুলে থাকে পাতার নীচে অথবা শুকনো কাঠিতে অথবা ডালে।[৫] ঝুলন্ত অবস্থায় মূককীটের দেহ সামান্য বাঁকানো থাকে এবং দেখে মনে হয় সদ্য শুকিয়ে যাওয়া লালচে বাদামী মোচড়ানো সরু পাতা অথবা পাতার অংশ। মূককীটের মাথার দিকে দুটো সরু আঙুলের মতো বর্ধিত অংশ একে অপরের দিকে কুঁকড়ে বেঁকে এগোনোর ফলে মাঝখানে একটা গোল আংটার মতো গহ্বর সৃষ্টি হয়।[১৫]

জীবনচক্রের চিত্রশালা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. A Pictorial Guide Butterflies of Gorumara National Park (2013 সংস্করণ)। Department of Forests Government of West Bengal। পৃষ্ঠা ২১২। 
  2. Varshney, R.K.; Smetacek, Peter (২০১৫)। A Synoptic Catalogue of the Butterflies of India। New Delhi: Butterfly Research Centre, Bhimtal & Indinov Publishing, New Delhi। পৃষ্ঠা 198। আইএসবিএন 978-81-929826-4-9ডিওআই:10.13140/RG.2.1.3966.2164 
  3. Kunte. Krushnamegh (2000) India-a Lifescape: Butterflies of Peninsular India, pg 127.
  4. Isaac, Kehimkar (২০০৮)। The book of Indian Butterflies (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। নতুন দিল্লি: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস। পৃষ্ঠা 366। আইএসবিএন 978 019569620 2 
  5. দাশগুপ্ত, যুধাজিৎ (২০০৬)। পশ্চিমবঙ্গের প্রজাপ্রতি (১ম সংস্করণ সংস্করণ)। কলকাতা: আনন্দ। পৃষ্ঠা ১০২। আইএসবিএন 81-7756-558-3 
  6. Kunte, Krushnamegh (২০১৩)। Butterflies of The Garo Hills। Dehradun: Samrakshan Trust, Titli Trust and Indian Foundation of Butterflies। পৃষ্ঠা ১০১। 
  7. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০২০ 
  8. Butterflies of Buxa Tiger Reserve (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। West Bengal: Buxa Tiger Conservation Foundation Trust। ২০১৯। পৃষ্ঠা 80। আইএসবিএন 978 938149375 5 
  9. Bingham, Charles Thomas (১৯০৫)। Fauna of British India. Butterflies Vol. 1। পৃষ্ঠা 291–293। 
  10. Wynter-Blyth, M.A. (1957) Butterflies of the Indian Region, pg .১৮০.
  11. Sanjoy, Sondhi; Krushnamegh, Kunte (২০১৪)। Butterflies and Moths of Pakke Tiger Reserve (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Dehradun: Titli trust and Indian Foundation for Butterflies। পৃষ্ঠা 99। আইএসবিএন 978 935126899 4 
  12. বসু রায়, অর্জন; বৈদ্য, সারিকা; রায়, লিপিকা। সুন্দরবনের কিছু পরিচিত প্রজাপতি (মার্চ ২০১৪ সংস্করণ)। সুন্দরবন জীবপরিমণ্ডল,Department of Forest Government of West Bengal। পৃষ্ঠা ১০২। 
  13. Peter, Smetacek (২০১৮)। A Naturalist's Guide to the Butterflies of India Pakistan, Nepal, Bhutan, Bangladesh and Sri Lanka (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। New Delhi: Prakash Books India Pvt. Ltd.। পৃষ্ঠা ১৩৯। আইএসবিএন 978 81 7599 406 5 
  14. Roskov Y., Kunze T., Orrell T., Abucay L., Paglinawan L., Culham A., Bailly N., Kirk P., Bourgoin T., Baillargeon G., Decock W., De Wever A., Didžiulis V. (ed) (২০১৪)। "Species 2000 & ITIS Catalogue of Life: 2014 Annual Checklist."। Species 2000: Reading, UK.। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০২০ 
  15. Moore, Frederic (১৮৯৬–১৮৯৯)। Lepidoptera Indica. Vol. III। London: Lovell Reeve and Co.। পৃষ্ঠা 161–167। 
  16. WCSP: World Checklist of Selected Plant Families
  17. Bhuyan, M.; Mathew, G.; ও অন্যান্য। "Butterflies of the regional research laboratory campus, Jorhat, Assam" (পিডিএফ)। Zoo's print journal। পৃষ্ঠা 1910-1911। আইএসএসএন 0971-6378। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]