কেলি কদম
অবয়ব
কেলি কদম | |
---|---|
বয়স্ক গাছ, ভারতের হরিয়ানার ফরিদাবাদ জেলার হোদালে | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Asterids |
বর্গ: | Gentianales |
পরিবার: | Rubiaceae |
উপপরিবার: | Cinchonoideae |
গোত্র: | Naucleeae |
গণ: | Mitragyna |
প্রজাতি: | M. parvifolia |
দ্বিপদী নাম | |
Mitragyna parvifolia (Roxb.) Korth[১] | |
প্রতিশব্দ | |
Nauclea parvifolia Roxb. |
কেলি কদম (বৈজ্ঞানিক নাম: Mitragyna parvifolia) হচ্ছে Rubiaceae পরিবারের Mitragyna গণের একটি গাছ।
বিবরণ
[সম্পাদনা]কেলি কদম এশিয়ায় প্রাপ্ত একটি গাছের প্রজাতি[২][৩] মূলত বর্ষার আগে ফুল ফোঁটে। তখন থোকা থোকা ফুটে থাকে। ঢাকার বলধা গার্ডেনে সিবিলি অংশে পুকুর পাড়ে বিশাল বড় গাছ আছে। অর্জুন গাছের সাথে চেহারায় কিছুটা মিল আছে। এটির অন্যান্য নামের ভেতরে আছে ধুলিকদম, বসন্তপুষ্প, ক্রমুকপ্রসূন, সুবাস, নীপ ইত্যাদি। এদের সংস্কৃত নাম: ধূলিকদম্ব বা কেলিকদম্ব। এদের হিন্দি নাম হচ্ছে ধূলিকদম্ব, হলুদ (हल्दु), কর্মা (कर्मा) বা কিরম (किरम)।
বিস্তৃতি
[সম্পাদনা]এই বৃক্ষ বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকাসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জন্মে থাকে।
গ্যালারি
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Mitragyna parvifolia (Roxb.) Korth"। The Plant List। ১৮ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Taxon: Mitragyna parvifolia (Roxb.) Korth."। Germplasm Resources Information Network (GRIN)। United States Department of Agriculture, Agricultural Research Service, Beltsville Area। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Sharad Singh Negi, Shgarad Singh (২০০০)। Himalayan Forests and Forestry। Indus Publishing। পৃষ্ঠা 139। আইএসবিএন 978-81-7387-112-2। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৩।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে: কেলি কদম
উইকিমিডিয়া কমন্সে কেলি কদম সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।