কন্যাকুমারী

স্থানাঙ্ক: ৮°০৪′৪১″ উত্তর ৭৭°৩২′২৮″ পূর্ব / ৮.০৭৮° উত্তর ৭৭.৫৪১° পূর্ব / 8.078; 77.541
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কন্যাকুমারী
கன்னியாகுமரி
শহর
কন্যাকুমারী তামিলনাড়ু-এ অবস্থিত
কন্যাকুমারী
কন্যাকুমারী
স্থানাঙ্ক: ৮°০৪′৪১″ উত্তর ৭৭°৩২′২৮″ পূর্ব / ৮.০৭৮° উত্তর ৭৭.৫৪১° পূর্ব / 8.078; 77.541
দেশভারত
রাজ্যতামিলনাড়ু
জেলাকন্যাকুমারী জেলা
সরকার
 • ধরনপন্চায়েত
 • শাসককন্যাকুমারী পৌরসভা
আয়তন
 • মোট২৫.৮৯ বর্গকিমি (১০.০০ বর্গমাইল)
উচ্চতা৩০০ মিটার (১,০০০ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১২)
 • মোট২৯,৭৬১
 • জনঘনত্ব৬৬৫/বর্গকিমি (১,৭২০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • সরকারিতামিল
সময় অঞ্চলIST (ইউটিসি+5:30)
PIN629 xxx
Telephone code914652
যানবাহন নিবন্ধনTN 74 & TN 75
ওয়েবসাইটwww.kanyakumari.tn.nic.in
কন্যাকুমারিকা অন্তরীপ, বিরাট থিরুভাল্লুভার মূর্তি ও বিবেকানন্দ স্মারকভবন দেখা যাচ্ছে।

কন্যাকুমারী (তামিল: கன்னியாகுமரி, প্রতিবর্ণী. কন়্ন়িয়াকুমরি) (ইংরেজি: Cape Comorin) ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কন্যাকুমারী জেলার অন্তর্গত একটি শহর। এই শহরটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দুতে অবস্থিত। অন্তরীপটি ভারতের পশ্চিম উপকূল ধরে প্রসারিত পশ্চিমঘাট পর্বতমালার এলাচ পর্বতশ্রেণীর (Cardamom Hills) দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত। কন্যাকুমারী জেলার সদর শহর নাগেরকইল এই শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কন্যাকুমারী একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রাচীনকালেও কন্যাকুমারী ছিল তামিলাকাম বা প্রাচীন তামিল দেশের দক্ষিণতম অঞ্চল।[১][২] কন্যাকুমারী নামটি এসেছে হিন্দু দেবী কন্যাকুমারীর (যাঁর স্থানীয় নাম কুমারী আম্মান) নামানুসারে। এই শহরের সৈকত অঞ্চলে যেখানে আরব সাগর, ভারত মহাসাগরবঙ্গোপসাগর পরস্পর মিলিত হয়েছে, সেখানেই দেবী কুমারীর মন্দির অবস্থিত।

গান্ধীমণ্ডপম্‌

এই শহরের প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলি হল দেবী কুমারীর মন্দির, বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল - ১৮৯২ সালের ডিসেম্বর মাসে স্বামী বিবেকানন্দ এই শিলাখণ্ডের উপর বসে দীর্ঘক্ষণ ধ্যান করেছিলেন। প্রাচীন তামিল কবি তিরুবল্লুবরের ১৩৩ ফিট উঁচু মূর্তি এবং গান্ধীমণ্ডপম্‌ (ভারত মহাসাগরের জলে মহাত্মা গান্ধীর চিতাভষ্ম বিসর্জনের আগে এখানে তা রাখা হয়েছিল)।

২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের একটি সুনামি এখানে আঘাত হানে এবং শত শত লোক জলোচ্ছ্বাসে হারিয়ে যায়।

পাদটীকা[সম্পাদনা]

  1. Kanakasabhai, V (১৯৯৭)। The Tamils Eighteen Hundred Years Ago। Asian Educational Services। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 8120601505 
  2. Abraham, Shinu (২০০৩)। "Chera, Chola, Pandya: using archaeological evidence to identify the Tamil kingdoms of early historic South India."Asian Perspectives: the Journal of Archaeology for Asia and the Pacific42। ৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১২ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]