আরিয়ে ওয়ারশেল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৫:৪৪, ১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (4টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1))। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

এরিহ ওয়ারশেল
জন্ম (1940-11-20) ২০ নভেম্বর ১৯৪০ (বয়স ৮৩)
জাতীয়তাইসরাইলী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[১]
মাতৃশিক্ষায়তনটেকনিওন
ওয়াইজম্যান বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট[১]
পরিচিতির কারণকম্পিউটার সিমউলেশন, কম্পিউট্যাশনাল এঞ্জিমোলোজি, ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক্স, এনজাইম ক্যাটালাইসিস
পুরস্কাররসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০১৩)[১]
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্ররসায়ন, জৈব রসায়ন, জৈব পদার্থবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহওয়াইজম্যান বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট[১]
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়[১]

এরিহ ওয়ারশেল (ইংরেজি: Arieh Warshel; জন্ম: ২০ নভেম্বর, ১৯৪০) ইসরাইলে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট রসায়নের অধ্যাপক। এছাড়াও তিনি সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে জৈব রসায়নশাস্ত্রে অধ্যাপনা করছেন। ২০১৩ সালে মাইকেল লেভিটমার্টিন কারপ্লাসের সাথে তিনিও যৌথভাবে যৌগ রাসায়নিক পদ্ধতিতে বহুমানদণ্ড মডেলের উন্নয়ন ঘটিয়ে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন।[১][২]

প্রারম্ভিক জীবন

ইসরাইলের কিব্বুৎজ এলাকায় ১৯৪০ সালে জন্মগ্রহণ করেন এরিহ। ইসরাইলী সেনাবাহিনীতে যোগদান করে ইসরাইলী প্রতিরক্ষা বাহিনী’র ক্যাপ্টেন পদবী ১৯৬৭ সালের ষাটদিনের যুদ্ধ ও ১৯৭৩ সালে ইয়ম কিপ্পুর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।[৩]

ইসরাইলী সেনাবাহিনী থেকে অবসর নিয়ে তিনি হাইফার টেকনিওনে চলে যান। সেখানে সুম্মা কাম লদ থেকে ১৯৬৬ সালে রসায়নশাস্ত্রে বিএসসি ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর ওয়াইজম্যান বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট থেকে ১৯৬৭ ও ১৯৬৯ সালে যথাক্রমে এমএসসি ও পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন রসায়ন পদার্থবিদ্যা বিষয়ে।[৪] পিএইচডি ডিগ্রী অর্জনের পর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। এরপর ওয়াইজম্যান ইন্সটিটিউটে ফিরে আসেন। কেমব্রিজের মোলকুলার বায়োলজি ল্যাবরেটরিতে কাজ করেন । ১৯৭৬ সালে ইউএসসি’র রসায়ন বিভাগে যোগদান করেন।

সম্মাননা

১৯৭৮ সালে আলফ্রেড পি. স্লোন ফেলো হন।[৫] ২০০০ সালে বায়োফিজিক্যাল সোসাইটি’র ফেলো হন।[৬] ২০০৮ সালে রয়্যাল সোসাইটি অফ কেমিস্ট্রি’র ফেলো হন।[৭] ২০০৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমি’র সদস্য নির্বাচিত হন।[৮]

তথ্যসূত্র

  1. "The Nobel Prize in Chemistry 2013" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Royal Swedish Academy of Sciences। অক্টোবর ৯, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৯, ২০১৩ 
  2. Chang, Kenneth (অক্টোবর ৯, ২০১৩)। "3 Researchers Win Nobel Prize in Chemistry"New York Times। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৯, ২০১৩ 
  3. 3 Jewish professors — two of them Israeli — share 2013 Nobel Prize in chemistry By Gavriel Fiske, October 9, 2013, Times of Israel
  4. "Shneior Lifson"। ৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৩ 
  5. "Past Fellows"। Sloan.org। ২০১২-০৭-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০৯ 
  6. "Fellow of the Biophysical Society Award"। Biophysics.org। ২০১৩-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০৯ 
  7. "Arieh Warshel Elected to Royal Society of Chemistry > News > USC Dornsife"। Dornsife.usc.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০৯ 
  8. "Arieh Warshel Elected to the National Academy of Sciences > News > USC Dornsife"। Dornsife.usc.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০৯ 

বহিঃসংযোগ

পুরস্কার
পূর্বসূরী
ব্রায়ান কোবিল্কা
রবার্ট লেফকোইতজ
রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
২০১৩
সাথে: মার্টিন কারপ্লাস
মাইকেল লেভিট
সাম্প্রতিক