ইয়র্ক
ইয়র্ক ইবোরাকুম, ইওফোরউইচ, জোর্ভিক বা এভারউইচ | |
---|---|
শহর ও একক কর্তৃপক্ষ | |
সিটি অব ইয়র্ক | |
ডাকনাম: চকলেট সিটি[১] | |
নীতিবাক্য: লেট্ দ্য ব্যানার অব ইয়র্ক ফ্লাই হাই (বাংলা:ইয়র্কের ব্যানার উঁচুতে উড়তে দিন)[২] | |
উত্তর ইয়র্কশায়ারের মধ্যে দেখানো হয়েছে | |
ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৫৩°৫৭′৩০″ উত্তর ১°৪′৪৯″ পশ্চিম / ৫৩.৯৫৮৩৩° উত্তর ১.০৮০২৮° পশ্চিম | |
সার্বভৌম রাষ্ট্র | যুক্তরাজ্য |
দেশ | ইংল্যান্ড |
অঞ্চল | ইয়র্কশায়ার ও হাম্বার |
আনুষ্ঠানিক কাউন্টি | উত্তর ইয়র্কশায়ার |
Historic county | ইয়র্কশায়ার |
প্রতিষ্ঠিত | যেমন ইবোরাকুম আনু. ৭১ খ্রিঃ |
শহরের অবস্থা | অনাদিকাল |
একক কর্তৃপক্ষ | ১ এপ্রিল ১৯৯৬[৩] |
প্রশাসনিক কেন্দ্র | • ইয়র্ক গিল্ডহল • ওয়েস্ট অফিস |
সরকার | |
• ধরন | একক কর্তৃপক্ষ |
• শাসক | ইয়র্ক কাউন্সিল সিটি |
• নেতৃত্ব | নেতা ও মন্ত্রিসভা |
• নির্বাহী | লিবারেল ডেমোক্র্যাট ও গ্রিন জোট |
• লর্ড মেয়র | ক্রিস কুলউইক (এলডি) |
• কাউন্সিল নেতা | কিথ অ্যাস্পডেন (এলডি) |
আয়তন | |
• মোট | ২৭১.৯৪ বর্গকিমি (১০৫.০০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (mid-2019 est.) | |
• মোট | ১,৯৭,৮০০ |
• ক্রম | (ক্রম- ৮৭) |
• জনঘনত্ব | ৬৮৭/বর্গকিমি (১,৭৮০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ১,৫৩,৭১৭ |
• জাতিসত্তা (2011 Census)[৪] | ৯৪.৩% শ্বেতাঙ্গ |
বিশেষণ | ইয়র্কার • ইয়ার্কি[৫] |
সময় অঞ্চল | গ্রিনিচ মান সময় (ইউটিসি+০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | ব্রিটিশ গ্রীষ্মকালীন সময় (ইউটিসি+১) |
পোস্টকোড অঞ্চল | ওয়াইও |
আইএসও ৩১৬৬-২ | জিবি-ওয়াইওআর |
ওএনএস কোড | ০০এফএফ (ওএনএস) ই০৬০০০০১৪ (জিএসএস) |
ওএস গ্রিড রেফারেন্স | এসই৬০৩৫১৭ |
এনইউটিএস ৩ | ইউকেই২১ |
প্রাথমিক বিমানবন্দর | লিডস ব্র্যাডফোর্ড বিমানবন্দর (ইয়র্কের সীমানার বাইরে) |
কাউন্সিলরগণ | ৪৭ |
এমপি | এমপিদের তালিকা |
ওয়েবসাইট | york.gov.uk |
ইয়র্ক হল ইংল্যান্ডের ওউস ও ফস নদীর সঙ্গমস্থলে একটি ক্যাথেড্রাল শহর ও একক কর্তৃত্ব এলাকা। শহরটিতে দীর্ঘস্থায়ী ভবন ও কাঠামো রয়েছে, যেমন একটি মিনিস্টার, দুর্গ ও প্রাচীন শহরের প্রাচীর।
এটি ঐতিহাসিক ইয়র্কশায়ারের কাউন্টি শহর এবং কাউন্টির কাউন্সিল ও রাইডিংয়ের বাইরে একটি কাউন্টি কর্পোরেট ছিল। সিটি অব ইয়র্ক কাউন্সিল হল পুরানো শহরের সীমানার বাইরের আশেপাশের শহর ও গ্রামীণ এলাকায় সমস্ত স্থানীয় পরিষেবা ও সুবিধা প্রদানকারী একটি একক কর্তৃপক্ষ। শহরটি আনুষ্ঠানিক উত্তর ইয়র্কশায়ারে এবং লিডস শহর অঞ্চলের একটি অ-গঠিত সদস্য।
শহরটি রোমানরা ৭১ খ্রিস্টাব্দে ইবোরাকাম নামে প্রতিষ্ঠা করেছিল। এটি রোমান প্রদেশ ব্রিটানিয়া ইনফিরিয়রের রাজধানী হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে দেইরা, নর্থামব্রিয়া ও জর্ভিক রাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হয়। মধ্যযুগে, ইয়র্ক একটি প্রধান উল-বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে বেড়ে ওঠে এবং চার্চ অব ইংল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় ধর্মীয় প্রদেশের রাজধানী হয়ে ওঠে, শহরটি ভূমিকাটি ধরে রেখেছে।[৬] ১৯তম শতকে, ইয়র্ক রেলওয়ে নেটওয়ার্কের একটি প্রধান কেন্দ্র এবং একটি মিষ্টান্ন উত্পাদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, এটি ২০তম শতকেও মর্যাদাটি ভালভাবে বজায় রেখেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, বাইদেকার ব্লিৎজের অংশ হিসাবে ইয়র্কে বোমা হামলা হয়েছিল; যদিও শহরটি অন্যান্য উত্তর শহরের তুলনায় বোমা হামলায় কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়, বেশ কিছু ঐতিহাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে যায় এবং ধ্বংস হওয়া ঐতিহাসিক ভবনসমূহের পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা ১৯৬০-এর দশকেও অব্যাহত ছিল।[৭]
শহরটির জনসংখ্যা ২০১১ সালের আদমশুমারিতে[৮] ১,৫৩,৭১৭ জন ছিল [8] এবং এটি ইয়র্কশায়ার ও হাম্বার অঞ্চলে অবস্থিত। শহর থেকে পরিচালিত একক কর্তৃপক্ষ জেলাটির আনুমানিক জনসংখ্যা ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে ২,১০,৬১৮ জন ছিল, যেটি ইংল্যান্ডের ৮৭তম জনবহুল জেলা।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রারম্ভিক ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ ইঙ্গিত করে, যে মেসোলিথিক লোকেরা ৮০০০ থেকে ৭০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে ইয়র্ক অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল, যদিও তাদের বসতি স্থায়ী বা অস্থায়ী ছিল কিনা তা জানা যায়নি। রোমানদের ব্রিটেনের বিজয়ের সময়, এলাকাটি রোমানদের কাছে ব্রিগেন্টস নামে পরিচিত একটি উপজাতির দখলে ছিল। ব্রিগ্যান্টিয়ান উপজাতীয় এলাকা প্রাথমিকভাবে একটি রোমান ক্লায়েন্ট রাজ্যে (খদ্দের রাজ্য) পরিণত হয়েছিল, কিন্তু পরে উপজাতির নেতারা আরও প্রতিকূল হয়ে ওঠে এবং রোমান নবম সৈন্যদলকে হাম্বারের উত্তরে ব্রিগ্যান্টিয়ান অঞ্চলে পাঠানো হয়।
বিজয়ের পর
[সম্পাদনা]নরম্যানদের ইংল্যান্ড বিজয় দুই বছর পর, ১০৬৮ সালে ইয়র্কের লোকেরা বিদ্রোহ করে। প্রাথমিকভাবে তারা সফল হয়েছিল, কিন্তু দিগ্বিজয়ী উইলিয়ামের আগমনে বিদ্রোহ দমন করা হয়েছিল। উইলিয়াম তৎক্ষণাৎ একটি ঢিবি উপর একটি কাঠের দুর্গ তৈরি করেছিলেন। আরেকটি বিদ্রোহের পর, ১০৬৯ সালে রাজা ওউস নদীর ধারে আরেকটি কাঠের দুর্গ তৈরি করেন।
আধুনিক ইতিহাস
[সম্পাদনা]রেলওয়ের প্রবর্তক জর্জ হাডসন ১৮৩৯ সালে রেলওয়ে ইয়র্কে আনার জন্য দায়ী ছিলেন। যদিও রেলওয়ে উদ্যোক্তা হিসাবে হাডসনের কর্মজীবন অসম্মানজনক ও দেউলিয়াত্বের মধ্যে শেষ হয়েছিল, লিডসের উপরে ইয়র্কে তার পদোন্নতি এবং তার নিজস্ব রেলওয়ে কোম্পানি (ইয়র্ক অ্যান্ড নর্থ মিডল্যান্ড রেলওয়ে) ১৯তম শতকের শেষের দিকে ইয়র্ককে একটি প্রধান রেলওয়ে কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেছিল।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]২০১১ সালে যুক্তরাজ্যের আদমশুমারির সময় ইয়র্ক শহরাঞ্চলের (বিল্ট-আপ এলাকা) জনসংখ্যা ১,৫৩,৭১৭ জন ছিল,[৮] যা ২০০১ সালে ১,৩৭,৫০৫ জনের তুলনায় ১৬,২১২ জন বেশি ছিল।[৯] সিটি অব ইয়র্কের (স্থানীয় কর্তৃপক্ষ) জনসংখ্যা ১,৯৮,০৫১ জন ছিল এবং এর জাতিগত বিন্যাসে ৯৪.৩% শ্বেতাঙ্গ, ১.২% মিশ্র, ৩.৪% এশীয় ও ০.৬% কৃষ্ণাঙ্গ ছিল। ইয়র্কে বয়স্কদের জনসংখ্যা (যাদের বয়স ৬৫ বছর বা তার বেশি) ১৬.৯% ছিল, তবে মাত্র ১৩.২% অবসরপ্রাপ্ত হিসাবে তালিকাভুক্ত ছিল।[৪]
জনসংখ্যার পরিবর্তন
[সম্পাদনা]১৮০১ সাল থেকে ইয়র্কের জনসংখ্যা বৃদ্ধি | |||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | ১৮০১ | ১৮১১ | ১৮২১ | ১৮৩১ | ১৮৪১ | ১৮৫১ | ১৮৬১ | ১৮৭১ | ১৮৮১ | ১৮৯১ | ১৯০১ | ১৯১১ | ১৯২১ | ১৯৩১ | ১৯৪১[a] | ১৯৫১ | ১৯৬১ | ১৯৭১ | ১৯৮১ | ১৯৯১ | ২০০১[b] | ২০১১ | |
জনসংখ্যা | ২৪,০৮০ | ২৭,৪৮৬ | ৩০,৯১৩ | ৩৬,৩৪০ | ৪০,৩৩৭ | ৪৯,৮৯৯ | ৫৮,৬৩২ | ৬৭,৩৬৪ | ৭৬,০৯৭ | ৮১,৮০২ | ৯০,৬৬৫ | ১,০০,৪৮৭ | ১,০৬,২৭৮ | ১,১২,৪০২ | ১,২৩,২২৭ | ১,৩৫,০৯৩ | ১,৪৪,৫৮৫ | ১,৫৪,৭৪৯ | ১,৫৮,১৭০ | ১,৭২,৮৪৭ | ১,৮১,১৩১ | ১,৯৮,০৫১ | |
সূত্র: ভিশন অব ব্রিটেন[১০] |
ধর্ম
[সম্পাদনা]ইয়র্কে অ-খ্রিস্টান ধর্ম অনুসরণকারীদের শতাংশ ইংল্যান্ডের জাতীয় গড় থেকে কম ছিল। "কোন ধর্ম নেই" হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করা ব্যাক্তিদের জাতীয় গড় থেকে বেশি। ইয়র্কে ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি খ্রিস্টধর্মের অনুসারী রয়েছে, ৫৯.৫% বাসিন্দাকে খ্রিস্টান হিসাবে নথিভুক্ত করা হয়েছে।[১১]
ইয়র্কের একাধিক গীর্জা রয়েছে, ইয়র্কের বেশিরভাগ বর্তমান গীর্জা মধ্যযুগীয় সময়ে নির্মিত হয়েছিল। মিনিস্টারের পিছনের দিকে সেন্ট উইলিয়াম'স কলেজ ও গুডরামগেটের কাছে বেডার্ন হল হল ইয়র্ক মিনিস্টারের ক্যাননদের প্রাক্তন আবাসস্থল।[১২]
ইয়র্কে ৩৩ টি সক্রিয় অ্যাংলিকান গীর্জা রয়েছে, যা ইয়র্কের আর্চবিশপ ও ইয়র্ক মিনিস্টার, মাদার গীর্জা এবং চার্চ অব ইংল্যান্ড ও ইয়র্কের ডায়োসিসের উত্তর প্রদেশের প্রশাসনিক কেন্দ্র। ইয়র্ক রোমান ক্যাথলিক ডায়োসিস অব মিডলসব্রোতে অবস্থিত, এখানে আটটি রোমান ক্যাথলিক গীর্জা এবং বিভিন্ন ক্যাথলিক ধর্মীয় আদেশ রয়েছে।[১৩]
শিক্ষা
[সম্পাদনা]ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাস শহরের দক্ষিণ প্রান্তে হেসলিংটনে অবস্থিত। প্রত্নতত্ত্ব এবং অষ্টাদশ শতাব্দীর অধ্যয়ন ও মধ্যযুগীয় অধ্যয়ন বিভাগ জন্য স্নাতক কেন্দ্রসমূহ শহরের কেন্দ্রস্থলে ঐতিহাসিক রাজার ম্যানরতে অবস্থিত।[১৪] এটি ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা প্রাপ্ত ইয়র্কের একমাত্র প্রতিষ্ঠান ছিল, তবে ২০০৬ সালে আরও কেন্দ্রীয়ভাবে অবস্থিত লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সাবেক স্বায়ত্তশাসিত কলেজ কলেজ অব রিপন অ্যান্ড ইয়র্ক সেন্ট জন ইয়র্ক সেন্ট জন ইউনিভার্সিটি নামে পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা অর্জন করেছিল। লিডসে স্থানান্তরিত আগে শহরটিতে আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি শাখার অবস্থান ছিল। ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে হাল ইয়র্ক মেডিকেল স্কুল নামে একটি চিকিৎসা বিদ্যালয় রয়েছে।[১৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "York – The Chocolate City"। York's Chocolate Story। York's Chocolate Story। n.d.। ২৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Yorkshire City Facts"। The Press। WordPress। n.d.। ২৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "The North Yorkshire (District of York) (Structural and Boundary Changes) Order 1995"। www.legislation.gov.uk। UK Legislation। ৭ মার্চ ১৯৯৫। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ টেমপ্লেট:NOMIS2011
- ↑ "Demonyms of the United Kingdom"। Peoplefrom.co.uk। Peoplefrom.co.uk। n.d.। ২৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;timeline
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "When sparks flew across the sky"। The Press। Newsquest Media Group। ২৮ এপ্রিল ২০১২। ২০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "2011 Census – Built-up areas"। ONS। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "KS01 Usual resident population: Census 2001, Key Statistics for urban areas"। Office for National Statistics। ১৭ জুন ২০০৪। ১৬ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "York UA/City: Total Population"। A Vision of Britain Through Time। Great Britain Historical GIS Project। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ Sheahan, James Joseph; Whellan, T. (১৮৫৭)। History and Topography of the City of York, the East Riding of Yorkshire and a Portion of the West Riding। 1। পৃষ্ঠা 501। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ Diocese of York Directory 2011/12। Diocese of York। ২০১১। পৃষ্ঠা 187–200।
- ↑ "Parishes"। Middlesbrough Diocese। ২০০৭। ২৪ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "The University of York"। University of York। ২৬ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Guardian Medical school ranking tables"। Guardian Education। লন্ডন: Guardian News and Media Limited। ২০০৯। ৪ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২১।