আলাপ:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশ
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 ???  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী কোন মূল্যায়ন অর্জন করেনি।
 
উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 ???  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী কোন মূল্যায়ন অর্জন করেনি।
 

সাব সেক্টর ও কমান্ডারদের নাম অনুবাদ[সম্পাদনা]

সাব সেক্টর ও কমান্ডারদের নাম আমি আপাতত এটুকু অনুবাদ করলাম। বাকিটুকু কেউ করুন।আর ভুল থাকলে সংশোধন করুন। বিশেষ করে সাবসেক্টরসমূহের নামগুলো অনুবাদ যথেষ্ঠ ঝামেলা হওয়াতে ওগুলোতে ভূল থাকতে পারে।

গেরিলা সংগঠনের তালিকা বিষয়ে[সম্পাদনা]

এখানে গেরিলা ইউনিট হিসেবে যে তিনটি ফোর্সের নাম আছে সেগুলো আসলে গেরিলা ইউনিট নয়। এগুলো নিয়মিত বাহিনীর তিনটি ব্রিগেড ফর্মেশন। ফলে ওগুলোকে "নিয়মিত বাহিনী সংগঠন" বা এই জাতিয় কিছু লেখা উচিত। খুব সম্ভব এই পাতাটি English ভুক্তিটির বাংলা অনুবাদ তাই এখানে গেরিলা সংগঠন লেখা হয়েছে। কিন্তু তথ্যগত ভাবে এটি ভুল।

মুক্তিবাহিনীকে প্রধানত দু'ভাগে ভাগ করা হয়- নিয়মিত বাহিনী ও গণবাহিনী বা FF (যা বেসামরিক জনগণ দ্বারা গঠিত)। প্রত্যেক সেক্টর বাহিনী গঠিত হয়েছিল এই দুই অংশ দিয়েই। কিন্তু এই তিনটি ব্রিগেড গটিত হয়েছিল সামরিক সদস্যদের সমন্বয়ে, জাতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড ফর্মেশন হিসাবে। এদেরকে গেরিলা সংগঠন বললে সেক্টর র্ফোসগুলোকে কি বলা হবে?

যদিও মুক্তিযুদ্ধ ব্যাপকভাবেই গেরিলা যুদ্ধ, কিন্তু কিছু নিয়মিত যুদ্ধও হয়েছে এই ব্রিগেড ও সেক্টর র্ফোসগুলোর মাধ্যমে। --M A Khan

ব্রিগেড ফোর্স গঠনের উদ্যোগ[সম্পাদনা]

নিবন্ধে লেখা হয়েছে কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী তিনটি ব্রিগেড আকারের ফোর্স গঠন করেন। যথা: জেড ফোর্স, কে ফোর্স ও এস ফোর্স। ইতিহাস এই যে মেজর জিয়া স্বউদ্যোগে জেড ফোর্স গঠন করেন। তখন কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী বাধ্য হয়ে কে ফোর্স ও এস ফোর্স গঠন করেন। — Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:২৬, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]