বিষয়বস্তুতে চলুন

আলাপ:পত্নীতলা উপজেলা

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পত্নীতলা উপজেলা[সম্পাদনা]

এই জেলা নিয়ে একটা অদ্ভুত রিপোর্ট পেলাম এখানে...। [১]

ইন বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় পত্নীতলার বিভ্রানত্মিকর তথ্য

মোঃ আতাউর রহমান : আনত্মর্জাতিক অনলাইন বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলা বিষয়ে যে সকল তথ্য সংযোজন করা হয়েছে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন। অসম্পূর্ণ ও ভূলে ভরা এ সকল তথ্যের কারণে মানুষ শিকার হচ্ছে ভোগানত্মির। অনেকেই প্রেসক্লাবে এসে এর সত্যতা ও উৎস নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করেছেন। তবে পাননি কোন সঠিক জবাব।

অনলাইন বিশ্বকোষ ইউকিপিডিয়ার উপজেলা তথ্য ভান্ডার সার্চ করে দেখা গেছে প্রেসক্লাবের সদস্য হিসাবে যে ১৫জনের নাম উলেস্নখ করা হয়েছে তাদের ১৪জনেরই সাংবাদিক হিসাবে কোন অসত্মিত্ব খঁজে পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক হিসাবে সুনাম থাকলেও দৈনিক নয়াদিগনত্মের আব্দুর রহিম, দৈনিক ভোরের কাগজের ফরহাদ হোসেন, দৈনিক ডেসটিনির আতাউর রহমান, দৈনিক আমার দেশ এর শহিদুল ইসলাম, দৈনিক ভোরের ডাকের শাহিনুর আলম শিমু, জয়পুর বার্তার মনিরম্নজ্জামান চৌধুরীর নাম তালিকায় স্থান পায়নি। যা তথ্য ভান্ডারের গ্রহণযোগ্যতাকে শুন্যের কোটায় নামিয়ে দিয়েছে। এদিকে ঐতিহাসিক স্থান হিসাবে পাটিচরা ইউনিয়নের জিয়া বাজার (আমবাটি) চীনা মাটির খনি ও আমাইড় ইউনিয়নের জুগির থানের নাম উলেস্নখ করা হয়নি। উপজেলায় ৮১টি সরকারী ও ৪১টি বেসরকারী রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও শুধুমাত্র আকবরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম শিৰা প্রতিষ্ঠান বিভাগে উলেস্নখ করা হয়েছে। যা অত্যনত্ম হাস্যকর। নজিপুর কারিগরী কলেজ হিসাবে একটি শিৰা প্রতিষ্ঠানকে উলেস্নখ করা হলেও বাসত্মবে এই নামে পত্নীতলায় কোন শিৰা প্রতিষ্ঠান নেই। এছাড়াও পত্নীতলা উপজেলায় কিছু গুরম্নত্বপূর্ণ স্থাপনা থাকলেও তথ্য ভান্ডারে তা উলেস্নখ করা হয়নি। উপজেলা তথ্য ভান্ডারের মতো একটি গুরম্নত্বপূর্ণ ওয়েব সাইডে অসম্পূর্ণ ও ভুল তথ্য সনি্নবেশন করায় উপজেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ চরম ৰোভ প্রকাশ করেছেন এবং প্রেসক্লাবে এসে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সর্বসাধারণকে ভুল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য তারা অতিসত্তর তথ্য ভান্ডারে সঠিক ও নির্ভূল তথ্য সনি্নবেশিত করার জন্য উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এ বিষয়ে পত্নীতলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবদুল মালেকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এ রকম তথ্য কিভাবে ইউকিপিডিয়া পেয়েছেন সে বিষয়ে তিনি অবগত নন।