আইসক্রিম
![]() আইসক্রিম (Ice Cream) | |
প্রকার | Dessert |
---|---|
প্রধান উপকরণ | দুধ বা ক্রিম, চিনি |
ভিন্নতা | জিলাটো, শরবেট, হিমায়িত, কাস্টার্ড |
আইসক্রিম যা কথ্য বাংলাতে কুলফি নামেও পরিচিত, এক প্রকারের ডেজার্ট, যা বরফ ও চিনি এবং প্রধানত দুধের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
আইসক্রিম একটি জনপ্রিয় খাবার। আইসক্রিমের জন্মস্থান চিনে। ইতালীয় পর্যটক মার্কো পোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশলটি চিন থেকে ইউরোপে নিয়ে আসেন। তৎকালীন সময়ে কুবলাই খানের লোকেরা ঠেলাগাড়ি করে জমাট দুধের খাবার বিক্রি করতো। মার্কো পোলো খাবারটি খেয়ে পছন্দ করেন এবং এর কৌশল শিখে নেন। এই খাবারটির নাম পরে হয় আইসক্রিম। ১৫৩৩ সালে আইসক্রিম ইতালি থেকে প্রথম ফ্রান্সে আসে এবং সেখান থেকে পরে যায় ইংল্যান্ডে। এরপর আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইসক্রিম ছড়িয়ে পড়ে। ১৯০০ সাল হতে আইসক্রিমের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।
উপাদান[সম্পাদনা]
আইসক্রিম একটি দুগ্ধজাত খাদ্য। উপযুক্ত উপাদানের পাস্তুরিত মিশ্রণকে জমাট বাঁধিয়ে আইসক্রিম উৎপন্ন করা হয়। আইসক্রিমের মধ্যে দুগ্ধ চর্বি, দুগ্ধজাত উপাদান ছাড়াও চিনি, ভুট্টার সিরাপ, পানি, সুস্বাদু ও সুগন্ধিকারক বস্তু যেমন চকোলেট, ভ্যানিলা, বাদাম, ফলের রস ইত্যাদি যোগ করা হয়। হিমায়ন প্রক্রিয়ার সময় যে বায়ু একত্রীভূত করা হয় সে বায়ুও আইসক্রিমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
প্রস্তুত প্রণালী[সম্পাদনা]
আইসক্রিম উৎপাদনে মূল উপাদানগুলোকে একসাথে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করা হয়। এরপর মিশ্রণকে পাস্তুরিত, সমরূপ ও ঠান্ডা করে পাকানো হয়। সুগন্ধিকারক বস্তুগুলোকে সাধারণত হিমায়ন প্রক্রিয়া শুরু করার পূর্ব মুহূর্তে মিশ্রকের সাথে মিশানো হয়। ফল, বাদাম, সিরাপ হিমায়ক থেকে বের করার পর মিশানো হয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |