আইওএস
ডেভলপার | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড |
---|---|
প্রোগ্রামিং ভাষা | সি, সি++,অবজেক্টিভ সি, সুইফট |
ওএস পরিবার | ইউনিক্স-সদৃশ, ডারউইন বিএসডি এর উপর ভিত্তিক, ম্যাকওএস |
কাজের অবস্থা | সক্রিয় |
সোর্স মডেল | ক্লোজড সোর্স |
প্রাথমিক মুক্তি | ২৯ জুন ২০০৭ |
সর্বশেষ মুক্তি | আইওএস ১৪.৫ (18E199) / ২৬ এপ্রিল ২০২১ |
সর্বশেষ প্রাকদর্শন | আইওএস ১৪.৬ বেটা (18F5046f) / ২২ এপ্রিল ২০২১ |
মার্কেটিং লক্ষ্য | স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ার |
ভাষাসমূহ | ৪০ টি ভাষা[১] |
হালনাগাদের পদ্ধতি | আইটিউন্স অথবা ওভার দ্য এয়ার (আইওএস ৫ এর পর থেকে) |
প্ল্যাটফর্ম |
|
কার্নেলের ধরন | হাইব্রিড (এক্সএনইউ) |
ব্যবহারকারী ইন্টারফেস | কোকোয়া টাচ (মাল্টি টাচ, গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস) |
লাইসেন্স | কিছু ওপেন সোর্স উপাদান বাদে মালিকানাধীন |
ওয়েবসাইট | www |
সহায়তার অবস্থা | |
সাপোর্ট করা হয় |
আইওএস (ইংরেজি: iOS) হলো একটি মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম, যার উন্নয়নে ও নিয়ন্ত্রণে আছে অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড। এ কোম্পানির বেশিরভাগ যন্ত্রই(ম্যাকবুক ও আইম্যাক ছাড়া) এ অপারেটিং সিস্টেমে চলে। যেমন, আইপড টাচ ৬ষ্ঠ প্রজন্ম (জুলাই ২০১৫), আইপ্যাড ২০১৮, আইপ্যাড মিনি ৪ এবংআইফোন ১০। অ্যান্ড্রয়েডের পর এটিই সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বেশি ব্যবহৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম, যার মার্কেটে অংশ রয়েছে প্রায় ১৮.৯৪%[২]।
২০০৭ সালে প্রথম আইফোনের জন্যে এ অপারেটিং সিস্টেম প্রকাশ করলেও পরবর্তীতে অ্যাপলের অন্যান্য যন্ত্রেও এর ব্যবহার শুরু করে তারা। উদাহরনস্বরূপ, আইপ্যাড, আইপড টাচে আইওএস এর আলাদা আলাদা সংস্করণ ব্যবহৃত হয়। জানুয়ারি ২০১৭-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে প্রায় ২২ লাখ অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যার মধ্যে ১০ লাখই আইপ্যাডের জন্যে এবং এ মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলো ১৩ কোটিবারেরও অধিক ডাউনলোড করা হয়েছে। আইওএসের ইউজার ইন্টারফেস সরাসরি পরিচালনা করা যায় স্পর্শের মাধ্যমে। ব্যবহারকারী প্রদত্ত ইনপুটের প্রতিক্রিয়া তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। ব্যবহারকারীকে সহায়তার জন্য কম্পনের মাধ্যমে স্পর্শ বিষয়ে জানানো হয় যাকে হ্যাপটিক ফিডব্যাক বলে। অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন অংশ যেমন অ্যাকসেলেরোমিটার, জাইরোস্কোপ এবং প্রক্সিমিটি সেন্সর বিভিন্ন অ্যাপ আনুষঙ্গিক কাজে ব্যবহারকারীর জন্য এগুলো ব্যবহার করে থাকে। যেমন- ডিভাইসটি অনুভূমিক বা উলম্ব থাকলে প্রদর্শনী ঠিক করা, রেস গেম খেলার সময় গাড়ির নিয়ন্ত্রণ করা ইত্যাদি।
আইওএসের প্রধান হালনাগাদ সংস্করনগুলো আসে বাতসরিক ভিত্তিতে। আইওএস ১৩, আইওএসের সর্বশেষ সংস্করন ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়। এ সংস্করণ নতুন ব্যবহারকারী ইন্টারফেস টুইক, ডার্ক মোড, নতুন রিমাইণ্ডার অ্যাপ ডিজাইন, সুইপ কিবোর্ড ও আরও উন্নত ফটোজ অ্যাপল আনে। ২ জিবি কম র্যামের কোন যন্ত্রই এ হালনাগাদ পাবে না, এবং ২০১৯ সালের হিশেবে আইপড টাচ, আইফোন ৫এস সহ ১০% যন্ত্রই এ কারণে আইওএস ১৩ পাবে না।
পটভূমি
[সম্পাদনা]২০০৫ সালে যখন স্টিভ জবস আইফোন নির্মাণের উদ্যোগ নেন৷ আইফোনের সাথে অপারেটিং সিস্টেমটি ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি ম্যাকওয়ার্ল্ড কনফারেন্স এবং এক্সপোতে উপস্থাপন করা হয় এবং অপারেটিং সিস্টেমটি ঐ বছরই জুন মাসে বাজারে ছাড়া হয়৷ প্রথমদিকে অ্যাপল এ অপারেটিং সিস্টেমটির জন্য আলাদাভাবে কোনো নাম নির্ধারন করেনি। স্টিভ জবসের ভাষ্যমতে আইফোন ওএস এক্সের মোবাইল সংস্করণে চলে এবং ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন চালায়। প্রথমদিকে অপারেটিং সিস্টেমটিতে কোনও তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করত না৷ স্টিভ জবস অবশ্য চেয়েছিলেন যে ডেভেলপাররা যেন আইফোন এর মূল অ্যাপগুলোর মতো অ্যাপস তৈরি করতে পারে।[৩][৪]
২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে অ্যাপল ঘোষণা করে যে, একটি নেটিভ সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিট(এসডিকে) উন্নয়নের অধীনে রয়েছে এবং ফেব্রুয়ারি নাগাদ ডেভেলপারদের হাতে সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিটটি তুলে দেয়ার পরিকল্পনা তাদের রয়েছে৷[৫]
২০০৮ সালের মার্চ মাসে অপারেটিং সিস্টেমটির নতুন একটি নাম “আইফোন ওএস” নামকরণের মাধ্যমে অ্যাপল তাদের প্রথম বেটা টেস্ট রিলিজ করে৷ জুলাই ১০, ২০০৮ সালে ৫০০ অ্যাপ্লিকেশনের সাথে আইওএস অ্যাপ স্টোরের যাত্রা শুরু হয়। সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ ৩,০০০, জামুয়ারি ২০০৯ এ ১৫,০০০, জুন ২০০৯ এ ৫০,০০০, নভেম্বর ২০০৯ এ ১,০০,০০০, আগস্ট ২০১০ এ ২,৫০,০০০, জুলাই ২০১২ তে ৬,৫০,০০০ এবং জানুয়ারি ২০১৭ তে ২২,০০,০০০-এ এসে দাঁড়ায়। মার্চ ২০১৬ মোতাবেক, ১০,০০,০০০ অ্যাপ্লিকেশনই আইপ্যাড ট্যাবলেটের জন্য। অ্যাপ্লিকেশনগুলো ১৩ কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে।
সেপ্টেম্বর ৫, ২০০৭ এ অ্যাপল আইপড টাচের ঘোষণা দেয়, আইফোনের মত দেখতে নতুন আইপড[৬]। জানুয়ারি ২৭, ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ও আইপড থেকে বেশ বড় স্ক্রিনের আইপ্যাডের ঘোষণা দেয়[৭]।
জুন ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ওএসের নাম পরিবর্তন করে আইওএস রাখে। আইওএস নামে সিস্কোর একটি ট্রেডমার্ক থাকায়, অ্যাপল ঝামেলা এড়াতে তা কিনে নেয়।
হালনাগাদ
[সম্পাদনা]অ্যাপল তাদের প্রধান হালনাগাদগুলো আইটিউন বা ওটিএ-এর মাধ্যমে দিয়ে থাকে[৯]। আইওএসের সর্বশেষ সংস্করণ হলো আইওএস ১২, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭ সালে যেটি প্রকাশিত হয়েছে[১০]। আইফোন ৫এস ও পরের আইফোনগুলোর জন্য এ সংস্করণ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও আইপ্যাডের সমস্ত প্রো সংস্করণ, ৬ষ্ঠ প্রজন্মের আইপড টাচ, আইপ্যাড এয়ার ২, আইপ্যাড মিনি ২ ও পরের সংস্করণগুলো আইওএস ১২ পাচ্ছে[১১]।
অ্যাপল কোম্পানি বিভিন্ন সময়ে তাদের অপারেটিং সিস্টেম সফ্টওয়্যার আপডেট করে এসেছে৷ ২০১৮ সালের ৩১ মে অ্যাপ স্টোর অনুযায়ী ৮১% ব্যবহারকারী আইওএস ১১, ১৪% ব্যবহারকারী আইওএস ১০ এবং ৫% ব্যবহারকারী পূর্বের আইওএস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছে৷ উল্লেখ্য যে অ্যাপলের এ অপারেটিং সিস্টেমটি এখন পর্যন্ত প্রায় চল্লিশটি ভাষা সাপোর্ট করে থাকে৷[১২][১৩][১৪]
ফিচারসমূহ
[সম্পাদনা]মূল পর্দা
[সম্পাদনা]মূল পর্দায় অ্যাপ্লিকেশন আইকন ও একদম নিচে একটি ডক দেখা যায়। ব্যবহারকারী তার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলো ডকে রাখতে পারে। যন্ত্রটি আনলক করার সাথে সাথেই কিংবা অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশনে থাকা অবস্থায় হোম বোতমে চাপ দিলে হোমস্ক্রিন বা মূল পর্দা এসে যায়[১৫]। আইওএস ৪ এ ওয়ালপেপার শুধুমাত্র জেলব্রেক করেই পরিবর্তন করা যেতো, কিন্তু এখন স্বাভাবিকভাবেই করা যায় তা। আর ডিসপ্লের একদম উপরে স্ট্যাটাস বার রয়েছে বিভিন তথ্য প্রদর্শনের জন্য- যেমন, সময়, ব্যাটারি লেভেল এবং সিগনেল ক্ষমতা ইত্যাদি। অই অংশ এবং আইফোন দশের নিচে নেভিগেশন বারের অল্প একটু অংশ ছাড়া স্ক্রিনের বাকী অংশটুকু বর্তমানে ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনের জন্যেই উজার থাকে। আইফোন ওএস ৩-এ স্পটলাইট অ্যাপ্লিকেশনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়, যার সাহায্যে মিডিয়া, অ্যাপ্লিকেশন, কন্টাক্ট, বার্তা, দিনলিপি ইত্যদি খুঁজতে পারা যায়। আইওএস ৭ এবং তার পরবর্তী সংস্করণে স্পটলাইট অ্যাপ্লিকেশনে স্ক্রিনের উপরে এবং নিচে ছাড়া যেকোন অংশ থেকে টেনে প্রবেশ করা যেতো[১৬]। আইওএস ৯ থেকে স্পটলাইটে দুভাবে প্রবেশ করা যেতো। এক আইওএস ৭ এর মত স্ক্রিন টেনে ধরে বা সিরির মাধ্যমে[১৭]। আইওএসে ১০ এ স্পটলাইট টুডে প্যানেলের শীর্ষে পাওয়া যায়[১৮]।
সিস্টেম লিপি
[সম্পাদনা]আইওএস প্রথমদিকে সিস্টেম লিপি হিসাবে হেলভেটিকা ব্যবহার করতো। যেখান থেকে আইফোন ৪ ও তার রেটিনা পর্দার জন্যে অ্যাপল পরবর্তীতে হেলভেটিকা নিউয়িতে স্থানান্তরিত হয়। তবে হেলভেটিকাকে পুরোনো আইফোন যন্ত্র, আইওএস ৪-এর জন্যে সিস্টেম লিপি হিসাবে রেখে দিয়েছে।[১৯] আইওএস ৭ এ, অ্যাপল ঘোষণা করে, তারা সিস্টেম লিপি হিসাবে হেলভেটিকা নিউয়ি লাইট ব্যবহার করবে এখন থেকে, এবং লো-রেজ্যুলেশনের মোবাইল পর্দায় হালকা ও চিকন লিপি ব্যবহারে জন্যে অ্যাপল সমালোচিত হয়। অ্যাপল তাই হেলভেটিকা নিউয়িকেই নির্বাচন করে।[২০][২১] আইওএস ৭ মুক্তি টেক্সটের আয়তন পরিবর্তন ও অন্যান্য টেক্সট এক্সেসিবিলিটি সেটিংসের মাধ্যমে প্রয়োগের সুযোগ করে দেয়।[২২][২৩] আইওএস ৯ থেকে অ্যাপল নিজেদের স্যান ফ্রান্সিসকো লিপি ব্যবহার শুরু করে। [২৪][২৫]
ফোল্ডার
[সম্পাদনা]আইওএস ৪-এ প্রথম ফোল্ডারের সাথে ব্যবহারকারীদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে একটি অ্যাপ্লিকেশনকে অন্য অ্যাপ্লিকেশনের উপর রাখলে একটি ফোল্ডার তৈরি হয়। ফোল্ডারের জন্যে একটি শিরোনাম স্বয়ংক্রিয়ভাবেই নির্বাচিত হয়ে যায়, তবে ব্যবহারকারী চায়লে তা পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে। [২৬] ফোল্ডারের অভ্যন্তরের কোন অ্যাপে যখন নতুন বিজ্ঞপ্তি আসে, তখন অই ফোল্ডারের সমস্ত অ্যাপের বিজ্ঞপ্তির সমষ্টিগত সংখ্যা ফোল্ডারের উপর প্রদর্শিত হয়।[২৬] পূর্বে আইফোনে একটি ফোল্ডারে ১২টি ও আইপ্যাডে ২০টি অ্যাপ অন্তর্ভুক্ত করা যেতো। [২৭] নতুন আইফোনে পর্দার আয়তন বৃদ্ধির সাথে, আইওএস ৭-এ ফোল্ডার ব্যবস্থা হোমপেজের মত নতুন পৃষ্ঠা ব্যবস্থার মাধ্যমে হালনাগাদ করলো। ফোল্ডারের প্রতিটি পৃষ্ঠা ৯-এর অধিক অ্যাপ্লিকেশন এবং সর্বমোট ১৫টি পৃষ্ঠায় ১৩৫টি অ্যাপ্লিকেশন অন্তর্ভুক্ত করা যেতো।[২৮] আইওএস ৯-এ, অ্যাপল আইপ্যাডের জন্যে ফোল্ডারের আয়তন বাড়িয়ে প্রতি পৃষ্ঠায় ১৬টি অ্যাপ ও ১৫ পৃষ্ঠায় সর্বমোট ২৪০টি অ্যাপ অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ করে দিলো।[২৯]
বিজ্ঞপ্তি কেন্দ্র
[সম্পাদনা]আইওএস ৫-এর পূর্বে, বিজ্ঞপ্তি একটি মোডাল উইন্ডোতে প্রদান করা হতো, এবং বাতিল করার পর আর দেখা যেতো না। আইওএস ৫-এ, অ্যাপল প্রথম বিজ্ঞপ্তি কেন্দ্রের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, যেখানে ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞপির ইতিহাস দেখার সুযোগ পায়। বিজ্ঞপ্তি সংশ্লিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন খুলতে ব্যবহারকারীকে শুধুমাত্র অই বিজ্ঞপ্ত স্পর্শ করলেই চলতো।[৩০] বিজ্ঞপ্তি এখন বিশদভাবে ব্যানার আকারে স্ক্রিনের উপরে আসে। ব্যবহারকারী প্রাপ্ত বিজ্ঞপ্তি স্পর্শ করলে সংশ্লিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হয়। আইওএস ৮-থেকে তৃতীয় পক্ষের উইজেট বিজ্ঞপ্তি কেন্দ্র থেকে প্রবেশ করা যায়। বন্ধ থাকা অবস্থায় কোন অ্যাপ্লিকেশন নোটিফিকেশন পাঠালে, ওটার আইকনের উপর বিজ্ঞপ্তির সংখ্যা নিয়ে একটি লাল ব্যাজ আসে। তবে অ্যাপ্লিকেশন খুললে এ ব্যাজ চলে যায়।
মাল্টিটাস্কিং
[সম্পাদনা]জুন ২০১০ আইওএস ৪-এ প্রথম মাল্টিটাস্কিং-এর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।[৩১][৩২] শুধু নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রে—আইফোন ৩জিএস, আইফোন ৪, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্মে এ সুবিধা দেওয়া হয়।[৩৩] আইওএস ৪.২.১-এর আগ পর্যন্ত আইপ্যাডে মাল্টিটাস্কিং সুবিধা দেওয়া হয়নি।[৩৪] বর্তমানে, আইফোন ৩জিএস+, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্ম এবং সব আইপ্যাড মডেলেই মাল্টিটাস্ক সমর্থন করে।[৩৫]
কাজের ধরনের জন্যে আইওএসের মাল্টিটাস্কিং সমালোচিত হয়। ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি অ্যাপ্লিকেশন কি কি কাজ করতে পারবে তা সীমাবদ্ধ করে দেওয়া হয় বলে এ সমালোচনার স্বীকার হয়। ল[৩৩][৩৬]
আইওএস ৪-এর পূর্বে, মাল্টিটাস্ক অ্যাপলের কিছু অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলো। তবে ব্যবহারকারী "জেলব্রেক" করে সব অ্যাপেই মাল্টিটাস্ক করতে পারতো।[৩৭] আইওএস ৪ থেকে, তৃতীয় প্রজন্ম ও নতুন আইওএস যন্ত্রে, মাল্টিটাস্ক ৭টি ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই-এর মাধ্যমে সমর্থন করতো:[৩৮]
১) ব্যাকগ্রাউন্ড অডিও — অডিও ও ভিডিও চলার সময় অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে[৩৯]
২) ভয়েস ওভার আইপি – ফোন কল যখন চলছে না তখন অ্যাপ্লিকেশন সাসপেন্ড হয়ে যায়[৩৯]
৩) ব্যাকগ্রাউন্ড লোকেশন – অ্যাপ্লিকেশন অবস্থান বা লোকেশনের পরিবর্তন সম্পর্কে অবহিত থাকে[৩৯]
৪) পুশ নোটিফিকেশন
৫) লোকাল বিজ্ঞপ্তি – লোকাল বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয় নির্দিষ্ট সময় পর পর[৩৯]
৬) টাস্ক কম্পলেশন – অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম থেকে কিছুটা বাড়তি সময় চেয়ে নেয় কোন নির্দিষ্ট কাজ শেষ করার জন্যে[৩৯]
৭) দ্রুত অ্যাপ পরিবর্তন – অ্যাপ্লিকেশন কোন কোড এক্সিকিউট না করতে পারে এবং যেকোন মুহূর্তে মেমরি থেকে মুছে যেতে পারে[৩৯]
আইওএস ৫-এ এ তালিকায় ৩টি নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই যুক্ত করা হয়:
৮) নিউজস্ট্যান্ড – অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে ক্কন কিছু ডাউনলোড করতে পারে[৩৯]
৯) এক্সটারনাল এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি এক্সটারনাল এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে[৩৯]
৯) ব্লুটুথ এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি ব্লুটুথ এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে[৩৯]
আইওএস ৭-এ, অ্যাপল নতুন একটি মাল্টিটাস্কিং বৈশিষ্ট্য আনে, সবগুলো অ্যাপ্লিকেশনকে ব্যাকগ্রাউন্ডে হালনাগাদ করার সুবিধা প্রদান করে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপকে বারবার হালনাগাদ করা হয়, এবং ব্যাটারি যাতে কম ব্যবহৃত হয় সেজন্যে সেলুলার ডাটার চেয়ে ওয়াইফাই ব্যবহারকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সিরি
[সম্পাদনা]সিরি হলো অ্যাপল এর ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। বিভিন্ন ভয়েস কমান্ড এর মাধ্যমে সিরি কার্য সম্পাদনা করা যায়৷ যেমনঃ কোন ব্যক্তিকে কল করা যায়। ফোনের ম্যাসেজ পড়া যায়। টাইমার সেট করা যায়। আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্যা সিরি এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। ইংরেজি থেকে কয়েকটি ভাষায় শব্দ এবং বাক্যাংশ অনুবাদ করা যায়। সিরি এর মাধ্যমে কিছু বিভিন্ন তথ্যমূলক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়।
জেলব্রেকিং
[সম্পাদনা]আইওএস, আইপ্যাডএস, টিভিএস এবং ওয়াচওএস অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে আরোপিত অনুপলব্ধ সফটওয়্যার ব্যাবহারের জন্য সাধারণত কার্নেল প্যাচের একটি সিরিজ ব্যবহার করে জেলব্রেক করা হয়। জেলব্রেক করা হয় আইওএসে থাকা কোন নিরাপত্তা ত্রুটি বা বাগকে ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে ব্যক্তিবিশেষ বা হ্যাকার যন্ত্রটির উপর পূর্ণ দখল নিয়ে নেয়। এবং তা ব্যবহার করে সে অ্যাপলের অনুনমোদিত কিছু প্যাচ, থিম, আইকন প্যাক ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে। সাধারণত এরকম উৎসাহী ব্যক্তিবর্গ এ হ্যাকগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেন, এবং তাদের প্রদত্ত নথি অনুসরণ করে কেউ তার আইফোনকে জেলব্রেক করতে পারে [৪০]। জেলব্রেকিং অ্যাপলের মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমে রুট অ্যাক্সেসের অনুমতি দেয়, অফিসিয়াল অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে অনুপলব্ধ সফ্টওয়্যার স্থাপনের অনুমতি দেয়। জেলব্রেকিং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এর রুট এর অনুরুপ। জেলব্রেকিংয়ের অন্যতম কারণ হল অ্যাপল এবং এর অ্যাপ স্টোর দ্বারা সীমাবদ্ধ বৈশিষ্ট্য প্রসারিত করা।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "অ্যাপল আইফোন ১০ টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন"। অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১৮।
- ↑ "মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের মার্কেট শেয়ার"। স্ট্যাটকাউন্টার। জুন ১, ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১৮।
- ↑ "অ্যাপল: "ফেব্রুয়ারির মধ্যে ডেভেলপারদের হাতে আইফোন এসডিকে যাবে বলে আমরা আশা করছি""। এনগেজেট। সংগ্রহের তারিখ অ্যাপ্রিল ৭, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ইরান ডিলগার ড্যানিয়েল। "আইওএস এসডিকের ৯ বছর"। অ্যাপল ইন্সাইডার। সংগ্রহের তারিখ অ্যাপ্রিল ৭, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Elmer-DeWitt, Philip (October 17, 2007)। "Steve Jobs: Apple Will Open iPhone to 3rd Party Apps in February"। Fortune। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "অ্যাপল আইপড টাচ উন্মুক্ত করলো"। অ্যাপল। সেপ্টেম্বর ৫, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১৮।
- ↑ "অ্যাপল আইপ্যাড লঞ্চ করলো"। অ্যাপল। জানুয়ারি ২৭, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১৮।
- ↑ "অ্যাপ স্টোর সাপোর্ট-অ্যাপল ডেভেলপার"। অ্যাপল। নভেম্বর ১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৮।
- ↑ "আইওএস ৫ এর সাথেঃ বেতার চার্জিং ও সিংকিং"। ম্যাকওয়ার্ল্ড। ইন্টারন্যাশনাল ডাটা গ্রুপ। অক্টোবর ৫, ২০১১। আগস্ট ৮, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২০, ২০১৭।
- ↑ "নতুন লকস্ক্রিন, ফ্রেশ অ্যাপস্টোর, নতুন সিরি কণ্ঠ ও হালনাগাদ আইপ্যাড ইন্টারফেস নিয়ে অ্যাপল আইওএস ১১ রিলিজ করলো"। ম্যাকরিউমার। সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭। সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭।
- ↑ "যে যন্ত্রগুলো আইওএস ১১ পাচ্ছে"। ম্যাকরিউমার। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৮।
- ↑ "আইপ্যাড প্রো স্পেসিফিকেশন"। অ্যাপল। সংগ্রহের তারিখ অ্যাপ্রিল ৭, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "আইপ্যাড মিনি ৪, স্পেসিফিকেশন"। অ্যাপল। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "আইপ্যাড এয়ার ২- টেকনিকেল স্পেসিফিকেশন"। অ্যাপল। সংগ্রহের তারিখ অ্যাপ্রিল ৭, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "হোম বাটন"। অ্যাপল হেল্প। ১৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৪, ২০১৫।
- ↑ "অ্যাপলের আইওএস ৭ স্পটলাইটে প্রবেশ সহজ করে দিয়েছে"। অ্যাপল ইন্সাইডার। জুন ১০, ২০১৩। অক্টোবর ৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৮।
- ↑ "আইওএস ৯ এর নতুন স্পটলাইট"। সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৬। অক্টবর ১৯, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৮। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|আর্কাইভের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "আইওএস ১০ এর লক স্ক্রিন মনোমুগধকর"। দ্য ভার্জ। ভক্স মিডিয়া। সেপ্টেম্বর ৪, ২০১৬। ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৮।
- ↑ গ্রুবার, জন (জুন ২৯, ২০১০)। "৪"। ডেয়ারিং ফায়ারবল। অক্টোবর ৯, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগট ১, ২০১৮। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ স্টিনসন, এলিজাবেথ (জুন ৯, ২০১৫)। "হোয়াই অ্যাপল রবান্ডেড ওয়ার্ল্ড মোস্ট বিলাভেড টাইপফেস"। ওয়ার্ড। কোন্ডে নাস্ট। জুন ১৩, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ কোয়েটসার, জন (জুলাই ৯, ২০১৩)। "Apple 'fontgate' ends with thicker Helvetica Neue in iOS 7 beta 3"। ভেঞ্চারবিট। অক্টোবর ১৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ গুরিয়ানো, সারাহ (সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৩)। "আইওএস ৭ কীভাবেঃ টেক্সটে আরও বড় করা যায়"। নাইনটুফাইম্যাক। জুলাই ৩১, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ কাজমুচা, এলিসন (নভেম্বর ২০, ২০১৩)। "How to increase or decrease font sizes on iPhone and iPad in iOS 7 with Dynamic Type"। আইমোর। মে ৮, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ Strange, Adario (সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৫)। "All hail Apple's new iOS 9 font, San Francisco"। Mashable। ডিসেম্বর ২১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০১৭।
- ↑ "আইওএস ৯-এ হেলভেটিকার বদলে স্যান ফ্রান্সিসকো"। অ্যাপল ইন্সাইডার। সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৫। মার্চ ৬, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০১৭।
- ↑ ক খ ফ্রেকস, ড্যান (জুন ২১, ২০১০)। "আইওএস ৪-এর ফোল্ডার"। ম্যাকওয়ার্ল্ড। আন্তর্জাতিক ডেটা গ্রুপ। নভেম্বর ১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ ফ্রাইডম্যান, লেক্স (জুন ২০, ২০১১)। "কীভাবে আইওএস ফোল্ডার তৈরি ও সংগঠিত করতে হয়"। ম্যাকওয়ার্ল্ড। আন্তর্জাতিক ডেটা গ্রুপ। অক্টোবর ৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ কোস্টেলো, স্যাম (মার্চ ২০, ২০১৭)। "কতটি ফোল্ডার ও অ্যাপ আইফোনে রাখা যাবে?"। লাইফওয়ার। ডটড্যাশ। আগস্ট ৬, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১৮।
- ↑ মিলার, চান্স (জুলাই ৮, ২০১৫)। "iOS 9 lets you store 105 more apps per folder on the iPad"। 9to5Mac। অক্টোবর ১৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৫, ২০১৭।
- ↑ "আইফোন ৪এস – বিজ্ঞপ্তি কেন্দ্রে কি আছে জানুন"। অ্যাপল। ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "আইওএস ৪ আইফোন আপডেট রিলিজ: এ গাইড টু আইওএস ৪"। দ্য হাফিংটন পোস্ট। জুন ২১, ২০১০। ডিসেম্বর ২৯, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১৮।
- ↑ আলবানিসাস, কোল (জুন ২১, ২০১০)। "আইফোন আইওএস ৪ সোমবারে আসতে পারে"। পিসি ম্যাগাজিন। জুন ২৩, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১৮।
- ↑ ক খ চ্যাং, জ্যাকি (জুন ২১, ২০১০)। "আর্স রিভিউ আইওএস ৪: নতুন কি"। আর্স টেকনিকা। কোন্দে নাস্ত। এপ্রিল ২, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৭, ২০১৮।
- ↑ রে, বিল (নভেম্বর ২২, ২০১০)। "আইওএস ৪.২-মাল্টিটাস্কিং এখন আইপ্যাডে"। দ্য রেজিস্টার। জুন ১৩, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১০।
- ↑ "আইওএস: মাল্টিটাস্কিং কি বুঝা"। অ্যাপল। সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৭, ২০১৮।
- ↑ নিউম্যান, জ্যারেড (জুন ২২, ২০১০)। "আইওএস ৪-এ মাল্টিটাস্কিং অভিজ্ঞতা জঘন্য: অ্যাপল ব্লিউ ইট"। পিসি ওয়ার্ল্ড। জুন ২৯, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অ্যাপ্রিল ১৪, ২০১৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "আইওএস ৪ ওয়াকথ্রো"। জুন ১৪, ২০১০। জুন ১৫, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১৮।
- ↑ "আইফোন ওএস ৪-এর জন্যে মাল্টিটাস্কের ঘোষণা"। অ্যাপ্রিল ৮, ২০১০। June 13, 2010 তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১৮। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ "আইওএস অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং নির্দেশিকা – ব্যাকগ্রাউন্ড এক্সিকিউশন"। Developer.apple.com। জুলাই ২৭, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৮, ২০১০।
- ↑ "আইফোনের জেলব্রেক কি জরুরি"। bd-pratidin.com। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২০ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট অ্যাপল ডেভেলপার কানেকশনে ডেভ সেন্টার
- আইওএস রেফারেন্স লাইব্রেরি – অ্যাপল ডেভেলপার কানেকশন ওয়েবসাইটে