বেতার
বেতার হল তার ব্যতীত যোগাযোগের একটি শক্তিশালী মাধ্যম। এতে তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করে তথ্য প্রেরণ বা গ্রহণ করা হয়। ঊনবিংশ শতাব্দির শেষপ্রান্তে অনেক দেশের বিজ্ঞানী প্রায় একই সময়ে বেতার আবিষ্কার করলেও গুলিয়েলমো মার্কোনিকে বেতারের আবিষ্কারক হিসাবে ধরা হয়। পূর্বে শুধু রেডিওতে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে বেতার প্রযুক্তির ব্যবহার চলছে সর্বত্র। রেডিও (বেতার), টেলিভিশন (দূরদর্শন), মোবাইল ফোন, ইত্যাদিসহ তারবিহীন যেকোনো যোগাযোগের মূলনীতিই হল বেতার। বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে মহাকাশ পর্যবেক্ষণে ব্যবহৃত হয় বেতার দূরবীক্ষণ যন্ত্র বা রেডিও টেলিস্কোপ।
প্রকার[সম্পাদনা]
বেতারযন্ত্র সাধারণত দুই প্রকার; যথাঃ
- স্থির বেতারযন্ত্রঃ যে বেতার যন্ত্রগুলো কোন নির্দিষ্ট স্থানে রেখে বা কোন নির্দিষ্ট বস্তুর উপর রেখে যোগাযোগ সম্পন্ন করা হয়, তাকে স্থির বেতারযন্ত্র বলে।
- ওয়াকি-টকি বেতারযন্ত্রঃ যে বেতার যন্ত্রগুলো ওজনে হালকা, হাতে বহনযোগ্য ও হেঁটে হেঁটে কথা বলা যায়, তাকে ওয়াকি-টকি বেতার যন্ত্র বলে
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
![]() |
পদার্থবিজ্ঞান-সম্পর্কিত বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |