অরিনোকো নদী

স্থানাঙ্ক: ৮°৩৭′ উত্তর ৬২°১৫′ পশ্চিম / ৮.৬১৭° উত্তর ৬২.২৫০° পশ্চিম / 8.617; -62.250
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অরিনোকো নদী
Río Orinoco
ভেনেজুয়েলার গায়ানা শিল্ড-য়ের কাছে অরিনোকিয়া সেতু
অরিনোকোর অববাহিকা
অরিনোকো নদী ভেনেজুয়েলা-এ অবস্থিত
অরিনোকো নদী
অবস্থান
দেশ
অঞ্চলদক্ষিণ আমেরিকা
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
উৎসউতস
 • অবস্থানসেরো-ডেলগাদো-চালবাড, পারিমা পর্বত, ভেনেজুয়েলা
 • স্থানাঙ্ক২°১৯′০৫″ উত্তর ৬৩°২১′৪২″ পশ্চিম / ২.৩১৮০৬° উত্তর ৬৩.৩৬১৬৭° পশ্চিম / 2.31806; -63.36167
 • উচ্চতা১,০৪৭ মি (৩,৪৩৫ ফু)
২য় উৎসভৌগোলিক উতস
 • অবস্থানরিও সরেন্টো, পারামো দে সুমাপাজ, মেটা, কলম্বিয়া
 • স্থানাঙ্ক৩°৩৪′২″ উত্তর ৭৪°৩১′২৩″ পশ্চিম / ৩.৫৬৭২২° উত্তর ৭৪.৫২৩০৬° পশ্চিম / 3.56722; -74.52306 (approximately)
 • উচ্চতা৩,৫৩০ মি (১১,৫৮০ ফু) (approximately)
মোহনাআমাকুরো বদ্বীপ
 • অবস্থান
আটলান্টিক মহাসাগর, ভেনেজুয়েলা
 • স্থানাঙ্ক
৮°৩৭′ উত্তর ৬২°১৫′ পশ্চিম / ৮.৬১৭° উত্তর ৬২.২৫০° পশ্চিম / 8.617; -62.250[১]
 • উচ্চতা
০ মি (০ ফু)
দৈর্ঘ্য২,২৫০ কিমি (১,৪০০ মা)
অববাহিকার আকার৮,৮০,০০০ কিমি (৩,৪০,০০০ মা)
নিষ্কাশন 
 • গড়৩৭,০০০ মি/সে (১৩,০০,০০০ ঘনফুট/সে)
 • সর্বনিম্ন২১,০০০ মি/সে (৭,৪০,০০০ ঘনফুট/সে)
 • সর্বোচ্চ৫৪,০০০ মি/সে (১৯,০০,০০০ ঘনফুট/সে)

অরিনোকো নদী ( স্পেনীয় উচ্চারণ: [oɾiˈnoko] ) দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম নদীগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি ২,২৫০ কিলোমিটার (১,৪০০ মা) দীর্ঘ। নদীটির অববাহিকা, যা কখনও কখনও অরিনোকিয়া নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে, [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] প্রায় ৮,৮০,০০০ কিমি (৩,৪০,০০০ মা) অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত; অববাহিকার ৭৬% রয়েছে ভেনেজুয়েলার মধ্যে এবং কলম্বিয়ার মধ্যে রয়েছে বাকী অংশ। জল নিষ্কাশনের পরিমাণ অনুযায়ী এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম নদী। অরিনোকো নদী এবং এর উপনদীগুলি ভেনেজুয়েলার পূর্ব ও অভ্যন্তরভাগে এবং কলম্বিয়ার ল্যানোসগুলির জন্য প্রধান পরিবহন ব্যবস্থা। অরিনোকোর অববাহিকায় পরিবেশ অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়; এখানে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগতের দেখা পাওয়া যায়।

ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]

নদীর নামটি সম্ভবত ওয়ারাও ভাষা থেকে এসেছে। ওয়ারাও ভাষায় 'গুইরি' বা güiri (প্যাডেল) এবং 'নোকো' বাnoko (স্থান) শব্দদ্বয় থেকে নদীর নামটি উদ্ভূত বলে মনে করা হয়। শব্দদুটির আক্ষরিক অর্থ হল "প্যাডেল করার একটি জায়গা" অর্থাত একটি নাব্য জায়গা। [২][৩]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৮৯৭ সালে নিম্ন অরিনোকো অববাহিকা

১৪৯৮ সালের আগস্ট মাসে কলম্বাসের তৃতীয় সমুদ্রযাত্রার সময় আটলান্টিক মহাসাগরে অরিনোকো নদীর মোহনাটি নথিভুক্ত করা হয়েছিল। যদিও অরিনোকো নদীর উৎসটি খুঁজে পেতে লেগে গিয়েছিল প্রায় ৪৫৩ বছর; ১৯৫১ সালে পারিমা পর্বতমালার সেরো-ডেলগাদো-চালবাডে নদীর উতসমুখটি আবিষ্কৃত হয়। ১৯৫১ সালে একটি যৌথ ফরাসি-ভেনেজুয়েলার অভিযান দ্বারা ভেনেজুয়েলা– ব্রাজিলিয়ান সীমান্তের কাছে, সমুদ্রতল থেকে ১,০৪৭ মিটার (৩,৪৩৫ ফু) উপরে ( ২°১৯′০৫″ উত্তর ৬৩°২১′৪২″ পশ্চিম / ২.৩১৮০৬° উত্তর ৬৩.৩৬১৬৭° পশ্চিম / 2.31806; -63.36167 ), নদীর উতসমুখটি চিহ্নিত করা হয়।

ভূগোল[সম্পাদনা]

অরিনোকোর গতিপথটি ভেনেজুয়েলার গায়ানা শিল্ডকে ঘিরে একটি প্রশস্ত উপবৃত্তাকার চাপ তৈরি করে। অন্যান্য দীর্ঘ নদীর মতই, এটিও অসম দৈর্ঘ্যের চারটি জোনে বিভক্তঃ

  • উচ্চ অরিনোকো - উতস থেকে রাউডেলস দে গুহারিবোস পর্যন্ত ২৮৬ কিলোমিটার (১৭৮ মা) দীর্ঘ অংশ পর্বতমালার মধ্য দিয়ে উত্তর-পশ্চিম দিকে প্রবাহিত
  • মধ্য অরিনোকো - ৮০৫ কিলোমিটার (৫০০ মা) দীর্ঘ গতিপথটি দুটি সেক্টরে বিভক্ত, যার প্রথমটি সিএ। ৫১৫ কিলোমিটার (৩২০ মা) দীর্ঘ সিএ অংশটি পশ্চিম অভিমুখে প্রবাহিত; সান ফার্নান্দো দে আতাবাপো অঞ্চলে আতাবাপো এবং গুয়াভিয়ার নদীগুলির সাথে মিলিত হয়েছে। দ্বিতীয় সেক্টরটি প্রায় ২৯০ কিলোমিটার (১৮০ মা) দীর্ঘ, ভেনেজুয়েলাকলম্বিয়ার সীমান্ত বরাবর উত্তর অভিমুখে প্রবাহিত। পুয়ের্তো ক্যারিও- তে মেটা নদী মিলিত হয়েছে অরিনোকোর সাথে।
  • নিম্ন অরিনোকো - আটুরেস থেকে পিয়াকোয়া অবধি ৯৫৯ কিলোমিটার (৫৯৬ মা) দীর্ঘ অংশটিকে নিম্ন অরিনোকো বলা যায়। এই অংশে নদী উত্তর-পূর্ব অভিমুখে প্রবাহিত, নদীর দুপাশে উর্বর পাললিক সমভূমি বিস্তৃত।
  • আমাকুরো বদ্বীপ - পিয়াকোয়ার পর থেকে অরিনোকো বদ্বীপ অঞ্চলে প্রবাহিত এবং ২০০ কিলোমিটার (১২০ মা) দীর্ঘ পথ পেরিয়ে, পেরিয়া উপসাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরে মিলেছে। আমাকুরো বদ্বীপ একটি খুব বড় ব-দ্বীপ, প্রায় ২২,৫০০ কিমি (৮,৭০০ মা) বিস্তৃত। সবথেকে বেশি বিস্তৃত অঞ্চলে এটির প্রস্থ ৩৭০ কিলোমিটার (২৩০ মা)-য়ের মত।
মারিউসা ন্যাশনাল পার্কে অরিনোকো নদীর দৃশ্য (আমাকুরো বদ্বীপ)
অরিনোকো নদী ক্যারোন নদীর সাথে সঙ্গমে (নীচে বামে) [৪]
ভেনেজুয়েলার অরিনোকো নদী
অরিনোকো নদী, ভেনিজুয়েলার অ্যামাজনাস রাজ্যে

মোহনার কাছাকাছি, অরিনোকো নদী একটি বিস্তৃত ব-দ্বীপ তৈরি করেছে যা শত শত নদী এবং জলপথের ধাত্রীভূমি। এটি প্রায় ৪১,০০০ কিমি (১৬,০০০ মা) জলাভূমির মধ্যে বিস্তৃত। বর্ষাকালে, অরিনোকো নদী প্রায় ২২ কিলোমিটার (১৪ মা) চওড়া হতে পারে এবং ১০০ মিটার (৩৩০ ফু) গভীর হতে পারে।

ভেনেজুয়েলার বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ নদী অরিনোকো নদীর উপনদী, এদের মধ্যে বৃহত্তম হচ্ছে ক্যারোনি, যা পুয়ের্তো ওরদাজ় এর কাছে অরিনোকোর সাথে মিলিত হয়। অরিনোকো নদী ব্যবস্থার একটি অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য হল ক্যাসিকিয়ের খাল, যা অরিনোকোর একটি শাখা হিসাবে শুরু হয় এবং এটি অ্যামাজনের একটি শাখা রিও নেগ্রোতে মিলিত হয়; এইভাবে অরিনোকো এবং আমাজনের মধ্যে একটি 'প্রাকৃতিক খাল' সৃষ্টি হয়।

অরিনোকো অববাহিকার প্রধান নদী[সম্পাদনা]

  • আপুরে নদী : ভেনিজুয়েলা থেকে পূর্ব দিক দিয়ে অরিনোকোতে into
  • আরাউকা নদী : কলম্বিয়া থেকে ভেনেজুয়েলার পূর্ব দিকে অরিনোকো পর্যন্ত প্রবাহিত
  • আতাবাপো নদী: ভেনেজুয়েলার গায়ানা হাইল্যান্ডস থেকে উত্তর অরিনোকো পর্যন্ত প্রবাহিত
  • ক্যারোনি নদী : ভেনেজুয়েলার গায়ানা হাইল্যান্ডস থেকে উত্তর অরিনোকো পর্যন্ত প্রবাহিত
  • ক্যাসিকিয়ের খাল : দক্ষিণ পূর্ব ভেনেজুয়েলায় অরিনোকোর থেকে নেগ্রো নদীর মধ্যে ই খালটি অবস্থিত
  • কাউরা নদী : পূর্ব ভেনিজুয়েলা (গায়ানা হাইল্যান্ডস) থেকে উত্তর অরিনোকো পর্যন্ত
  • গুয়াভিয়ার : কলম্বিয়া পূর্ব থেকে অরিনোকো পর্যন্ত
  • ইনরিদা নদী: কলম্বিয়া দক্ষিণ-পূর্ব থেকে গুয়াভিয়ারে।
  • মেটা নদী: কলম্বিয়া থেকে ভেনেজুয়েলার সীমান্ত বরাবর পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে অরিনোকোতে মিশেছে
  • ভেনচুয়ারি নদী: পূর্ব ভেনেজুয়েলা (গায়ানা হাইল্যান্ডস) থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রবাহিত হয়ে অরিনোকোতে
  • ভিচদা : কলম্বিয়া পূর্ব থেকে অরিনোকোতে মিশেছে

বাস্তুতন্ত্র[সম্পাদনা]

বোটো এবং দৈত্যাকৃতি ভোঁদড় অরিনোকো নদীতে বাস করে। [৫] অরিনোকোর কুমির পৃথিবীর অন্যতম বিরল সরীসৃপ। অরিনোকো কুমির মোটামুটি মধ্য এবং নিম্ন অরিনোকো নদীর অববাহিকায় পাওয়া যায়। [৬]

১০০০ টিরও বেশি মাছের প্রজাতি নদী অববাহিকায় রেকর্ড করা হয়েছে এবং প্রায় ১৫% মাছ স্থানীয় প্রকৃতির। [৭] নদীর মাছগুলির মধ্যে অরিনোকো মোহনায় ব্র্যাকিশ বা নুনের পানিতে পাওয়া প্রজাতি রয়েছে, তবে তাজা মিঠা জলেরও বেশ কিছু মাছ রয়েছে। সবথকে বেশি প্রচলিত মিঠা জলের মাছ হল ক্যারাসিফর্মস আর সিরলুরিফর্মস; এই দুই প্রজাতির মাছি অরিনোকোর মিঠা জলের মাছের ৮০% দখল করে আছে। [৮] আরও কিছু বিখ্যাত মাছ হল ব্ল্যাক স্পট পিরানহা এবং কার্ডিনাল টেট্রা । অ্যাকোয়ারিয়াম শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ এই মাছগুলি রিও নিগ্রোতেও পাওয়া যায় যা ক্যাসিকিয়ের খালের মাধ্যমে অরিনোকোর সাথে যুক্ত। [৯]

অর্থনৈতিক কার্যকলাপ[সম্পাদনা]

নদীটির বেশিরভাগ অংশই নাব্য এবং নৌ চলাচল করে; ড্রেজিং-য়ের মাধ্যমে সমুদ্রের জাহাজগুলি কারোনে নদীর মোহনা সিওদাদ বলিভার পর্যন্ত ৪৩৫ কিলোমিটার (২৭০ মা) উজানে প্রবেশ করতে পারে। রিভার স্টিমারগুলি পোর্তো আয়াকুচো এবং অ্যাট্রেস র‌্যাপিডস পর্যন্ত পণ্যসম্ভার বহন করে।

এল ফ্লোরোর লোহার খনি[সম্পাদনা]

১৯২৬ সালে, ভেনেজুয়েলার খনির পরিদর্শক সান ফেলিক্স শহরের দক্ষিণে এল ফ্লোরোরো নামে একটি পাহাড়ে অরিনোকো বদ্বীপের নিকটে একটি সমৃদ্ধ লৌহখনিরসন্ধান পেয়েছিলেন । ভেনেজুয়েলার সংস্থাগুলি এবং মার্কিন ইস্পাত সংস্থাগুলির একত্রিত হয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই খনি থেকে লৌহ আকরিক উত্তোলনের কাজ শুরু হয়েছিল। ১৯৫০ এর দশকের গোড়ার দিকে, প্রতিদিন প্রায় ১০০০০ টন আকরিক বহনকারী মাটি উত্তোলন করা হত। [১০]

আলকাতরা[সম্পাদনা]

অরিনোকো নদীর অববাহিকায় অরিনোকো তৈল খনি বেল্টে, প্রচুর পরিমাণে আলকাতরা সঞ্চিত রয়েছে, যা ভবিষ্যতে তেল উৎপাদনের উৎস হতে পারে। [১১]

পূর্ব ভেনিজুয়েলার অববাহিকা[সম্পাদনা]

ক্যারোন নদীর সাথে অরিনোকোর সঙ্গম

অ্যানজোটেগুয়ে-গুয়ারিকো এবং মোনাগাস রাজ্যগুলিকে ঘিরে, অভ্যন্তরীণ সীমা অববাহিকার উত্তর সীমানা এবং গায়ানা শিল্ড অববাহিকার দক্ষিণ সীমানা গঠন করে [১২]:১৫৫ । এছাড়া মাতুরিন নদী পূর্বদিকের উপ-অববাহিকা গঠন করে এবং গুয়ারিকো নদী পশ্চিমদিকের উপ-অববাহিকার গঠন করে:১৫৬। এল ফুরিয়াল তৈলখনিটি ১৯৭৮ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল যেখানে ওলিগসিন অগভীর সামুদ্রিক বেলেপাথর স্তর থেকে তৈল উত্তোলিত হয়।:১৫৫

বিনোদন এবং ক্রীড়া[সম্পাদনা]

১৯৭৩ সাল থেকে, সিভিল এসোসিয়েশন নুয়েস্ট্রস রিওস সন ন্যাভিগেবলস আন্তর্জাতিক্স্তরে নুয়েস্ত্রস রিওস সন ন্যাভিগেবল নৌপরিচালনা আয়োজন করে। এটিতে অরিনোকো, মেটা এবং আপর নদীর মধ্যে দিয়ে ১২০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হ্য। এটিই পৃথিবীর দীর্ঘতম নৌযাত্রা। নৌকাগুলি প্রতি ঘণ্টা গড়ে ১২০ মাইল গতিবেগে নৌচালনা করে। সিউদাদ বলিভার বা সান ফার্নান্দো দে অপুর থেকে শুরু করে, তিনটি নদীপথ অতিক্রম করে আবার এই অংশে ফিরে আসতে হয়। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে এই নৌচালনায় অংশ নিতে এবং পরিদর্শন করতে লোকজন আসেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Orinoco River at GEOnet Names Server
  2. "Orinoco River"Encyclopaedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০২০ 
  3. "Orinoco"Diccionario Etimológico Español en Línea। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০২০ 
  4. "Ciudad Guayana, Venezuela : Image of the Day"। earthobservatory.nasa.gov। ২০০৬-০১-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-৩১ 
  5. WWF: Orinoco River Basin, South America. Retrieved 24 May 2014
  6. Thorbjarnarson, John B.; Hernández, Gustavo (১৯৯৩)। "Reproductive ecology of the Orinoco crocodile (Crocodylus intermedius) in Venezuela. I. Nesting ecology and egg and clutch relationships": 363–370। জেস্টোর 1564821ডিওআই:10.2307/1564821 
  7. Reis, R. E.; Albert, J. S. (২০১৬)। "Fish biodiversity and conservation in South America" (পিডিএফ): 12–47। ডিওআই:10.1111/jfb.13016পিএমআইডি 27312713 
  8. Hales, J., and P. Petry: Orinoco Llanos. Orinoco Delta & Coastal Drainages. Retrieved 24 May 2014.
  9. "Paracheirodon axelrodi, Cardinal Tetra."Seriously Fish। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৪ 
  10. "Venezuela's Magnetic Mountain" Popular Mechanics, July 1949
  11. Forero, Juan (১ জুন ২০০৬)। "For Venezuela, A Treasure In Oil Sludge"The New York Times155। পৃষ্ঠা C1–C6। ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  12. Prieto, R., Valdes, G., 1992, El Furrial Oil Field, In Giant Oil and Gas Fields of the Decade, 1978–1988, AAPG Memoir 54, Halbouty, M.T., editor, Tulsa: American Association of Petroleum Geologists, আইএসবিএন ০৮৯১৮১৩৩৩০