আলাপ:সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের বিটা প্রকারণ
আলোচনা যোগ করুনঅবয়ব
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Zaheen কর্তৃক ৩ বছর পূর্বে "স্থানান্তর" অনুচ্ছেদে
এই পাতাটি সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের বিটা প্রকারণ নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
স্থানান্তর
[সম্পাদনা]@ANKAN এবং Zaheen: ভাইয়া, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ভ্যারিয়েন্টগুলোর পুনর্নামকরণ করেছে। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় ইতোমধ্যেই নিবন্ধগুলোকে নতুন নামে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাংলা উইকিপিডিয়াতেএ নিবন্ধগুলোতে কোভিড-১৯ আলফা (বিটা, গামা, ডেল্টা) এরকম নামে স্থানান্তর করার অনুরোধ জানাচ্ছি। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৫:০০, ২ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
- দুঃখিত, স্থানান্তর বাতিল করা হয়েছিল। বাংলায় কি এর পুনর্নামকরণ করা সম্ভব? — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৫:০৯, ২ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: দ্রুত কোনো পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত না নিয়ে বর্তমান নামগুলোতে থাকাটাই শ্রেয়। ইংরেজিতে পরিবর্তন করা হলেও বাংলাতে বেশকিছু পত্র-পত্রিকায় প্রকারণের মূল নামটিই ব্যবহার করা হয় (প্রথম আলো ― বি.১.৬১৭, বিডিনিউজ২৪ ― বি.১.৬১৭, যুগান্তর ― বি.১.৩৫১, বি.১.১.৭, ইত্যাদি) ― সেদিক থেকেও মূল নামে রাখার পক্ষে আমি। আর এগুলো চিকিৎসীয় পরিভাষা, আমাদের নিজে থেকে কিছু জোরপূর্বক বাংলা করার মাধ্যমে যুক্ত না করাই ভালো হবে। বরং বর্তমান নামগুলো বৈজ্ঞানিকভাবে সঠিক। ― অংকন (আলাপ) ০৭:৩৬, ২ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
- Meghmollar2017 ও অংকন, আমারও মনে হয় আর কিছুদিন যাক। গ্রিক দিয়ে নামকরণের পরিবর্তনগুলি এখনও আন্তর্জাতিক ইংরেজি (বা অন্যান্য পাশ্চাত্যের) গণমাধ্যমগুলিতেও পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়নি, বাংলা তো বহুদূর। আর ভাইরাসের "আন্তর্জাতিক" বৈজ্ঞানিক নামকরণে আপাতত খুব বেশি হাত না দেওয়াই মনে হয় ভাল। "আন্তর্জাতিক" উদ্ধৃতিচিহ্নের মধ্যেই রাখলাম, কেননা এগুলিতে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ভাষার সম্প্রদায়ের কারও মতের কোনও দাম আছে বলে মনে হয় না। কম্পিউটার ইন্টারফেসের জন্য বিশ্বের প্রতিটি ভাষার তাও যেরকম ছিঁটেফোঁটা স্বীকৃতি আছে (যেমন ইউনিকোড, কিংবা আমরা যেভাবে উইকিপিডিয়ার ইন্টারফেসের বাংলা অনুবাদ করে নিয়েছি), তার মতো করে খোলা মনে আন্তর্জাতিকতাকে আলিঙ্গন করে সমস্ত বৈজ্ঞানিক নামের স্থানীয়করণের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের কোনও সুস্পষ্ট নীতি বা পদ্ধতি নেই। এটা হল জোর যার মুল্লুক তার। আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষা তো সেই গালিলেও-র সময় থেকে ইউরোপের লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা লাতিনের দখলে, তারপর কিছুদিন ফরাসি আর ব্রিটিশ ইংরেজি হয়ে এখন মার্কিন ইংরেজিতে এসে ঠেকেছে (জার্মানি ২য় বিশ্বযুদ্ধে না হারলে হয়ত এখন জার্মান বা জাপানি নাম লিখতে হতো)। বিজ্ঞান বিশ্বের হর্তাকর্তারা এখন পর্যন্ত ইংরেজির সুধাপানেই সন্তুষ্ট (২০শ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে রুশ আর ফরাসি ভাষা মাঝে মাঝে উঁকিঝুঁকি মারত, তবে তাদের ক্ষমতা এখন আরও কম)। এখন আবার ভাইরাসের নামে অল্প করে একটু পাশ্চাত্যের আঁতুড়ঘর গ্রিককে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে। কতোই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়। আধুনিক বিজ্ঞান পাশ্চাত্যের উপনিবেশ। বিজ্ঞান ও তার ভাষার ব্যাপারে বিগত পাঁচ শতক ধরে প্রতিটি সঙ্কটমুহূর্তে পশ্চিমের ভাষাগত "ঔপনিবেশিক" আধিপত্য এভাবেই প্রকাশ পায়। :) --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:২৯, ২ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
@ANKAN এবং Meghmollar2017:, আমি নতুন গ্রিক নামগুলিতে স্থানান্তর করে দিয়েছি। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১২:৪৪, ১৯ জুন ২০২১ (ইউটিসি)