বিষয়বস্তুতে চলুন

তেঘরীয়া

স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৪′৩১″ উত্তর ৯১°৩৫′০৯″ পূর্ব / ২৪.৭৪১৯১১° উত্তর ৯১.৫৮৫৯৫৩° পূর্ব / 24.741911; 91.585953
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তেঘরীয়া
গ্রাম
বাংলাদেশের মানচিত্রে অবস্থান
বাংলাদেশের মানচিত্রে অবস্থান
তেঘরীয়া
বাংলাদেশের মানচিত্রে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৪′৩১″ উত্তর ৯১°৩৫′০৯″ পূর্ব / ২৪.৭৪১৯১১° উত্তর ৯১.৫৮৫৯৫৩° পূর্ব / 24.741911; 91.585953
দেশবাংলাদেশ
বিভাগসিলেট
জেলাসুনামগঞ্জ
উপজেলাজগন্নাথপুর
ইউনিয়নসৈয়দপুর শাহারপাড়া
ওয়ার্ড নং
জনসংখ্যা []
 • মোট১,৮৬২
সময় অঞ্চলবাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+০৬:০০)

তেঘরীয়া বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলা সুনামগঞ্জের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি গ্রাম। এটি জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর শাহারপাড়া ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

প্রাথমিক দিকে তেঘরীয়ায় তিন ঘর সম্ভ্রান্ত ব্রাহ্মণের বাস ছিল। সেখান থেকে "তেঘরীয়া" নামের উদ্ভব। উপসর্গ "তে" শব্দের অর্থ "তিন" এবং "ঘর" থেকে "ঘরীয়া" শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ ঘরযুক্ত।[]

ভৌগোলিক অবস্থান

[সম্পাদনা]

তেঘরীয়া সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। মাগুরা নদী তেঘরীয়ার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।

জনউপাত্ত

[সম্পাদনা]

তেঘরীয়া গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৮৬২ জন যার মধ্যে ৯৭৩ জন পুরুষ ও ৮৯৯ জন নারী।[] পুরুষ ও নারীর অনুপাত ১০০:৯২.৩৯।

শিক্ষা ও সংস্কৃতি

[সম্পাদনা]

গ্রামে তেঘরীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে একটি বিদ্যালয় রয়েছে, যেখানে প্রায় ২৫০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে।[] তেঘরীয়া জামে মসজিদ গ্রামের উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।[] তেঘরীয়া গ্রামে একটি মহিলা মাদ্রাসাও রয়েছে। সেখানেও প্রায় ২৫০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করে।

যোগাযোগ

[সম্পাদনা]

তেঘরীয়া জগন্নাথপুর (রানীগঞ্জ–জগন্নাথপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক, আর২৪১) থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সৈয়দপুর শাহাড়পড়া ইউনিয়ন: গ্রাম ভিত্তিক লোকসংখ্যা"জাতীয় তথ্য বাতায়ন। বাংলাদেশ সরকার। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০২০ 
  2. Hussain, Muhammad Gulzar। নামতত্ত্বে জগন্নাথপুর উপজেলাSt Albans, United Kingdom 
  3. প্রাথমিক বিদ্যালয়Syedpur Shaharpara UP। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০২০ 
  4. মসজিদSyedpur Shaharpara UP। ২০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০২০