আতিকুল ইসলাম (সঙ্গীতশিল্পী)
আতিকুল ইসলাম (১৯৩৫ - ২ এপ্রিল ১৯৭৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী। বাংলাদেশে রবীন্দ্র সঙ্গীত জনপ্রিয় করে তোলার ক্ষেত্রে তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে।[১]
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]আতিকুল ১৯৩৫ সালে চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি রবীন্দ্র সঙ্গীতে ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি হাওয়াইয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেরিট অন প্রোডাকশন শীর্ষক কোর্স সম্পন্ন করেন।[১]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]আতিকুল ১৯৫৯ সালে ঢাকার বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং দীর্ঘদিন বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি ১৯৬৫ সালের পর একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের অধিকর্তা পদে উন্নীত হন। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময় তিনি বিক্ষুদ্ধ শিল্পী সমাজ সংগঠনের অন্যতম সংগঠক ছিলেন এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আলতাফ মাহমুদের সহযোগিতায় গোপনে শিল্পীদের সংগঠিত করেন। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রযোজনায় তার পরিচালিত নৃত্যনাট্যের মধ্যে হাজার তারের বীণা, বাদল বরিষণে, চিত্রাঙ্গদা, রাজপথ-জনপদ উল্লেখযোগ্য।[২]
১৯৭৫ সালের ২ এপ্রিল তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৮, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ সেলিনা হোসেন ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ১৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |