আলাপ:ইদ্রিস

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

নিবন্ধের সংশোধনী আনা সম্পর্কে[সম্পাদনা]

প্রস্তাবনা পূর্ববর্তী আলাপ[সম্পাদনা]

ইদ্রিস নিবন্ধটি ইসলামের নবী সম্পর্কিত; বাইবেলের চরিত্র নিয়ে নয়। আপনি ইচ্ছে করলে বাইবেলের চরিত্র হনোক নিয়ে থাকা আলাদা নিবন্ধে সম্পাদনা করতে পারেন। কিন্তু এই নিবন্ধে সম্পাদনা করতে হলে ইসলামের দৃষ্টিতে করবেন। ধন্যবাদান্তে : Ashiq Shawon (আলাপ) ১৮:০২, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Ashiq Shawon সুধী, রিভার্ট করার সময় আমি সারাংশে কারণ লিখেছিলাম। কিন্তু আপনি আবার আমার সম্পাদনা প্রত্যাহার করার পূর্বে কারণ উল্লেখ করেননি৷ আমি লিখেছিলাম "ভাই ইনোককে বাংলা বাইবেলে হনোক বলা হয়েছে। এই সংস্করণ রাখাই উচিত। আর ইসলামে কি বলা হয় সেটা লেখা অযৌক্তিক কারণ উনার নাম ইদ্রিস ইসলামে ছাড়া অন্য কোন ধর্মে লেখা হয়না।" এখানে দুটি বিষয়: প্রথমত একজন তথ্যছকে "হনোক" এর বদলে "ইনোক" লিখেছিল, ইনোক ইংরেজিতে উচ্চারিত হয় যা তার খ্রিস্টধর্ম ও ইহুদিধর্মের নাম, হনোক বাংলা বাইবেলে লেখা নাম, তথ্যছকে এই অল্টারনেটিভ নাম হিসেবে ইদ্রিসের সাথে হনোক ছিলো, একজন হনোক থেকে ইনোক লিখেছেন যা ভুল। অন্যদিকে মুসলিমরা উনাকে হজরত ইদ্রিস (আঃ) নামে চেনেন - এটা লাইনটাই ভুল, আমরা সব নবীর নামের সাথে হজরত আর (আঃ) লিখি। তাহলে এটা আলাদা করে লেখার দরকার কি? ইদ্রিস তো শুধু ইসলামে ব্যবহৃত হয়। দয়া করে আমার পয়েন্টটা বুঝার একটু চেষ্টা করুন। হনোককে নিয়ে পৃথক নিবন্ধ ইতিমধ্যে আছে, আমার পয়েন্ট অন্য জায়গায়। একটু বুঝার চেষ্টা করুন। আমি ইসলামি দৃষ্টিতেই সম্পাদনা করেছি। হয়তো আপনিই বুঝতে ভুল করেছেন। মেহেদী আবেদীন ১৮:০৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমার কথা, নিবন্ধটিই যদি ইসলামি কোন নবীকে নিয়ে হয়, তাহলে এখানে আলাদা করে মুসলিমরা উনাকে কি নামে চিনে তা লেখার দরকার নেই। দুই, হজরত আর (আঃ) প্রায় সকল নবীর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় যা একটা প্রথা, এটা কমন নামের অংশ নয়। মেহেদী আবেদীন ১৮:১৩, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
নিবন্ধটি যেহেতু ইসলামের দৃষ্টিতে সেহেতু মুসলিমদের দৃষ্টিতে তার পূর্ণ নাম রাখা হয়েছে - কিন্তু প্রতিবার আ: ব্যবহার করা হয়নি। এবং যেহেতু এই বিশ্বকোষীয় নিবন্ধটি ইংরেজি উইকি হতে অনুবাদ করে তৈরি সেহেতু তার নাম সরাসরি ইংরেজির আদলে রাখা। আপনি সম্পাদনার ইতিহাস লক্ষ করলে দেখবেন একাধিক সম্পাদক এই নামটি ব্যবহার করেছে এবং বাংলা ভাষায়ও বিভিন্ন সময় এভাবেই নামটির ব্যবহার রয়েছে। আমি সরাসরি রিভার্ট করেছি রোলব্যাক করার মাধ্যমে - এবং যেহেতু আপনাকে বার্তা দিয়েছি সেহেতু সেখানে বার্তা দেইনি। আশা করি আমি আপনাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি। এই বিষয়ে আরও আলোচনা করতে হলে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় করবেন। ধন্যবাদান্তে - Ashiq Shawon (আলাপ) ১৮:১৭, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
হজরত ও আ: প্রায় সকল নবীর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় বলে এটিকে একবারই মূল নামের পরিচিতি অংশে ব্যবহার করা হয়েছে; বারংবার নয়। - Ashiq Shawon (আলাপ) ১৮:১৯, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Ashiq Shawon ভাই সম্মান রেখেই বলছি আপনি অর্ধেকটা বুঝেছেন। যেমন নবী ইব্রাহিমের নিবন্ধে আছে "ইব্রাহিম বা ইব্রাহীম সম্মানার্থে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিসসালাম" - এখানে লেখা হয়নি যে মুসলমানরা উনাকে হজরত ইব্রাহিম (আঃ) নামে চিনে, লিখলে সেটা ভুল হতো। আমার আপত্তি শুধু সেটা নিয়ে৷ আর এখানে সম্পাদনা ছিলো আমার দুইটা, টেকনিক্যালি প্রথম সম্পাদনা বাদ দিলেও আমার আরেকটি সম্পাদনা প্রত্যাহার করার কারণ ছিলো না। কেননা ইসলামি নবীদের তথ্যছকে তাদের ইসলামি নামের সাথে নিচে খ্রিস্টধর্মীয় ও ইহুদিধর্মীয় নামের লিংক থাকে, সেই কারণে তথ্যছকে ইদ্রিসের সাথে হনোক লেখা ছিলো, একজন সম্পাদনা করে ইনোক লিখেছে যা ইংরেজি ভাষায় ব্যবহার হয়, কিন্তু বাংলায় ইনোক না বরং হনোক ব্যবহার হয়৷ আপনি এটাও প্রত্যাহার করেছেন। তাই আবেদন রইলো আপনি নিবন্ধটিতে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করুন বা আমাকে সেই সুযোগ দিন। ধন্যবাদ। মেহেদী আবেদীন ১৮:২৪, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আপনাকে আমি বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছি মনে হয়। আপনি তথ্যছকে খেয়াল করুন - নবী সম্পর্কিত নিবন্ধ এটি - তা এতে উল্লেখ করাই আছে। আপনি হনোক সম্পর্কিত নিবন্ধে সংশোধনগুলো ব্যবহার করতে পারেন; কিন্তু ইদ্রিম নবীর নিবন্ধটিতে তার সম্পর্কিত তথ্য যুক্ত করুন। এখানে দেখুন - তাকে ইনোক বলে অভিহিত করা হয়েছে; কেবল হনোকই তার পরিচিতিমূলক নাম নয়। আশা করি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়েছেন। আরেকবার অনুরোধ করছি - আপনি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন - এখানে আর আলোচনা করতে আমি আগ্রহী নই। ধন্যবাদান্তে - Ashiq Shawon (আলাপ) ১৮:২৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Ashiq Shawon সুধী, ইনোক নামে এখানে বাইবেলের অল্প কিছু সংস্করণে লেখা আছে, অধিকাংশ সংস্করণে হনোক আছে। আমি আপনার সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করে আপনাকে বিরক্ত করবো না। আমি ইনোক থেকে হনোক করতে চাওয়াটাও কোন বিতর্কিত সম্পাদনা নয়, এটা আগে থেকেই ছিলো, অন্য একজন চেঞ্জ করেছিলো। অবিতর্কিত বিষয় নিবন্ধের আলাপ পাতায় আলোচনা করা অর্থহীন। আমি শুধু নিবন্ধটিতে সম্পাদনা করার জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি চাইছি যাতে সম্পাদনা প্রত্যাহার না করা হয়। মেহেদী আবেদীন ১৮:৩২, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আপনি যদি পুনরাবর্তিত সম্পাদনা আবারো সংশোধন করে একই তথ্য সংযুক্ত করেন তবে অতি-অবশ্যই তা সম্পাদনা যুদ্ধ হিসাবে বিবেচিত হবে বলে আমি মনে করি এবং এই ধরণের পরিস্থিতি এড়ানোর জন্যই আমি আপনাকে নিবন্ধের আলাপ পাতায় বিয়টি নিয়ে আলোচনা করার অনুরোধ করেছি। নিবন্ধের সংশোধন / সম্পাদনা এক বিষয় আর সম্পাদনা যুদ্ধ ভিন্ন বিষয় - এবং এধরণের পরিস্থিত এড়ানোই জন্যই আলোচনা করা উচিত। আপনার এই পাতার আলোচনা ১০/১৫ বছর পর কেউ ঐ নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে গিয়ে খুঁজেও পাবে না; কিন্তু যদি নিবন্ধটির আলাপ পাতায় এই আলোচনাটি থাকে তাহলে তা ভবিষ্যতের সকল সম্পাদকের জন্যই মঙ্গলজনক হবে। - Ashiq Shawon (আলাপ) ১৮:৪০, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রস্তাবনা[সম্পাদনা]

  • তথ্যছকে ইদ্রিসের অন্য নাম হিসেবে হনোকের (যা বাংলায় অধিক প্রচলিত) পরিবর্তে ইনোক করা হয়েছিলো (যা ইংরেজিতে প্রচলিত) তা বাদ দিয়ে আগের অবস্থায় আনা। নিবন্ধের শীর্ষেও হনোক লেখা আছে। আবার যেমন নূহের খ্রিস্টীয় নাম হিসেবে ইংরেজির ন্যায় "নোয়াহ" না লিখে "নোহ" লেখা হয়েছে। তাই ইনোকের বদলে হনোক শ্রেয়।
  • নিবন্ধের ভূমিকাংশে "ইদ্রিস (আরবি: إدريس) যিনি মুসলমানদের নিকট হযরত ইদ্রিস (আঃ) নামে পরিচিত" এর বদলে "ইদ্রিস (আরবি: إدريس) বা সম্মানার্থে হযরত ইদ্রিস আলাইহিসসালাম" লেখা, কেননা হজরত আর (আঃ) এই পুরো অংশটি উনার নামের অংশ নয়, তাই সম্মানার্থে লেখাই যৌক্তিক। (আঃ) এর বদলে আলাইহিসসালাম লিখলে ভালো দেখায়, যেমন মুহাম্মাদ নিবন্ধে আছে "... মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম"। মেহেদী আবেদীন ১৮:৫৪, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]