মুহাম্মদ কামারুজ্জামান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
Hiwamy (আলোচনা | অবদান)
added details and restored npov in some cases.
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান [[বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী|বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর]] বর্তমান সিনিয়র সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তাঁর বিরুদ্ধে ১৯৭১-এর [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধে]] যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের অভিযোগ রয়েছে এবং উক্ত অভিযোগে প্রায় ৪০ বছর পর ২০১০ সালের ১৩ জুলাই তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান [[বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী]] দলের বর্তমান সিনিয়র সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল। ১৯৭১ সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের]] সময় কামারুজ্জামান ঘাতক পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর পক্ষাবলম্বন করেন এবং সক্রিয়ভাবে মুক্তিকামী জনতাকে দমনের জন্যে [[আল বদর]] বাহিনী গঠনে এবং এ বাহিনীর যুদ্ধাপরাধমূলক কার্যকলাপে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। তিনি জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক।


==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
কামারুজ্জামান ১৯৫২ সালের ৪ জুলাই [[শেরপুর সদর উপজেলা|শেরপুর জেলা সদরে]] জন্মগ্রহণ করেন। শেরপুর জিকে ইনস্টিটিউট থেকে তিনি ১৯৬৭ সালে এসএসসি পাশ করেন। ১৯৬৮-তে ইসলামী ছাত্রসংঘে যোগদান করেন। ১৯৬৯-এ ১৭ বছর বয়সেই তিনি অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু তাঁর ও তাঁর দলের রাজনৈতিক অবস্থান পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ঐক্যের পক্ষে হওয়ায় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন থেকে বিরত থাকেন। তখন তার বয়স ১৯। ১৯৭২ সালে তিনি এইচএসসি পাশ করেন জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজ থেকে। ১৯৭৪-এ ঢাকার আইডিয়াল কলেজ থেকে ন্সাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতায় মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ সালে।
কামারুজ্জামান ১৯৫২ সালে [[শেরপুর সদর উপজেলা|শেরপুর জেলা সদরে]] জন্মগ্রহণ করেন।


১৯৭৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী মীর কাশেম আলী, কামারুজ্জামান, এবং অন্যান্যদের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জন্ম হয় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের। তখন তিনি সংগঠনটির সেক্রেটারি জেনারেল-এর দায়িত্ব পান। ১৯৭৮ এ তিনি শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন এবং ১৯৭৯ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন।
==যুদ্ধাপরাধ==

==জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান ও কর্মজীবন==
১৯৭৯-এ ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অব্যাবহিত পরেই মুহাম্মদ কামারুজ্জামান জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। ১৯৮০ সালে মাসিক ঢাকা ডাইজেস্ট-এ যোগদান করেন নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে। ১৯৮১-৮২ সালে তিনি ঢাকা শহর জামায়াতের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৮৩ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত। ১৯৮৩ সালেই তিনি জামায়াতের মুখপাত্র সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সম্পাদক হিসিবে দায়িত্ব নেন।

==যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ==
{{Refimprovesect}}
{{Refimprovesect}}
১৯৭১ সালে কামারুজ্জামান ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন ছাত্রসংগঠন [[ইসলামী ছাত্রসংঘ]]-এর [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ জেলার]] প্রধান। মুক্তিযুদ্ধের সময় [[জামালপুর জেলা|জামালপুরে]] প্রথম যে [[আলবদর|আলবদর বাহিনী]] গড়ে ওঠে, তার প্রধান সংগঠক ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই ময়মনসিংহ জেলার সকল ছাত্রসংঘকর্মীকে আলবদর বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{cite book |title=''একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়'' |publisher= মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ কেন্দ্র |location=[[ঢাকা]] |year=[[১৯৮৭]] |pages=১১১-১১২}}</ref>
মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ১৯৭১ সালে কামারুজ্জামান ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন ছাত্রসংগঠন [[ইসলামী ছাত্রসংঘ]]-এর [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ জেলার]] প্রধান। মুক্তিযুদ্ধের সময় [[জামালপুর জেলা|জামালপুরে]] প্রথম যে [[আলবদর|আলবদর বাহিনী]] গড়ে ওঠে, তার প্রধান সংগঠক ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই ময়মনসিংহ জেলার সকল ছাত্রসংঘকর্মীকে আলবদর বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{cite book |title=''একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়'' |publisher= মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ কেন্দ্র |location=[[ঢাকা]] |year=[[১৯৮৭]] |pages=১১১-১১২}}</ref>


কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে শেরপুরের [[সূর্যদি গণহত্যাকাণ্ড]] এবং নকলার মুক্তিযোদ্ধা হন্তার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে।{{when}}{{সত্যতা}}
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে শেরপুরের [[সূর্যদি গণহত্যাকাণ্ড]] এবং নকলার মুক্তিযোদ্ধা হন্তার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে।{{when}}{{সত্যতা}}

১০:২২, ১৬ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুহাম্মদ কামারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান সিনিয়র সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তাঁর বিরুদ্ধে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের অভিযোগ রয়েছে এবং উক্ত অভিযোগে প্রায় ৪০ বছর পর ২০১০ সালের ১৩ জুলাই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

কামারুজ্জামান ১৯৫২ সালের ৪ জুলাই শেরপুর জেলা সদরে জন্মগ্রহণ করেন। শেরপুর জিকে ইনস্টিটিউট থেকে তিনি ১৯৬৭ সালে এসএসসি পাশ করেন। ১৯৬৮-তে ইসলামী ছাত্রসংঘে যোগদান করেন। ১৯৬৯-এ ১৭ বছর বয়সেই তিনি অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু তাঁর ও তাঁর দলের রাজনৈতিক অবস্থান পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ঐক্যের পক্ষে হওয়ায় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন থেকে বিরত থাকেন। তখন তার বয়স ১৯। ১৯৭২ সালে তিনি এইচএসসি পাশ করেন জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজ থেকে। ১৯৭৪-এ ঢাকার আইডিয়াল কলেজ থেকে ন্সাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতায় মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ সালে।

১৯৭৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী মীর কাশেম আলী, কামারুজ্জামান, এবং অন্যান্যদের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জন্ম হয় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের। তখন তিনি সংগঠনটির সেক্রেটারি জেনারেল-এর দায়িত্ব পান। ১৯৭৮ এ তিনি শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন এবং ১৯৭৯ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন।

জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান ও কর্মজীবন

১৯৭৯-এ ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অব্যাবহিত পরেই মুহাম্মদ কামারুজ্জামান জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। ১৯৮০ সালে মাসিক ঢাকা ডাইজেস্ট-এ যোগদান করেন নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে। ১৯৮১-৮২ সালে তিনি ঢাকা শহর জামায়াতের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৮৩ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত। ১৯৮৩ সালেই তিনি জামায়াতের মুখপাত্র সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সম্পাদক হিসিবে দায়িত্ব নেন।

যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ

মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ১৯৭১ সালে কামারুজ্জামান ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘ-এর ময়মনসিংহ জেলার প্রধান। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামালপুরে প্রথম যে আলবদর বাহিনী গড়ে ওঠে, তার প্রধান সংগঠক ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই ময়মনসিংহ জেলার সকল ছাত্রসংঘকর্মীকে আলবদর বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১]

কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে শেরপুরের সূর্যদি গণহত্যাকাণ্ড এবং নকলার মুক্তিযোদ্ধা হন্তার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে।[কখন?][তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

১৯৭১ সালের ১৬ আগস্ট তারিখে দৈনিক সংগ্রামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, 'পাকিস্তানে ২৫তম আজাদী দিবস উপলক্ষে গত শনিবার মোমেনশাহী আলবদর বাহিনীর উদ্যোগে মিছিল ও সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় মুসলিম ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এই সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন আলবদর বাহিনীর প্রধান সংগঠক জনাব কামারুজ্জামান। এক তারবার্তায় প্রকাশ, সিম্পোজিয়ামে বিভিন্ন বক্তাগণ দেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত দুশমনদের সম্পর্কে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন।'[২]

শেরপুরের বাসিন্দা ফজলুল হক তাঁর ছেলে বদিউজ্জামানকে হত্যার জন্য কামারুজ্জামানকে দায়ী করে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ২ মে বদিউজ্জামানের বড় ভাই হাসানুজ্জামান বাদী হয়ে নালিতাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় ১৮ জন আসামির অন্যতম ছিলেন কামারুজ্জামান। মামলাটির নম্বর ২(৫) ৭২ ও জিআর নম্বর ২৫০ (২) ৭২।'[৩]

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ঘাতক বাহিনী 'আলবদর'-এর মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার চাঞ্চল্যকর সব তথ্য নিয়ে নির্মিত 'আলবদর : এ কিলিং স্কোয়াড অব পাকিস্তান আর্মি, ১৯৭১' নামের প্রামাণ্যচিত্রে কামারুজ্জামানের যুদ্ধাপরাধ উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, জামালপুরে কুখ্যাত আলবদর বাহিনীর যে সাতটি ক্যাম্প ছিল, তার মধ্যে শেরপুরের সুরেন্দ্র মোহন সাহার বাড়ির ক্যাম্পটি ছিল সবচেয়ে বিভীষিকাময়। ক্যাম্পটির তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন কামারুজ্জামান। অন্তত ৮০-৯০ জন মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে এই ক্যাম্পেই। দিনের পর দিন ক্যাম্পের অন্ধকার কুঠুরিতে আটকে রেখে চালানো হয়েছে অসহ্য নির্যাতন। এসব নির্যাতন আর হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ সহযোগী ছিলেন আলবদর বাহিনীর জামালপুর সাবডিভিশনের প্রধান আবদুল বারী এবং সদস্য নাসির ও কামরান। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আশরাফের সহযোগী আবদুল বারীর একটি ডায়েরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা, বন্দি ও হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণের সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়। এই আশরাফেরই অন্য সহযোগী ছিলেন কামারুজ্জামান। ডায়েরিতে কামারুজ্জামানের নির্দেশেই যে টর্চার ক্যাম্পে বন্দি গোলাম মোস্তফা তালুকদারকে গুলি করে হত্যা করা হয়, তার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।[৪]

১৩ জুলাই, ২০১০ তারিখে কামারুজ্জামানকে পল্লবী থানা এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যার একটি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।[৫]

সামরিক শাসনের পৃষ্ঠপোষকতা

কামারুজ্জামান রাজধানীর মিরপুর সাংবাদিক আবাসিক এলাকায় সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সম্পাদক হিসেবে প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময় একটি প্লট বরাদ্দ পান।[৪]

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধ

২০০৮ সালের ১৫ মার্চ তারিখে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সমবেত মুক্তিযোদ্ধারা কামারুজ্জামানকে ধাওয়া করেন। এ সময় উপস্থিত জামায়াতে ইসলামীর লোকজন কামারুজ্জামানকে উদ্ধার করে। [৬]

তথ্যসূত্র

  1. একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়ঢাকা: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ কেন্দ্র। ১৯৮৭। পৃষ্ঠা ১১১–১১২।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. দৈনিক সংগ্রাম, আগস্ট ১৬, ১৯৭১
  3. "List of 1,597 war criminals released : War Crimes Facts Finding Committee to disclose another list soon", Staff Correspondent
  4. ,"কামারুজ্জামান ও কাদের মোল্লার যত নৃশংসতা", প্রতীক ইজাজ, জুলাই ১৪, ২০১০
  5. দৈনিক প্রথম আলো, "জামায়াতের আরও দুই শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার", নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৩-০৭-২০১০
  6. "FFs manhandle Kamaruzzaman", Staff Correspondent