হরমোন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Yea
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
'''হরমোন''' ({{lang-en|Hormone}}, {{lang-el|ὁρμή}}) যে জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো [[কোষ (জীববিজ্ঞান)|কোষ]] বা গ্রন্থি থেকে [[শরীর|শরীরের]] একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়ে রক্তরস বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় উৎপত্তিস্থল থেকে দূরে বাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তাদের হরমোন বলে।
'''হরমোন''' ({{lang-en|Hormone}}, {{lang-el|ὁρμή}}) যে জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো [[কোষ (জীববিজ্ঞান)|কোষ]] বা গ্রন্থি থেকে [[শরীর|শরীরের]] একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়ে রক্তরস বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় উৎপত্তিস্থল থেকে দূরে বাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তাদের হরমোন বলে।


হরমোন প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী বেলিস ও স্টারলিং ১৯০৫ সালে । হরমোন কথার অর্থ হল 'জাগ্রত করা'বা 'উত্তেজিত করা।
Fuck boy বিজ্ঞানী বেলিস ও স্টারলিং ১৯০৫ সালে । হরমোন কথার অর্থ হল 'জাগ্রত করা'বা 'উত্তেজিত করা।


== বৈশিষ্ট্য ==
== বৈশিষ্ট্য ==

১৩:০০, ১৫ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এপিনেফ্রাইন (অ্যাড্রেনালিন), একটি ক্যানকোলামিন ধরনের হরমোন

হরমোন (ইংরেজি: Hormone, গ্রিক: ὁρμή) যে জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়ে রক্তরস বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় উৎপত্তিস্থল থেকে দূরে বাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তাদের হরমোন বলে।

Fuck boy বিজ্ঞানী বেলিস ও স্টারলিং ১৯০৫ সালে । হরমোন কথার অর্থ হল 'জাগ্রত করা'বা 'উত্তেজিত করা।

বৈশিষ্ট্য

১) হরমোন একরকম স্টেরয়েড জৈব রাসায়নিক পদার্থ যা নিঃসৃত স্থান থেকে দূরবর্তী স্থানে সঞ্চিত হয়।

2) নিদিষ্ট স্থান ছাড়া দেহের অন্য কোথাও হরমোন সঞ্চিত হয় না।

৩) হরমোন জীবদেহে রাসায়নিক সমন্বয়কারী অথাৎ কেমিক্যাল হিসেবে কাজ করে।

৪) ধারাবাহিকভাবে রক্তে হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি বা কম থাকলে নানারকম সমস্যা দেখা যায়।

৫) হরমোন রাসায়নিক বার্তাবাহক হিসেবে রাসায়নিক সংযোগ স্থাপন করে।

কাজ

১) আমাদের দেহে নানা অঙ্গ প্রত্যঙ্গ মধ্যে রাসায়নিক সংযোগ স্থাপনের কাজ করে।

২) দেহের বৃদ্ধি, হজম, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ, ঘাম তৈরি, হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম বজায় রাখা।

৩) আমাদের বিভিন্ন আবেগের অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা।

বিভিন্ন হরমোনের পুরো নাম

TRH- থাইরোট্রফিন রিলিজিং হরমোন

ARH- অ্যাড্রেনোকর্টিকোট্রপিক রিলিজিং হরমোন


SRH - সোমাটোট্রফিন রিলিজং হরমোন

GH - গ্রোথ ইনহিবিটিং হরমোন

GnRH - গোনাডোট্রফিন রিলিজিং হরমোন

PRH - প্রোল্যাকটিন রিলিজিং হরমোন

PIH - প্রোল্যাকটিন ইনহিবিটিং হরমোন

MRH - মেলানোসাইট রিলিজিং হরমোন

MIH - মেলানোসাইট ইনহিবিটিং হরমোন

MSH- মেলানোসাইট স্টিমুলেটিং হরমোন

TSH - থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন

ACTH - অ্যাড্রেনো কর্টিকো ট্রফিক হরমোন

GH - গ্রোথ হরমোন

STH - সোমাটোট্রফিক হরমোন

GTH - গোনাডোট্রফিক হরমোন

FSH - ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন

LH - লিউটিনাইজিং হরমোন

ICSH -ইন্টারস্টিসিয়াল সেল স্টিমুলেটিং হরমোন

ADH - অ্যান্টিডাইইউরেটিক হরমোন

বহিঃসংযোগ