তুলশীমালা চাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
চাল সুগন্ধি, চিকন ও অত্যন্ত সুস্বাদু। পোলাও (ফ্রাইড রাইস), বিরিয়ানী’র জন্য বিশেষ উপযোগী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/features/2020/02/17/502893|শিরোনাম=কদর বাড়ছে শেরপুরের সুগন্ধি চাল তুলশীমালার!|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ প্রতিদিন|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref> ধান গাছের উচ্চতা ১১০-১৮৫ সেমি, গড় কুশির সংখ্যা ৮-১০টি। শীষের গড় দৈর্ঘ্য ২২-২৪ সেমি (বলনে শীষের দৈর্ঘ্য বেশি হয়)। শীষে দানার গড় সংখ্যা: ১৪০-১৮০ টি। এটি খরা সহিঞ্চু। সাধারণ নাবী জাত হিসেবে কৃষকরা আবাদ করে থাকে। আকষ্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বলন (ধান গাছ তোলে পুনরায় একই জমিতে লাগানো হয়) করলে রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ সাধারণত কম হয়। ঢলে পড়ার প্রবণতাও কম দেখা যায়। বলন করে চারা রোপন করলে চারার দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় এক-থেকে দেড় ফুট গভীর পানিতেও রোপর করা যায়।
চাল সুগন্ধি, চিকন ও অত্যন্ত সুস্বাদু। পোলাও (ফ্রাইড রাইস), বিরিয়ানী’র জন্য বিশেষ উপযোগী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/features/2020/02/17/502893|শিরোনাম=কদর বাড়ছে শেরপুরের সুগন্ধি চাল তুলশীমালার!|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ প্রতিদিন|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref> ধান গাছের উচ্চতা ১১০-১৮৫ সেমি, গড় কুশির সংখ্যা ৮-১০টি। শীষের গড় দৈর্ঘ্য ২২-২৪ সেমি (বলনে শীষের দৈর্ঘ্য বেশি হয়)। শীষে দানার গড় সংখ্যা: ১৪০-১৮০ টি। এটি খরা সহিঞ্চু। সাধারণ নাবী জাত হিসেবে কৃষকরা আবাদ করে থাকে। আকষ্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বলন (ধান গাছ তোলে পুনরায় একই জমিতে লাগানো হয়) করলে রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ সাধারণত কম হয়। ঢলে পড়ার প্রবণতাও কম দেখা যায়। বলন করে চারা রোপন করলে চারার দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় এক-থেকে দেড় ফুট গভীর পানিতেও রোপর করা যায়।


শেরপুরের তুলশীমালা চালের সুনাম ও সমৃদ্ধি শতশত বছর আগের। সম্প্রতি [http://www.sherpur.gov.bd শেরপুর জেলা] ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি চাল তুলশীমালা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jaijaidinbd.com/feature/agriculture-and-posibility/86023/%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF-%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2|শিরোনাম=শেরপুরের ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি তুলসীমালা চাল|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=যায়যায়দিন|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>। দেশের বিভিন্ন জেলায় নানা প্রজাতির সুগন্ধি ধানের চাল উৎপাদিত হলেও শেরপুরের সুগন্ধি তুলশীমালা চাল গুন, মান ও সুগন্ধে ভিন্ন রকম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ‘আওয়ার শেরপুর<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://oursherpur.com/|শিরোনাম=আওয়ার শেরপুর|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=আওয়ার শেরপুর|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>’ দেশ-বিদেশে বাজার জাত করার ফলে সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/business/article1726320.bdnews|শিরোনাম=সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|শেষাংশ২=|প্রথমাংশ২=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06|শেষাংশ৩=|প্রথমাংশ৩=}}</ref>
শেরপুরের তুলশীমালা চালের সুনাম ও সমৃদ্ধি শতশত বছর আগের। সম্প্রতি [[শেরপুর জেলা|শেরপুর জেলার]] ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি চাল তুলশীমালা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jaijaidinbd.com/feature/agriculture-and-posibility/86023/%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF-%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2|শিরোনাম=শেরপুরের ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি তুলসীমালা চাল|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=যায়যায়দিন|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>। দেশের বিভিন্ন জেলায় নানা প্রজাতির সুগন্ধি ধানের চাল উৎপাদিত হলেও শেরপুরের সুগন্ধি তুলশীমালা চাল গুন, মান ও সুগন্ধে ভিন্ন রকম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ‘আওয়ার শেরপুর<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://oursherpur.com/|শিরোনাম=আওয়ার শেরপুর|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=আওয়ার শেরপুর|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>’ দেশ-বিদেশে বাজার জাত করার ফলে সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/business/article1726320.bdnews|শিরোনাম=সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|শেষাংশ২=|প্রথমাংশ২=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06|শেষাংশ৩=|প্রথমাংশ৩=}}</ref>





০০:০১, ৭ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তুলশীমালা আলোক সংবেদনশীল আমন প্রজাতির ধান। জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে আগস্ট মাসের ১ম সপ্তাহ পর্যন্ত এই ধান লাগানো হয়। অক্টোবর মাসের শেষ থেকে নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি ফুল আসে। ডিসেম্বরের ১ম সপ্তাহ থেকে শেষ সপ্তাহ (অগ্রহায়ন মাসের মাঝামাঝি থেকে পৌষ মাসের শুরু) পর্যন্ত ধান কাটা হয়। [১] প্রতি হেক্টরে ফলন বলন ছাড়া ২.৫০ থেকে ২.৭৫ মে. টন আর বলনে (প্রতি হেক্টর) উৎপাদন হয় ৩.০০-৩.২৫ মে. টন। বয়সকাল থাকে ১২৫-১৪০ দিন (বলান ও ফলনের ওপর নির্ভর করে)। ধানের রং কালচে ধূসর। ১০০০ ধানের গড় ওজন: গড়ে ১১ গ্রাম (শুকনা ধান)।[২]

চাল সুগন্ধি, চিকন ও অত্যন্ত সুস্বাদু। পোলাও (ফ্রাইড রাইস), বিরিয়ানী’র জন্য বিশেষ উপযোগী।[৩] ধান গাছের উচ্চতা ১১০-১৮৫ সেমি, গড় কুশির সংখ্যা ৮-১০টি। শীষের গড় দৈর্ঘ্য ২২-২৪ সেমি (বলনে শীষের দৈর্ঘ্য বেশি হয়)। শীষে দানার গড় সংখ্যা: ১৪০-১৮০ টি। এটি খরা সহিঞ্চু। সাধারণ নাবী জাত হিসেবে কৃষকরা আবাদ করে থাকে। আকষ্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বলন (ধান গাছ তোলে পুনরায় একই জমিতে লাগানো হয়) করলে রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ সাধারণত কম হয়। ঢলে পড়ার প্রবণতাও কম দেখা যায়। বলন করে চারা রোপন করলে চারার দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় এক-থেকে দেড় ফুট গভীর পানিতেও রোপর করা যায়।

শেরপুরের তুলশীমালা চালের সুনাম ও সমৃদ্ধি শতশত বছর আগের। সম্প্রতি শেরপুর জেলার ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি চাল তুলশীমালা[৪]। দেশের বিভিন্ন জেলায় নানা প্রজাতির সুগন্ধি ধানের চাল উৎপাদিত হলেও শেরপুরের সুগন্ধি তুলশীমালা চাল গুন, মান ও সুগন্ধে ভিন্ন রকম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ‘আওয়ার শেরপুর[৫]’ দেশ-বিদেশে বাজার জাত করার ফলে সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে। [৬]


তথ্যসূত্র

  1. "তুলশীমালা"কৃষি বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  2. "তুলসীমালার যত কদর"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  3. "কদর বাড়ছে শেরপুরের সুগন্ধি চাল তুলশীমালার!"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  4. "শেরপুরের ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি তুলসীমালা চাল"যায়যায়দিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  5. "আওয়ার শেরপুর"আওয়ার শেরপুর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬ 
  6. "সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৬