পরিবেশ প্রকৌশল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
৩। মানুষের জন্য নিরাপদ জল সরবরাহ করণ |
৩। মানুষের জন্য নিরাপদ জল সরবরাহ করণ |
||
⚫ | |||
৪। গণস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর |
৪। গণস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
৬। পানি শোধনাগার প্রকল্প |
৬। পানি শোধনাগার প্রকল্প |
||
⚫ | |||
৭। [[ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি|বিশ্ব উষ্ণায়ন]] ও [[জলবায়ু পরিবর্তন]] মোকাবিলা |
৭। [[ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি|বিশ্ব উষ্ণায়ন]] ও [[জলবায়ু পরিবর্তন]] মোকাবিলা |
১৯:১৯, ১০ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পরিবেশ প্রকৌশল মূলত পুরকৌশলের একটি শাখা যেখানে পরিবেশ ও পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানসমূহের বিশোধন, সংগ্রহণ, সংরক্ষণ সর্বোপরি পুরো পরিবেশ রক্ষার উপায় সমূহ আলোচিত হয়। বর্তমান সময়ে পরিবেশ দূষণ অত্যন্ত মারাত্নক আকার ধারণ করেছে। ফলে, পরিবেশের উপাদানসমূহ রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য রক্ষণের ক্ষেত্রে পরিবেশ প্রকৌশল অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারছে।
পরিবেশ প্রকৌশলের আলোচ্য সূচির মধ্যে রয়েছে- পরিবেশ ও এদের পারস্পারিক উপাদান সম্বন্ধে সম্যক ধারণা, পরিবেশ দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, পানি দূষণ, পানি সরবরাহ, আবাসভবনে পানির প্রবাহ যোগান, পেয় পানির বিশোধন, বর্জ্য পানির পরিশোধন, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার নির্মাণ কৌশল, আবহাওয়াবিদ্যা, আর্দ্রতামিতি ইত্যাদি।
অনুশীলনকারী প্রকৌশলী
পরিবেশ প্রকৌশলী হতে হলে চার বছর মেয়াদী পুরকৌশলে স্নাতক সম্পন্ন করতে হবে।সমাপনী বর্ষে পুরকৌশলের এই পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগে বিশেষায়িত অধ্যয়ন করতে হবে এবং গবেষণামূলক অভিসন্দর্ভপত্র প্রকাশ করতে হবে।তবে, কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছর মেয়াদী স্নাতক সম্পন্ন করা যায় পরিবেশ প্রকৌশল বিষয়টিতে(জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়)। পরবর্তী, স্নাতকোত্তরও করা যায় এ বিভাগে। বিশ্বের প্রায় সব প্রকৌশল ও কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পাঠক্রম অন্তর্ভুক্ত আছে। বাংলাদেশে বুয়েট সহ রুয়েট, কুয়েট, চুয়েট, এমআইএসটি,আই.ইউ.টি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি জায়গায় এ বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
কাজের ক্ষেত্র
একজন পরিবেশ প্রকৌশলীর কাজের ক্ষেত্র বর্তমানে ব্যাপক। পরিবেশ দূষণ রোধে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা এবং সেই হেতু বিভিন্ন আইন-কানুন প্রণয়নের দরুণ বেড়ে গেছে পরিবেশ প্রকৌশলীর কর্ম ক্ষেত্র। নিচে কয়েকটি কর্ম ক্ষেত্রে উল্লেখ করা হলোঃ
১। বর্তমানে, যে কোন শিল্প-কল-কারখানার জন্য ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বা বিশোধন চুল্লী স্থাপন বাধ্যতামূলক; এ সব চুল্লী নির্মাণ ও রক্ষণে পরিবেশ প্রকৌশলীর ভূমিকা রয়েছে।
২। যে কোন প্রকল্প গ্রহণ, নির্মাণ বা কোন উদ্যোগ গ্রহণের পূর্বেই এখন ওই প্রকল্প বা উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে কী ধরনের প্রভাব পরিবেশের উপর পড়বে তা যাচাই করে দেখতে হয়। একে 'পরিবেশগত প্রভাব যাচাইকরণ' (EIA - Environmental Impact Assessment) বলে। এটি প্রণয়নে অবশ্যই একজন পরিবেশ প্রকৌশলীর সংশ্লিষ্টতা দরকার।
৩। মানুষের জন্য নিরাপদ জল সরবরাহ করণ
৪। গণস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর
৫। পানি উন্নয়ন প্রকল্প
৬। পানি শোধনাগার প্রকল্প
৭। বিশ্ব উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা
৮। বাঁধ নির্মাণ
৯। নদী গবেষণা
১০। সবুজ নির্মাণ ও নকশা প্রণয়ন