পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
|||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা [[মান্দার|মান্দার গাছের]] পাতার মতো হলেও আকারে বড়। |
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা [[মান্দার|মান্দার গাছের]] পাতার মতো হলেও আকারে বড়। |
||
বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।<ref name="মঞ্জরি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=আওয়াল |প্রথমাংশ=শেখ আব্দুল |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/অরণ্যে-অগ্নিশিখা-ফোটে-বসন্তে-লম্বা-মঞ্জরি/print/ |শিরোনাম=অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি |কর্ম=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=এম এ খান মাসুদ |তারিখ=2019-03-12 |সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-06 }}</ref> |
বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।<ref name="মঞ্জরি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=আওয়াল |প্রথমাংশ=শেখ আব্দুল |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/অরণ্যে-অগ্নিশিখা-ফোটে-বসন্তে-লম্বা-মঞ্জরি/print/ |শিরোনাম=অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি |কর্ম=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=এম এ খান মাসুদ |তারিখ=2019-03-12 |সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-06 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20191006055441/http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2596%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%259E%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF/print/ |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-১০-০৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
||
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" /> |
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" /> |
১৩:১৯, ৫ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পলাশ Butea monosperma | |
---|---|
In Bangalore, India | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
গণ: | Butea |
প্রজাতি: | B. monosperma |
দ্বিপদী নাম | |
Butea monosperma (Lam.) Taub. | |
প্রতিশব্দ | |
Butea frondosa Roxb. ex Willd. |
পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষ। সংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak, Dhak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[২]
বর্ণনা
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়।
বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।[৩]
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[২]
বিস্তৃতি
ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।
সাহিত্যে পলাশ ফুল
বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তার একটি গানে লিখেছেন-
“ | হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙা পলাশ ফুল
এনে দে এনে দে নইলে বাঁধব না, বাঁধব না চুল... |
” |
এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [২]
চিত্রশালা
-
পলাশ ফুল
-
গাছের ডালে একগুচ্ছ পলাশ ফুল
-
পাতা
-
বীজ
-
গাছের নিচে ঝরে পড়া পলাশ ফুল
-
পলাশ ফুল, ফেব্রুয়ারি, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
-
হলুদ রঙের পলাশ
তথ্যসূত্র
- ↑ "Butea monosperma (Lam.) Taub."। Germplasm Resources Information Network। United States Department of Agriculture। ২০০৬-০৫-১৮। ২০০৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪।
- ↑ ক খ গ ফাগুনের লাল পলাশ - দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)
- ↑ আওয়াল, শেখ আব্দুল (২০১৯-০৩-১২)। "অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা: এম এ খান মাসুদ। ২০১৯-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৬।