গণদেবতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক বই|name=গণদেবতা|author=[[তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়]]|country=ভারত|language=বাংলা|genre=উপন্যাস|publisher=|published=|isbn=|exclude_cover=}} |
|||
'''গণদেবতা''' বাংলা ভাষার অন্যতম কথাসাহিত্যিক [[তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়]] রচিত একটি বিখ্যাত ও জনপ্রিয় উপন্যাস ।<ref>Amaresh Datta: ''Encyclopaedia of Indian Literature'', Sahitya Akademi, 1987.</ref> ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত মহাকাব্যিক পটভূমির এই উপন্যাসের বিষয়বন্তু বিভাগোত্তর ভারতবর্ষের সমাজ ব্যবস্থা এবং স্বাধীনতা আন্দোলন ও শিল্পায়নের পরিপ্রেক্ষিত গ্রামীণ সমাজের বিবর্তন। বিংশ শতাব্দীর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বাংলা উপন্যাসের একটি বলে বিবেচিত এই উপন্যাসটি বহুভাষায় অনূদিত হয়েছে।<ref>Sisir Kumjar Das: ''History of Indian Literature - 1911-56'', Sahitya Akademi, India</ref> ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এই উপন্যাসটিকে ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার|জ্ঞানপীঠ পুরস্কারে]] ভূষিত করা হয়।<ref>[http://www.gkduniya.com/jnanpith-award-winner.html Jnanpith Award Winners]</ref> ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে তরুণ মজুমদার এই উপন্যাসের কাহিনী উপজীব্য করে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।<ref>[http://www.imdb.com/title/tt0237260/ IMDB তথ্যতীর্থ]</ref> উল্লেখ্য যে, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত ''পঞ্চগ্রাম'' উপন্যাসটিকে পরবর্তীকালে গণদেবতা'র অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। |
'''গণদেবতা''' বাংলা ভাষার অন্যতম কথাসাহিত্যিক [[তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়]] রচিত একটি বিখ্যাত ও জনপ্রিয় উপন্যাস ।<ref>Amaresh Datta: ''Encyclopaedia of Indian Literature'', Sahitya Akademi, 1987.</ref> ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত মহাকাব্যিক পটভূমির এই উপন্যাসের বিষয়বন্তু বিভাগোত্তর ভারতবর্ষের সমাজ ব্যবস্থা এবং স্বাধীনতা আন্দোলন ও শিল্পায়নের পরিপ্রেক্ষিত গ্রামীণ সমাজের বিবর্তন। বিংশ শতাব্দীর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বাংলা উপন্যাসের একটি বলে বিবেচিত এই উপন্যাসটি বহুভাষায় অনূদিত হয়েছে।<ref>Sisir Kumjar Das: ''History of Indian Literature - 1911-56'', Sahitya Akademi, India</ref> ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এই উপন্যাসটিকে ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার|জ্ঞানপীঠ পুরস্কারে]] ভূষিত করা হয়।<ref>[http://www.gkduniya.com/jnanpith-award-winner.html Jnanpith Award Winners]</ref> ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে তরুণ মজুমদার এই উপন্যাসের কাহিনী উপজীব্য করে ''[[গণদেবতা (চলচ্চিত্র)|গণদেবতা]]'' শিরোনামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।<ref>[http://www.imdb.com/title/tt0237260/ IMDB তথ্যতীর্থ]</ref> উল্লেখ্য যে, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত ''পঞ্চগ্রাম'' উপন্যাসটিকে পরবর্তীকালে গণদেবতা'র অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। |
||
== আখ্যানভাগ == |
== আখ্যানভাগ == |
||
৬ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে ছিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305105120/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে ছিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305105120/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
||
== বিবিধ তথ্য == |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
<references/> |
<references/> |
||
==বহি:সংযোগ== |
|||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উপন্যাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উপন্যাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর উপন্যাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানপীঠ পুরস্কারপ্রাপ্ত উপন্যাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানপীঠ পুরস্কারপ্রাপ্ত উপন্যাস]] |
০৩:২৯, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লেখক | তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় |
---|---|
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | উপন্যাস |
গণদেবতা বাংলা ভাষার অন্যতম কথাসাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় রচিত একটি বিখ্যাত ও জনপ্রিয় উপন্যাস ।[১] ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত মহাকাব্যিক পটভূমির এই উপন্যাসের বিষয়বন্তু বিভাগোত্তর ভারতবর্ষের সমাজ ব্যবস্থা এবং স্বাধীনতা আন্দোলন ও শিল্পায়নের পরিপ্রেক্ষিত গ্রামীণ সমাজের বিবর্তন। বিংশ শতাব্দীর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বাংলা উপন্যাসের একটি বলে বিবেচিত এই উপন্যাসটি বহুভাষায় অনূদিত হয়েছে।[২] ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এই উপন্যাসটিকে ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার জ্ঞানপীঠ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।[৩] ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে তরুণ মজুমদার এই উপন্যাসের কাহিনী উপজীব্য করে গণদেবতা শিরোনামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।[৪] উল্লেখ্য যে, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত পঞ্চগ্রাম উপন্যাসটিকে পরবর্তীকালে গণদেবতা'র অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
আখ্যানভাগ
সমালোচনা
তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে ছিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।[৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ Amaresh Datta: Encyclopaedia of Indian Literature, Sahitya Akademi, 1987.
- ↑ Sisir Kumjar Das: History of Indian Literature - 1911-56, Sahitya Akademi, India
- ↑ Jnanpith Award Winners
- ↑ IMDB তথ্যতীর্থ
- ↑ "কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৪।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |